শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

একটি রাষ্ট্রের কিছু প্রতিষ্ঠান থাকে, যে প্রতিষ্ঠান দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশের অখ তা এবং স্বাধীনতার রক্ষাকবচ। এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান হলো সশস্ত্র বাহিনী। বিশ্বের সব রাষ্ট্রেই সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময় আমরা লক্ষ করছি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। গুজব ছড়িয়ে দেশের ঐক্যের এ বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠী। সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে মনগড়া কল্পকাহিনি ছড়ানো হচ্ছে সমাজমাধ্যমে। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টাও হচ্ছে।

শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর বা আইএসপিআর বিবৃতিতে রবিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ঢাকার কিছু এলাকায় সব ধরনের সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করার কথা জানিয়েছে। এ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্বসাধারণের চলাচল ও জনসাধারণের স্বার্থে এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেটসংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালী ফ্লাইওভারসংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাসানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সকল প্রকার সভাসমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। ঠিক একই দিনে আইএসপিআরের আরেকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বরখাস্ত সৈনিক নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বলেও জানানো হয়। আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর খিলক্ষেতের বটতলা থেকে বরখাস্ত সৈনিক মোহাম্মদ নাঈমুল ইসলাম ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, নাঈমের বিরুদ্ধে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি, তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন এবং বিভিন্ন সামরিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাে  জড়িত থাকার অভিযোগে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম এখন প্রক্রিয়াধীন বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বরখাস্ত, অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যকে সঙ্গে নিয়ে নাঈমুল বিভিন্ন গণমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়াসহ নাশকতামূলক কর্মকা  চালানোর পরিকল্পনা করে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় রবিবার বিক্ষোভ সমাবেশের নামে বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন সমাজমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের উসকানিমূলক প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন। আইএসপিআর জানিয়েছে, এ ধরনের শৃঙ্খলাবহির্ভূত কর্মকা  থেকে নিবৃত্ত রাখার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিদল নাঈমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। এ সময় নাঈমুল তার কিছু সহযোগীসহ উপস্থিত এক সেনাসদস্যের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালান। তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ সেনা ক্যাম্প থেকে একটি টহলদল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাঈমুল এবং তার দুই সহযোগীকে আটক করে। এ ঘটনা ঘিরে সমাজমাধ্যম এবং বিভিন্ন মহলে নানারকম উসকানি দেওয়া হচ্ছে। নানারকম গুজব ছাড়ানো হচ্ছে।

লক্ষ করা যাচ্ছে, ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর থেকেই একটি মহল সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য নানারকম অপচেষ্টায় লিপ্ত। তারা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে বুঝে না বুঝে নানারকম কথাবার্তা বলছে এবং বিভিন্ন রকম সমালোচনা করেছে। যেটি আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তার দায়িত্বে অভাবনীয় কাজ করে যাচ্ছে সশস্ত্র বাহিনী। তাদের নিরলস পরিশ্রমের কারণেই দেশের সাধারণ মানুষ এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিরাপদে আছে। এখন যে মানুষ ঘরে থাকতে পারছে বা স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারছে এটা পুরোপুরি সশস্ত্র বাহিনীর অবদান। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জনগণের পাশে, তাদের কল্যাণে যেভাবে কাজ করছে তার কিছু খ চিত্র স্মরণ করা যেতে পারে।

এক. জুলাই বিপ্লবের পর সারা দেশে যখন মব সন্ত্রাস চলছিল, বিভিন্ন জায়গায় হামলা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছিল, মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছিল; এ রকম একটি নাজুক সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দেন। গত বছরের আগস্টে এ রকম একটি ঘটনা আমরা দেখেছি শাহবাগ থানায়। যৌন হয়রানির অভিযোগে এক যুবককে মারতে মারতে কিছু তরুণ-তরুণী শাহবাগ থানায় হাজির হয়। তখন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেনের সঙ্গে এক তরুণীর বাগ্বিত া হয়। যা পরে সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই তরুণী উত্তেজিত হয়ে বাগ্বিত া করলেও সেনাসদস্য ক্যাপ্টন আশিক অত্যন্ত বিচক্ষণতা ও ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং এর সমাধান করেন। ক্যাপ্টেন আশিকের এ ধৈর্য ও পেশাদারি দেখে নেটিজেনরা প্রশংসা করেন। পরে ১৮ আগস্ট সেনাপ্রধানের কার্যালয়ে সাক্ষাতে ক্যাপ্টেন আশিককে সাধুবাদ জানান সেনাপ্রধান। তাকে ভবিষ্যতের জন্যও অনুপ্রাণিত করেন তিনি। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মহামারি প্রতিরোধে এ ঘটনাটি একটি মাইলফলক।

দুই. গত বছর সেপ্টেম্বরে দেশের দক্ষিণাঞ্চল যখন বন্যাকবলিত, তখন উদ্ধারকাজে নিয়োজিত হয় সশস্ত্র বাহিনী। এ সময় একজন সেনাসদস্যের ভূমিকাও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক প্রশংসা করেন নেটিজনেরা। চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে বন্যাদুর্গতদের উদ্ধার করতে গিয়ে নিজের হাঁটু সিঁড়ি বানিয়ে অসুস্থ ও গর্ভবতী নারীদের ট্রাকে উঠতে সহায়তা করে মানবিক সেবার অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ল্যান্স করপোরাল (গানার) কাজী সুজন। অনেকেই সেনাসদস্য সুজনকে ‘সুপারহিরো’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

তিন. মাগুরায় আট বছরের শিশুর সঙ্গে ঘটে যাওয়া পাশবিকতা সামনে আসার পর ধর্ষণ-যৌন নিপীড়নের বিচার দাবিতে সারা দেশ যখন উত্তাল তখনো সেই নির্যাতিত শিশুর পাশে দাঁড়িয়েছিল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। উন্নত চিকিৎসার জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয় তাকে। শিশু আছিয়া যখন জীবনমরণ সন্ধিক্ষণে তখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে শিশুটির জন্য প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক অনন্য মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। তবে দুঃখের বিষয়, শেষ পর্যন্ত শিশু আছিয়া মৃত্যুর কাছে হেরে যায়। এ সময়ও পাশে দাঁড়িয়েছিল সশস্ত্র বাহিনী। তারা শিশুটির লাশ অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়ি মাগুরায় পৌঁছে দেয়।

চার. ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আর এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আছে জুলাই বিপ্লবে আহতদের। যারা একটি স্বৈরাচারের পতনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং স্বৈরাচার সরকার কর্তৃক তারা বিভিন্নভাবে আহত হয়েছেন। তাদের পাশেও দাঁড়িয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। ২৩ মার্চ জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের সম্মানে এক ইফতার আয়োজন করেন সেনাপ্রধান। সেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার ঘোষণা দেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এভাবে প্রতিটি ক্রান্তিকালে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

পাঁচ. গত এপ্রিলে সমাজমাধ্যমে আলোচিত হয় আরেক ভিডিও। যেখানে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের অবরোধে কথা বলতে গিয়ে রীতিমতো অপমানিত হয়েছেন এক ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা। তার সঙ্গে অসদাচরণ করেন রাস্তা অবরোধ করা শিক্ষার্থীরা। তবে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার ওই কর্মকর্তাকে দেখা গেছে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামাল দিতে; যা গোটা দেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এভাবেই বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধৈর্য ধরে মোকাবিলা করতে দেখা যাচ্ছে। ১০ মাস ধরে এভাবে ধৈর্য, সাহস এবং মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। মানুষের পাশে, ভালোবেসে।

এ রকম অনেক ঘটনাই আছে। বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক পথে উত্তরণের জন্য সশস্ত্র বাহিনী যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে, সেই সশস্ত্র বাহিনীকে আমাদের সম্মান করতে হবে এবং তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে তারাই আমাদের অস্তিত্ব এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করলে আমাদের শেষ আস্থার জায়গাটুকুও বিতর্কিত হবে। এ রকম পরিস্থিতি কারও কাম্য নয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত। এ বিষয়টি নিয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম