শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

চাণক্য বা কৌটিল্য নিয়ে কয়েক দিন ধরে সাধ্যমতো জানার চেষ্টা করছি। তাঁর অর্থশাস্ত্র, তাঁর বুদ্ধি পরামর্শ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের একের পর এক সাফল্য এবং তাঁর শৈশবের নানা কাহিনি ইদানীং যেভাবে জানতে পারছি, তা ইন্টারনেট যুগের আগে সম্ভব ছিল না। একজন বিশ্ববিখ্যাত পণ্ডিত চাণক্যের অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে যখন জানালেন যে কিশোর বেলায় চাণক্যের পিতা-মাতা তাঁদের সন্তানের কয়েকটি দাঁত ভেঙে দিয়েছিলেন। কারণ চাণক্যের মুখে ৩২টি দাঁত ছিল আর সেই জমানায় অর্থাৎ আজ থেকে ২ হাজার ৪০০ বছর আগে কেরালাবাসীদের বিশ্বাস ছিল যে যাদের মুখে ৩২টি দাঁত রয়েছে তারা রাজা হবেই।

চাণক্যের পিতা-মাতা চাননি যে তাঁদের সন্তান রাজা হোক। কারণ রাজা হলে তাঁর মধ্যে মনুষ্যত্ব থাকবে না এবং সে তাঁর পিতা-মাতার চেয়ে রাজসিংহাসনকে বেশি প্রাধান্য দেবে। চাণক্যের নিয়তি তাঁকে এমন এক ঊর্ধ্বস্তরে পৌঁছে দিয়েছিল যেখানে জ্ঞান-বুদ্ধি-প্রজ্ঞা-কৌশল-সাহস-কূটনীতি এবং সৌভাগ্য একক হয়ে তৎকালীন দুনিয়ায় তাঁকে রাজসিংহাসনরাজা তৈরির কারিগর হিসেবে এমন মর্যাদায় ভূষিত করেছিল, যা আজও বিশ্ববাসীর জন্য বিস্ময় হয়ে আছে। তিনি যে বই রচনা করেছিলেন, তা মূলত রাষ্ট্রের মহাকালের সংবিধান। রাজার জন্য বাইবেল এবং জনগণের জন্য মুক্তির দলিল। তিনি তাঁর বইয়ের নাম অর্থশাস্ত্র রেখেছিলেন। কারণ রাষ্ট্রের প্রতিটি কর্মের সঙ্গে অর্থের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। রাষ্ট্র যা কিছু করে তার বিনিময়ে যদি সব পক্ষের অর্থাৎ রাষ্ট্র ও জনগণের অর্থ উপার্জন নিশ্চিত না হয় সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পতন নিশ্চিত এবং রাজার মৃত্যু অনিবার্য।

চাণক্য রাষ্ট্রের অর্থ উপার্জনের আগে জনগণের অর্থ উপার্জনকে নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। জনগণ অর্থ উপার্জন করবে এবং সেই অর্থে ব্যক্তিগত আরাম-আয়েশ, ভোগবিলাস ও কামনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পরই রাষ্ট্রকে কর প্রদানে আগ্রহী হবে। জনগণের আর্থিক উন্নয়ন এবং আর্থিক দুরবস্থার কারণেই রাষ্ট্র যুদ্ধবিগ্রহ, বিশৃঙ্খলা, বিদ্রোহ, চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, ঠগবাজি ইত্যাদি শুরু হয়। এ কারণে চাণক্য জনগণের আর্থিক অবস্থা জানার জন্য এবং আর্থিক উন্নয়ন অথবা দুরবস্থাজনিত কারণে জনগণের ব্যবহার ও মেজাজমর্জি কীভাবে পরিবর্তন ঘটে, তা জানার জন্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগকে শক্তিশালী করার জন্য গুপ্তচরবৃত্তির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। তিনি মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগকে মোট ৭৯টি দপ্তরে বিভক্ত করেন এবং প্রতিটি দপ্তরে সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা-প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করেন।

মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দারা যে সফলতা দেখিয়েছিলেন, তা আজ অবধি সারা দুনিয়ার রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জন্য সর্বাধিক অনুকরণীয়। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, বিনুসার ও অশোকের জমানায় যে বৃহত্তর অখণ্ড ভারতভূমি রচিত হয়েছিল, তা আজ অবধি কেউ পারেননি। সেই সুবিশাল রাষ্ট্রের অজপাড়াগাঁয়ে হঠাৎ যদি কেউ ধনী হয়ে যেত, তবে তার ধনী হওয়ার কারণ-লাভক্ষতি ইত্যাদির প্রতিবেদন সরাসরি সম্রাটের কাছে পৌঁছে যেত। একইভাবে গ্রাম বা শহরের কোনো ধনী যদি হঠাৎ গরিব হয়ে যেত তবে কেন তিনি গরিব হলেন এবং তার ধন-নাশের ফলে ব্যক্তি পরিবার ও রাষ্ট্রের কী ক্ষতি হলো, তার বিস্তারিত প্রতিবেদনও রাজার কাছে পৌঁছে যেত এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুসারে রাজা জরুরি ভিত্তিতে এমন ব্যবস্থা নিতেন যার ফলে ব্যবসা-বণিজ্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক সংহতিতে অনাসৃষ্টি অথবা অস্থিরতা তৈরি হতো না।

ইন্টারনেটে আমি যখন উল্লিখিত অর্থব্যবস্থা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করছিলাম এবং বারবার পুলকিত হচ্ছিলাম ঠিক সেই সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ফেসবুকে হাল আমলে নারায়ণগঞ্জের রিয়াদ নামক এক চাঁদাবাজের একটি অডিও কল ট্রেনডিং হচ্ছিল। সেখানে দেখাচ্ছিল, একটি রাজনৈতিক দলের পান্ডা পরিচয়ে চাঁদাবাজটি জনৈক ব্যবসায়ীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল এবং ভয়ানক পাষণ্ডের মতো নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হুমকি দিচ্ছিলেন। চাঁদাবাজ ব্যবসায়ীকে নির্দেশ দিচ্ছিলেন অনতিবিলম্বে সশরীরে তার সঙ্গে দেখা করে আত্মসমর্পণ করতে। অন্যথায় তাঁর গার্মেন্ট জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেওয়া হবে। চাঁদাবাজটি আরও উল্লেখ করছিলেন, গত কয়েক দিনে যে কয়টি শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়েছে, তা তিনিই করেছেন, শুধু ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বেয়াদবির জন্য।

ইন্টারনেটে উল্লিখিত অডিও ক্লিপ শোনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলেজেন্স আমার সামনে একের পর এক চাঁদাবাজির নির্মম নিষ্ঠুর অডিও-ভিডিও ক্লিপ হাজির করতে থাকল। বরিশাল-পটুয়াখালী-চট্টগ্রাম-সিলেটসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং ঢাকা মহানগরীর ছোট-বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, ভাঙচুর এবং ব্যবসায়ীদের মারধরের যে দৃশ্য দেখছিলাম, তাতে করে চাণক্যের অর্থশাস্ত্রের জ্ঞান মাথা থেকে পেটের মধ্যে চলে এলো এবং পাকস্থলীতে কলেরার যন্ত্রণা শুরু করে দিল। একদিকে পেটের যন্ত্রণা অন্যদিকে রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ এবং জনগণের অসহায়ত্বের উপর্যুপরি বলাৎকার মনের ওপর কীভাবে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসল তার একটি বাস্তব উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন।

কয়েক দিন আগে আমার পরিচিত এক তরুণ ব্যবসায়ী হঠাৎ করে ফোন দিলেন। বললেন, ভাইয়া! আমি ব্যাংকক চলে এসেছি। ওরা আমাকে মেরেই ফেলত। কোনোমতে প্রাণ নিয়ে দেশ ছেড়ে এসেছি। তরুণ ভদ্রলোকের বাবা আওয়ামী লীগের ছয়-সাতবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁর আসনে অন্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা দলীয় রাজনীতি থেকে দূরে। অধিকন্তু তাঁদের পারিবারিক ব্যবসায় আওয়ামী লীগের অর্থদানবদের পালের গোদার কুনজর পড়ে। তিনি প্রথমে দখল করার চেষ্টা করেন। পরে ব্যর্থ হয়ে নিজের প্রভাব খাটিয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং নিজ মালিকানাধীন ব্যাংকটিকে (যেখানে ওই তরুণের ব্যবস প্রতিষ্ঠানের ঋণ ছিল) লেলিয়ে দেন।

উল্লিখিত অবস্থায় তরুণ ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। আওয়ামী লীগের পতনের পর তরুণ ব্যবসায়ী ব্যাংকের সঙ্গে দেনদরবার করে একটি দফারফায় পৌঁছেন এবং নিজের শেষ সম্বল বিক্রি করে ব্যাংকঋণের রিশিডিউল করে পুনরায় ব্যবসা শুরুর চেষ্টায় যখন ব্যস্ত সময় পার করছিলেন, ঠিক তখন ঘটে অভাবনীয় এক দুর্ঘটনা। সেদিন রাত ৮টার দিকে ভদ্রলোক তাঁর ডাক্তার স্ত্রীকে কর্মস্থল পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিজেই গাড়ি ড্রাইভ করে মহাখালী ফ্লাইওভার পার হচ্ছিলেন। এমন সময় ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেল তাঁর গাড়ির গতিরোধ করে এবং তাঁকে বনানী থানায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তরুণ জানান, তাঁর বিরুদ্ধে তো কোনো মামলা নেই। চাঁদাবাজরা বলে, তাতে কী? আমরা আপনাকে থানায় বসিয়ে মামলা দেব এবং তারপর যা করার তাই করব।

তরুণ ব্যবসায়ী এবং তাঁর স্ত্রী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন। তাঁদের অসহায় অবস্থা দেখে চাঁদাবাজরা ভারি মজা পেল। মহাখালী ফ্লাইওভারের মতো ব্যস্ত সড়কে শত শত গাড়ি যাওয়া-আসা করল কিন্তু কেউ একবার ফিরেও তাকাল না। গাড়ির জানালা-দরজা লক করে তরুণ বহু মানুষকে ফোন দিলেন। বিএনপি, জামায়াত-এনসিপি-উপদেষ্টাসহ বহু সরকারি বড় কর্তার দোহাই দিলেন। চাঁদাবাজরা সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিল। পরিস্থিতি এমন হলো যে চাঁদাবাজরা তখনই গাড়ি ভেঙে ফেলবে এবং তরুণ ও স্ত্রীকে কিডন্যাপ করবে। এ অবস্থায় তরুণ বললেন, ভাই! তোমরা তো টাকার জন্য এসব করছ। বল কত টাকা চাও। ওরা বলল, ৫০ লাখ। তরুণ বললেন, এত রাতে এত টাকা তো জোগাড় করা সম্ভব নয়। তোমরা আমাকে কোনো এটিএম বুথে নিয়ে চল। আপাতত আমার ক্রেডিট কার্ডে যত ব্যালেন্স আছে, তা তোমরা নাও। বাকিটা কয়েক দিনের মধ্যে পরিশোধ করব।

চাঁদাবাজরা তরুণ ব্যবসায়ীর বাসা-অফিস-গ্রামের বাড়ি সব কিছুর ঠিকানা জোগাড় করে তাঁকে টার্গেট বানিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে গোয়েন্দা কায়দায় রেকি করছিল। সুতরাং সে যে পালাতে পারবে না, সে ব্যাপারে তারা নিশ্চিত ছিল। ফলে সে রাতে নগদ যা পাওয়া যায়, তা আদায় করার জন্য চাঁদাবাজরা তাঁকে একটি এটিএম বুথে নিয়ে যায়। অসহায় তরুণ বিনয়-ভদ্রতা-নম্রতা ও সততা দ্বারা চাঁদাবাজদের বিশ্বাস অর্জন করেন এবং তাঁর ক্রেডিট কার্ডের সমুদয় অর্থ উত্তোলন করে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে দিয়ে সে রাতের জন্য রক্ষা পেয়ে সোজা বিমানবন্দরে চলে যান এবং টিকিট কেটে এক কাপড়ে দেশ ত্যাগ করেন। তরুণের অনুপস্থিতিতে তাঁর প্রজেক্ট আবার অনিশ্চয়তায় পড়ে। রিশিডিউলের শর্তমোতাবেক ব্যাংক তাঁর কাছ থেকে যে চেক গ্রহণ করেছিল, তা ডিজওনার করিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলার প্রস্তুতি নেয়, এই অবস্থা জানানোর জন্য তরুণ ব্যবসায়ী যখন আমাকে ফোন করছিলেন তখন আমি ২ হাজার ৪০০ বছর আগেকার একজন সফল রাষ্ট্রনায়কের অর্থব্যবস্থা নিয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা চালাচ্ছিলাম।

আপনি যদি উল্লিখিত ঘটনার বাস্তব আরও অসংখ্য রূপ দেখতে চান তবে অফিসপাড়া, শিল্প-কলকারখানা, পাড়া-মহল্লা এবং ফুটপাতে ঢুঁ মারতে পারেন। রাস্তার মেথর, রিকশাচালক থেকে শুরু করে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী পরিবারের অন্দরমহলে ঢুঁ মারতে পারেন। আপনি সর্বত্রই একই হাহাকার শুনবেন। দারিদ্র্য-অনাহার এবং দুর্ভিক্ষের ভয় কীভাবে কোটি কোটি মানুষকে কাঁদাচ্ছে তা রাষ্ট্রের গোয়েন্দা, রাষ্ট্রের শাসক বা কর্তারা শুনতে না পেলেও আপনি কিন্তু ঠিকই শুনতে পাবেন এবং আপনি বুঝতে পারবেন যে দেশটি এখন আল্লায় চালাচ্ছে। অর্থাৎ বিশ্বজাহানের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেভাবে তাঁর প্রকৃতি পরিচালনা করেন, ঠিক সেভাবেই দেশ চলছে। প্রকৃতির আইনকে সময় উপযোগী এবং মানবকল্যাণে ব্যবহারের জন্য আল্লাহর খলিফারূপে শাসকদের যে দায়িত্ব ও কর্তব্য তা বর্তমান জমানায় যে পালিত হচ্ছে না, সেটা অনুধাবন করতে আপনার সামান্য কষ্ট হবে না। অধিকন্তু আপনি বুঝতে পারবেন আল্লাহ জঙ্গল-পাহাড়-সমুদ্রে কিংবা আকাশে তাঁর সৃষ্টিকুলের জন্য যে ভারসাম্য রক্ষা করে রিজিক বণ্টন করেন, তা সুযোগ পেলে মানুষ যেভাবে তছনছ করে, তার চেয়েও বেশি নির্মমতা নিয়ে চলমান বাংলার দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসী এবং মন্দ মানুষ ১৮ কোটি মানুষের রিজিক নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। পিঁপড়া-উল্লার মতো পতঙ্গরা যেভাবে মধুর খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরে এবং সদলবলে শুধু মধু নয় মেওয়ারও সর্বনাশ ঘটায় তদ্রুপ বর্তমানকালে মানুষরূপী দুর্বৃত্তরা সদলবলে সাধারণ মানুষের রিজিক লুট করে দেশ-জাতিকে সর্বনাশের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
সর্বশেষ খবর
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম