শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

রাজধানীজুড়ে আন্দোলন। ঢাকা এখন আন্দোলনে অচল এক নগরী। একটা আন্দোলন শেষ হতে না হতেই নতুন আন্দোলন শহরকে বন্দি করে। তিন দিনের আন্দোলনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সব দাবি মেনে নেয় সরকার। সবই হলো শুধু জনগণকে পোহাতে হলো দুর্বিষহ দুর্ভোগ। সাম্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনো উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ইশরাক হোসেনকে মেয়র করতে নগর ভবনের সামনে চলছে অবস্থান কর্মসূচি। কোথাও যেন কোনো সুখবর নেই। সাধারণ মানুষ হতাশ, বিরক্ত। এভাবে আর কত দিন! শান্তি কত দূরে? রাজনৈতিক নেতারা ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন। কোথায় যেন হচ্ছে কোন সর্বনাশ। রাজনৈতিক অঙ্গনে জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে হানাহানি বাড়ছে, বাড়ছে দূরত্ব, অবিশ্বাস, সন্দেহ।

৯ মাস ধরে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবিদাওয়ার এক  স্তূপে পরিণত হয়েছে যেন বাংলাদেশ। যে যার মতো করে আন্দোলন করছে, কলমবিরতি করছে, ধর্মঘট করছে। প্রতিদিনই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নানা রকম অস্বস্তির খবর পাচ্ছি। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নানা রকম আন্দোলনে জনজীবন যেন দিশাহারা। ৯ মাস ধরে বিরামহীনভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে গেছে। দেশ রীতিমতো অচল। মানুষ চরম বিরক্ত।

সংকট বাড়ছে। পরিস্থিতি আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সবকিছু থেকে দ্রুত উত্তরণ প্রয়োজন। আর এই উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো, দ্রুত নির্বাচন। একটি অন্তর্বর্তী সরকার পর্বতসম দাবিদাওয়া মেটাতে পারবে না। এসব দাবিদাওয়া মেটাতে গিয়ে নতুন নতুন নতুন সমস্যা তৈরি হবে এবং হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণের জন্য নির্বাচনই একমাত্র সমাধান। দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর এখন সময়ের দাবি।

নির্বাচনে কীভাবে সমাধান, আসুন একটু খতিয়ে দেখা যাক। এখন যেমন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ নানান পেশাজীবী তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছেন। যখনই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে, তখনই এসব দাবিদাওয়ার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের একটি অবস্থান ব্যাখ্যা করবে। তারা নির্বাচিত হলে এসব দাবিদাওয়ার ব্যাপারে কে কী করবে, সে সম্পর্কে জনগণকে বা আন্দোলনকারীদের একটা সুস্পষ্ট ধারণা দেবে, দেবে সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি। এ ধরনের আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সঙ্গেই আন্দোলন স্তিমিত হবে। আন্দোলনকারীরা বুঝতে পারবেন যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ এখন নির্বাচন। কাজেই নির্বাচিত সরকারের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করবে সবকিছু। তারা নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। নির্বাচনের পরে যে দল জয়ী হবে, তারা আন্দোলনকারীদের দাবিদাওয়াগুলোর ব্যাপারে নির্বাচনকালীন যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। অর্থাৎ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তরের মাধ্যমেই একমাত্র বিভিন্ন আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। জনজীবন স্বাভাবিক করা যেতে পারে। আর নির্বাচন দেওয়ার সময় যত দীর্ঘ হবে তত বিভিন্ন নতুন নতুন ইস্যু সৃষ্টি হবে। নতুন নতুন দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে আন্দোলন শুরু হবে। কারণ যখন নির্বাচন অনিশ্চিত তখন যারা বিভিন্ন দাবি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত তারা মনে করবে, এখনই সময় দাবিদাওয়া আদায় করার। ফলে দাবির স্তূপ বাড়বে এবং সরকার তার মূল লক্ষ্য থেকে সরে যাবে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, বর্তমান সরকার একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের সুনির্দিষ্ট তিনটি এজেন্ডা রয়েছে, এই তিনটি কাজ করার মধ্য দিয়ে তাদের একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার এই বিষয়টি বলেছেন।

প্রথম এজেন্ডা হলো জুলাই গণহত্যার বিচার। জুলাই গণহত্যার বিচারের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। শেখ হাসিনাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে  ইতোমধ্যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। কাজেই এই বিচার এগোচ্ছে এবং বিচারকে তার নিজস্ব পথে চলতে দিতে হবে। বিচারে যেন কেউ বাধা সৃষ্টি করতে না পারে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারপ্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়া এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলোকে এককাট্টা কাজটি দায়িত্বপ্রাপ্তরা সুন্দরভাবে সম্পন্ন করেছেন। সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন জুলাই গণহত্যার ওপর যে একটি প্রতিবেদন দিয়েছে সেটি ঐতিহাসিক একটি দলিল। এই দলিলের ভিত্তিতে যে কোনো আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে জুলাই গণহত্যার বিচার করা সম্ভব। কাজেই বিচারপ্রক্রিয়াকে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এগোতে দিতে হবে। বিচারে কোনো রকম হস্তক্ষেপ বা কারও ওপর বাড়তি চাপ প্রয়োগ  সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। আমরা আশা করি, কেউই এ ধরনের দায়িত্বহীন কাজ করবে না। কাজেই অন্তর্বর্তী সরকার তার প্রথম দায়িত্ব সুন্দরভাবে সম্পন্ন করেছে।

এই সরকারের দ্বিতীয় কাজ ছিল একটি জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র সংস্কারের পথনির্দেশনা দেওয়া। আর এজন্যই ড. মুহাম্মদ ইউনূস সঠিকভাবেই অনেকগুলো কমিশন গঠন করেছিলেন। যেমন সংবিধান সংস্কার কমিশন, নির্বাচন সংস্কার কমিশন ইত্যাদি। এসব কমিশনের মধ্যে দুই-একটি কমিশন বাদে অধিকাংশ কমিশনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে। ইতোমধ্যে সবগুলো কমিশনের সুপারিশকে একত্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত সঠিকভাবেই একটি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছেন। নির্বাচনের পর যেন আমাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি না হয়। রাষ্ট্র সংস্কারে ন্যূনতম বিষয়ে যেন আমরা একমত হয়ে এগোতে পারি, সেজন্যই ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। এই ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে সর্বসম্মতভাবে একটা সুপারিশ করা চূড়ান্ত করবে এবং এই সুপারিশমালাকে বলা হবে ‘জুলাই সনদ’। এই জুলাই সনদে সব রাজনৈতিক দল স্বাক্ষর করবে। এটি হবে একটি ঐতিহাসিক দলিল এবং এই দলিলই হবে আগামী দিনের রাষ্ট্রপরিচালনার মূলনীতি। সে ক্ষেত্রে আমরা লক্ষ করেছি যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা ঐক্যের আবহ তৈরি হয়েছে। কিছু কিছু বিষয়ে বিরোধ থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারের বেশির ভাগ বিষয়ে একমত। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনের কারও কারও মধ্যে একধরনের কালক্ষেপণের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এখানে কালক্ষেপণের কোনো সুযোগ নেই। সময় যত গড়াবে সংকট তত গভীর হবে। খুব দ্রুত ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করা। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে গণমাধ্যম সংস্কার কিংবা নারী সংস্কার, জনপ্রশাসন সংস্কারের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এটি নির্বাচিত সরকারের কাজ। এই সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে ইতোমধ্যেই বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এখনই এসব নিয়ে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করার প্রয়োজন নেই। মৌলিক যে কয়েকটি রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয় যেমন সংবিধান সংশোধন, নির্বাচন কমিশন সংশোধন সুপারিশে একমত হয়েই ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করা যেতে পারে। এটি জুলাই সনদের মূল আকাক্ষার জায়গা।

জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র কাজ হওয়া উচিত নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা এবং দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যাওয়া। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা নিয়ে যত কালক্ষেপণ করবে, ততই জনগণের মধ্যে নানা রকম সন্দেহ, অবিশ্বাস তৈরি হবে। জনগণ মনে করবে এই সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চায়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও একধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে। যা ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ কথা ভুলে গেলে চলবে না। অন্তর্বর্তী সরকার সব রাজনৈতিক দলের সমর্থন নিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব। রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনা করার জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছে। কাজেই এই সরকারের প্রধান শক্তি হলো রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন এবং সহযোগিতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের সমর্থন বা সহযোগিতা না করে তাহলে পরবর্তী সরকার ব্যর্থ হতে বাধ্য। জুলাই বিপ্লবের মূল শক্তি হলো জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল তাদের নিজেদের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে গিয়েছিল। সেই ঐক্য ধরে রাখার দায়িত্ব হলো ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের। আর সে কারণেই অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো উচ্চাশা বা নির্বাচন নিয়ে কালক্ষেপণ করা মোটেও ঠিক হবে না। এর ফলে একদিকে যেমন জন অনাস্থা তৈরি হবে, অন্যদিকে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করবে। ইতোমধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আমরা লক্ষ করছি। যেমন মানবিক করিডরে ইস্যুতে বিএনপি, জামায়াত তাদের অবস্থান সুস্পষ্ট করেছে। তারা এই করিডর সবার সঙ্গে আলোচনা না করে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রবল বিরোধিতা করবে বলে জানিয়ে দিয়েছে। কাজেই এসব বিতর্কিত বিষয় সামনে এনে জাতীয় ঐক্য যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। বর্তমান বাস্তবতায় একটি খণ্ডকালীন সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে একটি বাজে দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠিত হয়। আর এ কারণেই অন্তর্বর্তী সরকার যদি দীর্ঘদিন থাকে তাহলে তাদের যে বিপুল সমর্থন এবং ঐক্য ছিল, তা তারা হারাতে পারে। জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হতে পারে।

সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, দ্রুত নির্বাচন দিয়ে একটা নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আনা উচিত, ফ্যাসিবাদের পুনরুদ্ধার ঠেকানোর জন্য। ইতোমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার বিচার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। এই নিষিদ্ধের পর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহলে আমরা প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পরও ফ্যাসিবাদ নতুনভাবে নানা রকম রকম ষড়যন্ত্র করছে। ভুলে গেলে চলবে না, গত সাড়ে ১৫ বছর দেশে তারা বিপুল পরিমাণ লুটপাট করেছে এবং বিদেশে তাদের বিপুল অর্থ আছে। এসব অর্থ দিয়ে তারা দেশকে অস্থিতিশীল তৈরি করার চেষ্টা করতে পারে।

বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বিপ্লবের অর্জনকে ধ্বংস করার জন্য নানা রকম চক্রান্তের খবর কান পাতলেই শোনা যায়। মনে রাখতে হবে, নির্বাচন যা পেছাবে তত নিত্যনতুন ষড়যন্ত্র ডালপালা মেলবে। নতুন নতুন সমস্যা তৈরি হবে। একসময় সাধারণ মানুষ এই বিপ্লব সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করতে শুরু করবে। বিপ্লবকে নিয়ে হতাশা প্রকাশ করবে। তখন এই বিপ্লবের অর্জন ব্যর্থ হয়ে যেতে বাধ্য। আমরা কি সেই পথে যাব? আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকামী। তারা একটি নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে দ্রুত নির্বাচন হওয়া এখন সময়ের দাবি। এটাই স্বাভাবিক ছন্দে দেশকে ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ। লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
সর্বশেষ খবর
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম