শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য শুরুতে এক-এগারোর অন্তর্বর্তী সরকার, পরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার দীর্ঘ সময় ধরে নিখুঁত পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। এই ষড়যন্ত্রের প্রধান হাতিয়ার ছিল অসংখ্য মিথ্যা মামলা ও শাস্তি। ৭৫টি মামলা ঠুকে দেওয়া হয় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কয়েকটিতে তাঁর সাজাও হয়, বাকিগুলোর বিচার বছরের পর বছর ধরে চলছিল। দেশে ফিরলেই নিশ্চিত তাঁর ঠিকানা হতো জেলখানায়। বিপন্ন হতো তাঁর জীবন।

এই মামলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হন।


পরদিন মতিঝিল থানায় এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়। পরে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর এই মামলার রায়ে তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। তবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ তদন্ত ও সাক্ষ্যগ্রহণে গুরুতর অনিয়মের কথা উল্লেখ করে তাঁকে এবং অন্য আসামিদের খালাস দেন। রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করলেও গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ আগের খালাসের রায় বহাল রাখেন।
এই রায়ের সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, শেখ হাসিনা ও তাঁর দলের স্বৈরশাসনমূলক ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে। ইতিহাসের নির্মম পরিহাস, আজ তাঁদের পালাতে হচ্ছে। শুধু রাজনৈতিক মতপার্থক্য বা ক্ষমতার জন্য বিরোধীদের ওপর বছরের পর বছর ধরে নির্যাতন, হত্যা, লাশ গুম—এসব কাজ করেছে শেখ হাসিনার দল ও সরকার, যা কোনো সভ্য দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। এসব ঘটনায় সরাসরি যুক্ত ছিলেন শেখ হাসিনা, তাঁর পুলিশ, র‌্যাব এবং অন্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

এই দীর্ঘ অন্ধকারের মধ্যেও আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছেন তারেক রহমান।


তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু একজন নেতা নন; তিনি ‘সবার বাংলাদেশ’ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের পক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে তিনি সত্যিকারের জননেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি হলো সুষম উন্নয়ন, বৈষম্যহীন সমাজ এবং সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। তিনি বারবার বলেছেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল ভোট নয়; গণতন্ত্র মানে মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষা এবং সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।’
‘সবার আগে বাংলাদেশ’—মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস নেই। বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে স্বাধীন ও সার্বভৌম পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করবে—এ ক্ষেত্রেও কোনো আপসের সুযোগ নেই। ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার, যা তারেক রহমানের রাষ্ট্রচিন্তা ও দেশপ্রেমের গভীর অভিব্যক্তি। তিনি এই বাক্যের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিতে চেয়েছেন—রাষ্ট্র পরিচালনায়, নীতি নির্ধারণে এবং রাজনীতিতে ব্যক্তি, দল কিংবা গোষ্ঠীর স্বার্থ নয়; সর্বাগ্রে স্থান পাওয়া উচিত দেশের সার্বিক কল্যাণ, জনগণের অধিকার এবং স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অগ্রাধিকার। তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫৪ বছরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যদি আমরা এভাবে দেখি—১৯৭১ সাল ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের, আর ২০২৪ সাল ছিল দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার।’

তারেক রহমানের ভাষায়, ‘দেশ তো শুধু আমাদের দল নিয়ে নয়, আমাদের দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে নয়; দেশ হচ্ছে দেশের মানুষকে নিয়ে—প্রায় ২০ কোটি মানুষকে নিয়ে দেশ।’ তিনি রাজনৈতিক কর্মীদের বারবার সতর্ক করেছেন, ‘আপনাদের চলাফেরা, কথাবার্তা, ভাবভঙ্গি—সবকিছুতে জনগণের আস্থা যেন অটুট থাকে। আমরা যদি জনগণের আস্থা হারাই, তাহলে সারা দিন আলোচনা করে লাভ নেই। জনগণের আস্থা ধরে রাখাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।’ তিনি রাজনৈতিক আত্মতুষ্টিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। এটা ভাবলে ভুল হবে, সবকিছু একা তারেক রহমান সামলে নেবেন। আমাদের সবাইকেও দায়িত্ব নিতে হবে।

তাঁর নেতৃত্বে জনগণই মূল কেন্দ্রে। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন, সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের জন্য রাজনীতিকদের প্রথম দায়িত্ব হলো জনগণের কাছে যাওয়া। কৃষক, শ্রমিক, নারী, শিক্ষক, প্রতিবন্ধী, যুবক, তরুণ, শিশু, প্রবীণ—সবার কথা শোনা এবং তাদের জন্য কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা কী করতে চাই কৃষকের জন্য, শিক্ষকের জন্য, নারীর জন্য, তা মানুষকে জানাতে হবে। চার দেয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, আমাদের পরিকল্পনা জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।’

তারেক রহমানের স্বপ্ন একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র, যেখানে মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত থাকবে, সমতা প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বৈষম্য হ্রাস পাবে। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতা, পারস্পরিক অবিশ্বাস, স্বচ্ছতার অভাব, সহিংসতা, দমন-পীড়ন, বাকস্বাধীনতার সংকট—এসবই চ্যালেঞ্জ। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিভাজন জাতীয় ঐক্যের পথে বড় বাধা। দলীয় নেতাকর্মীদের দুর্নীতি সুশাসনকে দুর্বল করে এবং প্রতিপক্ষের হাতে রাজনৈতিক সুবিধা তুলে দেয়।

এই বাধা কাটিয়ে ওঠার জন্য তারেক রহমান জোর দিয়েছেন দুর্নীতি প্রতিরোধে কঠোর শাস্তি, শক্তিশালী নৈতিক কোড, কার্যকর আইন এবং স্বচ্ছ দলীয় নীতিমালায়। প্রশিক্ষণ, জবাবদিহি এবং জনকল্যাণমূলক মনোযোগ নিশ্চিত করে নেতাকর্মীদের কার্যকর করা জরুরি। দলীয় অভ্যন্তরীণ নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখা এবং জনগণের সমস্যার সমাধানে মনোযোগী হলে নেতাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।

এ জন্য এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারেক রহমানকে। তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশ চলছে এক গভীর রাজনৈতিক অভিভাবকহীনতায়, যেখানে নেতৃত্বহীনতার শূন্যতাই জাতীয় অস্থিরতার মূল কারণ। এটা বর্তমানেও চলমান। এই পরিস্থিতিতে তাঁর নেতৃত্ব একান্তই অপরিহার্য। শুধু বিএনপি নয়, দেশের জনগণ তাঁর প্রতীক্ষায়—তিনি যেন তাঁদের আশা, স্বপ্ন এবং অধিকার ফিরিয়ে আনার একমাত্র আশ্রয়। মামলাগুলোর ফয়সালা এখনো চলমান থাকলেও তাঁর উপস্থিতি এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন। আমরা আশা করি, তিনি খুব শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন। দেশের প্রতি দায়বদ্ধতায় জনগণের মুখে হাসি ফোটাবেন। একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবেন, যা শুধু একটি লক্ষ্য নয়; বরং আমাদের সবার আশা, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।

লেখক : যুগ্ম সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর বড় ভাইয়ের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর বড় ভাইয়ের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৩৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৫৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৫৮

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চাকরির প্রলোভনে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ, গ্রেফতার ৩
চাকরির প্রলোভনে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ, গ্রেফতার ৩

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসপাতালের বিছানাতেই মালাবদল করলেন বর-কনে
হাসপাতালের বিছানাতেই মালাবদল করলেন বর-কনে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জো বাইডেনের ত্বকের ক্যানসার কোষ অপসারণে অস্ত্রোপচার
জো বাইডেনের ত্বকের ক্যানসার কোষ অপসারণে অস্ত্রোপচার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ
মেহেরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীন আইসিইউতে
ফরিদা পারভীন আইসিইউতে

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে একটি পক্ষ মব সৃষ্টি করছে : ফারুক
নির্বাচন ঘিরে একটি পক্ষ মব সৃষ্টি করছে : ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডাক্তারদের কোনো দল থাকতে পারে না: উপদেষ্টা
ডাক্তারদের কোনো দল থাকতে পারে না: উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর
নিউজিল্যান্ড নয়! অবসর ভেঙ্গে যে দেশের হয়ে নামবেন রস টেলর

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'
'হাসিনার শাসন বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্য অধ্যায় হয়ে থাকবে'

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের
ইউক্রেনে পশ্চিমা নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান পুতিনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫
শ্রীলঙ্কায় পাহাড় থেকে ছিটকে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান থেকে আফ্রিকা, কতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন
নেত্রকোনার পাহাড়ি জনপদে বিনামূল্যে চোখের আলো ফিরে পেলেন ৩৭৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
আদালতের রায়ের আগেই দেশ ছাড়লেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে জমিয়ত নেতার লাশ উদ্ধার
সুনামগঞ্জে নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে জমিয়ত নেতার লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি
মস্কোয় বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করলেন জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল
বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়
বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়

নগর জীবন

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী
বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম