শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

চল্লিশ বছরের ব্যবসায়িক জীবনে রপ্তানি খাতে এমন সংকট কখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন দেশের অন্যতম রপ্তানিকারক ও হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ কে আজাদ। তিনি বলেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীরা এই খাতকে সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে এসেছি। কিন্তু এখন হতাশ ও ক্ষুব্ধ।’

রবিবার ‘যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক : কোন পথে বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ কে আজাদ এসব কথা বলেন।

রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই গোলটেবিলের আয়োজন করে একটি গণমাধ্যম। সেখানে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা অংশ নেন।

সম্প্রতি এক ব্র্যান্ড অংশীদারের সঙ্গে বৈঠকের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার এক বড় ব্র্যান্ড হেড অফিসে ডেকে জানায়, তারা নিজ দেশের সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান বোঝার চেষ্টা করেছে। তাদের ভাষ্য ছিল, তোমাদের অবস্থান দুর্বল, ভালো ফল আশা করা যাচ্ছে না।’ এটা শুনে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন।

এই পরিস্থিতিতে এ কে আজাদ একাধিক উপদেষ্টাকে ফোন করেন। তিনি বলেন, সবাই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেন। পরদিন বাণিজ্য উপদেষ্টা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

উপদেষ্টা জানান, ৯৫ শতাংশ সমস্যা তাঁরা সমাধান করেছেন। বাকি ৫ শতাংশ নিয়ে তিনি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করছেন। আলোচনায় অংশ নিয়ে ব্যবসায়ীরা কী করবেন। তাঁর যুক্তি—যদি দুই থেকে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব কমও আসে, কিন্তু পাঁচ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলারের অতিরিক্ত রপ্তানি হলে দেশের লাভই বেশি হবে। এই উদ্যোগে তিনি সফল হবেন বলে মনে করেন।

এই পরিস্থিতিতে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ ক্রেতাদের অবস্থান তুলে ধরে বলেন, ‘রবিবার আমাকে একটা ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে মেইল পাঠানো হয়েছে। আমাকে বলা হয়েছে, আগামী ১ তারিখ থেকে যে প্রোডাক্ট তৈরি করা হবে, সেখানে নতুন ট্যারিফ থাকলে আমি (সরবরাহকারী) কত শতাংশ শেয়ার করব, সেটি তাঁকে জানানোর জন্য। ওই ক্রেতার কাছে আমার রপ্তানি ৮০ মিলিয়ন ডলার। সেখানে আমি ইনকাম করি ১.৩৭ মিলিয়ন ডলার। ৮০ মিলিয়ন ডলার থেকে যদি ৩৫ শতাংশ শেয়ার করি, তাহলে আমার কী থাকবে?’

বক্তব্যে ইন্দোনেশিয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার ইন্দোনেশিয়ায় এক যৌথ উদ্যোগ আছে। সেখানে সরকার ও ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করছেন। লবিস্ট নিয়োগ করেছেন, প্রতিটি স্তরে আলোচনা করেছেন। অথচ বাংলাদেশে আমরা এমন সুযোগ পাইনি।’

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আপনারা বলছেন, সাত-আট মাসের জন্য দায়িত্বে আছেন। এরপর চলে যাবেন। কিন্তু তখন আমরা যাব কোথায়? আমাদের কার কাছে ফেলে রাখছেন।’

এ কে আজাদ বলেন, ‘সবার ধারণা, আমাদের মাথার ওপর একজন আছেন। তিনি এটা ফুঁ দিয়ে দেবেন আর সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। যার জন্য আমাদের কোনো রকম মূল্যায়ন করা হচ্ছে না; কোনো লবিস্ট নিয়োগের চিন্তা করা হচ্ছে না।’

গত শনিবার সরকার থেকে জানানো হয়েছে, ইউএসটিআর বা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তর শুল্ক নির্ধারণ করবে না, করবে ট্রাম্প প্রশাসন। সরকারের উদ্দেশে এ কে আজাদ বলেন, ‘আপনারা যদি পারেন, ওই পর্যায়ে কিছু চেষ্টা করেন।’

সরকার বলেছে, তাড়াতাড়ি করে লবিস্ট নিয়োগসহ অন্যান্য কাজ শুরু করা হয়েছে। কিন্তু এ কে আজাদ বলেন, ‘এখন আমরা লবিস্ট নিয়োগ করে কত দূর কী করা যাবে, তা আমাদের জানা নেই। বাংলাদেশ এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।’

সরকারের উদ্দেশে এ কে আজাদ বলেন, ‘সাত-আট মাস পরে আপনারা চলে যাবেন, আমরা কোথায় যাব? আমাদের কার কাছে ফেলে যাবেন? সবার ধারণা, মাথার ওপর একজন আছেন-তিনি ফুঁ দেবেন, আর সমাধান হয়ে যাবে।

 
মার্কিন বাজার ছাড়ার চিন্তা অবাস্তব : নাসিম মঞ্জুর

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আমাদের এক নম্বর বাজার। জুতা রপ্তানিতে বছরে ৪০০ মিলিয়ন ডলার আসে। এটা কিভাবে এক দিনে নতুন বাজার দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যাবে?’

তিনি আরো বলেন, ‘চীন থেকে উৎপাদন সরে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সুবিধা নিতে পারত, এখনো পারে। কিন্তু দেশে সেই প্রস্তুতি নেই। ব্যবসায়ীরা এখন ক্রয়াদেশ স্থগিত করছেন, শুল্কের ঝুঁকি কাকে বহন করতে হবে—এই প্রশ্ন করছেন।’

তিনি কৌশলগত পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘আমাদের অভিজ্ঞ বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের সম্পৃক্ত করতে হবে। ভারত, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান সবাই করছে। আমরা কেন করব না?’

‘আমলাতন্ত্রই সব করবে’—এই মানসিকতা আত্মঘাতী : আনোয়ার উল আলম চৌধুরী

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, শুল্ক আলোচনা নিয়ে সরকার যা করছে, তা ব্যবসায়ীদের জানানো হয়নি। তিনি বলেন, ‘সরকার যদি ভাবে আমলাতন্ত্র দিয়েই আলোচনা করবে, তাহলে বড় ভুল করছে।’

তিনি জানান, বেসরকারি খাত গত এপ্রিলেই লবিস্ট নিয়োগের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু তখন সরকার বলেছিল, ‘আমরা দেখছি।’ এর পরও কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।

 
আমরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছি, সাড়া পাচ্ছি না : মাহমুদ হাসান খান

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘দেরিতে হলেও তাঁরা লবিস্ট নিয়োগের চেষ্টা করছেন। তবে এখনো বড় কোনো অগ্রগতি নেই। আমরা যদি এক মাস আগে জানতাম ইউএসটিআর নয়, ট্রাম্প প্রশাসন শুল্ক নির্ধারণ করবে—তাহলে আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে পারতাম’, বলেন তিনি।

তিনি জানান, তাঁদের সংগঠনের এক হাজার ৩২২টি কারখানার একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রনির্ভর। ‘মার্জিন ১.২%-১.৫%। অতিরিক্ত ২০% শুল্কও মারাত্মক ধাক্কা।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমলাতন্ত্রের মধ্যে দড়ি টানাটানি বন্ধ না হলে আমরা এগোতে পারব না। সরকার কখনোই বেসরকারি খাতকে স্বীকৃতি দেয়নি।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেশের ইতিহাসে প্রথম : দেবপ্রিয়

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সদ্য সই হওয়া ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ (এনডিএ) দেশের ইতিহাসে এই প্রথম উল্লেখ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো পার্টনার (অন্য দেশ) কোনো দিন এনডিএ ডকুমেন্ট দেয়নি।’

দেবপ্রিয় বলেন, এর বদলে নন-পেপার ইস্যু করা যেত, যার অর্থ হলো এটা আমার অবস্থান, কিন্তু আমি নিজে সই করব না। নন-পেপার হলে রেসপনসিবিলিটি তৈরি হতো, কিন্তু এখন বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়ে গেছে। এখন যদি বাংলাদেশ কোনো লবিস্ট নিয়োগ করে, তার কাছেও এ তথ্য প্রকাশ করা যাবে না।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারস্পরিক শুল্ক বিষয়ে সরকারের অবস্থান নিয়ে অনেকটা ব্যঙ্গাত্মক সুরে দেবপ্রিয় বলেন, ‘কর্দমাক্ত জায়গায় নিষ্পাপ সরকার নিয়ে এগোচ্ছি। এমন নির্দোষ আর নিষ্পাপ সরকার আমি আগে দেখিনি।’

তিনি আরো বলেন, কোনো দুর্বল এবং অসমন্বিত সরকারের যদি রাজনৈতিক বৈধতা না থাকে, তাহলে তাদের সফলভাবে দর-কষাকষি করার নজির বিরল।

তবে দেবপ্রিয় এ-ও মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসনের এই নতুন শুল্কনীতি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর হবে না। তা সত্ত্বেও এই উদ্যোগকে তিনি বাংলাদেশের জন্য একটি ‘ওয়েক আপ কল’ হিসেবে দেখছেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আগামী দিনে কোথায় যাবে, তা নির্ধারণে এই নতুন শুল্ক ব্যবস্থা আমাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। বিশেষ করে পণ্য বহুমুখীকরণ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরির ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত।

বাংলাদেশের দর-কষাকষি হতাশাজনক : সেলিম রায়হান

সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাংলাদেশের দর-কষাকষির অভিজ্ঞতা নেই। মালয়েশিয়া নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট (এনডিএ) থাকা সত্ত্বেও অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করছে, আমরা করিনি।’

তিনি ডব্লিউটিওকে অকার্যকর উল্লেখ করে বলেন, এখন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও ভূ-রাজনৈতিক কৌশলের যুগ। বাংলাদেশকেও বাস্তববাদী হতে হবে।

তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রে চামড়া, চামড়াজাত পণ্য, তৈরি পোশাক—সবই এখন ঝুঁকিতে।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘চীন বা কম্বোডিয়ার ৪০-৪৫ শতাংশ শুল্ক আর আমাদের ৩৫ শতাংশ—এই পার্থক্য কি আমাদের জন্য কোনো বিজয়?’

অতি আত্মবিশ্বাসের খেসারত দিচ্ছি : মোস্তাফিজুর রহমান

সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সরকার ভেবেছিল, আলাপ-আলোচনায় সমাধান হবে। এখন দেখা যাচ্ছে, অতি আত্মবিশ্বাসের খেসারত দিতে হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগীরা যে শর্তে আলোচনা করছে, সেটা বোঝা জরুরি। পাশাপাশি ইউএসটিআর নয়, স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখন মূল ভূমিকা রাখছে—এই তথ্য আমরা দেরিতে পেয়েছি।’

তাঁর মতে, এখনো দর-কষাকষির সুযোগ আছে। ক্রেতারা কিছুটা বাড়তি শুল্ক নিতে পারেন, কিন্তু সরকারকে এখনই সক্রিয় হতে হবে।’

গোলটেবিল আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব, অতি আত্মবিশ্বাস এবং প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে কঠিন এক মোড়ে এনে দাঁড় করিয়েছে। এখনো লবিস্ট নিয়োগ, অংশীজন সম্পৃক্ততা এবং কৌশলগত অবস্থান নিয়ে কার্যকর ও দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজারগুলো ঝুঁকির মুখে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক
সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে জার্মানি-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসতে সম্মত ইরান
তুরস্কে জার্মানি-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসতে সম্মত ইরান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান, আনিসুলসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭
সালমান, আনিসুলসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘জুলাই-শহিদদের পরিবার মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে’
‘জুলাই-শহিদদের পরিবার মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় করোনায় বছরের প্রথম মৃত্যু
খুলনায় করোনায় বছরের প্রথম মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ সালের ২ আগস্ট শতাব্দীর অন্যতম দীর্ঘ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ
২০২৭ সালের ২ আগস্ট শতাব্দীর অন্যতম দীর্ঘ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে সড়কে পড়েছিল নবজাতকের মরদেহ
রাজধানীতে সড়কে পড়েছিল নবজাতকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী থিম সং প্রদর্শনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী থিম সং প্রদর্শনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেইনের জন্য গেলো জীবন
চেইনের জন্য গেলো জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারের লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেয়া হবে : কৃষি উপদেষ্টা
সারের লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেয়া হবে : কৃষি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে পরাজয় সত্ত্বেও ক্ষমতা ছাড়তে চান না জাপানের প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে পরাজয় সত্ত্বেও ক্ষমতা ছাড়তে চান না জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান
স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটি, ৪০ মিনিট আকাশে ঘুরে অবতরণ ইন্ডিগোর
উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটি, ৪০ মিনিট আকাশে ঘুরে অবতরণ ইন্ডিগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদ বাস্তবায়নে দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান আলী রীয়াজের
সনদ বাস্তবায়নে দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান আলী রীয়াজের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম: তিন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের খুঁজছে পিবিআই
অনিয়ম: তিন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের খুঁজছে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩,২০০ কোটি রুপি মদ কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় এমপি বিচারিক হেফাজতে
৩,২০০ কোটি রুপি মদ কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় এমপি বিচারিক হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫
রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় সাফের অঘোষিত ফাইনাল: বাংলাদেশ বনাম নেপাল
সন্ধ্যায় সাফের অঘোষিত ফাইনাল: বাংলাদেশ বনাম নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্দেহজনক তথ্য পেলেই যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয় আবেদনকারীর তথ্য
সন্দেহজনক তথ্য পেলেই যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয় আবেদনকারীর তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে দেড় লাখ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৪
টেকনাফে দেড় লাখ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচনের লক্ষ্যে শাবিপ্রবিতে অধ্যাদেশ প্রণয়নে কমিটি গঠন
শাকসু নির্বাচনের লক্ষ্যে শাবিপ্রবিতে অধ্যাদেশ প্রণয়নে কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টরন্টোয় ধ্রুপদী সংগীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় ধ্রুপদী সংগীত সন্ধ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় টানা বৃষ্টিতে ১৮ জনের মৃত্যু
দক্ষিণ কোরিয়ায় টানা বৃষ্টিতে ১৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে
আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা