শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

চাণক্য বা কৌটিল্য নিয়ে কয়েক দিন ধরে সাধ্যমতো জানার চেষ্টা করছি। তাঁর অর্থশাস্ত্র, তাঁর বুদ্ধি পরামর্শ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের একের পর এক সাফল্য এবং তাঁর শৈশবের নানা কাহিনি ইদানীং যেভাবে জানতে পারছি, তা ইন্টারনেট যুগের আগে সম্ভব ছিল না। একজন বিশ্ববিখ্যাত পণ্ডিত চাণক্যের অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে যখন জানালেন যে কিশোর বেলায় চাণক্যের পিতা-মাতা তাঁদের সন্তানের কয়েকটি দাঁত ভেঙে দিয়েছিলেন। কারণ চাণক্যের মুখে ৩২টি দাঁত ছিল আর সেই জমানায় অর্থাৎ আজ থেকে ২ হাজার ৪০০ বছর আগে কেরালাবাসীদের বিশ্বাস ছিল যে যাদের মুখে ৩২টি দাঁত রয়েছে তারা রাজা হবেই।

চাণক্যের পিতা-মাতা চাননি যে তাঁদের সন্তান রাজা হোক। কারণ রাজা হলে তাঁর মধ্যে মনুষ্যত্ব থাকবে না এবং সে তাঁর পিতা-মাতার চেয়ে রাজসিংহাসনকে বেশি প্রাধান্য দেবে। চাণক্যের নিয়তি তাঁকে এমন এক ঊর্ধ্বস্তরে পৌঁছে দিয়েছিল যেখানে জ্ঞান-বুদ্ধি-প্রজ্ঞা-কৌশল-সাহস-কূটনীতি এবং সৌভাগ্য একক হয়ে তৎকালীন দুনিয়ায় তাঁকে রাজসিংহাসনরাজা তৈরির কারিগর হিসেবে এমন মর্যাদায় ভূষিত করেছিল, যা আজও বিশ্ববাসীর জন্য বিস্ময় হয়ে আছে। তিনি যে বই রচনা করেছিলেন, তা মূলত রাষ্ট্রের মহাকালের সংবিধান। রাজার জন্য বাইবেল এবং জনগণের জন্য মুক্তির দলিল। তিনি তাঁর বইয়ের নাম অর্থশাস্ত্র রেখেছিলেন। কারণ রাষ্ট্রের প্রতিটি কর্মের সঙ্গে অর্থের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। রাষ্ট্র যা কিছু করে তার বিনিময়ে যদি সব পক্ষের অর্থাৎ রাষ্ট্র ও জনগণের অর্থ উপার্জন নিশ্চিত না হয় সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পতন নিশ্চিত এবং রাজার মৃত্যু অনিবার্য।

চাণক্য রাষ্ট্রের অর্থ উপার্জনের আগে জনগণের অর্থ উপার্জনকে নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রীয় নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। জনগণ অর্থ উপার্জন করবে এবং সেই অর্থে ব্যক্তিগত আরাম-আয়েশ, ভোগবিলাস ও কামনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পরই রাষ্ট্রকে কর প্রদানে আগ্রহী হবে। জনগণের আর্থিক উন্নয়ন এবং আর্থিক দুরবস্থার কারণেই রাষ্ট্র যুদ্ধবিগ্রহ, বিশৃঙ্খলা, বিদ্রোহ, চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, ঠগবাজি ইত্যাদি শুরু হয়। এ কারণে চাণক্য জনগণের আর্থিক অবস্থা জানার জন্য এবং আর্থিক উন্নয়ন অথবা দুরবস্থাজনিত কারণে জনগণের ব্যবহার ও মেজাজমর্জি কীভাবে পরিবর্তন ঘটে, তা জানার জন্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগকে শক্তিশালী করার জন্য গুপ্তচরবৃত্তির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। তিনি মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগকে মোট ৭৯টি দপ্তরে বিভক্ত করেন এবং প্রতিটি দপ্তরে সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা-প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করেন।

মৌর্য সাম্রাজ্যের গোয়েন্দারা যে সফলতা দেখিয়েছিলেন, তা আজ অবধি সারা দুনিয়ার রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর জন্য সর্বাধিক অনুকরণীয়। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, বিনুসার ও অশোকের জমানায় যে বৃহত্তর অখণ্ড ভারতভূমি রচিত হয়েছিল, তা আজ অবধি কেউ পারেননি। সেই সুবিশাল রাষ্ট্রের অজপাড়াগাঁয়ে হঠাৎ যদি কেউ ধনী হয়ে যেত, তবে তার ধনী হওয়ার কারণ-লাভক্ষতি ইত্যাদির প্রতিবেদন সরাসরি সম্রাটের কাছে পৌঁছে যেত। একইভাবে গ্রাম বা শহরের কোনো ধনী যদি হঠাৎ গরিব হয়ে যেত তবে কেন তিনি গরিব হলেন এবং তার ধন-নাশের ফলে ব্যক্তি পরিবার ও রাষ্ট্রের কী ক্ষতি হলো, তার বিস্তারিত প্রতিবেদনও রাজার কাছে পৌঁছে যেত এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুসারে রাজা জরুরি ভিত্তিতে এমন ব্যবস্থা নিতেন যার ফলে ব্যবসা-বণিজ্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক সংহতিতে অনাসৃষ্টি অথবা অস্থিরতা তৈরি হতো না।

ইন্টারনেটে আমি যখন উল্লিখিত অর্থব্যবস্থা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করছিলাম এবং বারবার পুলকিত হচ্ছিলাম ঠিক সেই সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ফেসবুকে হাল আমলে নারায়ণগঞ্জের রিয়াদ নামক এক চাঁদাবাজের একটি অডিও কল ট্রেনডিং হচ্ছিল। সেখানে দেখাচ্ছিল, একটি রাজনৈতিক দলের পান্ডা পরিচয়ে চাঁদাবাজটি জনৈক ব্যবসায়ীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল এবং ভয়ানক পাষণ্ডের মতো নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হুমকি দিচ্ছিলেন। চাঁদাবাজ ব্যবসায়ীকে নির্দেশ দিচ্ছিলেন অনতিবিলম্বে সশরীরে তার সঙ্গে দেখা করে আত্মসমর্পণ করতে। অন্যথায় তাঁর গার্মেন্ট জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেওয়া হবে। চাঁদাবাজটি আরও উল্লেখ করছিলেন, গত কয়েক দিনে যে কয়টি শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়েছে, তা তিনিই করেছেন, শুধু ওই সব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বেয়াদবির জন্য।

ইন্টারনেটে উল্লিখিত অডিও ক্লিপ শোনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলেজেন্স আমার সামনে একের পর এক চাঁদাবাজির নির্মম নিষ্ঠুর অডিও-ভিডিও ক্লিপ হাজির করতে থাকল। বরিশাল-পটুয়াখালী-চট্টগ্রাম-সিলেটসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং ঢাকা মহানগরীর ছোট-বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, ভাঙচুর এবং ব্যবসায়ীদের মারধরের যে দৃশ্য দেখছিলাম, তাতে করে চাণক্যের অর্থশাস্ত্রের জ্ঞান মাথা থেকে পেটের মধ্যে চলে এলো এবং পাকস্থলীতে কলেরার যন্ত্রণা শুরু করে দিল। একদিকে পেটের যন্ত্রণা অন্যদিকে রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ এবং জনগণের অসহায়ত্বের উপর্যুপরি বলাৎকার মনের ওপর কীভাবে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসল তার একটি বাস্তব উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন।

কয়েক দিন আগে আমার পরিচিত এক তরুণ ব্যবসায়ী হঠাৎ করে ফোন দিলেন। বললেন, ভাইয়া! আমি ব্যাংকক চলে এসেছি। ওরা আমাকে মেরেই ফেলত। কোনোমতে প্রাণ নিয়ে দেশ ছেড়ে এসেছি। তরুণ ভদ্রলোকের বাবা আওয়ামী লীগের ছয়-সাতবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁর আসনে অন্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা দলীয় রাজনীতি থেকে দূরে। অধিকন্তু তাঁদের পারিবারিক ব্যবসায় আওয়ামী লীগের অর্থদানবদের পালের গোদার কুনজর পড়ে। তিনি প্রথমে দখল করার চেষ্টা করেন। পরে ব্যর্থ হয়ে নিজের প্রভাব খাটিয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং নিজ মালিকানাধীন ব্যাংকটিকে (যেখানে ওই তরুণের ব্যবস প্রতিষ্ঠানের ঋণ ছিল) লেলিয়ে দেন।

উল্লিখিত অবস্থায় তরুণ ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। আওয়ামী লীগের পতনের পর তরুণ ব্যবসায়ী ব্যাংকের সঙ্গে দেনদরবার করে একটি দফারফায় পৌঁছেন এবং নিজের শেষ সম্বল বিক্রি করে ব্যাংকঋণের রিশিডিউল করে পুনরায় ব্যবসা শুরুর চেষ্টায় যখন ব্যস্ত সময় পার করছিলেন, ঠিক তখন ঘটে অভাবনীয় এক দুর্ঘটনা। সেদিন রাত ৮টার দিকে ভদ্রলোক তাঁর ডাক্তার স্ত্রীকে কর্মস্থল পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিজেই গাড়ি ড্রাইভ করে মহাখালী ফ্লাইওভার পার হচ্ছিলেন। এমন সময় ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেল তাঁর গাড়ির গতিরোধ করে এবং তাঁকে বনানী থানায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তরুণ জানান, তাঁর বিরুদ্ধে তো কোনো মামলা নেই। চাঁদাবাজরা বলে, তাতে কী? আমরা আপনাকে থানায় বসিয়ে মামলা দেব এবং তারপর যা করার তাই করব।

তরুণ ব্যবসায়ী এবং তাঁর স্ত্রী প্রথমে ভড়কে গেলেন। তারপর কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন। তাঁদের অসহায় অবস্থা দেখে চাঁদাবাজরা ভারি মজা পেল। মহাখালী ফ্লাইওভারের মতো ব্যস্ত সড়কে শত শত গাড়ি যাওয়া-আসা করল কিন্তু কেউ একবার ফিরেও তাকাল না। গাড়ির জানালা-দরজা লক করে তরুণ বহু মানুষকে ফোন দিলেন। বিএনপি, জামায়াত-এনসিপি-উপদেষ্টাসহ বহু সরকারি বড় কর্তার দোহাই দিলেন। চাঁদাবাজরা সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দিল। পরিস্থিতি এমন হলো যে চাঁদাবাজরা তখনই গাড়ি ভেঙে ফেলবে এবং তরুণ ও স্ত্রীকে কিডন্যাপ করবে। এ অবস্থায় তরুণ বললেন, ভাই! তোমরা তো টাকার জন্য এসব করছ। বল কত টাকা চাও। ওরা বলল, ৫০ লাখ। তরুণ বললেন, এত রাতে এত টাকা তো জোগাড় করা সম্ভব নয়। তোমরা আমাকে কোনো এটিএম বুথে নিয়ে চল। আপাতত আমার ক্রেডিট কার্ডে যত ব্যালেন্স আছে, তা তোমরা নাও। বাকিটা কয়েক দিনের মধ্যে পরিশোধ করব।

চাঁদাবাজরা তরুণ ব্যবসায়ীর বাসা-অফিস-গ্রামের বাড়ি সব কিছুর ঠিকানা জোগাড় করে তাঁকে টার্গেট বানিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে গোয়েন্দা কায়দায় রেকি করছিল। সুতরাং সে যে পালাতে পারবে না, সে ব্যাপারে তারা নিশ্চিত ছিল। ফলে সে রাতে নগদ যা পাওয়া যায়, তা আদায় করার জন্য চাঁদাবাজরা তাঁকে একটি এটিএম বুথে নিয়ে যায়। অসহায় তরুণ বিনয়-ভদ্রতা-নম্রতা ও সততা দ্বারা চাঁদাবাজদের বিশ্বাস অর্জন করেন এবং তাঁর ক্রেডিট কার্ডের সমুদয় অর্থ উত্তোলন করে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে দিয়ে সে রাতের জন্য রক্ষা পেয়ে সোজা বিমানবন্দরে চলে যান এবং টিকিট কেটে এক কাপড়ে দেশ ত্যাগ করেন। তরুণের অনুপস্থিতিতে তাঁর প্রজেক্ট আবার অনিশ্চয়তায় পড়ে। রিশিডিউলের শর্তমোতাবেক ব্যাংক তাঁর কাছ থেকে যে চেক গ্রহণ করেছিল, তা ডিজওনার করিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলার প্রস্তুতি নেয়, এই অবস্থা জানানোর জন্য তরুণ ব্যবসায়ী যখন আমাকে ফোন করছিলেন তখন আমি ২ হাজার ৪০০ বছর আগেকার একজন সফল রাষ্ট্রনায়কের অর্থব্যবস্থা নিয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা চালাচ্ছিলাম।

আপনি যদি উল্লিখিত ঘটনার বাস্তব আরও অসংখ্য রূপ দেখতে চান তবে অফিসপাড়া, শিল্প-কলকারখানা, পাড়া-মহল্লা এবং ফুটপাতে ঢুঁ মারতে পারেন। রাস্তার মেথর, রিকশাচালক থেকে শুরু করে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী পরিবারের অন্দরমহলে ঢুঁ মারতে পারেন। আপনি সর্বত্রই একই হাহাকার শুনবেন। দারিদ্র্য-অনাহার এবং দুর্ভিক্ষের ভয় কীভাবে কোটি কোটি মানুষকে কাঁদাচ্ছে তা রাষ্ট্রের গোয়েন্দা, রাষ্ট্রের শাসক বা কর্তারা শুনতে না পেলেও আপনি কিন্তু ঠিকই শুনতে পাবেন এবং আপনি বুঝতে পারবেন যে দেশটি এখন আল্লায় চালাচ্ছে। অর্থাৎ বিশ্বজাহানের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেভাবে তাঁর প্রকৃতি পরিচালনা করেন, ঠিক সেভাবেই দেশ চলছে। প্রকৃতির আইনকে সময় উপযোগী এবং মানবকল্যাণে ব্যবহারের জন্য আল্লাহর খলিফারূপে শাসকদের যে দায়িত্ব ও কর্তব্য তা বর্তমান জমানায় যে পালিত হচ্ছে না, সেটা অনুধাবন করতে আপনার সামান্য কষ্ট হবে না। অধিকন্তু আপনি বুঝতে পারবেন আল্লাহ জঙ্গল-পাহাড়-সমুদ্রে কিংবা আকাশে তাঁর সৃষ্টিকুলের জন্য যে ভারসাম্য রক্ষা করে রিজিক বণ্টন করেন, তা সুযোগ পেলে মানুষ যেভাবে তছনছ করে, তার চেয়েও বেশি নির্মমতা নিয়ে চলমান বাংলার দুর্বৃত্ত-চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসী এবং মন্দ মানুষ ১৮ কোটি মানুষের রিজিক নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। পিঁপড়া-উল্লার মতো পতঙ্গরা যেভাবে মধুর খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরে এবং সদলবলে শুধু মধু নয় মেওয়ারও সর্বনাশ ঘটায় তদ্রুপ বর্তমানকালে মানুষরূপী দুর্বৃত্তরা সদলবলে সাধারণ মানুষের রিজিক লুট করে দেশ-জাতিকে সর্বনাশের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির
মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম