শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

চল্লিশ বছরের ব্যবসায়িক জীবনে রপ্তানি খাতে এমন সংকট কখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন দেশের অন্যতম রপ্তানিকারক ও হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ কে আজাদ। তিনি বলেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীরা এই খাতকে সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে এসেছি। কিন্তু এখন হতাশ ও ক্ষুব্ধ।’

রবিবার ‘যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক : কোন পথে বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ কে আজাদ এসব কথা বলেন।

রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই গোলটেবিলের আয়োজন করে একটি গণমাধ্যম। সেখানে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা অংশ নেন।

সম্প্রতি এক ব্র্যান্ড অংশীদারের সঙ্গে বৈঠকের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার এক বড় ব্র্যান্ড হেড অফিসে ডেকে জানায়, তারা নিজ দেশের সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান বোঝার চেষ্টা করেছে। তাদের ভাষ্য ছিল, তোমাদের অবস্থান দুর্বল, ভালো ফল আশা করা যাচ্ছে না।’ এটা শুনে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন।

এই পরিস্থিতিতে এ কে আজাদ একাধিক উপদেষ্টাকে ফোন করেন। তিনি বলেন, সবাই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেন। পরদিন বাণিজ্য উপদেষ্টা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

উপদেষ্টা জানান, ৯৫ শতাংশ সমস্যা তাঁরা সমাধান করেছেন। বাকি ৫ শতাংশ নিয়ে তিনি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করছেন। আলোচনায় অংশ নিয়ে ব্যবসায়ীরা কী করবেন। তাঁর যুক্তি—যদি দুই থেকে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব কমও আসে, কিন্তু পাঁচ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলারের অতিরিক্ত রপ্তানি হলে দেশের লাভই বেশি হবে। এই উদ্যোগে তিনি সফল হবেন বলে মনে করেন।

এই পরিস্থিতিতে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ ক্রেতাদের অবস্থান তুলে ধরে বলেন, ‘রবিবার আমাকে একটা ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে মেইল পাঠানো হয়েছে। আমাকে বলা হয়েছে, আগামী ১ তারিখ থেকে যে প্রোডাক্ট তৈরি করা হবে, সেখানে নতুন ট্যারিফ থাকলে আমি (সরবরাহকারী) কত শতাংশ শেয়ার করব, সেটি তাঁকে জানানোর জন্য। ওই ক্রেতার কাছে আমার রপ্তানি ৮০ মিলিয়ন ডলার। সেখানে আমি ইনকাম করি ১.৩৭ মিলিয়ন ডলার। ৮০ মিলিয়ন ডলার থেকে যদি ৩৫ শতাংশ শেয়ার করি, তাহলে আমার কী থাকবে?’

বক্তব্যে ইন্দোনেশিয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার ইন্দোনেশিয়ায় এক যৌথ উদ্যোগ আছে। সেখানে সরকার ও ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করছেন। লবিস্ট নিয়োগ করেছেন, প্রতিটি স্তরে আলোচনা করেছেন। অথচ বাংলাদেশে আমরা এমন সুযোগ পাইনি।’

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আপনারা বলছেন, সাত-আট মাসের জন্য দায়িত্বে আছেন। এরপর চলে যাবেন। কিন্তু তখন আমরা যাব কোথায়? আমাদের কার কাছে ফেলে রাখছেন।’

এ কে আজাদ বলেন, ‘সবার ধারণা, আমাদের মাথার ওপর একজন আছেন। তিনি এটা ফুঁ দিয়ে দেবেন আর সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। যার জন্য আমাদের কোনো রকম মূল্যায়ন করা হচ্ছে না; কোনো লবিস্ট নিয়োগের চিন্তা করা হচ্ছে না।’

গত শনিবার সরকার থেকে জানানো হয়েছে, ইউএসটিআর বা যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তর শুল্ক নির্ধারণ করবে না, করবে ট্রাম্প প্রশাসন। সরকারের উদ্দেশে এ কে আজাদ বলেন, ‘আপনারা যদি পারেন, ওই পর্যায়ে কিছু চেষ্টা করেন।’

সরকার বলেছে, তাড়াতাড়ি করে লবিস্ট নিয়োগসহ অন্যান্য কাজ শুরু করা হয়েছে। কিন্তু এ কে আজাদ বলেন, ‘এখন আমরা লবিস্ট নিয়োগ করে কত দূর কী করা যাবে, তা আমাদের জানা নেই। বাংলাদেশ এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।’

সরকারের উদ্দেশে এ কে আজাদ বলেন, ‘সাত-আট মাস পরে আপনারা চলে যাবেন, আমরা কোথায় যাব? আমাদের কার কাছে ফেলে যাবেন? সবার ধারণা, মাথার ওপর একজন আছেন-তিনি ফুঁ দেবেন, আর সমাধান হয়ে যাবে।

 
মার্কিন বাজার ছাড়ার চিন্তা অবাস্তব : নাসিম মঞ্জুর

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আমাদের এক নম্বর বাজার। জুতা রপ্তানিতে বছরে ৪০০ মিলিয়ন ডলার আসে। এটা কিভাবে এক দিনে নতুন বাজার দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যাবে?’

তিনি আরো বলেন, ‘চীন থেকে উৎপাদন সরে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সুবিধা নিতে পারত, এখনো পারে। কিন্তু দেশে সেই প্রস্তুতি নেই। ব্যবসায়ীরা এখন ক্রয়াদেশ স্থগিত করছেন, শুল্কের ঝুঁকি কাকে বহন করতে হবে—এই প্রশ্ন করছেন।’

তিনি কৌশলগত পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘আমাদের অভিজ্ঞ বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের সম্পৃক্ত করতে হবে। ভারত, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান সবাই করছে। আমরা কেন করব না?’

‘আমলাতন্ত্রই সব করবে’—এই মানসিকতা আত্মঘাতী : আনোয়ার উল আলম চৌধুরী

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, শুল্ক আলোচনা নিয়ে সরকার যা করছে, তা ব্যবসায়ীদের জানানো হয়নি। তিনি বলেন, ‘সরকার যদি ভাবে আমলাতন্ত্র দিয়েই আলোচনা করবে, তাহলে বড় ভুল করছে।’

তিনি জানান, বেসরকারি খাত গত এপ্রিলেই লবিস্ট নিয়োগের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু তখন সরকার বলেছিল, ‘আমরা দেখছি।’ এর পরও কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।

 
আমরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছি, সাড়া পাচ্ছি না : মাহমুদ হাসান খান

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘দেরিতে হলেও তাঁরা লবিস্ট নিয়োগের চেষ্টা করছেন। তবে এখনো বড় কোনো অগ্রগতি নেই। আমরা যদি এক মাস আগে জানতাম ইউএসটিআর নয়, ট্রাম্প প্রশাসন শুল্ক নির্ধারণ করবে—তাহলে আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে পারতাম’, বলেন তিনি।

তিনি জানান, তাঁদের সংগঠনের এক হাজার ৩২২টি কারখানার একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রনির্ভর। ‘মার্জিন ১.২%-১.৫%। অতিরিক্ত ২০% শুল্কও মারাত্মক ধাক্কা।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমলাতন্ত্রের মধ্যে দড়ি টানাটানি বন্ধ না হলে আমরা এগোতে পারব না। সরকার কখনোই বেসরকারি খাতকে স্বীকৃতি দেয়নি।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেশের ইতিহাসে প্রথম : দেবপ্রিয়

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সদ্য সই হওয়া ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ (এনডিএ) দেশের ইতিহাসে এই প্রথম উল্লেখ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো পার্টনার (অন্য দেশ) কোনো দিন এনডিএ ডকুমেন্ট দেয়নি।’

দেবপ্রিয় বলেন, এর বদলে নন-পেপার ইস্যু করা যেত, যার অর্থ হলো এটা আমার অবস্থান, কিন্তু আমি নিজে সই করব না। নন-পেপার হলে রেসপনসিবিলিটি তৈরি হতো, কিন্তু এখন বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়ে গেছে। এখন যদি বাংলাদেশ কোনো লবিস্ট নিয়োগ করে, তার কাছেও এ তথ্য প্রকাশ করা যাবে না।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারস্পরিক শুল্ক বিষয়ে সরকারের অবস্থান নিয়ে অনেকটা ব্যঙ্গাত্মক সুরে দেবপ্রিয় বলেন, ‘কর্দমাক্ত জায়গায় নিষ্পাপ সরকার নিয়ে এগোচ্ছি। এমন নির্দোষ আর নিষ্পাপ সরকার আমি আগে দেখিনি।’

তিনি আরো বলেন, কোনো দুর্বল এবং অসমন্বিত সরকারের যদি রাজনৈতিক বৈধতা না থাকে, তাহলে তাদের সফলভাবে দর-কষাকষি করার নজির বিরল।

তবে দেবপ্রিয় এ-ও মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসনের এই নতুন শুল্কনীতি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর হবে না। তা সত্ত্বেও এই উদ্যোগকে তিনি বাংলাদেশের জন্য একটি ‘ওয়েক আপ কল’ হিসেবে দেখছেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আগামী দিনে কোথায় যাবে, তা নির্ধারণে এই নতুন শুল্ক ব্যবস্থা আমাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। বিশেষ করে পণ্য বহুমুখীকরণ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরির ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত।

বাংলাদেশের দর-কষাকষি হতাশাজনক : সেলিম রায়হান

সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাংলাদেশের দর-কষাকষির অভিজ্ঞতা নেই। মালয়েশিয়া নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট (এনডিএ) থাকা সত্ত্বেও অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করছে, আমরা করিনি।’

তিনি ডব্লিউটিওকে অকার্যকর উল্লেখ করে বলেন, এখন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও ভূ-রাজনৈতিক কৌশলের যুগ। বাংলাদেশকেও বাস্তববাদী হতে হবে।

তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রে চামড়া, চামড়াজাত পণ্য, তৈরি পোশাক—সবই এখন ঝুঁকিতে।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘চীন বা কম্বোডিয়ার ৪০-৪৫ শতাংশ শুল্ক আর আমাদের ৩৫ শতাংশ—এই পার্থক্য কি আমাদের জন্য কোনো বিজয়?’

অতি আত্মবিশ্বাসের খেসারত দিচ্ছি : মোস্তাফিজুর রহমান

সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সরকার ভেবেছিল, আলাপ-আলোচনায় সমাধান হবে। এখন দেখা যাচ্ছে, অতি আত্মবিশ্বাসের খেসারত দিতে হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগীরা যে শর্তে আলোচনা করছে, সেটা বোঝা জরুরি। পাশাপাশি ইউএসটিআর নয়, স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখন মূল ভূমিকা রাখছে—এই তথ্য আমরা দেরিতে পেয়েছি।’

তাঁর মতে, এখনো দর-কষাকষির সুযোগ আছে। ক্রেতারা কিছুটা বাড়তি শুল্ক নিতে পারেন, কিন্তু সরকারকে এখনই সক্রিয় হতে হবে।’

গোলটেবিল আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি খাতের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব, অতি আত্মবিশ্বাস এবং প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে কঠিন এক মোড়ে এনে দাঁড় করিয়েছে। এখনো লবিস্ট নিয়োগ, অংশীজন সম্পৃক্ততা এবং কৌশলগত অবস্থান নিয়ে কার্যকর ও দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজারগুলো ঝুঁকির মুখে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চার প্রশ্নে জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
চার প্রশ্নে জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর
ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়
শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ
বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’
‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপজেলা চ্যাম্পিয়ন ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয়
উপজেলা চ্যাম্পিয়ন ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয়

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, চট্টগ্রাম ও সিলেট রুটে তীব্র যানজট
ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, চট্টগ্রাম ও সিলেট রুটে তীব্র যানজট

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে বড় পরিবর্তন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে বড় পরিবর্তন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান মিয়ানমারের ভেতরেই : ইউএনএইচসিআর প্রধান
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান মিয়ানমারের ভেতরেই : ইউএনএইচসিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চমবার ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়লো ১৪ ডাকাত
পঞ্চমবার ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়লো ১৪ ডাকাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মায়ের পরকীয়ার বলি শিশু সন্তান, নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
মায়ের পরকীয়ার বলি শিশু সন্তান, নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমের বিয়ের চার মাসের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা
প্রেমের বিয়ের চার মাসের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্যারিস ফ্যাশন উইকে ঐশ্বরিয়ার ঝলক
প্যারিস ফ্যাশন উইকে ঐশ্বরিয়ার ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাহাড়ে অস্থিতিশীলতা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ : রিজভী
পাহাড়ে অস্থিতিশীলতা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমা মুক্তির দ্বন্দ্বে বিশ্বাসী নন প্রসেনজিৎ
সিনেমা মুক্তির দ্বন্দ্বে বিশ্বাসী নন প্রসেনজিৎ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতিমা বিসর্জন পর্যন্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ মনিটরিং করা হবে
প্রতিমা বিসর্জন পর্যন্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ মনিটরিং করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ বার্সেলোনা-পিএসজির লড়াই
চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ বার্সেলোনা-পিএসজির লড়াই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইজভাণ্ডারে খোশরোজ উপলক্ষে প্রশাসনিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত
মাইজভাণ্ডারে খোশরোজ উপলক্ষে প্রশাসনিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জয়ে আত্মবিশ্বাসী সাইফ
আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জয়ে আত্মবিশ্বাসী সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া
কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর
এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি
অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা