শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য শুরুতে এক-এগারোর অন্তর্বর্তী সরকার, পরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার দীর্ঘ সময় ধরে নিখুঁত পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। এই ষড়যন্ত্রের প্রধান হাতিয়ার ছিল অসংখ্য মিথ্যা মামলা ও শাস্তি। ৭৫টি মামলা ঠুকে দেওয়া হয় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কয়েকটিতে তাঁর সাজাও হয়, বাকিগুলোর বিচার বছরের পর বছর ধরে চলছিল। দেশে ফিরলেই নিশ্চিত তাঁর ঠিকানা হতো জেলখানায়। বিপন্ন হতো তাঁর জীবন।

এই মামলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হন।


পরদিন মতিঝিল থানায় এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়। পরে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এই মামলার রায়ে তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। তবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ তদন্ত ও সাক্ষ্যগ্রহণে গুরুতর অনিয়মের কথা উল্লেখ করে তাঁকে এবং অন্য আসামিদের খালাস দেন। রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করলেও গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ আগের খালাসের রায় বহাল রাখেন।
এই রায়ের সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, শেখ হাসিনা ও তাঁর দলের স্বৈরশাসনমূলক ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে। ইতিহাসের নির্মম পরিহাস, আজ তাঁদের পালাতে হচ্ছে। শুধু রাজনৈতিক মতপার্থক্য বা ক্ষমতার জন্য বিরোধীদের ওপর বছরের পর বছর ধরে নির্যাতন, হত্যা, লাশ গুম—এসব কাজ করেছে শেখ হাসিনার দল ও সরকার, যা কোনো সভ্য দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। এসব ঘটনায় সরাসরি যুক্ত ছিলেন শেখ হাসিনা, তাঁর পুলিশ, র‌্যাব এবং অন্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

এই দীর্ঘ অন্ধকারের মধ্যেও আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছেন তারেক রহমান।


তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু একজন নেতা নন; তিনি ‘সবার বাংলাদেশ’ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের পক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে তিনি সত্যিকারের জননেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি হলো সুষম উন্নয়ন, বৈষম্যহীন সমাজ এবং সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। তিনি বারবার বলেছেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল ভোট নয়; গণতন্ত্র মানে মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষা এবং সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।’
‘সবার আগে বাংলাদেশ’—মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস নেই। বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে স্বাধীন ও সার্বভৌম পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করবে—এ ক্ষেত্রেও কোনো আপসের সুযোগ নেই। ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার, যা তারেক রহমানের রাষ্ট্রচিন্তা ও দেশপ্রেমের গভীর অভিব্যক্তি। তিনি এই বাক্যের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিতে চেয়েছেন—রাষ্ট্র পরিচালনায়, নীতি নির্ধারণে এবং রাজনীতিতে ব্যক্তি, দল কিংবা গোষ্ঠীর স্বার্থ নয়; সর্বাগ্রে স্থান পাওয়া উচিত দেশের সার্বিক কল্যাণ, জনগণের অধিকার এবং স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অগ্রাধিকার। তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫৪ বছরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যদি আমরা এভাবে দেখি—১৯৭১ সাল ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের, আর ২০২৪ সাল ছিল দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার।’

তারেক রহমানের ভাষায়, ‘দেশ তো শুধু আমাদের দল নিয়ে নয়, আমাদের দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে নয়; দেশ হচ্ছে দেশের মানুষকে নিয়ে—প্রায় ২০ কোটি মানুষকে নিয়ে দেশ।’ তিনি রাজনৈতিক কর্মীদের বারবার সতর্ক করেছেন, ‘আপনাদের চলাফেরা, কথাবার্তা, ভাবভঙ্গি—সবকিছুতে জনগণের আস্থা যেন অটুট থাকে। আমরা যদি জনগণের আস্থা হারাই, তাহলে সারা দিন আলোচনা করে লাভ নেই। জনগণের আস্থা ধরে রাখাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।’ তিনি রাজনৈতিক আত্মতুষ্টিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। এটা ভাবলে ভুল হবে, সবকিছু একা তারেক রহমান সামলে নেবেন। আমাদের সবাইকেও দায়িত্ব নিতে হবে।

তাঁর নেতৃত্বে জনগণই মূল কেন্দ্রে। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন, সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের জন্য রাজনীতিকদের প্রথম দায়িত্ব হলো জনগণের কাছে যাওয়া। কৃষক, শ্রমিক, নারী, শিক্ষক, প্রতিবন্ধী, যুবক, তরুণ, শিশু, প্রবীণ—সবার কথা শোনা এবং তাদের জন্য কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা কী করতে চাই কৃষকের জন্য, শিক্ষকের জন্য, নারীর জন্য, তা মানুষকে জানাতে হবে। চার দেয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, আমাদের পরিকল্পনা জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।’

তারেক রহমানের স্বপ্ন একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র, যেখানে মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত থাকবে, সমতা প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বৈষম্য হ্রাস পাবে। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতা, পারস্পরিক অবিশ্বাস, স্বচ্ছতার অভাব, সহিংসতা, দমন-পীড়ন, বাকস্বাধীনতার সংকট—এসবই চ্যালেঞ্জ। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিভাজন জাতীয় ঐক্যের পথে বড় বাধা। দলীয় নেতাকর্মীদের দুর্নীতি সুশাসনকে দুর্বল করে এবং প্রতিপক্ষের হাতে রাজনৈতিক সুবিধা তুলে দেয়।

এই বাধা কাটিয়ে ওঠার জন্য তারেক রহমান জোর দিয়েছেন দুর্নীতি প্রতিরোধে কঠোর শাস্তি, শক্তিশালী নৈতিক কোড, কার্যকর আইন এবং স্বচ্ছ দলীয় নীতিমালায়। প্রশিক্ষণ, জবাবদিহি এবং জনকল্যাণমূলক মনোযোগ নিশ্চিত করে নেতাকর্মীদের কার্যকর করা জরুরি। দলীয় অভ্যন্তরীণ নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখা এবং জনগণের সমস্যার সমাধানে মনোযোগী হলে নেতাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।

এ জন্য এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারেক রহমানকে। তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশ চলছে এক গভীর রাজনৈতিক অভিভাবকহীনতায়, যেখানে নেতৃত্বহীনতার শূন্যতাই জাতীয় অস্থিরতার মূল কারণ। এটা বর্তমানেও চলমান। এই পরিস্থিতিতে তাঁর নেতৃত্ব একান্তই অপরিহার্য। শুধু বিএনপি নয়, দেশের জনগণ তাঁর প্রতীক্ষায়—তিনি যেন তাঁদের আশা, স্বপ্ন এবং অধিকার ফিরিয়ে আনার একমাত্র আশ্রয়। মামলাগুলোর ফয়সালা এখনো চলমান থাকলেও তাঁর উপস্থিতি এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন। আমরা আশা করি, তিনি খুব শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন। দেশের প্রতি দায়বদ্ধতায় জনগণের মুখে হাসি ফোটাবেন। একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবেন, যা শুধু একটি লক্ষ্য নয়; বরং আমাদের সবার আশা, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।

লেখক : যুগ্ম সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম