শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নন্দিত অভিনেতা, লেখক ও নির্দেশক আবুল হায়াত। সাংস্কৃতিক বিনির্মাণে ষাট দশক থেকে বর্তমানের সেতুবন্ধনে তাঁর রয়েছে অসামান্য ভূমিকা। নিজেকে ছড়িয়েছেন দুই হাতে; প্রতিটি ক্ষেত্রে দর্প নিয়ে ছুটে চলেছেন সমানতালে। এ দুরন্ত ছুটেচলায় কখন যে ৮১টি বসন্ত পার করে এসেছেন, তা মনে হয় তাঁর নিজেরও অজানা! এ দুরন্ত ছুটেচলা মানুষটি বছরে দুবার জন্মদিনের শুভেচ্ছা আর অভিনন্দনে সিক্ত হন। তবে ৭ সেপ্টেম্বর ছিল তাঁর প্রকৃত জন্মদিন। বলা দরকার, এদিন তাঁর নাতনি শ্রীষারও জন্মদিন। গতকালের বিশেষ দিনটা কেটেছে তাঁর একটু অন্যভাবে। সকালে মাছরাঙার রাঙা সকাল অনুষ্ঠান শেষ করে চ্যানেল আইয়ের ‘তারকা কথনে’ অংশ নিয়েছেন। এরপর পরিবারের সবার সঙ্গে বাইরের একটি রেস্টুরেন্টে ডিনারে অংশ নিয়ে এ দিনটা একটু অন্যভাবে কাটিয়েছেন। প্রতিবারের মতো তাঁর চাওয়া, ‘প্রতিবারের মতো আমার সব দিনই প্রথম দিনের মতো। সব সময়ই কিছু করার চেষ্টা করি। ইচ্ছা রয়েছে, একটি বই লেখার। এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না; অনেক কিছু বাদ পড়ে যায়। তাই আরও কিছু লিখতে চাই।’ এ নাট্যজন তাঁর শৈশব স্মৃতি ও বেড়ে ওঠার স্মৃতি রোমন্থন জন্মদিনের শুভেচ্ছাকরে বলেন, ‘জন্মটা মুর্শিদাবাদে। তিন বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯৪৭-এর ডিসেম্বরে আমি এসেছি। চট্টগ্রামের রেলওয়ে কলোনিতে আমার বেড়ে ওঠা। এ শেষ বয়সে এসে যে নস্টালজি আমাকে সব সময় তাড়া করে, স্মৃতিকাতর করে তার মধ্যে একটা হলো- রেলগাড়ি আর অন্যটি হলো সমুদ্র। আসলে চট্টগ্রাম শহরের নাম শুনলেই আমি স্মৃতিকাতর হয়ে যাই। আমার প্রফেশনাল লাইফের ব্যাকগ্রাউন্ড খুঁজতে গেলেও চট্টগ্রামকে আনতে হবে। কারণ বাবা রেলে চাকরি করতেন। রেলওয়ে ক্লাবে প্রতি মাসে একটা করে নাটক হতো। নাটকের প্রতি পাগল কিছু লোক ছিল রেলওয়েতে, তারা অভিনয় করত। বাবা যেহেতু সেক্রেটারি, তাই সব নাটকই আমি দেখতাম। নাটক হলেই বাবা নিয়ে যেতেন মাকে সঙ্গী করে। সঙ্গে আমি মায়ের হাত ধরে চলে যেতাম। ওই কারণে নাটকের প্রতি আমার আলাদা ভালোবাসা ছিল এবং সেখানে অমলেন্দু বিশ্বাসের মতো একজন অভিনেতাকে চোখের সামনে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করতে দেখেছি। তিনি হলেন আমার ইন্সেপেরেশন। পরবর্তীকালে মাথার মধ্যে ঘুরপাক খেত যে আমি তার মতো হব।’ এরপর ফের বলতে লাগলেন, ‘‘১০ বছর বয়সেই অভিনয়ে আসা। বন্ধু জামালউদ্দিন, মিন্টু একই পাড়াতে থাকতাম। সেই বয়সে বাড়ির পাশে চৌকি দিয়ে, শাড়ি-চাদর তার দিয়ে ঝুলিয়ে স্টেজ বানিয়ে, বাড়ি থেকে লাইট কানেকশন নিয়ে এসে আমরা সবাই মিলে আমার মামার ডিরেকশনে ‘টিপু সুলতান’ নাটক করি। সেটিই আমার জীবনের প্রথম নাটক ছিল। পরে ক্লাস টেনে পড়ার সময় ‘কলির জ্বিন’ নামে একটি নাটক করলাম। একবার আমাদের পাড়াতে নাটক করলাম। আমাকে হিরোর চরিত্র দিল; ছোটবেলায় চেহারা নাকি সুন্দর ছিল! যদিও আমি লজ্জায় হিরোর পাট করলাম না, করলাম ছোট্ট একটি ভিলেনের (দুষ্ট লোক/কমেডিয়ান) পাট। সেই চরিত্র করেও তখন ফাটিয়ে দিলাম। এরপর থেকেই নাটকের প্রতি একটা নেশা ধরে গেল এবং একসময় মজাটা আরও বাড়তেই থাকল। ইন্টারমিডিয়েট পাস করলাম চট্টগ্রাম কলেজ থেকে। চলে এলাম ঢাকায়, বুয়েটে পড়তে। সেটা ’৬২-এর দিকের ঘটনা। এসে দেখলাম সেখানে ভালো ভালো কিছু নাটকের দল আছে। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে প্রথম নাটকে অভিনয় করলাম। সেই সময় ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। তারপর তো নাটকের পোকা এমনভাবে মাথায় ঢুকে গেল! যখন থার্ড ইয়ারে পড়ি তখন সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আমরা কজনা’-এর সঙ্গে যুক্ত হই। বুয়েট পাস করে ওয়াসার সরকারি চাকরিতে যুক্ত হলাম ১৯৬৮ সালের দিকে। এ সময়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংসদ নামে একটি সংগঠন ছিল। ওরা যেন কেমন করে আমাকে খুঁজে বের করল। ড. ইনামুল হকের মাধ্যমে আমাকে খুঁজে বের করেছিল। ইনাম সাহেব আমাদের বুয়েটের টিচার ছিলেন। আমার দুই বছরের বড়। ওই সময় সৈয়দ হাসান ইমামের নির্দেশনায় ‘রক্তকরবী’ নাটকে অভিনয় করি। এটি সে সময় ব্যান্ড করে দেওয়া হলেও মিলিটারির কাছ থেকে পারমিশন নিয়ে মঞ্চায়ন করি। ওই যে ঢুকলাম। এরপর ’৬৮ সালের শেষ দিক থেকে ’৬৯, ৭০ ও ৭১-একটা দেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম। আমরা শহীদ মিনারে, জহুরুল হক হলে, মুহসীন হলে, জগন্নাথ হলের অডিটরিয়ামে নাটক দিয়ে সাংস্কৃতিক আন্দোলন চালিয়ে গেলাম। ১৯৬৮ সালে ম্যাক্সিম গোর্কির ‘মা’ও করেছিলাম। মাঝে ১৯৭০ সালে নিজের পছন্দেই বিয়ে করি মাহফুজা খাতুন শিরিনকে।’’ হুমায়ূন আহমেদের প্রচুর নাটকে কাজ করেছেন নাট্যজন আবুল হায়াত। ‘মিসির আলী’ এর মধ্যে একটি স্মরণীয় চরিত্র। করেছেন চলচ্চিত্র শঙ্খনীল, কারাগার ও আগুনের পরশমণি। হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘‘তাঁকে চিনি ’৮৪-৮৫ সাল থেকে। তখন তাঁর লেখা একটি নাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলাম। যতদূর মনে পড়ে, নাটকটির নাম ছিল- ‘প্রথম প্রহর’। অভিনয় দেখে তাঁর ভালো লেগেছিল বলেই যে নাটকই লিখত সেখানে আমার একটা চরিত্র থাকত। সেই স্ক্রিপ্টটার ওপরে লিখে দিত- এই চরিত্রটা হায়াত ভাইয়ের। কিন্তু একসময় দেখলাম তাঁর চারপাশে প্রচুর চাটুকার জমে গেছে। এরপর আস্তে আস্তে সরে এলাম। বিশেষ করে হুমায়ূন আহমেদ যখন নুহাশপল্লীতে গেল তখন ওইখানে আমার যাওয়া হয়নি। নৌকায় যেতে হতো। কয়েকবার আমাকে আসতে বলেছিল। আমি বলেছিলাম- হুমায়ূন আই অ্যাম সরি! আমি যেতে পারব না। তাঁর আরেকটা সমস্যা ছিল, শিডিউল ঠিক রাখতে পারত না। আমি তখন দারুণ ব্যস্ত। এসব কারণে এরপর তাঁর সঙ্গে তেমন করে কাজ করা হয়নি। দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু আমি তাঁর এখনো ভক্ত। সে একজন মেধাবী লেখক; বাংলাদেশের নাটকের ধারা সে পাল্টে দিয়েছিল। মানুষের মনকে বোঝার আশ্চর্য ক্ষমতা ছিল তাঁর। লেখার মধ্যে ছিল সেই লেভেলের পরিমিতিবোধ।’’ ১৯৭২ সালে ঋত্বিক কুমার ঘটকের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’-এ অভিনয় করেন আবুল হায়াত। সুভাষ দত্তের অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী সিনেমাতেও ছিলেন সপ্রতিভ। প্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহর প্রথম সিনেমা ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’-এ বড় মির্জা চরিত্রে অভিনয় করে কেড়ে নেন দর্শক মুগ্ধতা। ১৯৭২ সালে হাসান ইমাম প্রস্তাব দিলেন, সিনেমায় অভিনয় করবেন কি না। ঋত্বিক ঘটকের নাম শুনে তো রোমাঞ্চিত। তিনি এফডিসিতে ডাকলেন। মাথায় চুল লাগিয়ে মেকআপ দিয়ে টেস্ট করে ঋত্বিক ঘটকের সামনে নেওয়া হলে পরিচালক বললেন, ‘চুলটুল লাগব না। এমনিতেই তোমারে জমিদারের মতো লাগতেছে। তুমি এমনিতেই পাস।’

অভিনয়জীবনের শুরুর দিকেই ঋত্বিক ঘটকের তিতাস একটি নদীর নামে সুযোগ পাওয়া তাঁর জন্য অবিস্মরণীয় ঘটনা। তিনি বলছিলেন, ‘‘ভোর ৫টায় ঢাকা থেকে নিয়ে গেছে। আরিচা পর্যন্ত যেতে তখন তিনটা ফেরি ছিল। গিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে রইলাম। সারা দিন ওয়েট করলাম। আমাকে বুঝিয়ে দেওয়া হলো, এ-ই হচ্ছে তোমার সিন। ওই হচ্ছে তোমার সিন। এসব করতে করতে সন্ধ্যাবেলায় ঋত্বিকদা বললেন, ‘আইজক্যা তো পারুম না। কাইলক্যা অইবো তোমারটা।’ আমার তো মাথায় হাত। সরকারি চাকরি করি। ছুটি নিয়ে গেছি। এক দিনের ক্যাজুয়াল লিভ নিয়ে আরেক দিন! অনেক হাতে-পায়ে ধরে বললাম, আমাকে মাফ করে দেন। পরে যেদিন হবে, সেদিন আর স্ক্রিপ্ট খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সহকারী পরিচালকের সঙ্গে ঝগড়াটগড়া শেষে ঋত্বিকদা মাটিতে বসে আবার লিখতে আরম্ভ করলেন।’’ সরকারি চাকরি, বেতন কম। বাবার মৃত্যুর পর সংসারে আর্থিক টানাপোড়েন। নাটক করে তো আর তেমন আয়রোজগার হয় না। তাই সবার পরামর্শে ১৯৭৮ সালের ৩০ নভেম্বর লিবিয়া যান আবুল হায়াত। এক মাস পরে তাঁর সঙ্গে যোগ দেয় পুরো পরিবার। তবে ঢাকার অভিনয়জীবন ছেড়ে যেতে একটুও মন সায় দেয়নি। লিবিয়ায় গিয়ে অভিনয় করেছেন, নির্দেশনা দিয়েছেন, কিন্তু তাতে কি আর মন ভরে। তিন বছর পর ঢাকায় ফিরে চাকরিতে যোগ দেন, কিন্তু আর্থিক টানাপোড়েন থেকেই যায়। সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বেসরকারি চাকরি নেন, কিছুদিন পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেন। এ সময় তিন মাস ছিলেন লাওসে। ১৯৯৫ সালের দিকে বিটিভিতে প্যাকেজ যুগের শুরুর দিকেই ভিডিওমাধ্যমে আগ্রহী হয়ে ওঠেন আবুল হায়াত। পুরোপুরিভাবে চাকরি ছেড়ে পেশা হিসেবে এ মাধ্যমকেই বেছে নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রয়াত চিত্রতারকাদের জন্য শিল্পী সমিতি
প্রয়াত চিত্রতারকাদের জন্য শিল্পী সমিতি
মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
নিশোর পছন্দ টং দোকান
নিশোর পছন্দ টং দোকান
নতুন নাটক ভাত লাভার
নতুন নাটক ভাত লাভার
মহানায়কের গান সিজন-২
মহানায়কের গান সিজন-২
বহুমাত্রিক নির্মাতা শাইখ সিরাজ
বহুমাত্রিক নির্মাতা শাইখ সিরাজ
সোনালি যুগের চলচ্চিত্রনির্মাতা - ছটকু আহমেদ
সোনালি যুগের চলচ্চিত্রনির্মাতা - ছটকু আহমেদ
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
নয়া নোট হাতে নাসির উদ্দিন
নয়া নোট হাতে নাসির উদ্দিন
ইতিহাস গড়লেন দীপিকা
ইতিহাস গড়লেন দীপিকা
‘ফোক ক্লাব’-এ কাজল
‘ফোক ক্লাব’-এ কাজল
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ
বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট
জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র
হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব
ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর
বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার
সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন
মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে
বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার
দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে
প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?
ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের
নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ