শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

কাজী মোহাম্মদ আলমগীর
প্রিন্ট ভার্সন
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

গল্প

লোকটি একা ধূলিময় প্রান্তরে বসে ভাবছিল। দুঃখে এখানকার মানুষ এভাবে ভাবতে অভ্যস্ত। কেন সে তাঁর কন্যাকে হত্যা করল; অনুশোচনায় তাঁর অন্তর পুড়ে যাচ্ছিল। তাঁর শরীরের রং বদলে যাচ্ছিল। কোনো অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে তাঁর সমস্যার সমাধান হবে। বিপদে পড়লে তারা এভাবে অপেক্ষায় থাকে। কে আসবে সে জানে না। নিশ্চয় কেউ একজন আসবে। কারণ সে বিশ্বাসী।

সেই তিনি, যিনি বলেছিলেন তোমরা কেউ কাউকে মূর্খ মনে করো না, মহা প্রজ্ঞাবান তিনি- কন্যা সন্তান হত্যাকারীকে যুগপৎ সময়ে পেয়ে গেলেন। তিনিই এলেন। জ্যোতির্ময় আলো ঝলমল বদনে তিনি সৌম্যকান্তি দেহে বাতাসে ভর করে কোথা থেকে এলেন।

হন্তারক পিতার সম্মুখে দাঁড়ালেন। জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেমন আছো?

লোকটি সামান্য বিচলিত হলো। কিছুক্ষণ মুখে কোনো কথা এলো না তার। পরে বলল, আমি বেঁচে আছি, তাই বলতে হবে ভালো আছি, আপনার করুণায়। কিন্তু অনুশোচনায় পুড়ে যাচ্ছি। দুই রকম জীবন ধারণকারী আমি ভালো থাকি কী করে! আমি আমার মেয়েকে মূর্খ ভেবে হত্যা করে মহা অন্যায় করেছি। আমাকে এর থেকে মুক্তির পথ দেখান। আপনি নিশ্চয় শুধু ক্ষমার ভিতর দিয়ে আমাকে যন্ত্রণায় নিক্ষেপ করবেন না।

তিনি জানতে চান-, এখন তুমি কী করতে পারো?

আমি কী করতে পারি জানি না। আপনার সাহায্য চাই।

তুমি একজন মূর্খ মানুষ খুঁজে নিয়ে এসো। তারপর তোমার সঙ্গে কথা হবে। বলে প্রজ্ঞাবান চলে গেলেন।

কন্যা হন্তারক তার পরিচিত লোকজনকে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন, তোমাদের মধ্যে কে আছো মূর্খ, যে আমার যন্ত্রণার ভাগ নেবে। কে আছো সেই সাহসী মূর্খ যে সবার সামনে দাঁড়িয়ে বলতে পারবে আমি মূর্খ। অন্তত আমার সঙ্গে যাবে মহান দয়াবানের সামনে মূর্খতার পরিচয় দিতে।

লোকজন তার আহ্বান শোনে আর অবাক দৃষ্টিতে তাকায়। লোকটা বলে কী! এখানে কেউ নিজকে মূর্খ মনে করে না। অনেক টাকার বিনিময়েও কেউ রাজি হবে না মূর্খ হতে। লোকটার মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে দেওয়া দরকার। এমন ডাক আমরা শুনতে চাই না।

এই আলোচনা আরও ঘন গভীর এবং জটিল হয়ে ওঠে এবং লোকজন বলে, তুমি কোন অধিকারে মূর্খ লোক খুঁজছো। তুমি কী আমাদের এত দিনের অর্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করতে চাও। তুমি চিৎকার করে মূর্খ খুঁজবে না।

 

সে তখন সিদ্ধান্ত নেয় আর কোনো দিন মূর্খ খুঁজবে না। মনে করে সমাজে কোনো মূর্খ নেই। একটা পরিপাটি অমূর্খ পরিবেশকে সে কলুষিত করতে পারে না, এ অধিকার তার নেই। সে আবার বিস্তৃত ধূলির প্রান্তরে বসে চিন্তামগ্ন হয়। কোনো মূর্খ বন্ধুও যদি ভাগ্যে না থাকে তাহলে অনিঃশেষ ধূলিময় প্রান্তরই উত্তম। এখানে ভাবনাকে সীমাহীন দূরত্বে ছুড়ে দেওয়া যায়।

এমন মাঠে একদিন ধূলিঝড়ে সে বেঁচেছিল। যে তাঁকে বাঁচিয়েছে সেই ছেলেটিকে, সেই প্রেমিক যুবককে জিজ্ঞেস করলে কেমন হয়। ছেলেটি তো এ পথে আসা-যাওয়া করে।

ঘাতক পিতা অপেক্ষা করতে থাকে।

একদিন প্রেমিক যুবক এ পথে তাঁকে দেখে দ্রুত হাঁটতে শুরু করলে হন্তারক চিৎকার করে তাঁকে থামতে বলে, আরে যুবক দাঁড়াও, দাঁড়াও বলছি। তুমিও কি জেনে গেছো আমি মূর্খ খুঁজছি। কী বিপদ! কথা সব সময় বাতাসের আগে চলে। আমি বলছি না তুমি মূর্খ কিন্তু আমার সঙ্গে একটু কথা বলে যাও। দয়া করে থামো।

তারপর যুবক নিজের গতি মন্থর করে দাঁড়ায় এবং বলে আপনি কেমন আছেন?

সে বলে, নিজের মেয়েকে হত্যার পর কেউ ভালো থাকতে পারে?

তাঁর বোধের স্তরে আত্মজা হত্যার বেদনা দেখে যুবক আপ্লুত হয় তবু ধারালো প্রশ্ন করতে দেরি করে না।

কন্যা না হয়ে, অন্য কাউকে হত্যা করলে ভালো থাকা যায় তাহলে?

এমন অভিজ্ঞতা আমার এখনো হয়নি। তুমি আমাকে ঘৃণা করো তা বুঝতে পারলাম।

ঠিক আছে এখন বলুন কেন থামতে হলো আমাকে। আগে নিজের কথা বলি, আমি কৃষিকাজ করি। এবার বলুন, আমাদের বর্ধিত লোকজন কতভাবে ক্ষুন্নিবৃত্তি করে, আপনি কীভাবে করেন?

আমি কথা বিক্রি করি। আমি এক প্রেমিক-প্রেমিকার হত্যার গল্প বলি। মানুষ কেন জানি হত্যার গল্প শুনতে চায়। আমি তাঁদের মুখে মৃত্যু অঙ্কিত বীভৎস ছবি দেখি। আমি এক হন্তারক পিতার কথা বলি। যে পিতা তার কন্যাকে হত্যা করার পর প্রেমিককে কাছে পেয়ে জীবনের বিনিময়ে চার প্রাণ হরণ করেছে। তুমি ভাবছো, যে নিজের কন্যার হত্যার গল্প বলে দানাপানি জোগাড় করে তার আবার শোক কীসের। বিশ্বাস করো যতবার এই গল্প বলি, ততবার আমি শোকগ্রস্ত হই। অনুশোচনা আমাকে লতার মতো পেঁচিয়ে ধরে, লাফিয়ে ওঠে। আমি আরও বেশি বাচাল হয়ে ওঠি। হত্যাকারী বাচাল হলেও মুক্তি নেই।

যুবক বলে, আমি কী করতে পারি। বলে রাখি আমি কিন্তু এখন মূর্খ না।

তুমি কী আবার কারও প্রেমে নিমিজ্জিত?

না। সম্ভব না।

তাহলে তো তুমি মূর্খই রয়ে গেছো। চল আমার সঙ্গে, সেই মহান দয়াবান বলেছেন একজন মূর্খ নিয়ে গেলে আমাকে অনুশোচনা থেকে মুক্ত করে দেবেন। তুমি আমার মেয়েকে ভালোবাসতে শুধু এই কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে চল।

ইতোমধ্যে আপনি লোভী হয়ে গেছেন।

জিঘাংসা এবং লোভ পাশাপাশি থাকে। মেয়ে জন্ম দিয়ে মেয়েকে যে মুক্তি দিতে হয় এ কথা ভুলে গিয়েছিলাম বলে হত্যা করেছিলাম।

আমার এতো জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। আমি যে এখনো আপনার গলা চেপে ধরিনি, এটাই আপনার ভাগ্য।

তাই তো, তাই তো, আরও বলছি, মন দিয়ে শোনো। আমিও তো চেয়েছিলাম, অপেক্ষায় ছিলাম সেদিন তুমি আমাকে হত্যা করবে। তুমি মূর্খ বলে হত্যা করনি।

না আপনার ধারণা ঠিক না। আমি আপনাকে হত্যা করলে যদি উদ্দিষ্ট ব্যক্তি ফিরে আসতো, তাহলে আপনাকে মুহূর্র্তে হত্যা করতাম।

ঠিক বলেছো। আমিও তখন নিহত হতে তোমাকে প্ররোচিত করতাম। তুমি ক্রোধের বশে আমাকে হত্যা করলে অন্যায় হতো না।

ন্যায়-অন্যায় জানি না। আমি আপনাকে ক্ষমাও করিনি হত্যাও করিনি। আমি যদি মূর্খ হই তবে মূর্খ।

বাহ! এই তো ভালো ছেলের মতো স্বীকার করলে তুমি মূর্খ। আহ! মূর্খ। শুনতে কতো ভালো লাগছে! চারদিক থেকে কত নতুন প্রাণ জেগে উঠছে। আচ্ছা বল তো- সবাই বলছে, আমাদের এখানে কেউ মূর্খ না। কোনো মূর্খ নেই। ছি! কী নোংরা গন্ধযুক্ত কথা। বমি আসে আমার। আমরা কি বুঝি না জ্ঞান কী। ছি! শুধু একে অন্যকে ঠকানো। তুমি বল তুমি যে নিজকে মূর্খ ভাবছো তোমার ভালো লাগছে না? ইস! আমার মেয়েটা যদি বেঁচে থাকত। কী চমৎকার মূর্খ জুটি হতে তোমরা দুজনে। চল আমার আর তর সইছে না। আমাকে রক্ষা কর।

একসঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যায় বৃদ্ধিপ্রাপ্ত লোকজনের কাছে সংবাদ পেঁৗঁছে, তারা দুজন ধূলিময় মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় কথা বলছে। সম্পর্কে বিপরীত মেরুতে অবস্থানকারী দুজন লোক এতক্ষণ কথা বলতে পারে না। লোকজন এক এক করে তাদের দিকে আসতে থাকে। একসময় অনেক লোক তাদের ঘিরে ধরে। প্রশ্ন করে-

তোমরা দুজনে কোন বিষয়ে কথা বলছো? আমরা জানি আমাদের মধ্যে আর কেউ মূর্খ নেই। সুতরাং কথা লুকাছাপারও কিছু নেই।

তখন যুবক বলে, আমি কিছুক্ষণ আগে স্বীকার করেছি, আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে এখনো মূর্খ আছি।

যুবকের কথা শুনে সবাই ছি ছি করে বলে, তুমি কৃষি কাজ জানো, আগে শিকার জানতে, তুমি কেন মূর্খ হবে!

যুবক বলে এখনো কাউকে নতুন করে ভালোবাসিনি, তাই আমি মূর্খ ছাড়া আর কী! আর ভালোবাসলেও মূর্খতা থেকে মুক্তির বিষয়টি ভিন্ন, আমি মনে করি মূর্খতা সরল জীবনের পূর্বশর্ত।

তার কথা শুনে সবাই একইরকম শব্দ করলে মৌমাছির গুঞ্জনের মতো শোনা যায়।

কে একজন বলে, তুমি কতজনকে হারালে মূর্খতা থেকে মুক্ত হবে? এই কন্যা হত্যাকারী তোমাকে নিশ্চয় কথার প্যাঁচে ফেলে কথা আদায় করেছে। তুমি নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনলে আমাদের কিছু করার নেই। তুমি ইচ্ছে করলে মহান ক্ষমাবানের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে পারো। নিশ্চয় তুমি পুরস্কার পাবে। তুমি যাতে পথ না হারাও, লোকটার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হও, তুমি ক্ষুদ্র অস্ত্রখানা সঙ্গে রাখতে পারো। এ কথা বলে বক্তা একটা ধারালো চাকু প্রেমিক যুবকের ডান হাতে গুঁজে দেয়, তারপর তারা প্রস্থান করে।

তিন দিন তিন রাত ধূলিময় মাঠের পশ্চিম অংশে অপেক্ষার পর তিনি-মহা দয়াবান, মহা প্রজ্ঞাবান সত্যি দেখা দেন। তিনি অযুত নিযুত শীতল জ্যোৎস্নার পরত সরিয়ে তাদের সামনে এসে দাঁড়ান।

তখন তিনি যুবককে বলেন, তুমি কি সত্যি এখনো মূর্খ আছো?

যুবক কম্পিত কণ্ঠে বলে, না- আমি মূর্খ নই।

তাহলে কেন এসেছো? তুমি জানো নিশ্চয় আমি একজন মূর্খকে আসতে বলেছি।

হ্যাঁ আমি জেনেশুনে এসেছি। আমি এই লোকটিকে কন্যা হারানোর যাতনা থেকে মুক্তির বিনম্র অনুরোধ নিয়ে এসেছি। আপনি এই কন্যা হারানো পিতাকে মুক্ত করে দিন।

যুবকের এমন বিনীত প্রার্থনা শুনে কন্যা হারানো লোকটি এক গগনবিদারী আর্তচিৎকার দিয়ে ভূতলশায়ী হয়।

জ্যোৎস্নামাখা ধুলুবালিতে গড়াগড়ি শেষ হলে তার প্রাণবায়ু তাকে ত্যাগ করে।

মহান দয়াবান তখন বলেন, তার মুক্তি এভাবেই লেখা ছিল।

যুবক মনে মনে বলে, আমি তাকে রক্ষা করতে পারলাম না প্রভু। আমাকে ক্ষমা করো।

শোনা যায়

সেই থেকে মূর্খ-অমূর্খ কেউ কাউকে রক্ষা করতে পারে না।

সেই থেকে মূর্খতা থেকে বুদ্ধি, বুদ্ধি থেকে চালাকি উৎপন্ন হতে শুরু করে।

সেই থেকে জ্ঞানের শিল্পরূপ দেখে মানুষ বারবার বিস্মিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'
'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'
'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার
একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার
গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম