শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

নিঃশেষিত হওয়ার নন

সৈয়দ মুজতবা আলী

তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ মুজতবা আলী

সৈয়দ মুজতবা আলী অসাধারণ প্রতিভাধর এক পন্ডিত ব্যক্তি। তিনি ইংরেজি, আরবি, ফারসি, রুশ, জার্মান, সংস্কৃতসহ ২২টি ভাষা জানতেন। সৈয়দ মুজতবা আলীর পড়াশোনার বিস্তৃতিও ছিল বিশাল। তিনি ভাষা, ধর্ম, দর্শন, সমাজতত্ত্ব সবকিছুতেই আগ্রহী ছিলেন। লেখাপড়া করেছিলেন বিশ্বভারতী, আলীগড়, জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয় ও কায়রোর আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাঁর অগাধ পান্ডিত্যের বিষয়ে অবগত হয়ে বঙ্গীয় শব্দকোষ অভিধানের প্রণেতা হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় একবার বলেছিলেন, ‘আমার মৃত্যুর পর বঙ্গীয় শব্দকোষের সংস্করণ হলে মুজতবার সাহায্য যেন নেওয়া হয়।’ মুজতবার পান্ডিত্য ও লেখনীর বিষয়ে অবগত ভাষা-আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় অনুযোগ করে বলতেন, ‘মুজতবা আলী তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে প্রচ- গবেষক হতে পারতেন, তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বে সার্থক অন্বেষণ চালাতে পারতেন, ভারতীয় ইতিহাসের অনুদ্ঘাটিত দিক উন্মোচন করতে পারতেন, কিন্তু কিছুই করেননি। শুধু ব্যঙ্গ-রসিকতায় নির্বাসন নিয়ে নিজেকে নিঃশেষ করলেন।’ আসলে কি সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হয়ে গিয়েছিলেন? তাঁর জন্মের শতবর্ষ পেরিয়ে আরও পথ চলার পরও এ প্রশ্ন অনেকের মনে উদয় হতেই পারে!

সৈয়দ মুজতবা আলী সম্পর্কে এমন ভাবনার কারণ- তাঁর সম্পর্কে লেখালেখি হয়েছে খুবই কম। তিনি নিজেও তাঁর সাহিত্য জীবন সম্পর্কে কোনো কৌতূহল পছন্দ করতেন না। জীবদ্দশায় তাঁর কোনো বই তাঁর কাছে চাইলে তিনি বেশ বিরক্ত হতেন। তিনি বলতেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে কেউ আমার সম্পর্কে কিছু লিখুক সেটা আমি চাই না। তবে আমার মৃত্যুর পর যে যত খুশি লিখুক, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।’ তাঁর সম্পর্কে লিখতে গিয়ে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লেখেন, ‘তাঁর বিশাল পান্ডিত্যকে তিনি কাঁধে বা আস্তিনে বয়ে নিয়ে বেড়াতেন না, বস্তুত তিনি যে বহু ভাষাবিদ একজন মৌলিক চিন্তাবিদ ও লেখক- এরকম উল্লেখও তাঁকে বিব্রত করত। তাঁকে আমার আপনভোলা মানুষ মনে হতো এবং খুব হাসিখুশি বাইরেটার আড়ালে আত্মমগ্ন একজন মানুষ। আমার এরকম একটি ধারণা হয়েছিল, তিনি নিজের মনে অনেক ধ্যান করতেন এবং তাঁর ধ্যানের বিষয়বস্তু ছিল জগৎ,  ক্লাসিক সাহিত্য আর জগতের সঙ্গে এই সাহিত্য এবং জগৎ ও সাহিত্যের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক। কথা বলতে বলতে অনেক সময় তিনি হঠাৎ প্রসঙ্গ বদলাতেন এবং বদলে এরকম একটা দুটা বিষয়ের অবতারণা করতেন।’

অনেকটা জেদি ও প্রচারবিমুখ এ লেখক বহু ভাষাবিদ একজন মৌলিক প্রতিভাধর ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও আলোর পাদপ্রদীপে আসেন বেশ বিলম্বে। তিনি তাঁর সৃষ্টিশীল জীবনে অনেক প্রবন্ধ, অসাধারণ কিছু ছোটগল্প, উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি লিখেছেন। এসব লেখনী তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। তবে তাঁর প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত উঁচুমানের হাস্যরস সমৃদ্ধ রচনা তাঁকে ‘রম্য লেখক’ হিসেবেই পাঠক নন্দিত করে তোলে। তাঁর পাঠকপ্রিয়তার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে একুশের বইমেলা ২০০৫-এ মুজতবার ‘জন্মশতবর্ষ শ্রদ্ধাঞ্জলি’তে গবেষক ড. নূরুর রহমান খান বলেন, ‘এতে বিন্দুমাত্র দ্বিধার অবকাশ নেই যে, ধর্মবর্ণনির্বিশেষে সাধারণ বাঙালি কাজী নজরুল এবং সৈয়দ মুজতবা আলীকে যেভাবে বরণ করেছেন, রবীন্দ্রনাথ ছাড়া তেমনটি অন্য কোনো বাঙালি কবি-সাহিত্যিকের ভাগ্যে জোটেনি।’

সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রথম রচনা ‘নেড়ে’ নামের একটি গল্প। ১৯/২০ বছর বয়সে লেখা এ গল্পটি বিশ্বভারতী দেয়াল পত্রিকায় ১৯২৩-২৪ সালে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে এটি সংকলিত হয়ে ছাপার হরফে আসে ১৯৬৭ সালে ‘পছন্দসই’ শীর্ষক গ্রন্থে। তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘দেশে বিদেশে’। আফগানিস্তানের বিচিত্র অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি গ্রন্থটি রচনা করেন। ১৩৫৬ বঙ্গাব্দের বৈশাখে ‘নিউ এজ পাবলিশার্স’ বইটি প্রকাশ করলে তিনি লেখক হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন।  জীবনের প্রথম বই রচনার পটভূমি সম্পর্কে জীবন সায়াহ্নে তাঁর একান্ত সহচর গোলাম মোস্তাকিমকে জানান, বইটি তিনি তাঁর বড় ভাই সৈয়দ মোস্তফা আলীর বড় মেয়ে ‘জান্নাতবাসিনী জাহানারার স্মরণে’ উৎসর্গ করেছিলেন। কারণ, তারই অনুপ্রেরণায় তিনি বইটি লিখতে উৎসাহী হন। এ প্রসঙ্গে মুজতবা আলী বলেন, ‘আমি জার্মানি থেকে ডক্টরেট করে দেশে ফেরার পর কিছুদিন কলকাতায় ও মৌলভীবাজারে বাবা-মায়ের সঙ্গে ছিলাম। তারপর আমি ডা. পন্ডিত অজিত কুমার বসুর সঙ্গে ইউরোপ চলে যাই। ফেরার পথে কায়রোতে আরবি শেখার জন্য এক বছর ছিলাম। আমি যখন ডক্টরেট করলাম, তখন বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে ডক্টরেটের সংখ্যা হাতে গোনা যেত। তা ছাড়া আমি বেশ কয়েকটি বিদেশি ভাষা শিখেছিলাম। তখন আমি বিদেশি সাহিত্যই বেশি পড়তাম।’

অগাধ পান্ডিত্যের অধিকারী হওয়ায় অন্য লেখকের কোনো বইয়ে দুর্বলতা দেখলে তিনি অনেক সময় কঠোর মন্তব্য করতেন। এ ধরনের মন্তব্য ভাতিজি জাহানারার সামনে করলে সে কী বলত, তা মুজতবার মুখে শুনুন, তিনি গোলাম মুস্তাকিমকে আরও বলেছিলেন, ‘জাহানারার সামনে কোনো বাংলা বই সম্পর্কে তাচ্ছিল্য পূর্ণ মন্তব্য করলে জাহানারা বলত, ‘ছোট চাচা যদি এতটা জানে, তাহলে নিজে একটা বই লিখলেই পারেন।’ ‘সাহিত্যের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে তার (জাহানারার) সঙ্গে আমার আলাপ হতো। তার সঙ্গে তর্ক করে আমি কখনো জিততে পারিনি।’... ...  “১৯৪৬ সাল। আমি তখন ব্যাঙ্গালোরে। পকেটে পাঁচ হাজার টাকা। বুঝতেই পারছ, পাঁচ হাজার টাকা তখন অনেক টাকা ছিল। থাকতাম সমুদ্রের পাড়ের এক হোটেলে। হাতে অঢেল সময়।... তখনই আমি ‘দেশে-বিদেশে’ বইটা লেখা শুরু করি। প্রায় বছরখানেকের মতো আমি ব্যাঙ্গালোরে ছিলাম। ওই এক বছরের মধ্যে আমি বইটা লেখা শেষ করি।...  তবে আমার বলতে কোনো দ্বিধা কিংবা সংকোচ নেই যে, ‘দেশে-বিদেশে’ লেখার পেছনে জাহানারা আমাকে খুব প্রেরণা জুগিয়েছিল। আমি যখন ব্যাঙ্গালোরে সমুদ্রের পাড়ে হোটেলে বসে বইটা লিখছিলাম, তখন আমার কানে একটা কথা প্রায়ই বাজত, ‘ছোটচাচা যদি এত কিছু জানে, তাহলে একটা বই লিখলেই পারেন।’ আমার মনের ভেতর একটা জিদ কাজ করছিল। কাজেই জাহানারা বেঁচে থাকলে বইটা লিখেই আমি দেশে ছুটে গিয়ে তাকে বলতাম, ‘এই দেখ, আমি একটা বই লিখেছি। এবার তুই কী বলিস। কিন্তু জাহানারার অকাল মৃত্যু আমাকে সে সুযোগ দিল না।” (সৈয়দ মুজতবা আলী : প্রসঙ্গ অপ্রসঙ্গ- গোলাম মোস্তাকিম, স্টুডেন্ট ওয়েজ, ঢাকা। দ্বিতীয়  মুদ্রণ, বৈশাখ ১৪০৯ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা-১১৪, ১১৫)। তারপর একে একে প্রকাশিত হয় তাঁর বিভিন্ন গ্রন্থ।

সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রকাশিত অন্যান্য গ্রন্থ হলো, পঞ্চতন্ত্র (আষাঢ় ১৩৫৯), চাচা কাহিনি (আষাঢ় ১৩৫৯), ময়ূরকণ্ঠী (চৈত্র ১৩৫৯), অবিশ্বাস্য (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬১), পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা (বৈশাখ ১৩৬৩), জলে ডাঙ্গায় (মাঘ ১৯৬৩), ধূপছায়া (পৌষ ১৩৬৪), দ্বন্দ্বমধুর (বৈশাখ ১৩৬৫), চতুরঙ্গ (ভাদ্র ১৩৬৭), শবনম (১৩৬৭), শ্রেষ্ঠ গল্প-সংকলন গ্রন্থ (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬৯), ভবঘুরে ও অন্যান্য (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬৯), বহু বিচিত্র-সংকলন গ্রন্থ (আষাঢ় ১৩৬৯), শ্রেষ্ঠ রম্যরচনা- সংকলন গ্রন্থ (ভাদ্র ১৩৬৯), টুনি মেম (চৈত্র ১৩৭০), প্রেস- অনুবাদ (শ্রাবণ ১৩৭২), বড় বাবু (ফাল্গুন ১৩৭২), দু-হারা (চৈত্র ১৩৭২), পঞ্চতন্ত্র- দ্বিতীয় পর্ব (আষাঢ় ১৩৭৩), হাস্যমধুর- সংকলনগ্রন্থ (অগ্রহায়ণ ১৩৭১), পছন্দসই- সংকলন গ্রন্থ (আশ্বিন ১৩৭৪), রাজা উজির (বৈশাখ ১৩৭৬), শহর ইয়ার (ভাদ্র ১৩৭৬), হিটলার (১৩৭৭), কত না অশ্রুজল (বৈশাখ ১৩৭৮), মুসাফির (অগ্রহায়ণ ১৩৭৮)। মৃত্যুর পর প্রকাশিত ‘পরিবর্তনে অপরিবর্তনীয়’ (ফাল্গুন ১৩৮২), ‘তুলনাহীনা’ (১৯৭৪ ইং)। এসব গ্রন্থের গ্রহণযোগ্যতা ও  সময়ে সময়ে আজও বিশেষ মুদ্রণ জানিয়ে দেয়, সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হওয়ার নন। তিনি যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকবেন তাঁর অমর সৃষ্টি ও লেখনীর পাঠ ও    বিস্তৃতির মাধ্যমে। 

অন্য অনেক সৃষ্টিশীল মানুষের মতোই সৈয়দ মুজতবা আলী কল্পলোকে থাকতেই বেশি পছন্দ করতেন, যা তাঁর সৃষ্টিমগ্নতাকে যথেষ্ট ব্যাহত করত। এ ছাড়া লেখার ব্যাপারে ছিল তাঁর এক ধরনের আলসেমি। তাঁকে কাছ থেকে দেখা তাঁর ভাগনি আসমা আব্বাসী ‘সৈয়দ মুজতবা আলী : আমার মাতুল’ প্রবন্ধে লেখেন, ‘তার আপতগম্ভীর বাইরের মূর্তিকে ভয় না পেয়ে যিনি কাছে গেছেন, তিনিই জানেন কী অসামান্য খনির সন্ধান তিনি পেলেন।...  পান্ডিত্য ও কৌতুক- এ দুয়ের গঙ্গা-যমুনা সংমিশ্রণ হয়েছিল তাঁর মধ্যে। অথচ লেখার বেলায় তাঁর ছিল এক ধরনের আলসেমি। যখন একা থাকতেন প্রায় অধিকাংশ সময় পড়ার মধ্যে ডুবে থাকতেন। তিনি নিজেই বলতেন, জানিস তো অর্থের খুব একটা প্রয়োজন না হলে আমি লিখি না।’ এ কারণে তিনি যথেষ্ট সৃষ্টিশীল ও অগাধ পান্ডিত্যের অধিকারী হয়েও মানব জীবন সম্পর্কে গভীর উপলব্ধি-জাত আরও অনেক কিছু হয়তো আমাদের দিয়ে যেতে পারেননি, যা তাঁর একান্ত কাছের মানুষের কাছেও মর্মপীড়াদায়ক। কিন্তু তারপরও তাঁর সাহিত্যে ব্যঙ্গ-রসিকতায় মানুষের প্রাত্যহিকতাকে তিনি যেভাবে সবাক করেছেন, পান্ডিত্যপূর্ণ বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতায় শব্দকে যেভাবে দাপটের সঙ্গে সাহিত্যে প্রবাহিত করেছেন, তা অতুলনীয়। এক্ষেত্রে তিনি কালজয়ী। সাহিত্যিক সৈয়দ আলী আহসানের কথায়, ‘বাংলা শব্দ ব্যবহারের বিচিত্র দ্যোতনায় মুজতবা আলী নিঃসন্দেহে এক অনন্য সমৃদ্ধ ব্যক্তি।’ (সতত স্বাগত- সৈয়দ আলী আহসান, ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড,  প্রথম প্রকাশ- আগস্ট ১৯৮৩ ইং, পৃষ্ঠা- ১২০)।

বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রম্য রচনাকার তথা রচনা-সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন একজন সৃজনশীল অনন্য সাধারণ লেখক। তাঁর রচনায় বাকপটুতার সঙ্গে শিল্প সুষমার অপূর্ব সমন্বয় দীপ্তিমান, যা উঁচুমার্গের রসবোধে সিক্ত।

সৈয়দ মুজতবা আলীর রম্য রচনাগুলো নিছক আনন্দদানের জন্য লিখিত হয়নি। বহু দেশ ভ্রমণ, বিচিত্র শিক্ষাজীবন ও বর্ণময় পেশাজীবনের অবারিত অভিজ্ঞতাপ্রসূত অগাধ পান্ডিত্যের সুবাদে অর্জিত তাবৎ বিশ্বের ‘হিউমার’ এর উপস্থিতি তাঁর রচনায় দৃষ্ট হয়, যা নিছক অর্থহীন বিষয় নয়। তাঁর উইট ও হাস্যকৌতুকগুলো একটু অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে পড়লে বোঝা যায়, এর মাধ্যমে তিনি সমাজের বিভিন্ন অসংগতি তুলে ধরে আমাদের অস্তিত্বের মর্মমূলে প্রবেশ করে আমাদের নতুন করে জাগাতে, ভাবাতে সচেষ্ট থেকেছেন। তাঁর গল্প- উপন্যাসগুলো হৃদয়কে নাড়া দেয়, আর প্রবন্ধগুলো তথ্যরসে ভরপুর, জ্ঞানসমৃদ্ধ। সুসাহিত্যিক আবদুস শাকুরের মতে, ‘হাস্যরসের অফুরান এক ডেটা ব্যাংক মুজতবা, যেখানে পাঠক রসটির সব ভ্যারাইটিই মজুত পায়। তাঁর কাছে আছে পরশুরামের প্রসন্ন হাস্যরস, বঙ্কিমচন্দ্রের বিষণœ হাস্যরস, তৈলোক্যনাথের হৃদয়বৃত্তি, প্রমথ চৌধুরীর বুদ্ধিবৃত্তি-  আর কি চাই।’

তারপরও আবদুস শাকুর মুজতবার মাঝে দেখতে পেয়েছেন, “একজন মহৎ গদ্যশিল্পী এবং সর্বসূত্রে অবশ্যই অনুকরণীয় রচনাসাহিত্যিক’-এর প্রতিকৃতি, যিনি মতেইন প্রবর্তিত  এবহৎব  ‘এসে’ বা রচনাশৈলী নামের কালজয়ী ফর্মটির বাংলা ভাষায় সর্বশেষ শ্রেষ্ঠতম রূপকার।” (সৈয়দ মুজতবা আলী : অন্তরঙ্গ রচনা সাহিত্যিক- আবদুস শাকুর)। আসলে সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হওয়ার নন। ১৯০৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া মুজতবার জন্মের শতবর্ষ অনেক আগে পেরোলেও মৃত্যু-পরবর্তী বর্তমান সময় প্রেক্ষাপটেও তিনি জেগে আছেন নতুন ব্যঞ্জনায়। তিনি আজও আমাদের সামনে হাজির তাঁর অনুপম সৃষ্টির পসরা নিয়ে। চিরঞ্জীব হোক মুজতবার সৃষ্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
সর্বশেষ খবর
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা