শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মা

সৈয়দ কাদের নওয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মা

গল্প

কেয়া। বাইশ বসন্ত পার করা সুন্দরী। শবরী কলার মতো গায়ের রং। হরিণের মতো টানা চোখ। খাড়া সুন্দর নাক। কমলা কোয়া ঠোঁট। সিনেমার নায়িকাদের মতো ভ্রু, চোখের পল্লব। সাধারণ বাঙালি মেয়েদের তুলনায় কেয়া কিছুটা লম্বা। পাঁচ ফুট সাত। সব মিলিয়ে কেয়ার ফিগার সুন্দর, যে কোনো পুরুষের নজর কাড়ে। এমএ পাস করার পরপরই আসাদের সঙ্গে তার বিয়ে। কেয়ার কোলে এখনো কোনো সন্তান আসেনি।

কেয়া সুখী গৃহিণী। স্বামী-শাশুড়ি নিয়ে তার সংসার। শ্বশুর মারা গেছেন বছর পাঁচেক আগে। একমাত্র ননদ শিউলির বিয়ে হয়ে গেছে, থাকে শ্বশুরবাড়িতে। স্বামী আসাদ চৌধুরী। বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা। আসাদকে দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত। চেহারায় সৌম্য সৌন্দর্য। মাথায় লম্বা। গড়নে শক্ত সমর্থ। গায়ের রং পরিষ্কার। নিজ শহরেই সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। সরকারি গাড়িতেই অফিসে যাতায়াত করে।

অফিসে যাওয়ার আগে যথারীতি হাঁকডাক শুরু করেছে আসাদ। কেয়া... ও কেয়া... কোথায় গেলে?

প্রথম ডাকেই সাড়া দিল কেয়া, আসছি... একটু দেরি কর।

একটুও দেরি নয়, এক্ষুনি এসো। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। অফিসে আজ অনেক কাজ। ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে মিটিং আছে।

কেয়া আর একটু গলা চড়াল, যাচ্ছি, যাচ্ছি। ডাক পড়লে আর থামতে নেই বুঝি।

না থামতে নেই, তুমি তাড়াতাড়ি এসো। কেয়া জানে সকালে ঘুম থেকে উঠে আসাদের এ সময় ভীষণ তাড়া। নিজে কোনো রকমে সকালে এক কাপ চা খেয়েই বাথরুম থেকে সোজা নিচে, নিজের চেম্বার কাম স্টাডিতে। আসাদ নিজের পৈতৃক দ্বিতল বাড়ির নিচতলায় চেম্বার করেছে। নিজেরা থাকে দোতলায়, চেম্বার কাম স্টাডিতে আসাদ রোজকার করণীয় কাজগুলোর ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নেয় সকালে। বইপত্র ঘাঁটে, পেপারস গুছায়। দফায় দফায় চা, খবরের কাগজ, সিগারেটের প্যাকেট সবই একতলার ঘরে পৌঁছে দিয়ে আসে কাজের বুয়া। ধূমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে চোখ বোলায় আসাদ। পাড়ার দুএকজন লোকও আসে সকালে। তাদের সঙ্গে টুকটাক কথা সারে। ওপরে ওঠে কাঁটায় কাঁটায় আটটায়। এসেই চেঁচামেচি। কেয়া আমার সেভিং ক্রিম নেই কেন? কেয়া তাড়াতাড়ি লুঙ্গি তোয়ালে দাও। কেয়া আমার প্যান্ট শার্ট বের কর। প্যান্টে বেল্ট পরাও। কেয়া... কেয়া... কেয়া...। কেয়া যদি একবার ডান দিকে ছোটে তো একবার বাঁ-দিকে। কখনো রান্নাঘরে। কখনো বেডরুমে। কখনোবা নাশতার টেবিলে। নিঃশ্বাস বন্ধ করে কেয়াকে এ সময় ছুটতে হয়। পান থেকে চুন খসলে মিনি ঝগড়া বাধাবে আসাদ। হাতের কাছে সব কিছু গোছানো না পেলে চেঁচামেচি শুরু করবে।

আসাদের শার্ট হাতে দৌড়ে এলো কেয়া। বাবারে বাবা, হলোটা কী? এত চেঁচামেচি কীসের?

আমার রুমাল কোথায়?

একদিন তুমি রুমালটাও খুঁজে নিতে পার না।

না, পারি না। তুমি করছটা কী?

তোমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলাম। একটা বোতাম খুলে গেছে।

অফিসে যাওয়ার আগ মুহূর্ত বোতাম লাগাচ্ছ, আগে এসব ঠিক করে রাখতে পার না? সারা দিন করটা কী?

কী যে করি তা আমি জানি। আর তুমি তো তা দেখ। তবে দেখার মতো চোখ নিয়ে তাকাও না, তাই দেখতে পাও না। ঠিক আছে আমার অন্যায় হয়ে গেছে, ঘাট মানছি।

আসাদ গায়ে শার্ট চড়িয়ে আয়নার দিকে মুখ করে টাই বাঁধতে লাগল। একটু পর কেয়া আসাদকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে শার্টে টাইপিন এঁটে দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল-

অফিসে যাওয়ার আগে এত তাড়াহুড়া কর না, একেবারে ছেলেমানুষি। আমি তো এসেছি এ বাড়িতে দুবছর, এর আগে তোমার কী করে চলত?

কী করে চলত জানি না। তবে এখন তোমাকে ছাড়া আমার একদণ্ডও চলে না।

যাকে ছাড়া একদণ্ড চলে না তার সঙ্গে বুঝি এ রকম চেঁচামেচি করতে হয়?

কেয়াকে আদর করে আসাদ বলল- এ সময় অফিসে যাওয়ার তাড়া থাকে তো সেজন্য।

রাখ, মেজাজটা খারাপ করে দিয়ে এখন আর আদর করা লাগবে না।

মেজাজ খারাপ করলেও এখন তো আদর করলাম। দাও ব্রিফকেসটা দাও। অফিসের গাড়ি এসে গেছে। হর্ন দিচ্ছে, আসাদের মুখে হাসি।

কেয়া আসাদের হাতে ব্রিফকেস তুলে দিল।

আসাদ দোতলার সিঁড়ি ভেঙে নামার সময় কেয়াকে উদ্দেশ করে বলল,

ঠিক ৫টায় তৈরি থাকবে। সন্ধ্যা ৬টায় স্থানীয় অডিটোরিয়ামে ফরিদা পারভীনের একক সংগীতানুষ্ঠান। টিকিট কাটা আছে।

আচ্ছা... কেয়া জবাব দিল।

সংগীতানুষ্ঠানের কথা শুনে কেয়ার মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠল। সংগীত কেয়ার খুব পছন্দ। কলেজ জীবনে বেশ কিছুদিন সে সংগীত চর্চা করেছিল। পরে আর হয়নি। অবসর সময়ে কেয়া গান শোনে, বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত। মন উৎফুল্লের এই মুহূর্তে তার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই।

কেয়া গেল রান্নাঘরে। কী রান্না হবে দেখতে এবং কাজের বুয়াকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে। কেয়ার শাশুড়ি জাকিয়া বেগম এ সময় তার নিজের ঘরে শুয়ে বসেই থাকেন। তিনি কেয়াকে খুব পছন্দ করেন। কারণ কেয়া সব সময় শাশুড়ির খোঁজখবর নেয়, সেবাযত্ন করে। জাকিয়া বেগমের মতে, কেয়া শুধু সুন্দরীই নয়, গুণবতীও। তিনি কেয়াকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসেন এবং মাঝেমধ্যে কেয়া বলেই ডাকেন। আত্মীয়স্বজনের কাছে কেয়ার প্রশংসা করেন।

জাকিয়া বেগম বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল। রান্নাঘর থেকে কেয়া শাশুড়ির উদ্দেশে বলল, আম্মা দেখেন তো কে এলো? আমি রান্নাঘরে, হাত আটকা, যেতে পারছি না।

জাকিয়া বেগম দরজা খুললেন। কুরিয়ার সার্ভিসের এক লোক তার হাতে মোটা একটা প্যাকেট দিয়ে চলে গেল। প্যাকেটটা আসাদের নামে এসেছে, প্যাকেটটা আসাদের অফিসের ঠিকানায় না এসে বাড়ির ঠিকানায় আসলো কেন? স্রেফ কৌতূহলের বশবর্তী হয়েই জাকিয়া বেগম প্যাকেটটা খুলে ফেললেন। দেখলেন প্যাকেটের ভেতর বেশ কয়েকটি গ্রুপ ছবি। ছবিগুলোসহ তিনি নিজের ঘরে গেলেন। দেখলেন ছবিগুলো সব কেয়ার সঙ্গে অনেক যুবক-যুবতীর। ছবির উল্টো পিঠে লেখা কেয়া, রফিক। জাকিয়া বেগম ভাবলেন তার বউমার নামও তো কেয়া। তাহলে কেয়াই কি প্রাক-বিবাহকালে রফিক নামের কোনো প্রেমিকের সঙ্গে... তিনি ভাবতেও পারেন না, তার বউমার মতো এমন ভালো মেয়ের মধ্যে কোনো গোপন পাপ থাকতে পারে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডাক দিলেন-

কেয়া, এদিকে শুনে যাও তো মা।

রান্নাঘর থেকে কেয়া দৌড়ে আসলো, আমায় ডাকছেন মা?

এই ছবিগুলো দেখ তো।

জাকিয়া বেগম ছবিগুলো কেয়ার হাতে তুলে দিলেন। ছবিগুলো হাতে নিয়েই কেয়া বুঝে ফেলল এগুলো রফিক ও তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে তোলা সেই ছবি। তার মুখ শুকিয়ে গেল। কয়েকটা ছবি তার হাত থেকে পড়ে গেল মেঝেতে। তার শুকনো মুখ দেখেই জাকিয়া বেগম যা বোঝার বুঝে ফেললেন। বললেন-

এই ছবিগুলো অনেকের সঙ্গে তোমার তোলা, রফিক যুবকটি কে?

কেয়া কোনো উত্তর দিল না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল।

জাকিয়া বেগম আবার প্রশ্ন করলেন-

ছবিগুলোর উল্টো পিঠে তোমার আর রফিকের নাম লেখা। রফিক কে? তাকে তুমি চেন? কেয়ার মুখে কোনো শব্দ নেই। তার মাথা আরও নিচু হলো।

জাকিয়া বেগম বললেন, এই ছবিগুলো রফিক আসাদের নামে পাঠিয়েছে। ঠিক আছে তুমি যাও।

কেয়ার পা যেন মেঝেতে আটকে গেছে। সে হাঁটতে পারছে না। তার পা দুটো টলমল করছে, বুঝি পড়ে যাবে। কোনো রকমে বেডরুমে গিয়ে কেয়া দরজা বন্ধ করল। তারপর বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগল। ভাবলো আমার সর্বনাশ হয়ে গেল। রফিক আমার চরম ক্ষতি করল। আমাদের মধ্যে পরিচয় ছিল ঠিকই কিন্তু আমরা কোনো পাপ তো করিনি। পারিবারিক কারণে আমাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। বিয়ের আগেই আমি পিকনিকে গিয়ে রফিক ও অন্যদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলো পুড়িয়ে ফেলেছি। আমি তো রফিকের ক্ষতি করার জন্য কোনো ছবি তার বউয়ের কাছে পাঠিয়ে দেইনি। তাহলে রফিক কেন আমার ক্ষতি করতে চাইছে। আমার শাশুড়ি সব জানলেন। এরপর চিঠিগুলো চলে যাবে আসাদের হাতে। তারপর...

কেয়া চলে যাওয়ার পর জাকিয়া বেগম ভাবলেন, কেয়া খুব ভয় পেয়েছে। কেয়ার জন্য তার মায়া হলো। তিনি ভাবলেন বিয়ের আগে একজন যুবকের সঙ্গে একজন যুবতীর পরিচয় থাকা বা কোনো অনুষ্ঠানে যুগল ছবি তোলা ইত্যাদি হতেই পারে। তিনি চলে গেলেন তার অতীত জীবনে। তরুণী বয়সে তাঁরও এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় ছিল। এক অনুষ্ঠানে ওই যুবক ও অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছবি তুলেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। তাই বলে সেই যুবক তো আসাদের আব্বার কাছে কোনো ছবি পাঠিয়ে আমাদের সাংসারিক জীবনের ক্ষতি করতে চায়নি। জাকিয়া বেগম ভাবলেন, আসলে রফিক যুবকটাই ভালো নয়। তিনি মনে মনে বললেন, ভালোই হয়েছে কেয়ার সঙ্গে রফিকের বিয়ে না হয়ে। কেয়া হয়তো সুখী হতে পারত না। এখন আসাদ-কেয়া সুখেই আছে।

অফিস থেকে ফিরে আসাদ দেখল কেয়া তৈরি হয়নি। বিছানায় শুয়ে আছে। আসাদ তাড়া দিল-

কী ব্যাপার এখনো তৈরি হওনি যে, শুয়ে আছ। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও।

আজ আমার ভালো লাগছে না, আমি যাব না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ কেয়ার পাশে বসে দেখল কেমন যেন হয়ে গেছে কেয়া। তার চোখ মুখ বসে গেছে। তার মধ্যে কোনো হাসিখুশির ভাব নেই। আশ্চর্য হলো আসাদ, বলল-

কী ব্যাপার কেয়া, তোমার কী হয়েছে? ভালো করে কথাও বলছ না। তোমার কি অসুখ করেছে?

না, আমার অসুখ করেনি, আমার ভালো লাগছে না। আমি সংগীতানুষ্ঠানে যাব না বলে পাশ ফিরল।

আসাদের মেজাজ খারাপ হলো, সে জোরে জোরে বলতে লাগল-

সকালে তোমাকে ভালো দেখে গেলাম, এখন কি এমন হলো যে ভালো করে কথা পর্যন্ত বলছ না। শরীরও খারাপ না, তাহলে হলোটা কী?

আসাদের চেঁচামেচি শুনে জাকিয়া বেগম নিজের ঘর থেকে উঠে আসলেন। বললেন,

আসাদ তুই চেঁচামেচি করিস না। কেয়ার শরীরটা ভালো না। তুই অফিস থেকে এসেছিস। মুখ হাত ধুয়ে চা খেয়ে নে, এর মধ্যে আমি কেয়াকে তৈরি হতে বলছি।

কেয়ার কাছে এসে জাকিয়া বেগম কেয়ার কপালে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদুরে গলায় বললেন, কেয়া তুমি ওঠ। মুখে হাতে পানি দাও। কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে নাও। তারপর আসাদের সঙ্গে চা খেয়ে বেরিয়ে পড়। তুমি না গেলে আসাদ আরও বাড়াবাড়ি করবে।

কেয়া জাকিয়া বেগমের কথার অবাধ্য হলো না। তার যাওয়ার একটুও ইচ্ছে নেই। তবু যাওয়ার জন্য সে তৈরি হতে গেল। কারণ জাকিয়া বেগমের হাতে তার মৃত্যুবাণ। সে বাণ কখন তিনি তার ছেলের হাতে তুলে দেবেন কে জানে!

রাত দশটার পর পরই কেয়া ও আসাদ ফিরল। তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া সেরে কেয়া আগেই শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পর আসাদ বিছানায় গিয়ে কেয়াকে বলল- কী ব্যাপার, আগে আগে এসে শুয়ে পড়লে যে?

ভালো লাগছে না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ উষ্মা প্রকাশ করল,

ভালো লাগছে না ভালো লাগছে না, কী যে কর না! এত সুন্দর অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম। আর এখন তুমি... তোমার কখন কী যে হয়! তোমার এ ধরনের ব্যবহারে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

কেয়া কোনো কথা বলল না।

আসাদ কোলবালিশ নিয়ে কেয়ার পাশে শুয়ে পড়ল। একটু পরেই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।

কেয়ার কিছুতেই ঘুম আসছে না। সে ডাইনিং রুমে এসে বেসিনে হাত মুখ ধুয়ে নিল। ডাইনিং রুমের পাশেই তার শাশুড়ির ঘর। দেখল ঘরে আলো জ্বলছে। কেয়া জানে তার শাশুড়ি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে পড়াশোনা করেন। বিশেষ করে মহাপুরুষদের জীবনী। কেয়া বিছানায় না ফিরে পায়ে পায়ে সিঁড়ি ভেঙে ছাদে উঠে গেল। ছাদের রেলিংয়ে ভর দিয়ে সে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কিন্তু কিছুই তার ভালো লাগছে না। কেবলই চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে।

পেছনে পায়ের শব্দে কেয়া ঘুরে দেখে তার শাশুড়ি। কথা বললেন জাকিয়া বেগম,

আমি জানি তুমি খুব ভয় পেয়ে গেছ। ভয়ের কিছু নেই। বিয়ের আগে এমন টুকটাক ঘটনা অনেক নারী-পুরুষের জীবনেই থাকে। তাই বলে সে সব টেনে এনে বর্তমান সময়টার উদ্যাপন নষ্ট করা ঠিক নয়। তুমি তো জান, আমি মেয়েদের কলেজে পড়িয়েছি। সারা জীবন সংস্কৃতিচর্চা করেছি। অনেক কবিতা লিখেছি। আমার লেখা কবিতা, গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। আমি একজন উদারমনা মানুষ। ভার্সিটির জীবনে অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে তোমার মতো এ রকম ঘটনা ঘটে। এটা তেমন দোষের নয়। জীবনের ধর্মই বলা যায়। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি হুট করে সব ব্যাপারকে খারাপ ভাবি না। তা এই রফিক ছেলেটা কে? আমাকে সব খুলে বল, তোমার কোনো সমস্যা হবে না। সে তো কোনো ভালো বন্ধু নয় তোমার।

কেয়া মুখ খুলল মা, রফিক আর আমি ভার্সিটিতে একসঙ্গে পড়ালেখা করেছি। ও মেধাবী ছাত্র ছিল। ওর সঙ্গে আমার ভালোই জানাশোনা ছিল। তবে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। ভার্সিটি থেকে একবার আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানেই বনভোজনের তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে অন্যদের সঙ্গে আমাদের এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। এমএ পরীক্ষা দিয়েই রফিক বিদেশে চলে যায়। তখন থেকেই ওর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না। এদিকে এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর আপনার ছেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়ে গেল। আমি ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম।

তা হঠাৎ এ ছবিগুলো পাঠানোর কারণ কী?

মা কদিন আগে হঠাৎ করে রফিকের সঙ্গে আমার এক শপিং মলে দেখা। রফিকই আমার সঙ্গে যেচে এসে কথা বলল। শুনলাম ও এক বিদেশিনীকে বিয়ে করেছিল, সে বিয়ে টিকেনি। তাই দেশে চলে এসেছে। কথায় কথায় সে আমাকে আমাদের পুরোনো সম্পর্কটা চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি ঘোর আপত্তি করেছি; বলেছি, এ অসম্ভব। কারণ আসাদকে নিয়ে আমি সুখে আছি। আমাদের সুখের সংসার। বরং তুমি দেশে বিয়ে করে সংসারী হও। সেটাই ভালো হবে।

ভালো করেছ বউমা, তুমি বুদ্ধিমতীর মতো কাজ করেছ।

কিন্তু মা, রফিক আমার এ কথায় মাইন্ড করেছে। সে আমার সংসার নষ্ট করে দেবে বলে শাসিয়েছে। আমার মনে হয় সে জন্যই ছবিগুলো আপনার ছেলের নামে পাঠিয়েছে। আমি এখন কী করব মা- কেয়ার কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ।

কোনো চিন্তা কর না বউমা। রফিক জীবনে পরাজিত হয়েছে। তোমার সুখে সে পরশ্রীকাতর হয়ে পড়েছে। তাই সে তোমার সুখের সংসার নষ্ট করতে চাইছে। তা সে পারবে না। তুমি ও আসাদ খুব সুখী। তোমার এই সুখের সংসার নষ্ট হোক আমি মা হয়ে কিছুতেই তা চাইব না। আমি চাই আসাদ আর তুমি চিরদিন সুখে সংসার কর। আমি সব ছবি পুড়িয়ে ফেলেছি। আসাদকে এ ব্যাপারে কিছুই বলব না।

কেয়ার বুক থেকে পাথর চাপা দুঃখটা সরে গেল। সে শাশুড়ির বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাকল- মা, কেয়ার চোখে আনন্দাশ্রু।

জাকিয়া বেগম কেয়ার চোখের অশ্রু মুছিয়ে দিয়ে বললেন, কেঁদো না। আমি তোমার মতো মেয়ে ছিলাম, বউ ছিলাম, মা হয়েছি। তুমিও আমার মতো মেয়ে ছিলে, বউ হয়েছ, একদিন মা হবে। তোমার আর আমার অবস্থা একই।

কেয়া শাশুড়িকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মা
মা

সাহিত্য

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে