শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নন্দিত অভিনেতা, লেখক ও নির্দেশক আবুল হায়াত। সাংস্কৃতিক বিনির্মাণে ষাট দশক থেকে বর্তমানের সেতুবন্ধনে তাঁর রয়েছে অসামান্য ভূমিকা। নিজেকে ছড়িয়েছেন দুই হাতে; প্রতিটি ক্ষেত্রে দর্প নিয়ে ছুটে চলেছেন সমানতালে। এ দুরন্ত ছুটেচলায় কখন যে ৮১টি বসন্ত পার করে এসেছেন, তা মনে হয় তাঁর নিজেরও অজানা! এ দুরন্ত ছুটেচলা মানুষটি বছরে দুবার জন্মদিনের শুভেচ্ছা আর অভিনন্দনে সিক্ত হন। তবে ৭ সেপ্টেম্বর ছিল তাঁর প্রকৃত জন্মদিন। বলা দরকার, এদিন তাঁর নাতনি শ্রীষারও জন্মদিন। গতকালের বিশেষ দিনটা কেটেছে তাঁর একটু অন্যভাবে। সকালে মাছরাঙার রাঙা সকাল অনুষ্ঠান শেষ করে চ্যানেল আইয়ের ‘তারকা কথনে’ অংশ নিয়েছেন। এরপর পরিবারের সবার সঙ্গে বাইরের একটি রেস্টুরেন্টে ডিনারে অংশ নিয়ে এ দিনটা একটু অন্যভাবে কাটিয়েছেন। প্রতিবারের মতো তাঁর চাওয়া, ‘প্রতিবারের মতো আমার সব দিনই প্রথম দিনের মতো। সব সময়ই কিছু করার চেষ্টা করি। ইচ্ছা রয়েছে, একটি বই লেখার। এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না; অনেক কিছু বাদ পড়ে যায়। তাই আরও কিছু লিখতে চাই।’ এ নাট্যজন তাঁর শৈশব স্মৃতি ও বেড়ে ওঠার স্মৃতি রোমন্থন জন্মদিনের শুভেচ্ছাকরে বলেন, ‘জন্মটা মুর্শিদাবাদে। তিন বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯৪৭-এর ডিসেম্বরে আমি এসেছি। চট্টগ্রামের রেলওয়ে কলোনিতে আমার বেড়ে ওঠা। এ শেষ বয়সে এসে যে নস্টালজি আমাকে সব সময় তাড়া করে, স্মৃতিকাতর করে তার মধ্যে একটা হলো- রেলগাড়ি আর অন্যটি হলো সমুদ্র। আসলে চট্টগ্রাম শহরের নাম শুনলেই আমি স্মৃতিকাতর হয়ে যাই। আমার প্রফেশনাল লাইফের ব্যাকগ্রাউন্ড খুঁজতে গেলেও চট্টগ্রামকে আনতে হবে। কারণ বাবা রেলে চাকরি করতেন। রেলওয়ে ক্লাবে প্রতি মাসে একটা করে নাটক হতো। নাটকের প্রতি পাগল কিছু লোক ছিল রেলওয়েতে, তারা অভিনয় করত। বাবা যেহেতু সেক্রেটারি, তাই সব নাটকই আমি দেখতাম। নাটক হলেই বাবা নিয়ে যেতেন মাকে সঙ্গী করে। সঙ্গে আমি মায়ের হাত ধরে চলে যেতাম। ওই কারণে নাটকের প্রতি আমার আলাদা ভালোবাসা ছিল এবং সেখানে অমলেন্দু বিশ্বাসের মতো একজন অভিনেতাকে চোখের সামনে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করতে দেখেছি। তিনি হলেন আমার ইন্সেপেরেশন। পরবর্তীকালে মাথার মধ্যে ঘুরপাক খেত যে আমি তার মতো হব।’ এরপর ফের বলতে লাগলেন, ‘‘১০ বছর বয়সেই অভিনয়ে আসা। বন্ধু জামালউদ্দিন, মিন্টু একই পাড়াতে থাকতাম। সেই বয়সে বাড়ির পাশে চৌকি দিয়ে, শাড়ি-চাদর তার দিয়ে ঝুলিয়ে স্টেজ বানিয়ে, বাড়ি থেকে লাইট কানেকশন নিয়ে এসে আমরা সবাই মিলে আমার মামার ডিরেকশনে ‘টিপু সুলতান’ নাটক করি। সেটিই আমার জীবনের প্রথম নাটক ছিল। পরে ক্লাস টেনে পড়ার সময় ‘কলির জ্বিন’ নামে একটি নাটক করলাম। একবার আমাদের পাড়াতে নাটক করলাম। আমাকে হিরোর চরিত্র দিল; ছোটবেলায় চেহারা নাকি সুন্দর ছিল! যদিও আমি লজ্জায় হিরোর পাট করলাম না, করলাম ছোট্ট একটি ভিলেনের (দুষ্ট লোক/কমেডিয়ান) পাট। সেই চরিত্র করেও তখন ফাটিয়ে দিলাম। এরপর থেকেই নাটকের প্রতি একটা নেশা ধরে গেল এবং একসময় মজাটা আরও বাড়তেই থাকল। ইন্টারমিডিয়েট পাস করলাম চট্টগ্রাম কলেজ থেকে। চলে এলাম ঢাকায়, বুয়েটে পড়তে। সেটা ’৬২-এর দিকের ঘটনা। এসে দেখলাম সেখানে ভালো ভালো কিছু নাটকের দল আছে। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে প্রথম নাটকে অভিনয় করলাম। সেই সময় ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। তারপর তো নাটকের পোকা এমনভাবে মাথায় ঢুকে গেল! যখন থার্ড ইয়ারে পড়ি তখন সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আমরা কজনা’-এর সঙ্গে যুক্ত হই। বুয়েট পাস করে ওয়াসার সরকারি চাকরিতে যুক্ত হলাম ১৯৬৮ সালের দিকে। এ সময়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংসদ নামে একটি সংগঠন ছিল। ওরা যেন কেমন করে আমাকে খুঁজে বের করল। ড. ইনামুল হকের মাধ্যমে আমাকে খুঁজে বের করেছিল। ইনাম সাহেব আমাদের বুয়েটের টিচার ছিলেন। আমার দুই বছরের বড়। ওই সময় সৈয়দ হাসান ইমামের নির্দেশনায় ‘রক্তকরবী’ নাটকে অভিনয় করি। এটি সে সময় ব্যান্ড করে দেওয়া হলেও মিলিটারির কাছ থেকে পারমিশন নিয়ে মঞ্চায়ন করি। ওই যে ঢুকলাম। এরপর ’৬৮ সালের শেষ দিক থেকে ’৬৯, ৭০ ও ৭১-একটা দেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম। আমরা শহীদ মিনারে, জহুরুল হক হলে, মুহসীন হলে, জগন্নাথ হলের অডিটরিয়ামে নাটক দিয়ে সাংস্কৃতিক আন্দোলন চালিয়ে গেলাম। ১৯৬৮ সালে ম্যাক্সিম গোর্কির ‘মা’ও করেছিলাম। মাঝে ১৯৭০ সালে নিজের পছন্দেই বিয়ে করি মাহফুজা খাতুন শিরিনকে।’’ হুমায়ূন আহমেদের প্রচুর নাটকে কাজ করেছেন নাট্যজন আবুল হায়াত। ‘মিসির আলী’ এর মধ্যে একটি স্মরণীয় চরিত্র। করেছেন চলচ্চিত্র শঙ্খনীল, কারাগার ও আগুনের পরশমণি। হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘‘তাঁকে চিনি ’৮৪-৮৫ সাল থেকে। তখন তাঁর লেখা একটি নাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলাম। যতদূর মনে পড়ে, নাটকটির নাম ছিল- ‘প্রথম প্রহর’। অভিনয় দেখে তাঁর ভালো লেগেছিল বলেই যে নাটকই লিখত সেখানে আমার একটা চরিত্র থাকত। সেই স্ক্রিপ্টটার ওপরে লিখে দিত- এই চরিত্রটা হায়াত ভাইয়ের। কিন্তু একসময় দেখলাম তাঁর চারপাশে প্রচুর চাটুকার জমে গেছে। এরপর আস্তে আস্তে সরে এলাম। বিশেষ করে হুমায়ূন আহমেদ যখন নুহাশপল্লীতে গেল তখন ওইখানে আমার যাওয়া হয়নি। নৌকায় যেতে হতো। কয়েকবার আমাকে আসতে বলেছিল। আমি বলেছিলাম- হুমায়ূন আই অ্যাম সরি! আমি যেতে পারব না। তাঁর আরেকটা সমস্যা ছিল, শিডিউল ঠিক রাখতে পারত না। আমি তখন দারুণ ব্যস্ত। এসব কারণে এরপর তাঁর সঙ্গে তেমন করে কাজ করা হয়নি। দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু আমি তাঁর এখনো ভক্ত। সে একজন মেধাবী লেখক; বাংলাদেশের নাটকের ধারা সে পাল্টে দিয়েছিল। মানুষের মনকে বোঝার আশ্চর্য ক্ষমতা ছিল তাঁর। লেখার মধ্যে ছিল সেই লেভেলের পরিমিতিবোধ।’’ ১৯৭২ সালে ঋত্বিক কুমার ঘটকের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’-এ অভিনয় করেন আবুল হায়াত। সুভাষ দত্তের অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী সিনেমাতেও ছিলেন সপ্রতিভ। প্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহর প্রথম সিনেমা ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’-এ বড় মির্জা চরিত্রে অভিনয় করে কেড়ে নেন দর্শক মুগ্ধতা। ১৯৭২ সালে হাসান ইমাম প্রস্তাব দিলেন, সিনেমায় অভিনয় করবেন কি না। ঋত্বিক ঘটকের নাম শুনে তো রোমাঞ্চিত। তিনি এফডিসিতে ডাকলেন। মাথায় চুল লাগিয়ে মেকআপ দিয়ে টেস্ট করে ঋত্বিক ঘটকের সামনে নেওয়া হলে পরিচালক বললেন, ‘চুলটুল লাগব না। এমনিতেই তোমারে জমিদারের মতো লাগতেছে। তুমি এমনিতেই পাস।’

অভিনয়জীবনের শুরুর দিকেই ঋত্বিক ঘটকের তিতাস একটি নদীর নামে সুযোগ পাওয়া তাঁর জন্য অবিস্মরণীয় ঘটনা। তিনি বলছিলেন, ‘‘ভোর ৫টায় ঢাকা থেকে নিয়ে গেছে। আরিচা পর্যন্ত যেতে তখন তিনটা ফেরি ছিল। গিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে রইলাম। সারা দিন ওয়েট করলাম। আমাকে বুঝিয়ে দেওয়া হলো, এ-ই হচ্ছে তোমার সিন। ওই হচ্ছে তোমার সিন। এসব করতে করতে সন্ধ্যাবেলায় ঋত্বিকদা বললেন, ‘আইজক্যা তো পারুম না। কাইলক্যা অইবো তোমারটা।’ আমার তো মাথায় হাত। সরকারি চাকরি করি। ছুটি নিয়ে গেছি। এক দিনের ক্যাজুয়াল লিভ নিয়ে আরেক দিন! অনেক হাতে-পায়ে ধরে বললাম, আমাকে মাফ করে দেন। পরে যেদিন হবে, সেদিন আর স্ক্রিপ্ট খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সহকারী পরিচালকের সঙ্গে ঝগড়াটগড়া শেষে ঋত্বিকদা মাটিতে বসে আবার লিখতে আরম্ভ করলেন।’’ সরকারি চাকরি, বেতন কম। বাবার মৃত্যুর পর সংসারে আর্থিক টানাপোড়েন। নাটক করে তো আর তেমন আয়রোজগার হয় না। তাই সবার পরামর্শে ১৯৭৮ সালের ৩০ নভেম্বর লিবিয়া যান আবুল হায়াত। এক মাস পরে তাঁর সঙ্গে যোগ দেয় পুরো পরিবার। তবে ঢাকার অভিনয়জীবন ছেড়ে যেতে একটুও মন সায় দেয়নি। লিবিয়ায় গিয়ে অভিনয় করেছেন, নির্দেশনা দিয়েছেন, কিন্তু তাতে কি আর মন ভরে। তিন বছর পর ঢাকায় ফিরে চাকরিতে যোগ দেন, কিন্তু আর্থিক টানাপোড়েন থেকেই যায়। সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বেসরকারি চাকরি নেন, কিছুদিন পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেন। এ সময় তিন মাস ছিলেন লাওসে। ১৯৯৫ সালের দিকে বিটিভিতে প্যাকেজ যুগের শুরুর দিকেই ভিডিওমাধ্যমে আগ্রহী হয়ে ওঠেন আবুল হায়াত। পুরোপুরিভাবে চাকরি ছেড়ে পেশা হিসেবে এ মাধ্যমকেই বেছে নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
মুগ্ধতায় জয়া
মুগ্ধতায় জয়া
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আদরের ট্রাইব্যুনালে নুসরাত
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
আঁখি আলমগীরের ক্ষোভ
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
কফি হাউসের আড্ডাটার সেই গল্প
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
সর্বশেষ খবর
কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭
পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক
লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'
'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে
ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি
বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা