শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মা

সৈয়দ কাদের নওয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মা

গল্প

কেয়া। বাইশ বসন্ত পার করা সুন্দরী। শবরী কলার মতো গায়ের রং। হরিণের মতো টানা চোখ। খাড়া সুন্দর নাক। কমলা কোয়া ঠোঁট। সিনেমার নায়িকাদের মতো ভ্রু, চোখের পল্লব। সাধারণ বাঙালি মেয়েদের তুলনায় কেয়া কিছুটা লম্বা। পাঁচ ফুট সাত। সব মিলিয়ে কেয়ার ফিগার সুন্দর, যে কোনো পুরুষের নজর কাড়ে। এমএ পাস করার পরপরই আসাদের সঙ্গে তার বিয়ে। কেয়ার কোলে এখনো কোনো সন্তান আসেনি।

কেয়া সুখী গৃহিণী। স্বামী-শাশুড়ি নিয়ে তার সংসার। শ্বশুর মারা গেছেন বছর পাঁচেক আগে। একমাত্র ননদ শিউলির বিয়ে হয়ে গেছে, থাকে শ্বশুরবাড়িতে। স্বামী আসাদ চৌধুরী। বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা। আসাদকে দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত। চেহারায় সৌম্য সৌন্দর্য। মাথায় লম্বা। গড়নে শক্ত সমর্থ। গায়ের রং পরিষ্কার। নিজ শহরেই সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। সরকারি গাড়িতেই অফিসে যাতায়াত করে।

অফিসে যাওয়ার আগে যথারীতি হাঁকডাক শুরু করেছে আসাদ। কেয়া... ও কেয়া... কোথায় গেলে?

প্রথম ডাকেই সাড়া দিল কেয়া, আসছি... একটু দেরি কর।

একটুও দেরি নয়, এক্ষুনি এসো। আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে। অফিসে আজ অনেক কাজ। ইউনিয়ন নেতাদের সঙ্গে মিটিং আছে।

কেয়া আর একটু গলা চড়াল, যাচ্ছি, যাচ্ছি। ডাক পড়লে আর থামতে নেই বুঝি।

না থামতে নেই, তুমি তাড়াতাড়ি এসো। কেয়া জানে সকালে ঘুম থেকে উঠে আসাদের এ সময় ভীষণ তাড়া। নিজে কোনো রকমে সকালে এক কাপ চা খেয়েই বাথরুম থেকে সোজা নিচে, নিজের চেম্বার কাম স্টাডিতে। আসাদ নিজের পৈতৃক দ্বিতল বাড়ির নিচতলায় চেম্বার করেছে। নিজেরা থাকে দোতলায়, চেম্বার কাম স্টাডিতে আসাদ রোজকার করণীয় কাজগুলোর ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নেয় সকালে। বইপত্র ঘাঁটে, পেপারস গুছায়। দফায় দফায় চা, খবরের কাগজ, সিগারেটের প্যাকেট সবই একতলার ঘরে পৌঁছে দিয়ে আসে কাজের বুয়া। ধূমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে চোখ বোলায় আসাদ। পাড়ার দুএকজন লোকও আসে সকালে। তাদের সঙ্গে টুকটাক কথা সারে। ওপরে ওঠে কাঁটায় কাঁটায় আটটায়। এসেই চেঁচামেচি। কেয়া আমার সেভিং ক্রিম নেই কেন? কেয়া তাড়াতাড়ি লুঙ্গি তোয়ালে দাও। কেয়া আমার প্যান্ট শার্ট বের কর। প্যান্টে বেল্ট পরাও। কেয়া... কেয়া... কেয়া...। কেয়া যদি একবার ডান দিকে ছোটে তো একবার বাঁ-দিকে। কখনো রান্নাঘরে। কখনো বেডরুমে। কখনোবা নাশতার টেবিলে। নিঃশ্বাস বন্ধ করে কেয়াকে এ সময় ছুটতে হয়। পান থেকে চুন খসলে মিনি ঝগড়া বাধাবে আসাদ। হাতের কাছে সব কিছু গোছানো না পেলে চেঁচামেচি শুরু করবে।

আসাদের শার্ট হাতে দৌড়ে এলো কেয়া। বাবারে বাবা, হলোটা কী? এত চেঁচামেচি কীসের?

আমার রুমাল কোথায়?

একদিন তুমি রুমালটাও খুঁজে নিতে পার না।

না, পারি না। তুমি করছটা কী?

তোমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলাম। একটা বোতাম খুলে গেছে।

অফিসে যাওয়ার আগ মুহূর্ত বোতাম লাগাচ্ছ, আগে এসব ঠিক করে রাখতে পার না? সারা দিন করটা কী?

কী যে করি তা আমি জানি। আর তুমি তো তা দেখ। তবে দেখার মতো চোখ নিয়ে তাকাও না, তাই দেখতে পাও না। ঠিক আছে আমার অন্যায় হয়ে গেছে, ঘাট মানছি।

আসাদ গায়ে শার্ট চড়িয়ে আয়নার দিকে মুখ করে টাই বাঁধতে লাগল। একটু পর কেয়া আসাদকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে শার্টে টাইপিন এঁটে দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল-

অফিসে যাওয়ার আগে এত তাড়াহুড়া কর না, একেবারে ছেলেমানুষি। আমি তো এসেছি এ বাড়িতে দুবছর, এর আগে তোমার কী করে চলত?

কী করে চলত জানি না। তবে এখন তোমাকে ছাড়া আমার একদণ্ডও চলে না।

যাকে ছাড়া একদণ্ড চলে না তার সঙ্গে বুঝি এ রকম চেঁচামেচি করতে হয়?

কেয়াকে আদর করে আসাদ বলল- এ সময় অফিসে যাওয়ার তাড়া থাকে তো সেজন্য।

রাখ, মেজাজটা খারাপ করে দিয়ে এখন আর আদর করা লাগবে না।

মেজাজ খারাপ করলেও এখন তো আদর করলাম। দাও ব্রিফকেসটা দাও। অফিসের গাড়ি এসে গেছে। হর্ন দিচ্ছে, আসাদের মুখে হাসি।

কেয়া আসাদের হাতে ব্রিফকেস তুলে দিল।

আসাদ দোতলার সিঁড়ি ভেঙে নামার সময় কেয়াকে উদ্দেশ করে বলল,

ঠিক ৫টায় তৈরি থাকবে। সন্ধ্যা ৬টায় স্থানীয় অডিটোরিয়ামে ফরিদা পারভীনের একক সংগীতানুষ্ঠান। টিকিট কাটা আছে।

আচ্ছা... কেয়া জবাব দিল।

সংগীতানুষ্ঠানের কথা শুনে কেয়ার মনটা উৎফুল্ল হয়ে উঠল। সংগীত কেয়ার খুব পছন্দ। কলেজ জীবনে বেশ কিছুদিন সে সংগীত চর্চা করেছিল। পরে আর হয়নি। অবসর সময়ে কেয়া গান শোনে, বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত। মন উৎফুল্লের এই মুহূর্তে তার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। আমারো পরানো যাহা চায়, তুমি তাই।

কেয়া গেল রান্নাঘরে। কী রান্না হবে দেখতে এবং কাজের বুয়াকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে। কেয়ার শাশুড়ি জাকিয়া বেগম এ সময় তার নিজের ঘরে শুয়ে বসেই থাকেন। তিনি কেয়াকে খুব পছন্দ করেন। কারণ কেয়া সব সময় শাশুড়ির খোঁজখবর নেয়, সেবাযত্ন করে। জাকিয়া বেগমের মতে, কেয়া শুধু সুন্দরীই নয়, গুণবতীও। তিনি কেয়াকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসেন এবং মাঝেমধ্যে কেয়া বলেই ডাকেন। আত্মীয়স্বজনের কাছে কেয়ার প্রশংসা করেন।

জাকিয়া বেগম বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠল। রান্নাঘর থেকে কেয়া শাশুড়ির উদ্দেশে বলল, আম্মা দেখেন তো কে এলো? আমি রান্নাঘরে, হাত আটকা, যেতে পারছি না।

জাকিয়া বেগম দরজা খুললেন। কুরিয়ার সার্ভিসের এক লোক তার হাতে মোটা একটা প্যাকেট দিয়ে চলে গেল। প্যাকেটটা আসাদের নামে এসেছে, প্যাকেটটা আসাদের অফিসের ঠিকানায় না এসে বাড়ির ঠিকানায় আসলো কেন? স্রেফ কৌতূহলের বশবর্তী হয়েই জাকিয়া বেগম প্যাকেটটা খুলে ফেললেন। দেখলেন প্যাকেটের ভেতর বেশ কয়েকটি গ্রুপ ছবি। ছবিগুলোসহ তিনি নিজের ঘরে গেলেন। দেখলেন ছবিগুলো সব কেয়ার সঙ্গে অনেক যুবক-যুবতীর। ছবির উল্টো পিঠে লেখা কেয়া, রফিক। জাকিয়া বেগম ভাবলেন তার বউমার নামও তো কেয়া। তাহলে কেয়াই কি প্রাক-বিবাহকালে রফিক নামের কোনো প্রেমিকের সঙ্গে... তিনি ভাবতেও পারেন না, তার বউমার মতো এমন ভালো মেয়ের মধ্যে কোনো গোপন পাপ থাকতে পারে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ডাক দিলেন-

কেয়া, এদিকে শুনে যাও তো মা।

রান্নাঘর থেকে কেয়া দৌড়ে আসলো, আমায় ডাকছেন মা?

এই ছবিগুলো দেখ তো।

জাকিয়া বেগম ছবিগুলো কেয়ার হাতে তুলে দিলেন। ছবিগুলো হাতে নিয়েই কেয়া বুঝে ফেলল এগুলো রফিক ও তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে তোলা সেই ছবি। তার মুখ শুকিয়ে গেল। কয়েকটা ছবি তার হাত থেকে পড়ে গেল মেঝেতে। তার শুকনো মুখ দেখেই জাকিয়া বেগম যা বোঝার বুঝে ফেললেন। বললেন-

এই ছবিগুলো অনেকের সঙ্গে তোমার তোলা, রফিক যুবকটি কে?

কেয়া কোনো উত্তর দিল না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল।

জাকিয়া বেগম আবার প্রশ্ন করলেন-

ছবিগুলোর উল্টো পিঠে তোমার আর রফিকের নাম লেখা। রফিক কে? তাকে তুমি চেন? কেয়ার মুখে কোনো শব্দ নেই। তার মাথা আরও নিচু হলো।

জাকিয়া বেগম বললেন, এই ছবিগুলো রফিক আসাদের নামে পাঠিয়েছে। ঠিক আছে তুমি যাও।

কেয়ার পা যেন মেঝেতে আটকে গেছে। সে হাঁটতে পারছে না। তার পা দুটো টলমল করছে, বুঝি পড়ে যাবে। কোনো রকমে বেডরুমে গিয়ে কেয়া দরজা বন্ধ করল। তারপর বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে লাগল। ভাবলো আমার সর্বনাশ হয়ে গেল। রফিক আমার চরম ক্ষতি করল। আমাদের মধ্যে পরিচয় ছিল ঠিকই কিন্তু আমরা কোনো পাপ তো করিনি। পারিবারিক কারণে আমাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। বিয়ের আগেই আমি পিকনিকে গিয়ে রফিক ও অন্যদের সঙ্গে তোলা ছবিগুলো পুড়িয়ে ফেলেছি। আমি তো রফিকের ক্ষতি করার জন্য কোনো ছবি তার বউয়ের কাছে পাঠিয়ে দেইনি। তাহলে রফিক কেন আমার ক্ষতি করতে চাইছে। আমার শাশুড়ি সব জানলেন। এরপর চিঠিগুলো চলে যাবে আসাদের হাতে। তারপর...

কেয়া চলে যাওয়ার পর জাকিয়া বেগম ভাবলেন, কেয়া খুব ভয় পেয়েছে। কেয়ার জন্য তার মায়া হলো। তিনি ভাবলেন বিয়ের আগে একজন যুবকের সঙ্গে একজন যুবতীর পরিচয় থাকা বা কোনো অনুষ্ঠানে যুগল ছবি তোলা ইত্যাদি হতেই পারে। তিনি চলে গেলেন তার অতীত জীবনে। তরুণী বয়সে তাঁরও এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় ছিল। এক অনুষ্ঠানে ওই যুবক ও অন্যদের সঙ্গে তিনিও ছবি তুলেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তাদের দুজনের বিয়ে হয়নি। তাই বলে সেই যুবক তো আসাদের আব্বার কাছে কোনো ছবি পাঠিয়ে আমাদের সাংসারিক জীবনের ক্ষতি করতে চায়নি। জাকিয়া বেগম ভাবলেন, আসলে রফিক যুবকটাই ভালো নয়। তিনি মনে মনে বললেন, ভালোই হয়েছে কেয়ার সঙ্গে রফিকের বিয়ে না হয়ে। কেয়া হয়তো সুখী হতে পারত না। এখন আসাদ-কেয়া সুখেই আছে।

অফিস থেকে ফিরে আসাদ দেখল কেয়া তৈরি হয়নি। বিছানায় শুয়ে আছে। আসাদ তাড়া দিল-

কী ব্যাপার এখনো তৈরি হওনি যে, শুয়ে আছ। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নাও।

আজ আমার ভালো লাগছে না, আমি যাব না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ কেয়ার পাশে বসে দেখল কেমন যেন হয়ে গেছে কেয়া। তার চোখ মুখ বসে গেছে। তার মধ্যে কোনো হাসিখুশির ভাব নেই। আশ্চর্য হলো আসাদ, বলল-

কী ব্যাপার কেয়া, তোমার কী হয়েছে? ভালো করে কথাও বলছ না। তোমার কি অসুখ করেছে?

না, আমার অসুখ করেনি, আমার ভালো লাগছে না। আমি সংগীতানুষ্ঠানে যাব না বলে পাশ ফিরল।

আসাদের মেজাজ খারাপ হলো, সে জোরে জোরে বলতে লাগল-

সকালে তোমাকে ভালো দেখে গেলাম, এখন কি এমন হলো যে ভালো করে কথা পর্যন্ত বলছ না। শরীরও খারাপ না, তাহলে হলোটা কী?

আসাদের চেঁচামেচি শুনে জাকিয়া বেগম নিজের ঘর থেকে উঠে আসলেন। বললেন,

আসাদ তুই চেঁচামেচি করিস না। কেয়ার শরীরটা ভালো না। তুই অফিস থেকে এসেছিস। মুখ হাত ধুয়ে চা খেয়ে নে, এর মধ্যে আমি কেয়াকে তৈরি হতে বলছি।

কেয়ার কাছে এসে জাকিয়া বেগম কেয়ার কপালে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদুরে গলায় বললেন, কেয়া তুমি ওঠ। মুখে হাতে পানি দাও। কাপড়চোপড় পরে তৈরি হয়ে নাও। তারপর আসাদের সঙ্গে চা খেয়ে বেরিয়ে পড়। তুমি না গেলে আসাদ আরও বাড়াবাড়ি করবে।

কেয়া জাকিয়া বেগমের কথার অবাধ্য হলো না। তার যাওয়ার একটুও ইচ্ছে নেই। তবু যাওয়ার জন্য সে তৈরি হতে গেল। কারণ জাকিয়া বেগমের হাতে তার মৃত্যুবাণ। সে বাণ কখন তিনি তার ছেলের হাতে তুলে দেবেন কে জানে!

রাত দশটার পর পরই কেয়া ও আসাদ ফিরল। তাড়াতাড়ি খাওয়া-দাওয়া সেরে কেয়া আগেই শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পর আসাদ বিছানায় গিয়ে কেয়াকে বলল- কী ব্যাপার, আগে আগে এসে শুয়ে পড়লে যে?

ভালো লাগছে না। কেয়া জবাব দিল।

আসাদ উষ্মা প্রকাশ করল,

ভালো লাগছে না ভালো লাগছে না, কী যে কর না! এত সুন্দর অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম। আর এখন তুমি... তোমার কখন কী যে হয়! তোমার এ ধরনের ব্যবহারে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

কেয়া কোনো কথা বলল না।

আসাদ কোলবালিশ নিয়ে কেয়ার পাশে শুয়ে পড়ল। একটু পরেই গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল সে।

কেয়ার কিছুতেই ঘুম আসছে না। সে ডাইনিং রুমে এসে বেসিনে হাত মুখ ধুয়ে নিল। ডাইনিং রুমের পাশেই তার শাশুড়ির ঘর। দেখল ঘরে আলো জ্বলছে। কেয়া জানে তার শাশুড়ি অনেক রাত পর্যন্ত জেগে পড়াশোনা করেন। বিশেষ করে মহাপুরুষদের জীবনী। কেয়া বিছানায় না ফিরে পায়ে পায়ে সিঁড়ি ভেঙে ছাদে উঠে গেল। ছাদের রেলিংয়ে ভর দিয়ে সে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকল। কিন্তু কিছুই তার ভালো লাগছে না। কেবলই চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছে।

পেছনে পায়ের শব্দে কেয়া ঘুরে দেখে তার শাশুড়ি। কথা বললেন জাকিয়া বেগম,

আমি জানি তুমি খুব ভয় পেয়ে গেছ। ভয়ের কিছু নেই। বিয়ের আগে এমন টুকটাক ঘটনা অনেক নারী-পুরুষের জীবনেই থাকে। তাই বলে সে সব টেনে এনে বর্তমান সময়টার উদ্যাপন নষ্ট করা ঠিক নয়। তুমি তো জান, আমি মেয়েদের কলেজে পড়িয়েছি। সারা জীবন সংস্কৃতিচর্চা করেছি। অনেক কবিতা লিখেছি। আমার লেখা কবিতা, গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। আমি একজন উদারমনা মানুষ। ভার্সিটির জীবনে অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে তোমার মতো এ রকম ঘটনা ঘটে। এটা তেমন দোষের নয়। জীবনের ধর্মই বলা যায়। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি হুট করে সব ব্যাপারকে খারাপ ভাবি না। তা এই রফিক ছেলেটা কে? আমাকে সব খুলে বল, তোমার কোনো সমস্যা হবে না। সে তো কোনো ভালো বন্ধু নয় তোমার।

কেয়া মুখ খুলল মা, রফিক আর আমি ভার্সিটিতে একসঙ্গে পড়ালেখা করেছি। ও মেধাবী ছাত্র ছিল। ওর সঙ্গে আমার ভালোই জানাশোনা ছিল। তবে আমরা কোনো অন্যায় করিনি। ভার্সিটি থেকে একবার আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানেই বনভোজনের তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে অন্যদের সঙ্গে আমাদের এই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। এমএ পরীক্ষা দিয়েই রফিক বিদেশে চলে যায়। তখন থেকেই ওর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না। এদিকে এমএ পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর আপনার ছেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়ে গেল। আমি ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম।

তা হঠাৎ এ ছবিগুলো পাঠানোর কারণ কী?

মা কদিন আগে হঠাৎ করে রফিকের সঙ্গে আমার এক শপিং মলে দেখা। রফিকই আমার সঙ্গে যেচে এসে কথা বলল। শুনলাম ও এক বিদেশিনীকে বিয়ে করেছিল, সে বিয়ে টিকেনি। তাই দেশে চলে এসেছে। কথায় কথায় সে আমাকে আমাদের পুরোনো সম্পর্কটা চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি ঘোর আপত্তি করেছি; বলেছি, এ অসম্ভব। কারণ আসাদকে নিয়ে আমি সুখে আছি। আমাদের সুখের সংসার। বরং তুমি দেশে বিয়ে করে সংসারী হও। সেটাই ভালো হবে।

ভালো করেছ বউমা, তুমি বুদ্ধিমতীর মতো কাজ করেছ।

কিন্তু মা, রফিক আমার এ কথায় মাইন্ড করেছে। সে আমার সংসার নষ্ট করে দেবে বলে শাসিয়েছে। আমার মনে হয় সে জন্যই ছবিগুলো আপনার ছেলের নামে পাঠিয়েছে। আমি এখন কী করব মা- কেয়ার কণ্ঠে করুণ আর্তনাদ।

কোনো চিন্তা কর না বউমা। রফিক জীবনে পরাজিত হয়েছে। তোমার সুখে সে পরশ্রীকাতর হয়ে পড়েছে। তাই সে তোমার সুখের সংসার নষ্ট করতে চাইছে। তা সে পারবে না। তুমি ও আসাদ খুব সুখী। তোমার এই সুখের সংসার নষ্ট হোক আমি মা হয়ে কিছুতেই তা চাইব না। আমি চাই আসাদ আর তুমি চিরদিন সুখে সংসার কর। আমি সব ছবি পুড়িয়ে ফেলেছি। আসাদকে এ ব্যাপারে কিছুই বলব না।

কেয়ার বুক থেকে পাথর চাপা দুঃখটা সরে গেল। সে শাশুড়ির বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাকল- মা, কেয়ার চোখে আনন্দাশ্রু।

জাকিয়া বেগম কেয়ার চোখের অশ্রু মুছিয়ে দিয়ে বললেন, কেঁদো না। আমি তোমার মতো মেয়ে ছিলাম, বউ ছিলাম, মা হয়েছি। তুমিও আমার মতো মেয়ে ছিলে, বউ হয়েছ, একদিন মা হবে। তোমার আর আমার অবস্থা একই।

কেয়া শাশুড়িকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু
বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন
ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন