শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি

ঘটনাটি বেশি দিন আগের নয়, মাত্র ৩১০০ বছর আগের। আল কোরআন ও বাইবেলের এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে অসাধারণভাবে কাহিনিটির বর্ণনা রয়েছে। আমি যতবারই পড়েছি ততবারই মনে হয়েছে মহান আল্লাহ কেন এমনটি করলেন। একটি জাতি যুগের পর যুগ মজলুম অবস্থায় কান্নাকাটি করল তারপর আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করলেন এবং নেতা নির্বাচন করে দিলেন। তারপর সেই নেতার নেতৃত্বে সবাই যখন জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গেল তখন পথের মাঝে বিরাট এক নদী ছিল। মজলুমরা ছিল ভীষণ ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত। তারা নদীর টলটলে পানি দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ল এবং পাগলের মতো দৌড়ে নদীর পানে ছুটল তৃষ্ণা নিবারণের জন্য। মজলুমদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্বাচিত নেতা তালুত যাকে হিব্রু বাইবেলে সল বলে ডাকা হয় তিনি মজলুমদের বললেন খবরদার! নদীর পানি পান করবে না। আল্লাহ নিষেধ করেছেন। কিন্তু তৃষ্ণার্তদের বেশির ভাগই আল্লাহর হুকুম অমান্য করল এবং নদীর পানি খেয়ে ঘটনাস্থলে মারা গেল।

উল্লিখিত কাহিনির মধ্যে অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছি যা নিয়ে আজকের নিবন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং সেই ঘটনার সঙ্গে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী ঘটনার কী মিল রয়েছে, তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। তার আগে তালুত ও জালুতের কাহিনি বলে নিই। আমরা সবাই বাদশাহ সুলেমান যার বাইবেলিক নাম সলমন তাঁকে সবাই চিনি। কারণ খ্রিস্টের জন্মের প্রায় এক হাজার বছর আগে আজকের জেরুজালেম-সিরিয়া-লেবাননসহ বিস্তীর্ণ ভূমিতে তিনি যে সাম্রাজ্য পরিচালনা করতেন তার জৌলুস সব রূপকথার গল্পকে হার মানায়। বাদশাহ সুলেমানের পিতা ছিলেন হজরত দাউদ (আ.) বা ডেভিড আর তাঁর শ্বশুরের নাম ছিল তালুত বা সল। আমি যে সময়ের কাহিনি বলছি তার শুরুটা তালুতকে নিয়ে।

বনি ইসরায়েল জাতির লোকেরা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা জালুত দ্বারা মারাত্মকভাবে নিগৃহীত ও অত্যাচারিত হচ্ছিল কয়েক যুগ অবধি। আর এই সময়টিতে তারা ছিল ভীতসন্তস্ত্র অসংগঠিত এবং নেতৃত্ববিহীন। নিজেদের পাপাচার, অবাধ্যতা এবং কলহবিবাদের কারণে আল্লাহ তাদের প্রতি ছিলেন বিরক্ত। ফলে তাদের মধ্যে থেকে নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ উঠিয়ে নিয়েছিলেন। ফলে জালুতের সৈন্যরা যখন বনি ইসরায়েলিদের আক্রমণ করত তখন তাদের বাধা দেওয়া তো দূরের কথা সহায়সম্পদ, স্ত্রী-কন্যা নিয়ে নিরাপদে পালানোর অবস্থা ছিল না। ফলে জালুত বাহিনী তাদের ইচ্ছামতো খুনজখম-লুটতরাজ, ধর্ষণ-অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি জুলুম-অত্যাচার তো করতই উল্টো যাওয়ার সময় ইচ্ছামতো লোকজনকে দাসদাসীরূপে বন্দি করে নিয়ে যেত।BP

জালুতের ক্রমাগত অত্যাচারে বনি ইসরায়েলিরা হতদরিদ্র, বিশৃঙ্খলা, অসহায় এবং মজলুম জাতিতে পরিণত হয়ে আল্লাহর দরবারে প্রতিকারের জন্য অনবরত কাঁদতে আরম্ভ করল। তারা সেই যুগের নবী হজরত স্যামুয়েল (আ.)-এর কাছে গেল এবং জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন মনোনীত নেতার জন্য দোয়ার দরখাস্ত পেশ করল। হজরত স্যামুয়েল (আ.) নেতা হিসেবে যখন তালুতের নাম বললেন তখন বনি ইসরায়েলিদের পুরোনো অহংকারী স্বভাব প্রকাশ পেল- তারা বলল এ কেমন নেতা! ও তো গরিব আর লিকলিকে পাতলা। বংশও ভালো না এবং আর্থিকভাবে দুর্বল। ও কী করে আমাদের মতো অভিজাত সম্প্রদায়ের নেতা হবে। নবী জানালেন এটাই আল্লাহর হুকুম।

বনি ইসরায়েলিরা উপায়ান্তর না দেখে তালুতকেই নেতা মেনে নিল এবং তাঁর নেতৃত্বে জালুতের বাহিনীকে মোকাবিলা করতে গিয়ে নদীর পানি খেয়ে বেশির ভাগ মারা পড়ল। যারা নেতার নির্দেশ মেনে নদীর পানি পান করেনি তারা ছিল সংখ্যায় অল্প এবং এই অল্পসংখ্যক সঙ্গীসাথি নিয়ে তালুত নদী পার হলেন এবং জালুতের বিশাল বাহিনীকে পরাজিত করে বিশ্বরাজনীতির এক নতুন অধ্যায় সূচনা করলেন।

উল্লিখিত কাহিনি অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমার মনে বারবার প্রশ্ন এসেছে মহান আল্লাহ কেন তৃষ্ণা নিবারণে নদীর পানি পান করতে নিষেধ করলেন। হয়তো নদীর পানি বিষাক্ত ছিল কিন্তু এই ধারণা আমার কাছে খুব বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হতো না। অন্যদিকে আল্লাহ কেন বনি ইসরায়েলি সম্প্রদায়ের বাইরে থেকে তালুককে এনে নেতা নির্বাচন করলেন। এসব বিষয় নিয়ে বহুবার চিন্তা করেছি কিন্তু কূলকিনারা করতে পারিনি। কিন্তু বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পরে সংঘটিত অরাজকতা-বিশৃঙ্খলা, চাঁদাবাজি, খুন-ধর্ষণ, সামাজিক অবিচার, কবর থেকে লাশ তুলে অপমান এবং সেই লাশ পুড়িয়ে ফেলার মতো আদিম বর্বরতা দেখার পর আমার মনে বনি ইসরায়েলিদের দুরবস্থা এবং তালুত জালুতের ঐতিহাসিক কাহিনি নতুন করে সামনে চলে এসেছে।

প্রথমত আমরা সবাই যেভাবে নেতা হতে চাই তা ইতিহাসের পথপরিক্রমায় কখনো সঠিক ছিল না। দ্বিতীয়ত আমরা যেভাবে নিজেদের গোত্র বংশ সম্প্রদায় বা দলের মধ্য থেকে নিজেদের পছন্দমতো নেতা বানিয়ে তার হাতে নিজেদের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব তুলে দিই তা-ও হাজার বছরের ইতিহাসে কোনো দেশকালে সফলতা পায়নি। বরং মানুষের এহেন প্রবৃত্তির কারণে অনেক সভ্যতা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙেচুরে চুরমার হওয়ার পর জালুতের মতো বিদেশি হানাদারদের লুটপাটের জন্য অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।

মানবজাতির ইতিহাসে নেতা নির্বাচনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে। অশান্তির সময় নেতা অলৌকিকভাবে হাজির হন এবং আপন কর্ম দ্বারা জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করেন। আমাদের দেশের শশাঙ্ক, গোপাল, আলাউদ্দিন হোসেন শাহ প্রমুখ এই শ্রেণির নেতা। ইউরোপে জুলিয়াস সিজার, হানিবল নেপোলিয়ন বোনাপাট যেভাবে জাতির অন্তিমকালে তলোয়ার হাতে তুলে নিয়েছিলেন তা বিশ্বরাজনীতির মাইলফলক হয়ে রয়েছে। সাম্প্রতিক দুনিয়ায় বুরকিনা ফাঁসোর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম তারোরে অভ্যুদয় উত্থান এবং সফলতা বিশ্লেষণ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন অশান্তির সময়ে কীভাবে নেতা নির্বাচন হয় এবং সেই নেতার প্রধান শক্তি থাকে তলোয়ার এবং দ্বিতীয় শক্তি থাকে জনগণের বিশ্বাস, ভালোবাসা এবং সমর্থন।

অরাজক ও অশান্তির বাইরে রাজনৈতিক শূন্যতার সময় জনগণের নেতা হওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদি। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রব্যবস্থায় শাসনকর্মে নিয়োজিত রাজনৈতিক ব্যক্তির পরিবারে নেতা বেড়ে ওঠে যেমন পণ্ডিত জওহর লাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব-রাহুল, সোনিয়া-প্রিয়াংকা ছাড়াও পাকিস্তানের জুলফিকার আলী ভুট্টো-বেনজির ভুট্টো বিলাওয়াল ভুট্টো নওয়াজ-শাহবাজ শরিফ- মরিয়ম শরিফের নাম উল্লেখযোগ্য। আর রাজতন্ত্রে যেমন পরিবারের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই তেমনি পশ্চিমা গণতন্ত্রে দলের বাইরে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। দলের কাঠামো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদির মাধ্যমেই বারাক ওবামা, ক্লিনটন, মার্গারেট থেচার কিংবা লি কুয়ানের মতো নেতা বের হয়ে আসে। সুতরাং নেতা নির্বাচন, নেতা তৈরি কিংবা নেতার আগমনের যে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে তার কোনোটির সঙ্গেই আমাদের জুলাই বিপ্লবের নেতাদের কোনো মিল আমি খুঁজে পাইনি। ফলে অনিবার্যভাবে যা হওয়ার কথা ছিল তাই হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে নতুন কিছু হওয়ার জন্য বা নতুন কিছু দেখার জন্য ইতিহাসের অমোঘ নিয়মের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

আলোচনার এই পর্যায়ে এবার বনি ইসরায়েলিদের কাহিনি থেকে আবার ঢুঁ মেরে আসি। নদীর পানি পান করার ঘটনাটি যদি রূপক অর্থে ব্যাখ্যা করি তবে এটাকে চেইন অব কমান্ড এবং অবাধ্যতার শাস্তি হিসেবে বর্ণনা করা যেতে পারে। অর্থাৎ প্রচণ্ড ক্ষুধা-ক্লান্তি ও তৃষ্ণার সময়ে যারা নেতার হুকুমে অবিচল থাকতে পারে কেবল তারাই প্রতিপক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারে এবং এ ধরনের অনুগত দৃঢ়চেতা সৈনিক স্বল্পসংখ্যক হলেও তারা জুলুমবাজ বিশাল বাহিনীকে অনায়াসে পরাজিত করতে সক্ষম।

তৃতীয়ত বনি ইসরায়েলিদের যে অংশটি নেতার নির্দেশ অমান্য করে পানি পান করেছিল তাদের মৃত্যুর ঘটনা প্রমাণ করে যুদ্ধকালীন অবাধ্যদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই অথবা তাদের বেঁচে থাকা অনুচিত। এসব লোক যুদ্ধের সময় লড়াই না করে প্রতিপক্ষের সম্পত্তি-সম্পদ লুটপাটে ব্যস্ত থাকে এবং তাদের কুকর্মের কারণে লড়াকু সৈনিকরা ঠিকমতো যুদ্ধ করতে পারে না। এজন্য যুদ্ধের ময়দানের প্রথম ও প্রধান শর্ত হলো আনুগত্য, শৃঙ্খলা এবং বিশ্বস্ততা।

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আমরা যদি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী বিশৃঙ্খলা-অনাচার-লুটপাট-দুর্নীতি, মব সন্ত্রাস, জালজালিয়াতি, টাকা পাচার ইত্যাদি বিশ্লেষণ করি এবং সাবেক সরকারের ১৫ বছরের জুলুম-অত্যাচারে অতিষ্ঠদের আহাজারি বিশ্লেষণ করি তবে দেখতে পাব যে মহান আল্লাহ মজলুমদের ১৫ বছরের আহাজারির পর যে নেয়ামত দিয়েছেন তা ধ্বংস করতে এবং আল্লাহর নেয়ামতের অসম্মান ও অমর্যাদা করতে অনেক মজলুম পনেরো মিনিট সময় ধৈর্য ধরতে পারেনি। বরং তারা আল্লাহকে পনেরো মিনিট সময় না দিয়ে যেসব অপকর্ম করেছে তার দাবানল আজ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে তা রাতারাতি বন্ধ হওয়ার কোনো অলৌকিক ঘটনা কি ঘটবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ