শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি

ঘটনাটি বেশি দিন আগের নয়, মাত্র ৩১০০ বছর আগের। আল কোরআন ও বাইবেলের এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে অসাধারণভাবে কাহিনিটির বর্ণনা রয়েছে। আমি যতবারই পড়েছি ততবারই মনে হয়েছে মহান আল্লাহ কেন এমনটি করলেন। একটি জাতি যুগের পর যুগ মজলুম অবস্থায় কান্নাকাটি করল তারপর আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করলেন এবং নেতা নির্বাচন করে দিলেন। তারপর সেই নেতার নেতৃত্বে সবাই যখন জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গেল তখন পথের মাঝে বিরাট এক নদী ছিল। মজলুমরা ছিল ভীষণ ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত। তারা নদীর টলটলে পানি দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ল এবং পাগলের মতো দৌড়ে নদীর পানে ছুটল তৃষ্ণা নিবারণের জন্য। মজলুমদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্বাচিত নেতা তালুত যাকে হিব্রু বাইবেলে সল বলে ডাকা হয় তিনি মজলুমদের বললেন খবরদার! নদীর পানি পান করবে না। আল্লাহ নিষেধ করেছেন। কিন্তু তৃষ্ণার্তদের বেশির ভাগই আল্লাহর হুকুম অমান্য করল এবং নদীর পানি খেয়ে ঘটনাস্থলে মারা গেল।

উল্লিখিত কাহিনির মধ্যে অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছি যা নিয়ে আজকের নিবন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং সেই ঘটনার সঙ্গে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী ঘটনার কী মিল রয়েছে, তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। তার আগে তালুত ও জালুতের কাহিনি বলে নিই। আমরা সবাই বাদশাহ সুলেমান যার বাইবেলিক নাম সলমন তাঁকে সবাই চিনি। কারণ খ্রিস্টের জন্মের প্রায় এক হাজার বছর আগে আজকের জেরুজালেম-সিরিয়া-লেবাননসহ বিস্তীর্ণ ভূমিতে তিনি যে সাম্রাজ্য পরিচালনা করতেন তার জৌলুস সব রূপকথার গল্পকে হার মানায়। বাদশাহ সুলেমানের পিতা ছিলেন হজরত দাউদ (আ.) বা ডেভিড আর তাঁর শ্বশুরের নাম ছিল তালুত বা সল। আমি যে সময়ের কাহিনি বলছি তার শুরুটা তালুতকে নিয়ে।

বনি ইসরায়েল জাতির লোকেরা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা জালুত দ্বারা মারাত্মকভাবে নিগৃহীত ও অত্যাচারিত হচ্ছিল কয়েক যুগ অবধি। আর এই সময়টিতে তারা ছিল ভীতসন্তস্ত্র অসংগঠিত এবং নেতৃত্ববিহীন। নিজেদের পাপাচার, অবাধ্যতা এবং কলহবিবাদের কারণে আল্লাহ তাদের প্রতি ছিলেন বিরক্ত। ফলে তাদের মধ্যে থেকে নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ উঠিয়ে নিয়েছিলেন। ফলে জালুতের সৈন্যরা যখন বনি ইসরায়েলিদের আক্রমণ করত তখন তাদের বাধা দেওয়া তো দূরের কথা সহায়সম্পদ, স্ত্রী-কন্যা নিয়ে নিরাপদে পালানোর অবস্থা ছিল না। ফলে জালুত বাহিনী তাদের ইচ্ছামতো খুনজখম-লুটতরাজ, ধর্ষণ-অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি জুলুম-অত্যাচার তো করতই উল্টো যাওয়ার সময় ইচ্ছামতো লোকজনকে দাসদাসীরূপে বন্দি করে নিয়ে যেত।BP

জালুতের ক্রমাগত অত্যাচারে বনি ইসরায়েলিরা হতদরিদ্র, বিশৃঙ্খলা, অসহায় এবং মজলুম জাতিতে পরিণত হয়ে আল্লাহর দরবারে প্রতিকারের জন্য অনবরত কাঁদতে আরম্ভ করল। তারা সেই যুগের নবী হজরত স্যামুয়েল (আ.)-এর কাছে গেল এবং জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন মনোনীত নেতার জন্য দোয়ার দরখাস্ত পেশ করল। হজরত স্যামুয়েল (আ.) নেতা হিসেবে যখন তালুতের নাম বললেন তখন বনি ইসরায়েলিদের পুরোনো অহংকারী স্বভাব প্রকাশ পেল- তারা বলল এ কেমন নেতা! ও তো গরিব আর লিকলিকে পাতলা। বংশও ভালো না এবং আর্থিকভাবে দুর্বল। ও কী করে আমাদের মতো অভিজাত সম্প্রদায়ের নেতা হবে। নবী জানালেন এটাই আল্লাহর হুকুম।

বনি ইসরায়েলিরা উপায়ান্তর না দেখে তালুতকেই নেতা মেনে নিল এবং তাঁর নেতৃত্বে জালুতের বাহিনীকে মোকাবিলা করতে গিয়ে নদীর পানি খেয়ে বেশির ভাগ মারা পড়ল। যারা নেতার নির্দেশ মেনে নদীর পানি পান করেনি তারা ছিল সংখ্যায় অল্প এবং এই অল্পসংখ্যক সঙ্গীসাথি নিয়ে তালুত নদী পার হলেন এবং জালুতের বিশাল বাহিনীকে পরাজিত করে বিশ্বরাজনীতির এক নতুন অধ্যায় সূচনা করলেন।

উল্লিখিত কাহিনি অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমার মনে বারবার প্রশ্ন এসেছে মহান আল্লাহ কেন তৃষ্ণা নিবারণে নদীর পানি পান করতে নিষেধ করলেন। হয়তো নদীর পানি বিষাক্ত ছিল কিন্তু এই ধারণা আমার কাছে খুব বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হতো না। অন্যদিকে আল্লাহ কেন বনি ইসরায়েলি সম্প্রদায়ের বাইরে থেকে তালুককে এনে নেতা নির্বাচন করলেন। এসব বিষয় নিয়ে বহুবার চিন্তা করেছি কিন্তু কূলকিনারা করতে পারিনি। কিন্তু বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পরে সংঘটিত অরাজকতা-বিশৃঙ্খলা, চাঁদাবাজি, খুন-ধর্ষণ, সামাজিক অবিচার, কবর থেকে লাশ তুলে অপমান এবং সেই লাশ পুড়িয়ে ফেলার মতো আদিম বর্বরতা দেখার পর আমার মনে বনি ইসরায়েলিদের দুরবস্থা এবং তালুত জালুতের ঐতিহাসিক কাহিনি নতুন করে সামনে চলে এসেছে।

প্রথমত আমরা সবাই যেভাবে নেতা হতে চাই তা ইতিহাসের পথপরিক্রমায় কখনো সঠিক ছিল না। দ্বিতীয়ত আমরা যেভাবে নিজেদের গোত্র বংশ সম্প্রদায় বা দলের মধ্য থেকে নিজেদের পছন্দমতো নেতা বানিয়ে তার হাতে নিজেদের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব তুলে দিই তা-ও হাজার বছরের ইতিহাসে কোনো দেশকালে সফলতা পায়নি। বরং মানুষের এহেন প্রবৃত্তির কারণে অনেক সভ্যতা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙেচুরে চুরমার হওয়ার পর জালুতের মতো বিদেশি হানাদারদের লুটপাটের জন্য অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।

মানবজাতির ইতিহাসে নেতা নির্বাচনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে। অশান্তির সময় নেতা অলৌকিকভাবে হাজির হন এবং আপন কর্ম দ্বারা জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করেন। আমাদের দেশের শশাঙ্ক, গোপাল, আলাউদ্দিন হোসেন শাহ প্রমুখ এই শ্রেণির নেতা। ইউরোপে জুলিয়াস সিজার, হানিবল নেপোলিয়ন বোনাপাট যেভাবে জাতির অন্তিমকালে তলোয়ার হাতে তুলে নিয়েছিলেন তা বিশ্বরাজনীতির মাইলফলক হয়ে রয়েছে। সাম্প্রতিক দুনিয়ায় বুরকিনা ফাঁসোর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম তারোরে অভ্যুদয় উত্থান এবং সফলতা বিশ্লেষণ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন অশান্তির সময়ে কীভাবে নেতা নির্বাচন হয় এবং সেই নেতার প্রধান শক্তি থাকে তলোয়ার এবং দ্বিতীয় শক্তি থাকে জনগণের বিশ্বাস, ভালোবাসা এবং সমর্থন।

অরাজক ও অশান্তির বাইরে রাজনৈতিক শূন্যতার সময় জনগণের নেতা হওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদি। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রব্যবস্থায় শাসনকর্মে নিয়োজিত রাজনৈতিক ব্যক্তির পরিবারে নেতা বেড়ে ওঠে যেমন পণ্ডিত জওহর লাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব-রাহুল, সোনিয়া-প্রিয়াংকা ছাড়াও পাকিস্তানের জুলফিকার আলী ভুট্টো-বেনজির ভুট্টো বিলাওয়াল ভুট্টো নওয়াজ-শাহবাজ শরিফ- মরিয়ম শরিফের নাম উল্লেখযোগ্য। আর রাজতন্ত্রে যেমন পরিবারের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই তেমনি পশ্চিমা গণতন্ত্রে দলের বাইরে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। দলের কাঠামো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদির মাধ্যমেই বারাক ওবামা, ক্লিনটন, মার্গারেট থেচার কিংবা লি কুয়ানের মতো নেতা বের হয়ে আসে। সুতরাং নেতা নির্বাচন, নেতা তৈরি কিংবা নেতার আগমনের যে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে তার কোনোটির সঙ্গেই আমাদের জুলাই বিপ্লবের নেতাদের কোনো মিল আমি খুঁজে পাইনি। ফলে অনিবার্যভাবে যা হওয়ার কথা ছিল তাই হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে নতুন কিছু হওয়ার জন্য বা নতুন কিছু দেখার জন্য ইতিহাসের অমোঘ নিয়মের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

আলোচনার এই পর্যায়ে এবার বনি ইসরায়েলিদের কাহিনি থেকে আবার ঢুঁ মেরে আসি। নদীর পানি পান করার ঘটনাটি যদি রূপক অর্থে ব্যাখ্যা করি তবে এটাকে চেইন অব কমান্ড এবং অবাধ্যতার শাস্তি হিসেবে বর্ণনা করা যেতে পারে। অর্থাৎ প্রচণ্ড ক্ষুধা-ক্লান্তি ও তৃষ্ণার সময়ে যারা নেতার হুকুমে অবিচল থাকতে পারে কেবল তারাই প্রতিপক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারে এবং এ ধরনের অনুগত দৃঢ়চেতা সৈনিক স্বল্পসংখ্যক হলেও তারা জুলুমবাজ বিশাল বাহিনীকে অনায়াসে পরাজিত করতে সক্ষম।

তৃতীয়ত বনি ইসরায়েলিদের যে অংশটি নেতার নির্দেশ অমান্য করে পানি পান করেছিল তাদের মৃত্যুর ঘটনা প্রমাণ করে যুদ্ধকালীন অবাধ্যদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই অথবা তাদের বেঁচে থাকা অনুচিত। এসব লোক যুদ্ধের সময় লড়াই না করে প্রতিপক্ষের সম্পত্তি-সম্পদ লুটপাটে ব্যস্ত থাকে এবং তাদের কুকর্মের কারণে লড়াকু সৈনিকরা ঠিকমতো যুদ্ধ করতে পারে না। এজন্য যুদ্ধের ময়দানের প্রথম ও প্রধান শর্ত হলো আনুগত্য, শৃঙ্খলা এবং বিশ্বস্ততা।

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আমরা যদি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী বিশৃঙ্খলা-অনাচার-লুটপাট-দুর্নীতি, মব সন্ত্রাস, জালজালিয়াতি, টাকা পাচার ইত্যাদি বিশ্লেষণ করি এবং সাবেক সরকারের ১৫ বছরের জুলুম-অত্যাচারে অতিষ্ঠদের আহাজারি বিশ্লেষণ করি তবে দেখতে পাব যে মহান আল্লাহ মজলুমদের ১৫ বছরের আহাজারির পর যে নেয়ামত দিয়েছেন তা ধ্বংস করতে এবং আল্লাহর নেয়ামতের অসম্মান ও অমর্যাদা করতে অনেক মজলুম পনেরো মিনিট সময় ধৈর্য ধরতে পারেনি। বরং তারা আল্লাহকে পনেরো মিনিট সময় না দিয়ে যেসব অপকর্ম করেছে তার দাবানল আজ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে তা রাতারাতি বন্ধ হওয়ার কোনো অলৌকিক ঘটনা কি ঘটবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন