শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

আবহমান বাংলার শিশুতোষ ক্রীড়া কৌতুকের মধ্যে কানামাছি ভোঁ ভোঁ, গোল্লাছুট এবং পলাপলি বা পালাপালি খেলা যেমন জনপ্রিয় তেমনি বাঙালির আদি ও আসলরূপে বেড়ে ওঠার জন্য এই তিনটি খেলা অতীব জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ। যারা এসব ক্রীড়া কৌতুকে শৈশব থেকেই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে তারা পরবর্তীকালে সমাজের তাপ-চাপ, কুটচাল এবং প্রতিযোগিতার দৌড়ে টিকে থাকতে পারে। কিন্তু যারা আমার মতো শৈশবে ওসব খেলায় একেবারেই আনাড়ি ছিলেন তাদের জীবনের প্রেম ভালোবাসা-বিয়েশাদি, ব্যবসাবাণিজ্য, রাজনীতি এবং প্রভাব-প্রতিপত্তিতে যে কী বিপত্তি হয়েছে বা ঘটে চলেছে, তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন। বিষয়টিকে সহজবোধ্য করার জন্য আমার শৈশবের কিছু অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা জরুরি।

আমার শৈশবে আমি কোনো খেলাতেই পারদর্শী ছিলাম না। ফলে কোনো খেলায় অংশগ্রহণ করার চেয়ে খেলা দেখতেই আমার ভালো লাগত। মাঝেমধ্যে ফুটবল খেলায় খেলোয়াড়ের অভাব হলে আমাকে জোর করে কয়েকবার মাঠে নামানো হয়েছিল এবং গোলকিপারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ফুটবল দেখলে আমার এত ভয় হতো যে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা বল নিয়ে গোলপোস্টের কাছে এলেই আমার বুক ধড়ফড় করত এবং আমি ভয়ে জড়োসড় হয়ে পড়তাম। আমার দলের খেলোয়াড়রা দল বেঁধে এসে আমাকে উদ্ধার করতেন। কানামাছি ভোঁ ভোঁ খেলার ক্ষেত্রে আমি প্রায়ই একটি কর্ম করতাম। যার চোখ বেঁধে বউ বানানো হতো তার জন্য আমার খুব মায়া হতো। সবাই এসে তাকে খোঁচা দিত আর সে অসহায়ের মতো চোখ বাঁধা অবস্থায় তাদের ধরতে চাইত। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হতো। এ অবস্থায় তাকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য আমি স্বেচ্ছায় ধরা দিতাম এবং পরিণতিতে আমার চোখ বেঁধে দুষ্টরা দলবেঁধে আমাকে খোঁচাত।

অন্যকে জিতিয়ে দিয়ে নিজে হেরে যাওয়ার খেলায় আমি যে পারদর্শিতা অর্জন করেছি, তা এখনো অব্যাহত। কানামাছির মতো পলাপলি, গোল্লাছুট ইত্যাদি খেলায় আমার বেহাল সম্ভবত আমার অনুরোধবংশগত ঐতিহ্য, আমার আব্বার দশাও একই রকম ছিল। আমার সাতটি ভাই মাশাল্লাহ জীবনের অনেক ক্ষেত্রে সফল হলেও আমার মতোই শিশুতোষ খেলায় ভীষণ আনাড়ি ছিল। আমার এক ভাই শৈশবে অনুরোধে ফুটবল খেলতে নেমে কী যে কাণ্ড করল যা স্মরণ করলে আজও হতভম্ব হয়ে যাই। সে খুব ভাব নিয়ে অন্য সব পাকা খেলোয়াড়ের মতো হেড করতে গেল। কিন্তু দুষ্ট বল তার মাথায় না পড়ে ডাইরেক্ট চোখের ওপর এসে পড়ল। ভাইটি আমার চিৎকার দিয়ে চিৎপটাং হলো। চোখ ফুলে ঢোল হয়ে গেল। পরে ঢাকায় এনে বহু দিন চিকিৎসা করে চোখের জ্যোতি ফিরিয়ে আনা হলো।

আমার পূর্বেকার বংশধরদের চেয়ে আমার পরবর্তী বংশধররা খেলাধুলায় বাবা, চাচা, দাদার অদক্ষতাকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছে। আমার বেগম সাহেবা এবং তার বংশের লোকজনের ইতিহাস অবশ্য আমার পরিবারের ইতিহাসের ঠিক উল্টো। ফলে তিনি চাইতেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় পুরস্কার লাভ করুক। কিন্তু প্রতিযোগিতা-তা সে দৌড় কিংবা মোরগযুদ্ধ যা-ই হোক না কেন সে ক্ষেত্রে আমার ছেলেমেয়ে প্রথম ধাক্কায় কুপোকাত। ছেলেমেয়েরা যতই বলত, তাদের কী দোষ! পেছন থেকে দুষ্ট ছেলেমেয়ে এসে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে তারা কী করতে পারত। ছেলেমেয়েদের কথায় বেগম সাহেবার মেজাজ সর্বোচ্চ পর্যায় পৌঁছাত এবং ভাবিদের সামনে বীর পুত্র-কন্যার ক্রীড়া নৈপুণ্যের বেহালের জন্য আমার বংশীয় ঐতিহ্যের নিকুচি করে মনের ঝাল মেটাত।

উল্লিখিত বংশমর্যাদা নিয়ে যখন রাজনীতিতে এলাম তখন প্রাথমিক সফলতা যে কীভাবে এলো, তা টেরই পেলাম না। কিন্তু সফলতাকে কাজে লাগান এবং উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধির জন্য যে দম লাগে, কৌশল লাগে এবং চালাকির প্রয়োজন হয় তা আমার রক্তে না থাকার জন্য মানসম্মান থাকতেই আমি রাজনীতির খেলোয়াড় না হয়ে দর্শক হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সেই ২০১৪ সাল থেকে। মাঝে অবশ্য দুইবার অর্থাৎ একবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের রাতের ভোটের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম অনুরোধে ঢেঁকি গেলার সূত্রের কবলে পড়ে এবং উভয় ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক শিক্ষা পাওয়ার পর আমি আবার দর্শকের সারিতে বসে রাজনীতির শিশুতোষ ক্রীড়া কৌতুক উপভোগ করে যাচ্ছি।

চলমান রাজনীতিতে যা কিছু হচ্ছে, তা বর্ণনা করার জন্য উল্লিখিত লম্বা ভূমিকা টানলাম এ কারণে যে সম্মানিত পাঠক যেন বুঝতে পারেন যে আমি সত্যিকার অর্থেই একজন বোদ্ধা দর্শক যার কি না, খেলার মাঠের বাস্তব রূপ হৃদয়-মন শরীর দিয়ে উপভোগ করার সুযোগ হয়েছে এবং বংশগত অপারগতার কারণে রাজনীতির ক্রীড়া কৌতুকের ব্যাপারে দর্শক হিসেবেই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে। ২০০১ সাল থেকে জাতীয় রাজনীতির মাঠে রয়েছি। তার আগে দলীয় রাজনীতি এবং ছাত্ররাজনীতির প্রতিটি পর্বে পদপদবির জন্য ছুটিনি। কারণ ওখানে সফল হতে হলে কানামাছি, পলাপলি বা গোল্লাছুট খেলায় সফলতার কৌশল-দৌড়াদৌড়ি করার দম এবং অন্যকে খোঁচা দিয়ে দ্রুত সরে পড়া অথবা চোখ বাঁধা অবস্থায় কাউকে পাকড়াও করার যে দুর্বার শক্তির প্রয়োজন হয়, তা আমার ক্ষেত্র বিশেষে যেমন ছিল না। আবার ক্ষেত্রবিশেষে আমার প্রতিদ্বন্দ্বীদের অসহায়ত্ব, বিজয়ী হওয়ার লোভ এবং প্রতিযোগিতা করার অযোগ্যতা দেখে করুণা হয়েছে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে অনেককে বিজয়ী করে স্বেচ্ছায় পরাজয়ের মালা গলায় ধারণ করে দর্শক সারিতে বসে মনের আনন্দে তালি বাজিয়েছি।

২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখ পর্যন্ত কানামাছি, পলাপলি এবং গোল্লাছুটের রাজনীতি দেখে চমকিত হয়েছি। তিন তিনটি কানামাছির নির্বাচন পলাপলির ভোটের ফল এবং দুই নম্বরি ক্ষমতার গোল্লাছুটের দাপাদাপি দমনপীড়ন এবং দম্ভ দেখে হতভম্ব হয়েছি। মজলুমের আর্তচিৎকার এবং জালিমের হুঙ্কারের মধ্যে প্রকৃতির বিচারের আশায় বারবার আকুল নেত্রে আকাশের পানে তাকিয়েছি- ধর্মালয় দেবালয় তীর্থস্থানের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা বাড়িয়েছি। রাজনীতির ইতিহাস পাঠ করেছি এবং ছলচাতুরী, লোক ঠকানো মোনাফেকি অথবা প্রতারণার রাজনীতির হাজার বছরের নির্মম পরিণতি জেনেছি এবং পরম আশায় বুক বেঁধে প্রহর গুনেছি একটি সুন্দর সকালের। ফলে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখের দুপুরবেলার ঘটনা দেখে যে উল্লাস অনুভব করেছি তা আমার জীবনে অতীতে কখনো ঘটেনি।

সাবেক সরকারের পতনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যখন হুঁশ ফিরে পেয়েছি এবং রাজনীতির দর্শক হিসেবে অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে পরিস্থিতি মূল্যায়নের চেষ্টা করেছি তখন আতঙ্কে যেভাবে দিশাহারা হয়েছি তা জ্যামেতিক হারে গত ১১ মাসে বেড়েই চলেছে। শেখ হাসিনার হেলিকপ্টারে প্রকাশ্য দিবালোকে ভারত গমন কী পলায়ন নাকি পশ্চাৎপসরণ তা নিয়ে যেভাবে ক্রমাগত বিতর্ক হচ্ছে তদ্রুপ জুলাই-আগস্ট ঘটনাপুঞ্জি কি বিপ্লব নাকি গণ অভ্যুত্থান তা নিয়ে আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। তারপর যে বিতর্কগুলো আমাদের আতঙ্কের মধ্যে ফেলেছে সেগুলো হলো শেখ হাসিনার পদত্যাগ-পদত্যাগপত্র, ইউনূস সরকারের শপথ, বৈধতার ভিত্তি এবং সরকারের শ্রেণি চরিত্র, মেয়াদ ইত্যাদি।

গত ১১ মাসে সরকার যা করেছে সেগুলো আমরা জানি না কিন্তু যা করার চেষ্টা করছে তা আমাদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। সংস্কার কমিশন, ঐকমত্য কমিশন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিয়োগ, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দিয়ে পরিচালনার প্রস্তাব, নারী-নীতি, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপন ইত্যাদি ঘটনা পুরো দেশকে ক্রমশ গরম করে তুলছে। প্রায় অর্ধশত কিংস পার্টি বা রাজকীয় অথবা রাজার দলের আবির্ভাব-কতিপয় রাজার দলের রাজকীয় চালচলন, সরকারের ছায়াসঙ্গীদের দাপট, অনেক ক্ষেত্রে দুর্নীতি, অনিয়ম, চাঁদাবাজির তাণ্ডব, রাজনৈতিক সংঘাত, খুন খারাবি, রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ বিরোধ এবং এক দলের সঙ্গে অন্য দলের যুদ্ধাবস্থার মধ্যে মার্চ টু গোপালগঞ্জের ঘটনা দেশের মানুষের মনে শঙ্কা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

মব সন্ত্রাস বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করেছে। বিচারহীনতা, অবিচার-অনাচার এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তাহীনতার কারণে জনজীবনের সাধারণ কোলাহল থেমে গেছে। মানুষের কাজ করার ক্ষমতা, চিন্তার ক্ষমতা ও স্বপ্ন দেখার ক্ষমতা রসাতলে গেছে। শ্রমের বাজারে হাহাকার শুরু হয়েছে। বেকারত্ব চরমে। শিল্প কলকারখানার চাকা ক্রমাগত বন্ধ হচ্ছে। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে এবং কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ উল্টো পথে চলছে। সরকারির রাজস্ব আদায় নেতিবাচক। রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কর্ম বা পাবলিক ওয়ার্কস স্বাধীনতার পর সব নিম্নস্তরে নেমে গেছে। ফলে চলতি অর্থবছরে জিডিপির হার ৩ দশমিক ৫০ পার্সেন্টের নিচে নামার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আমদানি হ্রাস পেয়েছে, ব্যবসাবাণিজ্য সংকুচিত হচ্ছে এবং দেশ থেকে ধনিক শ্রেণি এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণি বিলুপ্ত হতে চলেছে। রাস্তাঘাটে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর জুলাই-আগস্টে লুট হওয়া অনেক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা যায়নি। ফলে মহলবিশেষ থেকে যখন যুদ্ধের হুমকি আসছে তখন মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত হওয়ার উপক্রম হচ্ছে। সমাজ ও রাষ্ট্রে হররোজ এমন শব্দ হচ্ছে যা শ্রবণ করার চেয়ে বিষপানকে নিরাপদ মনে হচ্ছে। জনপদে এমন সব প্রাণীর পদচারণা এবং এমন সব প্রাণীর চেহারাসুরত দেখতে হচ্ছে যা মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিচ্ছে। রাজনীতির নামে যে ধোঁকাবাজি চলছে এবং ক্ষমতার লোভে কিছু প্রাণী যে উন্মত্ততা দেখাচ্ছে তার ফলে স্বৈরাচারী এরশাদ জমানায়  লেখা কবি রফিকুল্লাহর ‘সব শালা কবি হতে চায়’ কবিতার নিম্নোক্ত কথাগুলো মনে পড়ে যায়-

‘সব শালা কবি হবে; পিঁপড়ে গো ধরেছে, উড়বেই;

বন থেকে দাঁতাল রাজাসনে বসবেই।’

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
সর্বশেষ খবর
জুবিন গর্গের অকাল মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল
জুবিন গর্গের অকাল মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং
সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং

দেশগ্রাম

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা