শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প এখন হুমকির মুখে। মাছের দুষ্প্রাপ্য, কাঁচা মাছের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র উৎপাদকদের আর্থিক দুর্দশার কারণে এ শিল্প গভীর সংকটে পড়েছে। গত এক দশকে শুঁটকির প্রজাতি কমেছে দুই-তৃতীয়াংশ এবং একই হারে কমেছে শুঁটকিপল্লিও। এর ওপর ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে দেখা দিয়েছে ভারত ও মিয়ানমার থেকে সস্তা শুঁটকি আমদানি, যা স্থানীয় বাজারকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ফলে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত ক্ষুদ্র উৎপাদকরা পুঁজি হারিয়ে পেশা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। অন্যদিকে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প তার জৌলুস হারাতে বসেছে। শুঁটকি উৎপাদনের হ্রাসের কথা স্বীকার করে চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীভাস চন্দ্র চন্দ বলেন, বিগত যে কোনো সময়ের চেয়ে শুঁটকি আমদানি বেড়েছে। একই সঙ্গে শুঁটকির চেয়ে কাঁচা মাছ বিক্রি লাভজনক মনে করায় জেলেরা শুঁটকি উৎপাদনে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া জেলেরা পুঁজির জন্য মহাজনকে একপ্রকার বাধ্য হয়ে কাঁচা মাছ দিতে হচ্ছে। এসব কারণেই শুঁটকির উৎপাদন দিনদিন কমছে। গত কয়েক বছরে আশঙ্কাজনকভাবে কমছে শুঁটকি উৎপাদন। শুঁটকিশিল্পের বর্তমান সংকট উঠে এসেছে উৎপাদন হ্রাসের পরিসংখ্যানে। চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যানুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে শুঁটকির মোট উৎপাদন ১ হাজার ৪২০ টন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৮৭০ টনে। গত মৌসুমে তা নেমে দাঁড়িয়েছে ৫ শ টনের ঘরে। প্রধান শুঁটকি উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতেও মিলেছে উৎপাদন হ্রাসের ভয়ংকর চিত্র। এক সময় চট্টগ্রাম শহরের শুঁটকিপল্লিগুলোতে উৎপাদন হতো ২৭০ টন শুঁটকি। বর্তমানে তা কমে হয়েছে ১৭০ টন। আনোয়ারা উপজেলায় এক সময় ৪৩০ টন শুঁটকি উৎপাদন হলেও বর্তমানে তা নেমে হয়েছে ১৯০ টনে। একইভাবে বাঁশখালী উপজেলায় ৬১০ টন কমে হয়েছে ৪৪০ টন এবং কর্ণফুলী উপজেলার শুঁটকি ১১০ টন কমে হয়েছে ৭০ টনে। জানা যায়, উন্নতমানের শুঁটকির জন্য এক সময় দেশ-বিদেশে খ্যাত ছিল চট্টগ্রামের শুঁটকি। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গভীর সংকটে পড়েছে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শুঁটকিশিল্প। মাছের দুষ্প্রাপ্য, অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র উৎপাদকদের আর্থিক দুর্দশার মতো বহুবিধ চ্যালেঞ্জের কারণে এ শিল্প দ্রুত পথোন্মুখ। অথচ এক সময় ৪০ থেকে ৪৫ প্রজাতির মাছ থেকে শুঁটকি বানানো হলেও এখন তা কমছে দুই-তৃতীয়াংশ। বর্তমানে শুঁটকিপল্লিগুলোতে ফাইশ্যা, ছুরি, লইট্টা, মধুভাইস্যা, পোয়া মাছ, রূপচাঁদা, পোপা, বিভিন্ন প্রজাতির হাঙর মাছ, পাতা মাছসহ ১২ থেকে ১৫ প্রজাতির মাছ থেকে শুঁটকি তৈরি করা হচ্ছে। শুঁটকির প্রজাতির সঙ্গে সঙ্গে গত এক দশকে কমেছে শুঁটকির পল্লিও। এক দশক আগেও চট্টগ্রামের নোমান কলেজ এলাকায় ১৪০টির মতো শুঁটকিপল্লি ছিল। বর্তমানে তা কমে হয়েছে মাত্র ৩৫টি। এ ছাড়া কর্ণফুলীর দক্ষিণে ইছানগর, জুলধার আশপাশে ৬০ থেকে ৭০টির মতো শুঁটকিপল্লি ছিল। সেটা এখন ৩২টিতে নেমে এসেছে। উৎপাদন ও শুঁটকিপল্লি হ্রাস পেলেও বেড়েছে চাহিদা। যার প্রভাব পড়েছে আসাদগঞ্জের শুঁটকির পাইকার বাজারে। তিন বছর আগে চিংড়ি শুঁটকি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও বর্তমানে তা রকম ভেদে বিক্রি হচ্ছে কেজি ২২০০ থেকে ২৪০০ টাকা। একইভাবে ৫০০ টাকার ছুরি শুঁটকি বিক্রি হচ্ছে কেজি ১৬০০ থেকে ২৫০০ টাকায়। ৪০০ টাকার লইট্টা শুঁটকি বিক্রি হচ্ছে ১১৫০ থেকে ১৪০০ টাকা। অভিন্নভাবে দুই থেকে তিন গুণ বেড়েছে অন্যান্য শুঁটকির দাম। শুঁটকিশিল্পের এমন সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে ‘মড়ার ওপর খাঁড়া ঘা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে শুঁটকি আমদানি। ভারত এবং মিয়ানমার থেকে সস্তা আমদানি করা শুঁটকির আগমন পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করেছে, যা স্থানীয় উৎপাদক, ব্যবসায়ী এবং গুদাম মালিকদের জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে। আসাদগঞ্জ শুঁটকিপল্লির ব্যবসায়ী নুর হোসেনের দাবি, চট্টগ্রামের শুঁটকির মান এখনো অনেক উন্নত। আমদানি করা পণ্যের তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্য স্থানীয় বিক্রি এবং স্থানীয় পণ্যের বাজার সার্বিক অবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পূর্বে চট্টগ্রাম দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশে শুঁটকির প্রধান সরবরাহকারী ছিল। এখন মিয়ানমার ও ভারত থেকে শুঁটকি আসছে। এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগে, ঐতিহ্যবাহী শিল্পের প্রাণশক্তি ক্ষুদ্র উৎপাদকরা তীব্র আর্থিক সংকটে ভুগছেন। মাছের দাম বৃদ্ধি, সেই সঙ্গে পরিবহন ও শ্রম ব্যয়ের ঊর্ধ্বগতি উৎপাদনকে ক্রমেই অলাভজনক করে তুলছে। অনেক উৎপাদককে বাধ্য হয়ে বাকিতে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে মাসের পর মাস। এমনকি বছরের পর বছর ধরে পেমেন্টের জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। যার ফলে মূলধন ক্ষয় হচ্ছে এবং অনেকেই এই পেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র শুঁটকি উৎপাদন ও বিপণন সমবায় সমিতির সদস্য সংখ্যা ১৮০ থেকে কমে মাত্র ৭৫-এ এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম