শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

বদরুদ্দীন উমর অনেক দিক দিয়েই ছিলেন অসাধারণ। অধ্যয়নে, প্রজ্ঞায়, অঙ্গীকারে, কর্মে—তাঁর সঙ্গে তুলনীয় মানুষ তাঁর সময়ে বিরল। কিন্তু তাঁর সব গুণের মধ্যে যেটি সবচেয়ে বড় এবং অন্য সব গুণের ভেতরে যেটি শিরদাঁড়ার মতো কাজ করে, সেটি হলো তাঁর ‘না’ বলার ক্ষমতা।

‘না’ বলার লোক সমাজে যে নেই, তা তো নয়।

মাদককে, ধূমপানকে, ঘুষ প্রদানকে ‘না’ বলার আহবান বেশ ভালোভাবেই শোনা যায়। নিরামিষাশীরা ‘না’ বলেন আমিষকে। হ্যাঁ-না ভোটও হয়। কিন্তু উমর ভাই যা করেছেন, সেটি হলো তাঁর শ্রেণিকে ‘না’ বলা।

যে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা, তাঁর ওঠাবসা, সেই শ্রেণির দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ, আকাঙ্ক্ষা, মোহ, সামান্যতা—সবকিছুকে তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। কিন্তু তাঁর এই প্রত্যাখ্যান সন্ন্যাসীর নয়, সমাজ বিপ্লবীর। ‘না’ বলেছেন অন্য কারণে নয়, ‘হ্যাঁ’তে অকুণ্ঠ আস্থা থেকেই। সে ‘হ্যাঁ’ হচ্ছে একটি নতুন সমাজ গড়ার, যেটি হবে সমাজতান্ত্রিক, যেখানে সম্পদের মালিকানা আর ব্যক্তিগত থাকবে না, হবে সামাজিক।
ওই ‘হ্যাঁ’ বলার লক্ষ্যেই নিজেকে তিনি শ্রেণিচ্যুত করেছেন।

আমাদের দেশে সমাজ বিপ্লবী আন্দোলনে কম মানুষ আসেনি। শ্রেণিচ্যুত হয়ে আন্দোলনে অসংখ্য মানুষ অকাতরে শ্রম ও সময় দিয়েছে, প্রাণ বিসর্জনে পর্যন্ত কুণ্ঠিত হয়নি। বদরুদ্দীন উমরের ক্ষেত্রে যেটি ঘটেছে সেটি হলো শ্রেণিচ্যুতিকে তিনি একনিষ্ঠভাবে যুক্ত করেছেন জ্ঞানান্বেষণের সঙ্গে। তিনি জ্ঞান সংগ্রহ করেছেন গ্রন্থপাঠ ও ইতিহাস অধ্যয়ন থেকে; এবং একই সঙ্গে মেহনতি মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাধারা থেকেও।

এবং সেই সঙ্গে আরো যা করেছেন, সেটি হলো জ্ঞানকে কর্মে প্রয়োগ। জ্ঞান তাঁর জন্য অহংকারের বোঝা হয়ে ওঠেনি, জ্ঞান তাঁকে বিচ্ছিন্নও করেনি, জ্ঞান তাঁকে প্রজ্ঞাবান করেছে। একই সঙ্গে তিনি জ্ঞানী ও কর্মী।
শুরু থেকেই ওই রকমেরই ছিলেন। পড়তেন, ভাবতেন এবং লিখতেন। কিন্তু এক পর্যায়ে পেশাগতভাবে যখন অতি উচ্চ স্তরে উঠে গেছেন, ঠিক তখনই সবকিছু ছেড়ে দিয়ে চলে এসেছেন মেহনতি মানুষের সংগ্রামী আন্দোলনে, যোগ দিয়েছেন নিষিদ্ধ কমিউনিস্ট পার্টিতে। কাজটি কোনো দিক দিয়েই সহজ ছিল না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবেও তিনি অত্যন্ত কর্মঠ ছিলেন। অধ্যাপনা করেছেন, কিন্তু তার বাইরে লিখছিলেনও। রাজশাহীতে অধ্যাপকদের একটি প্রগতিশীল গোষ্ঠী ছিল, তাদের মধ্যে উমর ভাই ছিলেন সর্বাধিক সমাজসচেতন। তিনি রাজশাহীর পূর্বমেঘ ত্রৈমাসিকে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্বুদ্ধ করেছেন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রশ্নে অবস্থান নিতে। তাঁর বই বের হলো ‘সাম্প্রদায়িকতা’ নামে। লিখলেন ‘সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা’ নামে আরো একটি বই। দেশে তখন ঘোরতর আইয়ুবি শাসন। আইয়ুব খান নিযুক্ত গোমস্তা-গভর্নর মোনেম খাঁ তাণ্ডব ঘটাচ্ছেন। সেই মোনেম খাঁ তপ্ত হয়েছিলেন এসব লেখার কথা শুনে। শোনা যাচ্ছিল বইগুলো নিষিদ্ধ হবে। উমর ভাই পরোয়া করেননি। চাকরি ছেড়ে দিয়ে সোজা যোগ দিয়েছেন সমাজ বিপ্লবীদের দলে। সে জীবন কেবল অনিশ্চিত ছিল না, ছিল রীতিমতো বিপজ্জনক।

বদরুদ্দীন উমর সব সময়েই একজন সামাজিক মানুষ। রাজশাহীতে প্রগতিশীল শিক্ষকদের সঙ্গে তাঁর যোগটা ছিল নিবিড় বন্ধুত্বের। আইয়ুবি শাসনের শেষ দিকে একটি উদ্যোগ দানা বেঁধে উঠছিল স্বৈরাচারবিরোধী একটি বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী গঠনের। উমর ভাইয়ের সহকর্মী ও বন্ধুরা ওই উদ্যোগে ছিলেন। উমর ভাই চেয়েছিলেন আমিও যুক্ত হই। তাঁদের একাংশ বের করল ইংরেজি সাপ্তাহিক ফোরাম পত্রিকা। আর তখনই দেখা গেল দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি মৌলিক পার্থক্য। ফোরাম যাঁরা বের করলেন, তাঁরা অবশ্যই ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্রপন্থী, কিন্তু উমর ভাই তো আরো অগ্রসর, তিনি তো সমাজতন্ত্রী। ফোরামে উমর ভাই লিখতে সম্মত হয়েছিলেন, কিন্তু তখনকার রাজনীতি সম্পর্কিত বিষয়ে নয়, আগের আন্দোলনের পর্যালোচনামূলক লেখা। ওই পত্রিকায় আমিও লিখেছি। ফোরামের সঙ্গে নয়, উমর ভাই যুক্ত হয়েছিলেন গণশক্তির সঙ্গে। গণশক্তি গোপন পার্টির সাপ্তাহিক মুখপত্র। তিনি ছিলেন সেটির সম্পাদকের দায়িত্বে। পত্রিকাটি চালু রাখা খুবই কঠিন ছিল; বেশিদিন চালু রাখা যায়ওনি, থেমে গেছে একাত্তরের যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময়ে। আন্দোলনের জন্য যে পত্রিকা আবশ্যক, সেটি সব সময়েই তাঁর চিন্তা ও উপলব্ধির মধ্যে ছিল। সে জন্য নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে সংস্কৃতি নামের একটি মাসিক পত্রিকাও প্রকাশ করেন। সেটি নিয়মিত বের হতো। মাঝখানে থেমে গিয়েছিল, কিছুদিন হলো আবার চালু করেছেন। একসময়ে নয়া পদধ্বনি নামে একটি বামপন্থী সাপ্তাহিক বের হয়েছিল। এর পেছনে ছিলেন বদরুদ্দীন উমর; সামনে কর্নেল কাজী নূরুজ্জামান। সে পত্রিকার অক্ষরবিন্যাস করতেন পার্টির কর্মীরা, বিতরণেও তাঁরা ছিলেন। পত্রিকাটি জমে উঠছিল। আমরা যুক্ত হয়েছিলাম তার সঙ্গে; আমার স্ত্রী নাজমা জেসমিনও লিখত, সোৎসাহে। কিন্তু টিকল না। এরশাদ চলে এলেন অস্ত্রহাতে, সামরিক বাহিনী সঙ্গে নিয়ে। কর্নেল জামানকে গ্রেপ্তার করা হলো, মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে তিনি এরশাদবিরোধী আন্দোলন করবেন এই আশঙ্কায়। পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে গেল।

নিজের লেখা ও পত্রিকা প্রকাশের মধ্য দিয়ে উমর ভাইয়ের চেষ্টা ছিল পাঠক ও রাজনৈতিক কর্মীদের সংস্কৃতির মানকে উন্নত করা। সংস্কৃতি উন্নত না হলে জ্ঞান যে ফলপ্রসূ হওয়ার নয় এবং সমাজ বিপ্লব যে অসম্ভব একটি স্বপ্নই রয়ে যাবে, সেটি উমর ভাই জানতেন, যেমন  জানতেন অন্য বিপ্লবীরাও। তাই তিনি যেমন আন্দোলনে ছিলেন, তেমনি ছিলেন সংস্কৃতিচর্চায়। তাঁর পত্রিকার নাম অনিবার্যভাবেই দাঁড়িয়েছে সংস্কৃতি। আন্দোলন ও জ্ঞানানুশীলনের সম্মিলনকে তিনি অত্যাবশ্যকীয় মনে করতেন। আর এটিও তিনি জানতেন এবং দেখিয়েছেন যে রাষ্ট্র ও সমাজের কোনো কিছুই রাজনীতিনিরপেক্ষ নয়, সবকিছুই রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত। তাঁর বড় কাজগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও তৎকালীন রাজনীতি। তিন খণ্ডে লিখেছেন; তথ্য, বিবৃতি, প্রকাশনা—সবকিছু সংগ্রহ করেছেন; বিশেষভাবে নিয়েছেন সাক্ষাৎকার। ভাষা আন্দোলনকে তিনি দেখেছেন একটি রাজনৈতিক উত্থান হিসেবে, অন্যদের মতো কেবল সাংস্কৃতিক আন্দোলন হিসেবে দেখেননি। হ্যাঁ, সে আন্দোলন বাঙালি সংস্কৃতিকে রক্ষার জন্য ছিল বৈকি, কিন্তু সংস্কৃতি তো আকাশবিহারী নয়, তার ভিত্তি রয়েছে অর্থনীতি ও রাজনীতিতে। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন যে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পূর্ববঙ্গের মানুষের বিক্ষোভের কারণেই অতটা শক্তিশালী হয়েছিল, এটা তিনিই প্রথম দেখিয়েছেন। আন্দোলনের ভেতরে ছিল শ্রেণি সম্পর্কের টানাপড়েন। শ্রেণিকে বাদ দিয়ে যে কোনো রাজনৈতিক ঘটনার ব্যাখ্যা করা চলে না, এই সত্যটিকে তিনি সব সময়ই বিবেচনায় একেবারে সামনে রেখেছেন। ইতিহাসের পাঠকে তিনি অত্যন্ত জরুরি মনে করেন এবং সে-পাঠের জন্য শ্রেণিদ্বন্দ্বকে যে ভুললে চলবে না, এ কথা তিনি তাঁর পাঠকদের সর্বদাই খেয়াল করতে বলেন। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ওপর ইংরেজিতে লেখা ‘The Emergence of Bangladesh’ নামে দুই খণ্ডের যে ইতিহাস-গ্রন্থটি তিনি লিখেছেন, সেখানে শাসকদের শ্রেণিগত অবস্থান ও চরিত্রের কথা পরিষ্কারভাবে এসেছে; আর এসেছে শোষণ ও শাসনের বিরুদ্ধে মেহনতি মানুষের রুখে দাঁড়ানোর কাহিনি। প্রবন্ধ হোক, কি সংবাদপত্রের কলাম হোক, তিনি যা-ই লিখেছেন, তাতে রাজনীতি কখনোই অনুপস্থিত থাকেনি।

মনে পড়ে, আমরা ওসমানী উদ্যানের ১১ হাজার গাছ রক্ষা আন্দোলন করেছিলাম। মূল চিন্তাটা এসেছিল উমর ভাইয়ের কাছ থেকেই। বামপন্থীরা এবার গাছ আঁকড়ে ধরেছে—এমনটা বলে অনেকে বিরূপ মন্তব্য করেছে, এমনকি বামপন্থী মহলের কেউ কেউ বাঁকা চোখে তাকিয়েছেন, কিন্তু গাছ রক্ষা আন্দোলন যে আসলে একটি রাজনৈতিক আন্দোলন; এবং প্রতিবাদটি যে প্রকৃতিবিনষ্টকারী মুনাফা লিপ্সু পুঁজিবাদী উন্নয়নের বিরুদ্ধে, সেটি উমর ভাই অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে জানতেন, জানতাম আমরা যাঁরা আন্দোলন করছিলাম তাঁরাও। ওই একটি সময় গেছে, যখন ঢাকায় বামপন্থীরা একত্র হয়েছিলেন এবং শিল্পী-সাহিত্যিক-লেখকরা কাছাকাছি চলে যেতে পেরেছিলেন সাধারণ নাগরিকদের। ফলে আন্দোলনটি সফল হয়েছে। প্রমাণিত হয়েছিল যে বামপন্থীরাও পারেন, যদিও যখন তাঁরা ঐক্যবদ্ধ হন।

তিনি অসুস্থ ছিলেন, হাসপাতালেও যেতে হয়েছে। আবার ফিরেও এসেছেন, কিন্তু আজ চিরদিনের জন্য না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। তাঁর এই চলে যাওয়া আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজায় আরও একটি বহুতল ভবন ধ্বংস, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫
গাজায় আরও একটি বহুতল ভবন ধ্বংস, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিঙি বোট থেকে ৪৭ লাখ টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
ডিঙি বোট থেকে ৪৭ লাখ টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভোটকেন্দ্রে মোবাইল-ব্যাগসহ যেসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা
ডাকসুর ভোটকেন্দ্রে মোবাইল-ব্যাগসহ যেসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে দেম্বেলে
৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে দেম্বেলে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ সেপ্টেম্বর)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগদাদে উপজাতীয় সংঘর্ষে নিহত ৪ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
বাগদাদে উপজাতীয় সংঘর্ষে নিহত ৪ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা