শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

ড. মোহা. হাছানাত আলী
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস বহুমাত্রিক ও জটিল। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনের অস্থিরতা, মতাদর্শিক বিভাজন এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের ভেতর দিয়ে জাতি অগ্রসর হয়েছে। এই ইতিহাসে বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শনের ভিত্তিতে বিএনপির আত্মপ্রকাশ ঘটান।

এর মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, যা কেবল রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়, বরং বহুমুখী জাতীয় উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ উন্মোচন করে।

মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ প্রথম কয়েক বছর গভীর অস্থিরতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে। একদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি, খাদ্যসংকট ও দারিদ্র্য, অন্যদিকে একদলীয় শাসনব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক চর্চার সংকোচন, রাজনৈতিক সহিংসতা ও সামরিক অভ্যুত্থান—এসব পরিস্থিতি দেশের জনগণকে নতুন বিকল্পের সন্ধানে ঠেলে দেয়।

এই প্রেক্ষাপটে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধারণা সামনে আনেন।

তাঁর মতে, জাতির পরিচয় শুধু ভাষাভিত্তিক নয়, বরং ভূখণ্ড, ধর্ম, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। এই দর্শন আওয়ামী লীগের প্রচলিত ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদ’ থেকে আলাদা এবং অনেকটা সময়োপযোগী বলে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে।
১৯৭৮ সালে বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর দলটি দ্রুত সংগঠিত হয়। কয়েক বছরের মধ্যে এটি বাংলাদেশের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলের একটিতে পরিণত হয়।

প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য : বিএনপি প্রতিষ্ঠার আগে আওয়ামী লীগ কার্যত একক প্রভাব বিস্তার করছিল। বিএনপি জন্মের মাধ্যমে দ্বিদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়, যা গণতান্ত্রিক ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক হয়। বিএনপি জাতীয় পরিচয়ের নতুন ব্যাখ্যা দেয়, যেখানে ভাষার পাশাপাশি ধর্ম, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ভূখণ্ডকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এতে সাধারণ মানুষ নিজেদের ঐতিহ্যের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে বেশি সম্পৃক্ত বোধ করে। ১৯৭৫-৭৮ পর্যন্ত দেশে কার্যত একদলীয় শাসন ছিল।

বিএনপি প্রতিষ্ঠা ও বহুদলীয় রাজনীতি পুনঃপ্রবর্তন জনগণকে আবারও গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে আনে।
রাজনীতির বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে দলটি গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তার করে। স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ততা বাড়ায়, যা রাজনীতিকে প্রান্তিক মানুষের কাছে নিয়ে যায়। বিএনপির নেতৃত্বে বাংলাদেশ নতুন কূটনৈতিক মাত্রা পায়। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার হয়, যা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বার্থে সহায়ক হয়। জাতীয় উন্নয়নে বিএনপির অবদান অপরিসীম। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় বিএনপির অবদান অপরিসীম। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতার হস্তান্তর ঘটে। সেই সরকারই রাষ্ট্রপতি শাসন থেকে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বিএনপি সংসদীয় কাঠামোতে বিরোধী দলের অবস্থানকে মর্যাদা দেয়। বিএনপি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে বেসরকারি টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিএনপির শাসনামলে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ও স্থানীয় উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়ানো হয়। অর্থনৈতিক অগ্রগতি সাধনে বিএনপি সরকার অর্থনীতিকে উন্মুক্ত করে দেয়।

বেসরকারি খাতের প্রসারে মুক্তবাজার অর্থনীতিকে উৎসাহিত করা হয়, যা শিল্পায়ন ত্বরান্বিত করে। তৈরি পোশাক শিল্পে নীতি সহায়তা প্রদান করা হয়, যা আজ দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের খাত। প্রবাসী শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে সরকারি উদ্যোগ নেওয়া হয়।

কৃষি উন্নয়নে সেচ, সার ও প্রযুক্তি সহজলভ্য করে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার ভিত্তি গড়ে তোলা হয়। অবকাঠামো উন্নয়নে বিএনপির শাসনামলে একাধিক বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। বিএনপি মহাসড়ক উন্নয়ন (ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ), বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে। গ্রামীণ রাস্তা, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ, তথ্য-প্রযুক্তি খাতের বিকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং তা ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। শিক্ষায় উপবৃত্তি কর্মসূচি চালুর মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষায় দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে সক্ষম হয়। মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করে নারীশিক্ষা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে বিএনপি। উচ্চশিক্ষার সম্প্রসারণে নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নীতিমালা প্রণয়ন করে উচ্চশিক্ষার প্রসার ঘটাতে সচেষ্ট ছিল বিএনপি। কারিগরি ও ভোকেশনাল বা কর্মমুখী শিক্ষা বিস্তারে তৎপর বিএনপি বহু কারিগরি ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। কূটনৈতিক সফলতা অর্জনে বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি ছিল বাস্তববাদী। মুসলিম বিশ্বে সম্পর্ক দৃঢ়করণের অংশ হিসেবে সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্য ও ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা ছিল বিএনপির পররাষ্ট্রনীতির বড় সফলতা। সার্কে নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে বাণিজ্য সহায়তা বৃদ্ধি বিএনপির দূরদর্শী রাজনীতির পরিচায়ক।

সামাজিক উন্নয়নে বিএনপি দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি চালু, স্বাস্থ্য খাতে টিকাদান কর্মসূচি ও মাতৃ-শিশু সেবা বিস্তার, নারীর ক্ষমতায়নে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল দলটি, যার সুফল জাতি আজ ভোগ করছে। দেশ গঠনে বিএনপির অবদান যেমন অনস্বীকার্য, তেমনি কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব সংকট ও বিভাজন দলকে অনেক সময় দুর্বলও করেছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপির গুরুত্ব বোঝার জন্য তিনটি দিক বিশ্লেষণ করা যায় :

১. গণতান্ত্রিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা : আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপি থাকায় দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চা সম্ভব হয়েছে। একক আধিপত্য গণতন্ত্রকে দুর্বল করে, আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাকে সক্রিয় রাখে।

২. অর্থনৈতিক নীতি : বিএনপি মূলত বাজারভিত্তিক অর্থনীতি ও বেসরকারি খাতনির্ভর উন্নয়নের ওপর জোর দেয়। এর ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গার্মেন্টস খাত বিশ্ববাজারে জায়গা করে নিয়েছে।

৩. সামাজিক প্রভাব : শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপির নীতিগুলো দীর্ঘ মেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যদিও সীমাবদ্ধতা ছিল, তবে প্রবণতা ছিল উন্নয়নমুখী।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও করণীয় : আজকের বিশ্বে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য শুধু অতীতের অর্জন নয়, বর্তমানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করাই বড় বিষয়। বিএনপির সামনে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ করণীয়। সেগুলো হলো দলের ভেতরে গণতান্ত্রিক চর্চা ও যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে তোলা, যুব ও নারীদের রাজনীতিতে আরো বেশি করে সম্পৃক্ত করা, প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়নে নতুন নীতি গ্রহণ করা, রাজনৈতিক সহিষ্ণুতা ও সংলাপের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।

বিএনপি প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন ঘটে, জাতীয় পরিচয়ের নতুন সংজ্ঞা সামনে আসে এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ধারায় নতুন অধ্যায় যুক্ত হয়। যদিও সীমাবদ্ধতা ও সমালোচনা রয়েছে, তবু বিএনপি বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। অতএব বলা যায়, বিএনপি শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বরং এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক বহুমাত্রিকতা, গণতান্ত্রিক ভারসাম্য ও জাতীয় উন্নয়নের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

লেখক : উপাচার্য, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
সর্বশেষ খবর
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ
দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর
নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা
শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন
খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই
রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড
মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন