শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১২, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি

ব্রি. জেনারেল ড. এ কে এম শামছুল ইসলাম (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভিত্তি হচ্ছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। এই জাতীয়তাবাদ কোনো সংকীর্ণ ভৌগোলিক ধারণা নয়; বরং তা মহান মুক্তিযুদ্ধে জনসাধারণের অভূতপূর্ব ঐক্যের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই ভূখণ্ডকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা এনে দেয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যখন পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যার ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, তখন থেকেই এক নতুন জাতিরাষ্ট্রের আকাঙ্ক্ষার সূচনা হয়।

জনগণের সেই আকাঙ্ক্ষা ছিল স্বাধীনতা, স্বাধিকার এবং জাতীয় আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবুর রহমান গণতন্ত্রকে স্তব্ধ করে বাকশাল প্রবর্তন করলে সেই আকাঙ্ক্ষার অকালমৃত্যু ঘটে। বাকশালের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ হয়, আর জনগণ আবার একদলীয় স্বৈরশাসনের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়, যা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রয়োজনীয়তাকে আরো তীব্র করে তোলে। এই প্রেক্ষাপটেই আবারও আবির্ভাব ঘটে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের; যিনি একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দর্শন উপহার দেন, যার নাম ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান উপলব্ধি করেছিলেন যে স্বাধীনতা শুধু ভৌগোলিক নয়; বরং একটি জাতির আত্মপরিচয়, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক স্বাধীনতার সম্মিলিত রূপ। মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ে জাতীয় পরিচয়কে শুধু ভাষাভিত্তিক বা জাতিগত পরিচয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার প্রবণতা বাংলাদেশকে সংকীর্ণতার দিকে ঠেলে দিচ্ছিল, শহীদ জিয়া এই সংকীর্ণতার জাল ছিঁড়ে ঘোষণা করে- ‘আমরা বাংলাদেশি’। যা প্রতিটি নাগরিককে একই পতাকার নিচে একত্র করে।

এই রাজনৈতিক দর্শনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পেছনে তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল- একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করা, যেখানে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য  থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তি হবে জনগণের অংশগ্রহণ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শের মূল ভিত্তি ছিল চারটি : ১. বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ- যেখানে নাগরিক পরিচয়, ভৌগোলিক ঐক্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তি। ২. গণতন্ত্র- যেখানে জনগণ হবে ক্ষমতার উৎস, নির্বাচন হবে সরকারের বৈধতার একমাত্র ভিত্তি। ৩. অর্থনৈতিক মুক্তি ও উন্নয়ন- যেখানে গ্রামোন্নয়ন, কৃষি বিপ্লব, স্বনির্ভরতা ও শিল্পায়ন হবে রাষ্ট্রের অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। ৪. আন্তর্জাতিক মর্যাদা ও কূটনীতি- যেখানে বাংলাদেশ থাকবে নিরপেক্ষ, তবে সার্বভৌম ও মর্যাদাবান, কোনো শক্তির মুখাপেক্ষী হয়ে নয়।

মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে দরকার ছিল এমন এক নেতৃত্ব, যা জাতিকে বিভক্তির রাজনীতি থেকে মুক্ত করে একটি অভিন্ন জাতীয় পরিচয়ের অধীনে একত্র করবে। গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনবে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী করবে। সেই প্রয়োজন পূরণের নিরিখেই বিএনপির জন্ম। কিন্তু ইতিহাসের পথ সব সময়ই বন্ধুর, কঠিন ও অনিশ্চিত। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শাহাদাত বরণ করেন। জাতি আবারও এক শূন্যতার মধ্যে পড়ে। কিন্তু এই শূন্যতায়ও জাতীয়তাবাদের মশাল নিভে যায়নি। সেটি শক্ত হাতে তুলে নেন তাঁর সহধর্মিণী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর অকুতোভয় নেতৃত্বের মাধ্যমেই সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশের আপামর জনসাধারণ ও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তনের সংগ্রামে তিনি জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে দৃঢ়ভাবে উন্নীত করেন। তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপি একাধিকবার ক্ষমতায় এসে দেশের অর্থনীতি, অবকাঠামো, শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।

বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন যে ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ শুধু নিছক একটি দর্শন নয়, বরং সমগ্র দেশ ও  জাতির জন্য এটি এক প্রায়োগিক বাস্তবতা। তাঁর আপসহীন সংগ্রামের কারণে তিনি আজ গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃত। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলের প্রবণতা এবং বিদেশি শক্তির প্রতি নির্ভরশীলতা আবারও দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তোলে। বিদেশি শক্তির মদদপুষ্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে রাষ্ট্র পরিণত হয়েছিল একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থায়, যেখানে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়। বাকস্বাধীনতা দমন করা হয়। বিরোধী দলগুলোকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সব পথকে রুদ্ধ করার জন্য মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয় গণতন্ত্রের  প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে।

এই সময়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আরেক উত্তরাধিকারী হিসেবে এগিয়ে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিদেশে অবস্থান করেও তিনি দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারেক রহমান দেশের জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেন যে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেমন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করতে হয়েছিল, তেমনি আজও গণতন্ত্র রক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে হবে। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান তারেক রহমানের নেতৃত্ব ও আহ্বানের ফলশ্রুতি, যা ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে জাতির জাগরণের প্রতীক।

তারেক রহমান নতুন প্রজন্মকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন করছেন এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব হিসেবে তার অবস্থান দৃঢ় করছেন। তিনি বারবার ঘোষণা করেছেন-‘বাংলাদেশ কারো দান নয়, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের ফসল।’ এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই তিনি প্রমাণ করেছেন যে জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ আজও সমকালীন প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক এবং অপরিহার্য।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত বিএনপি আজও জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার প্রধান শক্তি। শহীদ জিয়া যে দর্শন দিয়ে রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, বেগম খালেদা জিয়া সেই দর্শনকে জীবিত রেখেছেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে। আর ২৪-এর ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ-অভ্যুত্থান ও রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার মধ্য দিয়ে তারেক রহমান সেই দর্শনকে নতুন প্রজন্মের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ নিছক ইতিহাস নয়, এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত। যত দিন বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকবে, তত দিন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ রাজনৈতিক অস্তিত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকবে। আর এই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব করবে বিএনপি। কারণ এই দলটি গঠিত হয়েছে স্বাধীনতার মর্মকথা থেকে, আত্মপরিচয়ের সংগ্রাম থেকে এবং গণমানুষের অধিকার রক্ষার অঙ্গীকার থেকে। বিএনপি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভিত্তিকে শক্তিশালী করেছে এবং জনগণের আশা- আকাঙ্ক্ষাকে রাজনৈতিক বাস্তবতায় রূপ দিয়েছে।

অতএব বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ যেমন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত, তেমনি এর ভবিষ্যৎও একই দর্শনের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের জনগণ কখনোই সেই ইতিহাস ভুলবে না- বাকশালে নিমজ্জিত অন্ধকার দেশকে রক্ষা করেছে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আলোকবর্তিকা। জনগণ স্মরণ রাখবে, বেগম খালেদা জিয়ার আপসহীন সংগ্রাম আর তারেক রহমানের দৃঢ় নেতৃত্বই আগামী দিনের বাংলাদেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নেবে। সেই বিবেচনার নিরিখে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ শুধু রাজনৈতিক দর্শনমাত্র নয়; বরং এটি বাংলাদেশের অস্তিত্ব, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণমানুষের মুক্তির স্থায়ী নিশ্চয়তার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এক রাজনৈতিক বাস্তবতার নাম।

লেখক : রাজনীতি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
সর্বশেষ খবর
রিটকারী ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ক্যালিফোর্নিয়ায় ট্রাম্পের সেনা মোতায়েন বেআইনি ঘোষণা
ক্যালিফোর্নিয়ায় ট্রাম্পের সেনা মোতায়েন বেআইনি ঘোষণা

৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মোংলায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা
আফগানিস্তানের চেয়ে মানসিকভাবে পিছিয়ে পাকিস্তান : রমিজ রাজা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার
রুমায় কেএনএ’র ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাকিবের রেকর্ডে ভাগ বসালেন নবি
সাকিবের রেকর্ডে ভাগ বসালেন নবি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো সম্পদের মূল্য দাঁড়ালো ৫ বিলিয়ন ডলার
ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো সম্পদের মূল্য দাঁড়ালো ৫ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মিনিটের ভুলে বড় অঙ্কের জরিমানা ইংলিশ ক্লাবের
এক মিনিটের ভুলে বড় অঙ্কের জরিমানা ইংলিশ ক্লাবের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অকার্যকর হয়ে পড়েছে বান্দরবান টানেল ওয়ে
অকার্যকর হয়ে পড়েছে বান্দরবান টানেল ওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার এলো ‘হালাল এআই’, আরবি ভাষায় হিউমাইন চ্যাটবট
এবার এলো ‘হালাল এআই’, আরবি ভাষায় হিউমাইন চ্যাটবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে সুজিত রায় নন্দীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদপুরে সুজিত রায় নন্দীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে নকল ওষুধ বিক্রির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ঠাকুরগাঁওয়ে নকল ওষুধ বিক্রির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অধিকাংশ অপরাধের নেপথ্যে মাদক: চাঁদপুরের এসপি
অধিকাংশ অপরাধের নেপথ্যে মাদক: চাঁদপুরের এসপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ১০৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ১০৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: হামজাকে ছাড়াই নামবে বাংলাদেশ
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: হামজাকে ছাড়াই নামবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?
কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র

শোবিজ