শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫

কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়

মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল

কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়। কক্ষ আটটি। পিলার ৭৫টি। এটি দেশের একমাত্র ১০৮ বছর বয়সি মাটির স্কুল। স্কুলটির ছাদ কাঠ ও টিনের তৈরি। এটির দৈর্ঘ্য ২০৩ ফুট এবং প্রস্থ ৪৫ ফুট। স্কুলটির পুরো অবয়ব নান্দনিক স্থাপত্যের। এটির নকশা মোগল আমলের স্থাপত্যশৈলীর কথাই জানান দেয়। কালের সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

....চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার আকুবদন্ডী গ্রামে অবস্থিত এ স্কুলটি। ১৯১৭ সালের ১ জানুয়ারি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় স্থানীয়দের শিক্ষা প্রসারে স্কুলটি নির্মিত হয়। স্কুলের পাশেই আছে ঐতহাসিক ‘পার্বতী চরণ দীঘি’। ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর স্কুলটিকে দেশের অন্যতম প্রাচীন মৃৎভবন ঘোষণা দিয়ে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে তালিকাভুক্ত করে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। এ স্কুলেই আছে দেশের স্কুল পর্যায়ে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে স্কুলটিকে জাতীয়করণ করে।

তবে শতবর্ষী এ স্কুলটির অবস্থা এখন নাজুক। ফাটল ধরেছে মাটির দেয়ালগুলোর। ছাদে টিনের চালার নিচে দেওয়া কাঠ ও বাঁশের চাটাইগুলো বিভিন্ন স্থানে খুলে পড়েছে। দেয়ালের কয়েকটি জায়গায় গর্ত তৈরি হয়েছে। বর্ষাকালে ছাদের বিভিন্ন জায়গা থেকে বৃষ্টির পানি পড়ে। গেজেট জারির পর প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ স্কুলের একটি কক্ষের দেয়ালের কিছু অংশ সংস্কার করলেও পরে আর কোনো কাজ হয়নি।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ বড়ুয়া বলেন, এটি দেশের একমাত্র শতবর্ষী মাটির স্কুল। তাই এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আমরা চাই, এটির মূল অবকাঠামো ঠিক রেখে সংস্কার করা হোক। তিনি বলেন, বর্তমানে স্কুলে ৭৩৯ জন শিক্ষার্থী ও ১৪ জন শিক্ষক আছেন। মাটির স্কুলটাও এখন ক্লাস, শিক্ষক রুমসহ নানা কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু সব কাজ করা হয় ঝুঁকি নিয়ে।

বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, আমি ইতোমধ্যে স্কুলটি পরিদর্শন করেছি। এটি দেশের অন্যতম একটি পুরাকীর্তি। আমরা এ পুরাকীর্তির মূল কাঠামো অক্ষত রেখেই নতুন করে ঢেলে সাজাতে একটা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে নতুন করে সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে। এ নিয়ে আমরা এ অর্থবছরেই একটি বাজেট পরিকল্পনা করব। দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রাচীন এ মৃৎভবনকে নান্দনিক অবয়ব দেওয়া হবে।

ইতিহাস সূত্রে জানা যায়, গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে এ অঞ্চলের কয়েকজন শিক্ষাবিদ স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুতে বোয়ালখালীর প্রাণকৃষ্ণ চৌধুরীর দান করা ৯ একর জমিতে বাঁশের বেড়া ও মাটি দিয়ে একটি অস্থায়ী ঘর বানানো হয়। প্রথমে স্কুলটিতে শুধু সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির কার্যক্রম ছিল। পরে অন্যান্য শ্রেণির কার্যক্রম শুরু করা হয়। সেই সময় ভারতবর্ষজুড়ে চলা স্বদেশি আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বাঁশের বেড়া, মাটি, ছন এবং অন্যান্য স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করে স্কুল ভবনটি তৈরি করা হয়। স্কুলের নির্মাণকাজ শেষ করতে ১৯১৮ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত প্রায় দুই বছর সময় লেগেছিল। বিধুভূষণ চৌধুরী ছিলেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক। তিনি ছিলেন তৎকালীন ভারতবর্ষের ‘অল বেঙ্গল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের’ একজন প্রভাবশালী শিক্ষক নেতা। তিনি ১৯১৭ থেকে ১৯২১ এবং ১৯২৫ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্কুলটি প্রথম ১৯১৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে এবং ১৯৪৬ সালে একই প্রতিষ্ঠান থেকে স্থায়ী স্বীকৃতি পায়। এ মাটির স্কুলের একটি কক্ষেই ১৯৪৩ সালের বাংলার কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ‘ক্ষুধার্ত বাতাসে শুনি এখানে নিভৃত এক নাম চট্টগ্রাম : বীর চট্টগ্রাম’ কবিতাটি লিখেছিলেন। বর্তমানে ওই কক্ষটি শিক্ষার্থীদের কাছে ‘সুকান্ত কক্ষ’ নামে পরিচিত। এ স্কুলে আছে প্রাচীন একটি গ্রন্থাগার। এখানে সংরক্ষিত আছে ব্রিটিশ আমলের নানা বই। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হন এ স্কুলের চার ছাত্র ও দুই শিক্ষক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদপুরের গোল্ডেন বয়
চাঁদপুরের গোল্ডেন বয়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
এখনো কাঁসার থালাবাসন
এখনো কাঁসার থালাবাসন
শতবর্ষের লাইব্রেরি
শতবর্ষের লাইব্রেরি
নিবেদিতপ্রাণ এক শিক্ষক
নিবেদিতপ্রাণ এক শিক্ষক
ব্যাপক সাফল্য জাহিদের
ব্যাপক সাফল্য জাহিদের
হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা
হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা
বয়সের কাছে হার না মানা ষাটোর্ধ্ব গুলবানু
বয়সের কাছে হার না মানা ষাটোর্ধ্ব গুলবানু
অন্যরকম বাইকের হাট
অন্যরকম বাইকের হাট
কাদায় গোবরে দম্পতির আনন্দ খোঁজ
কাদায় গোবরে দম্পতির আনন্দ খোঁজ
লাউ বেগুন চাষে বিপ্লব
লাউ বেগুন চাষে বিপ্লব
কোয়েল পাখির খামারে স্বাবলম্বী
কোয়েল পাখির খামারে স্বাবলম্বী
সর্বশেষ খবর
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৩৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক