শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৮, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:১৯, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ফুটবলের সূচনালগ্ন থেকেই দেশে দেশে ক্লাবগুলোর মধ্যে মাঠের লড়াইয়ে শক্তিমত্তা প্রদর্শন, প্রাধান্য বিস্তারকে ঘিরে সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে রেষারেষি, অদ্ভুত স্পর্শকাতরতা এবং উন্মাদনা বিষয়টি সচেতন মহলের অজানা নয়। ফুটবলের ‘প্রাণ ভোমরা’ হলো ক্লাব, তারাই ফুটবলের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সেই শুরু থেকে এবং সেটি অব্যাহত আছে। ক্লাবগুলোর প্রতি সমর্থক ও ভক্তদের ভালোবাসা, দুর্বলতা এবং প্রত্যাশা সব সময়ই বেশি। ‘উই আর দ্য বেস্ট’ স্লোগানটি ক্লাব সংস্কৃতিতে সব সময় আলোচনার একটি অংশ।

জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী ক্লাবগুলোর লক্ষ্য হলো শিরোপার জন্য লড়াই করা, শিরোপা পুনরুদ্ধার, কোনো মৌসুমে ভালো খেলতে না পারলে, সাফল্য না পেলে পরবর্তী মৌসুমে সমর্থক ও গুণমুগ্ধদের প্রত্যাশা যাতে পূরণ করা সম্ভব হয়, এর জন্য বাস্তবধর্মী চিন্তাশীল পরিকল্পনার মাধ্যমে উদ্যোগ নেওয়া। শিক্ষা নেয় বিগত মৌসুমের অভিজ্ঞতা থেকে। ক্লাবগুলোর তো দায়বদ্ধতা আছে। আছে দেশের ফুটবলে ‘কমিটমেন্ট’। ভালো ক্লাবগুলো সময়োপযোগী পরিকল্পনা তৈরি করে সব সময়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনে।

ঘরোয়া ফুটবলে ক্লাবগুলোর এক ধরনের রূপ, আবার যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্লাব দেশের প্রতিনিধিত্ব করে, তখন আবার অন্য রূপ—এটিই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। আন্তর্জাতিক ফুটবলে যখন প্রতিনিধিত্ব, তখন আর ক্লাবের সমর্থক ও ভক্তদের মধ্যে বিষয়টি সীমাবদ্ধ থাকে না। এটি হয়ে যায় সর্বজনীন। পুরো দেশ ও জাতির। এর সঙ্গে ভর করে জাতীয়তাবোধ। দেশের ভাবমূর্তি এবং পরিচিতি। এমতাবস্থায় দেশের ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছে যে ক্লাব, সেদিকে।

কিছুদিন আগে এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি রাউন্ডে দেশের প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় আবাহনী লিমিটেড এবং কাতারের দোহায় বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস যথাক্রমে কিরগিজস্তানের সুরাম ইউনাইটেড এবং সিরিয়ার আনকারমা এফসির বিপক্ষে খেলেছে। আবাহনী লিমিটেড দ্বিতীয় পর্বে যেতে পারেনি পরাজিত হওয়ায়।

অন্যদিকে বাংলাদেশের আরেক প্রতিনিধি বসুন্ধরা কিংস মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী ক্লাবটিকে পরাজিত করে দ্বিতীয় পর্বে স্থান করে নিয়েছে। এটি দেশের ফুটবলের গৌরব। বাংলাদেশের গৌরব। এখন বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস দেশকে চ্যালেঞ্জ লীগের দ্বিতীয় পর্বে প্রতিনিধিত্ব করবে আগামী অক্টোবর মাসের ২৫, ২৮ ও ৩১ তারিখে যথাক্রমে ওমানের আলসির, লেবাননের আল আনসার ও কুয়েতের কুয়েত এএফসির বিপক্ষে। খেলা হবে কুয়েতে। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের ফুটবলকে তুলে ধরার একটি চমৎকার সুযোগ। সুযোগ জাতি চরিত্রের প্রতিফলনের।

বাংলাদেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংসকে বলা হয় অজেয়। এটি তারা অর্জন করেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগে খেলতে নেমে ছয় মৌসুমের মধ্যে একনাগাড়ে পাঁচবার শিরোপা জিতে দেশের ফুটবলে নতুন অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছে। এতে তাদের নামের সঙ্গে ‘পরাশক্তি’ তকমাটা লেগে গেছে আঠার মতো। দেশে দৃষ্টিনন্দন ফুটবলের বিবর্তনে কিংসের বড় অবদান আছে। ক্লাবটির রোমাঞ্চকর ফুটবলের প্রেমে পড়ে দেশব্যাপী বিশাল এক সমর্থক গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। মানুষ চাচ্ছে বসুন্ধরা কিংসের কাছ থেকে ধ্রুপদি লড়াই দেখতে। বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসান ২ সেপ্টেম্বর কালের কণ্ঠকে বলেছেন, নতুন আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের হাত ধরে কিংসকে চেনারূপে ফেরানোর বিষয়ে তিনি আশাবাদী। তাঁর কথা হলো, আমরা শুধু গত মৌসুমে সাফল্য পাইনি। সাফল্যের চেয়েও যেটি পীড়া দিয়েছে, সেটি হচ্ছে বসুন্ধরা কিংস চেনারূপে ছিল না। আমরা চাচ্ছি আগে যেভাবে খেলেছে দল, সেটি যেন ফিরিয়ে আনতে পারি। সেই উদ্দেশ্যে লাতিন কোচ এনেছি।

দোহায় দলের সঙ্গে কিংসের বিদেশি কোচ যোগ দেননি। এটি তো হৈচৈয়ের কোনো বিষয় নয়। ‘এবার বুঝবে কিংস কত ধানে কত চাল’। কিংস মাঠে দল নামাবে কিভাবে? আসলে সবকিছুই কিন্তু অজ্ঞতা, না জানা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে কিংসের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য প্রচারণার অংশ। এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগের প্রিলিমিনারি পর্যায়ের খেলায় অনেক অনেক লাইসেন্সধারী কোচের প্রয়োজন নেই। কিংসের স্থানীয় কোচরা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। খেলোয়াড়রা দলীয় খেলার মাধ্যমে সাফল্য নিশ্চিত করে দেশবাসীর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। ক্লাবটি যে ক্রমেই জনপ্রিয়তার দৌড়ে এগিয়ে চলেছে, তার প্রমাণ হলো ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ‘ইউটিউবে’ দোহায় অনুষ্ঠিত খেলা দেখেছে। বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করায় বাংলাদেশের কাতার দূতাবাস বসুন্ধরা কিংস দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভায় নারী জাতীয় দল ও নারী অনূর্ধ্ব-২০ দলের কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানানো হয়েছে। অবাক হওয়ার বিষয় হলো, এএফসি চ্যালেঞ্জ লীগে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে বসুন্ধরা কিংস যে দ্বিতীয় রাউন্ডে ‘কোয়ালিফাই’ করল, এ ক্ষেত্রে অভিনন্দন জানানো তো দূরের কথা, কোনো রকম উচ্চবাচ্য করা হয়নি। কোনো ক্লাব কোনো ক্লাবের সাফল্যকে হিংসার চোখে দেখতে পারে। নিজেদের মধ্যে বিভাজন থাকতে পারে, কিন্তু ফুটবল ফেডারেশন তো দেশের ফুটবলের অভিভাবক। অভিভাবকের জন্য তো সবাই সমান। পরিষদের চেয়ারে বসে তো নীচতা ও নোংরামির সুযোগ থাকার কথা নয়। কেন এই হীনম্মন্যতা এবং পরশ্রীকাতরতা? ফুটবল আর কতকাল অতীতের বিশ্রী মানসিকতার পৃষ্ঠপোষকতা করবে? মানুষ কিন্তু উদ্যমী তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে বাফুফের এই নির্বাচিত কমিটি থেকে অনেক কিছুই প্রত্যাশা করেছে। এখনো করছে। তাবিথ আউয়াল সভাপতি হিসেবে তো সবকিছু একা করতে পারবেন না। তিনি করবেনও না। তাঁর সেই পরিপক্বতা আছে। তাঁকে তো সঠিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, সামনে সময় আসছে। সবকিছু কিন্তু জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়।

অভ্যন্তরীণ নোংরা রাজনীতি পরিত্যাগের এখনই সময়। শালীনতা ও শিষ্টাচারের দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তির দরকার আছে ফুটবলের। নতুবা ফুটবল ৫৪ বছর ধরে যে ‘কানামাছি’ খেলার মধ্যে আছে—এই খেলা পরিত্যাগ করতে পারবে না। ক্রমেই ফুটবলে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। বাড়ছে বিভাজন এবং বিরোধ। বাড়ছে ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়ন। একসঙ্গে এক পরিষদে প্রতিনিধিত্ব করেও একে অপরকে এত হিংসা করা কেন? বসুন্ধরা কিংসের সবচেয়ে বড় দোষ হলো তারা দেশের ফুটবলে এমন সব কাজ করে চলেছে, যা অন্যদের জন্য অনুকরণীয়—আর এখান থেকেই তাদের বিপক্ষে বিরুদ্ধাচরণের জন্ম। ফুটবলে নেই পরিশীলিত সংস্কৃতির চর্চা। নেই বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানসম্মত সংস্কৃতির চর্চা। বাস্তবতা বিবেচনা না করে অতিরঞ্জিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে বড় বিপদের কারণ হবে। এটি ভাবা হচ্ছে। অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া হচ্ছে না। ফুটবলে নেই বাস্তবসম্মত নীতি, সঠিক নির্দেশনা ও সর্বস্তরের সম্মিলিত উদ্যোগ। কেউ কেউ ভাবেন তিনি এবং তাঁরা ছাড়া উপায় নেই।

বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বাফুফের কার্যনির্বাহী পরিষদের কয়েকজন কর্মকর্তা সাবেক খেলোয়াড় এবং কিছু সংগঠক হৈচৈয়ের জন্ম দিয়েছিলেন এই বলে যে বসুন্ধরা কিংস জাতীয় দলের অনুশীলনের জন্য খেলোয়াড় ছাড়তে চাইছে না ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য। এ ক্ষেত্রে আইন কী বলে? এগুলো অনেকের জানা সত্ত্বেও প্রচারের আলোতে স্থান করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তৎপরতা। এই বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন আগে আমার কলামে বিস্তারিতভাবে লিখেছি। আর তাই পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটতে চাচ্ছি না। বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ কখনো কিন্তু বলেনি তারা খেলোয়াড় ছাড়বে না। বসুন্ধরা কিংস ফিফার বেঁধে দেওয়া নিয়মের আগেই খেলোয়াড়দের (জাতীয় ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের) ‘রিলিজ’ করে দিয়েছে এবং তাঁরা ক্যাম্পে যোগ দিয়ে দেশের বাইরে খেলতে চলে গেছেন।

ফুটবলে বিভাজনরেখা শাণিত হওয়া উচিত নয়। ফুটবলে দরকার ঐকমত্য এবং সবাই সবাইকে বোঝার চেষ্টা করা। সংগঠকদের মধ্যে চিন্তার খুবই প্রয়োজন। তা না হলে পুরনো দুষ্টচক্র থেকে বের হওয়া যাবে না। সাংবাদিকরা জনগণের চাহিদার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পেশাগতভাবে তাঁরা সত্যের প্রতি অনুগত, ঘটনার প্রতি দায়বদ্ধ—এটাই গণমানুষের বিশ্বাস।

ফুটবলে সমস্যা হলো, অসুখের আগে প্রতিরোধের চেয়ে রোগ-পরবর্তী ওষুধের কথাই বেশি। ‘কিউর’ বেশি, ‘প্রিভেনশন’ কম। অন্তর্ভুক্তিমূলক ফুটবল চত্বরের দেখা মেলেনি গত পাঁচ দশকেরও বেশি সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও। ফুটবল প্রশাসন সব সময় দ্বিধা, অস্পষ্টতা ও সমন্বয়হীনতার এক সংকটময় ধাঁধায় আটকে আছে। যেখানে অন্যরা ফুটবলকে অন্যভাবে ভাবছে, সেখানে দেশে নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গের একটির পর একটি উদ্যোগ।

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণ খেলোয়াড় কিউবা মিচেলকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। অনূর্ধ্ব-২১ সাদারল্যান্ড দলে তিনি খেলেছেন। বসুন্ধরা কিংস কেন এই খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, কেন তাঁর ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিতে চাইছে, এটি নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক দিন ধরে কথার লড়াই চলেছে—কিউবা মিচেল তাঁর বক্তব্য দেওয়ার পরও। সমস্যা হলো কিউবা মিচেল যদি আবার রবসনের মতো এক পর্যায়ে দলের বাঘ হয়ে দাঁড়ান, তাহলে কী হবে? অন্য কেউ কিউবা মিচেলের প্রতি উৎসাহ দেখিয়েছে এমন খবর তো কোথাও দেখিনি। অযথা নেতিবাচক প্রচারণার জন্ম দিয়ে নিজস্ব দুর্বলতাগুলো থেকে ফুটবল অনুরাগীদের দৃষ্টি অন্যদিকে ধাবিত না করার চেষ্টাই বাঞ্ছনীয়। ফুটবলে ব্যক্তিস্বার্থ, ক্লাবস্বার্থের খেলা অনেক বেশি জমজমাট। জাতীয় স্বার্থের খেলাকে ম্রিয়মাণ করে রাখা হয়েছে। মাঠের বাইরে আত্মঘাতী খেলার পরিণাম নিয়ে ভাবা উচিত।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও একটি দৈনিকে চোখে পড়েছে, অভিজ্ঞ আর্জেন্টাইন কোচ মারিও গোমেজের সঙ্গে বসুন্ধরা কিংসের চুক্তি স্বাক্ষরের পর মন্তব্য হলো ‘দেখা যাক কত দিন টেকেন এই কোচ।’ লেখা হয়েছে কিংসের হেড কোচ তো আর্জেন্টাইন, কিংসের যারা ব্রাজিল সমর্থক, তাদের উচিত হবে কিংসকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়ে ভাবা। হায় রে, ব্রাজিলের হেড কোচ তো এখন ইতালিয়ান কার্লো আনচেলত্তি। প্রফেশনাল ম্যানেজমেন্টে যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। আবেগ আর উচ্ছ্বাস নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া  

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে