শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

শাব্বির আহমদ
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

নবীযুগে মদিনায় নবী (সা.) অর্থের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন—অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার, মুসলিম সমাজের কল্যাণ ও সেবা। মুসলমানদের নির্দেশ দিয়েছিলেন—অর্থ অর্জন ও ব্যয় হোক বৈধ ও ন্যায্য উপায়ে এবং অন্যায়, জবরদস্তি, সুদ ও মুনাফাখোরি থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন।

তাঁর অর্থনৈতিক কর্মসূচি সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করা হলো—

মদিনার বাজার প্রতিষ্ঠা ও নিয়ন্ত্রণ

নবী (সা.) মদিনায় নতুন বাজার তৈরি ও নিয়ন্ত্রণে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছিলেন। বাজারের স্থান নির্বাচন, পণ্য ও কাফেলার চলাচলের সুবিধা, বিক্রয়-ক্রয়ের ন্যায্য নিয়ম (না ফাঁকি, না প্রতারণা, না মনোপলি) নিশ্চিত করা হতো।


তিনি নিজে বাজার পরিদর্শন করতেন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতেন। মানুষ জানত—এটা মুসলমানের বাজার। এখানে প্রতারণা হয় না, জুলুম হয় না।
পণ্যের প্রকৃত অবস্থা প্রদর্শন, মাপ ও ওজন সঠিক রাখা, বিক্রেতাদের সততা ও ন্যায় নিশ্চিত করা হয়েছিল।


লেনদেনের মূলনীতি ছিল—‘না কোনো ক্ষতি, না কোনো প্রতারণা।’ 
ঋণ রেকর্ড ও শৃঙ্খলাবদ্ধতা

নবী (সা.) মদিনার ব্যবসা ও অর্থনীতিকে সুসংগঠিত করতে ঋণ লিখিতভাবে রেকর্ড করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যাতে অধিকার সুরক্ষিত থাকে এবং প্রতারণা বা অনিয়ম প্রতিরোধ হয়। তিনি ঋণের ন্যায্যতা ও দ্রুত পরিশোধকে উৎসাহিত করেছিলেন এবং ঋণগ্রস্তের প্রতি সদয় আচরণের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

প্রাচীন আরবের অনৈতিক প্রথা ভেঙে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির সন্তান বা দাসকে শাস্তি দেওয়ার বদলে নবী (সা.) কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছিলেন।

সুদবিরোধিতা ও আরব যুগের অন্যায় প্রথার অবসান

নবী (সা.) সব রকম সুদ হারাম ঘোষণা করে আরব যুগের অন্যায় আর্থিক প্রথার অবসান ঘটিয়েছিলেন। হজের বিদায়ি ভাষণে তিনি বলেছেন, ‘জাহেলি যুগের সব ধরনের সুদ বাতিল ঘোষণা করা হলো। তবে হ্যাঁ, মূলধন ফেরত দেওয়া হবে।’

কোরআন-হাদিসের  নির্দেশ অনুযায়ী সুদ হারাম ও ব্যবসা বৈধ। নবী (সা.) বাজারে প্রতারণা, মাপে কম দেওয়া, চুরি ও অন্যায় কৌশল দূর করে লেনদেনকে স্বচ্ছ, নিরাপদ ও ন্যায়পরায়ণ করেছিলেন।


ইসলামী অর্থনীতিতে নৈতিকতা

মদিনার অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় নৈতিকতার গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। কোরআন ও হাদিসের অসংখ্য বাণীতে সততা,  ন্যায়পরায়ণতা, আস্থা, উদারতা ও সহমর্মিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। নবী (সা.) বলেছেন : ‘আল্লাহ রহমত করুন সেই ব্যক্তির ওপর, যে বিক্রি, ক্রয় ও ঋণ আদায়ে উদার থাকে।’ (বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

ইবনে বাত্তাল উল্লেখ করেছেন, সততা ও উদার আচরণ বরকতের অন্যতম কারণ।

কর্মপ্রবণতা ও পরিশ্রমের গুরুত্ব

ইসলাম মুসলমানদের পরিশ্রম ও উৎপাদনশীলতার প্রতি উৎসাহিত করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ‘তিনিই তো তোমাদের জন্য জমিনকে সুগম করে দিয়েছেন; অতএব, তোমরা এর দিগদিগন্তে বিচরণ করো এবং তাঁর দেওয়া রিজিক থেকে আহার করো।’ (সুরা : মুলক, আয়াত : ১৫)

অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যখন নামাজ শেষ হবে, পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো।’ (সুরা : জুমুয়া, আয়াত : ১০)।

নবী (সা.) বলেন, ‘কেউ নিজের হাতে অর্জিত খাবার খাওয়ার চেয়ে উত্তম আর কিছু নেই।’

(বুখারি, হাদিস : ২০৭২)

অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যদি কেউ জোড়া কাঠ বহন করে, তা ভিক্ষার চেয়ে উত্তম।’ (বুখারি, হাদিস : ২০৭৪)

এসব আয়াত ও হাদিস মুসলমানদের শিক্ষা দেয়— পরিশ্রম ও কাজই জীবনের মূল চাবিকাঠি এবং অর্থনীতির শক্তিশালী চালিকা।

মদিনায় জমি চাষ ও দখলনীতি

মুহাজির ও আনসাররা মদিনায় এসে পরিশ্রম ও উৎপাদনে সক্রিয় হন। আসহাবে সুফফা হাদিস শিক্ষায় নিয়োজিত থাকতেন আর আনসাররা তাঁদের কৃষিজমিতে কাজ করতেন। নবী (সা.) ঘোষণা করেছিলেন—‘যে ব্যক্তি শূন্য বা মরুভূমির জমি চাষ করে জীবিত করে, তা তার হয়ে যায়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৫৫০)

খাইবার বিজয়ের পর নবী (সা.) জমি বিতরণ করে তার আয় দিয়ে মুসলিমদের ব্যয় ও শহরের উন্নয়ন করতেন। সে সময় গুরুত্বপূর্ণ উপত্যকা ও খামার যেমন—ওয়াদি আল-আকিক ও তায়েফে কৃষি প্রসারিত হয়। এভাবে নবী (সা.)-এর সময়ে জমি চাষ, উৎপাদন ও সম্পদ বিতরণ ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মূল অংশ হিসেবে কার্যকর ছিল।

মদিনায় সেচ ও জল বণ্টন ব্যবস্থাপনা

মুহাজির ও আনসারের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও জমি বরাদ্দের পর নবী (সা.) জল ও সেচ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার নিয়ম স্থাপন করলেন। তিনি বৃক্ষ সংরক্ষণের নির্দেশ দেন—‘যে ব্যক্তি একটি গাছ কাটবে, সে তার স্থানে নতুন গাছ লাগাবে।’

ওয়াদিয়ে মুহজুরে নবী (সা.) নির্ধারণ করলেন যে পানি জমিতে দুই কনুই পর্যন্ত আটকে রাখা হবে, পরে অন্য অংশে পাঠানো হবে, যাতে ওপরের জমি নিচের জমিকে বাধা না দেয়। এই সুশৃঙ্খল জল, জমি ও বাজার ব্যবস্থা কৃষি, পেশা ও কারুশিল্পকে উৎসাহ দিত এবং মদিনার অর্থনীতিকে শক্তিশালী করত।

মদিনার বাণিজ্য উন্নয়ন

নবী (সা.) মুসলমানদের বাণিজ্যে সততা, ন্যায়পরায়ণতা ও প্রচেষ্টার প্রতি উৎসাহিত করতেন। মুসলিমরা ব্যাবসায়িক লেনদেনে নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করত এবং অমুসলিমদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করত। তিনি প্রতিনিধি পাঠানোর সময় ইসলামের অর্থনৈতিক নীতি প্রচার করতেন। অর্থনীতির বিকাশে নবী (সা.) দান, ত্রাণ ও জনসংখ্যা হিসাবের ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। ইসলামী অর্থনীতির মূল কেন্দ্র ছিল কৃষি ও বাণিজ্য। চাষাবাদ, বৃক্ষরোপণ ও উদ্যানায়নকে সাদাকা হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়েছিল। পশু পালন ও শিল্পকর্মও অর্থনৈতিক কাঠামোর অংশ ছিল। লোহা, অস্ত্র ও অন্যান্য শিল্প, যেমন—গহনা, বোনা, দর্জি, কাঠ ও তামার কারিগরি তখনকার সমাজে গুরুত্বপূর্ণ পেশা ছিল।

তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ‘সবচেয়ে উত্তম উপার্জন হলো শ্রমিকের সততার সঙ্গে উপার্জন।’

(বুখারি, হাদিস : ২০৭২)

এটি দক্ষ কারিগরদের উৎসাহ দেওয়া ও শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের উদ্যোগ ইসলামী অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছিল।

সমতা ও সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা

সমতা ও সামাজিক ন্যায়ের লক্ষ্যে ইসলামে করের বোঝা সীমিত করা হয়েছে—মুসলিমদের ওপর জাকাত আর অবিশ্বাসীদের ওপর জিজিয়া ধার্য করা হয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে সম্পদের ন্যায্য বণ্টন ও ধনী-গরিবের ব্যবধান হ্রাস পায়। নবী (সা.) মুনাফার অবৈধ শোষণ (মকস) নিষিদ্ধ করেছিলেন এবং সবাইকে সৎকর্ম, দান ও সহায়তার প্রতি উৎসাহিত করেছিলেন।

আর্থিক তদারকি

নবী (সা.)-এর সময়ে আর্থিক নীতি ও তদারকি ছিল সুসংগঠিত এবং সততার ভিত্তিতে পরিচালিত। হিজরতের পর তিনি ইসলামী রাষ্ট্রের শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করলে আয়ের উৎস, ব্যয় ও তদারকি নির্ধারণ করলেন। তিনি জাকাত ও সাদাকাহ সংগ্রহের দায়িত্বে সাহাবাদের সতর্ক করতেন এবং দুর্নীতি ও অসৎ ব্যবহার থেকে কঠোরভাবে বিরত রাখতেন।

রাষ্ট্রীয় ব্যয় দ্রুত ও প্রয়োজনমতো বিতরণ হতো; গরিব ও অসহায়দের জন্য দান বা জিহাদে ব্যবহার হতো। রাষ্ট্রীয় কোষাধ্যক্ষদের মাধ্যমে অর্থ সংরক্ষণ ও তদারকি করা হতো। আয়ের উৎস ও ব্যয়ের নিয়ম নির্দেশ করে কোরআনে এসেছে—‘মানুষের অধিকার হ্রাস কোরো না এবং পৃথিবীতে ফ্যাসাদ কোরো না।’

(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ১৮৩)

ইসলামী রাষ্ট্রের আয়ের উৎস

ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান আয়ের উৎস ছিল ছয়টি—

১. জাকাত :  এটি মুসলিমদের ওপর ফরজ এবং রাষ্ট্রের প্রধান আয়ের উৎস। দরিদ্র, ঋণগ্রস্ত, পথিক ও অন্যান্য ব্যয় নিশ্চিত করার জন্য তা ব্যবহৃত হতো।

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ৬০)

২. গনিমত/যুদ্ধলব্ধ সম্পদ : যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ, যেখানে ভাগ্য নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিতভাবে বিতরণ হতো। (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪১)

৩. ফায়/শত্রুর সম্পদ : শত্রুর সম্পদ—যা যুদ্ধ ছাড়াই অধিগৃহীত হয়। এগুলো রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য ব্যয় করা হতো। (সুরা : হাশর, আয়াত : ৬-৭)

৪. জিজিয়া : অমুসলিমদের ওপর নির্ধারিত কর, যারা শান্তিপূর্ণভাবে রাজ্যে থাকার অধিকার নিশ্চিত করে।

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ২৯)

৫. দান ও ওয়াক্ফ : মসজিদ নির্মাণ, কূপ খনন ও সাধারণ কাজের জন্য ব্যক্তিগত ত্যাগ ও দান।

৬. ঋণ : রাষ্ট্রের জরুরি প্রয়োজনে গ্রহণ করা ঋণ, পরে ফেরত প্রদান নিশ্চিত করা হতো।

ড. লাইলা হামদান রচিত ‘কাইফা কানা ইকতিসাদুল মাদিনাতি তাহতা জিল্লি রাসুল (সা.)’ অবলম্বনে।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ
বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট
জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
আলোচিত ‘মাশরুম’ হত্যাকাণ্ড: অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র
হুন্দাইয়ের পর আরও প্রতিষ্ঠানে ধরপাকড় চালাবে যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব
ঝটিকা মিছিলের বিষয়ে ‘মনিটরিং’ জোরদার করবে সরকার, নেবে কঠোর ব্যবস্থা : প্রেস সচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর
বাড়বে না সময়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার
সমুদ্র সৈকতে ভেসে যাওয়া আহনাফের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন
মেরিনোর হ্যাটট্রিকে তুরস্ককে উড়িয়ে দিল স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে
বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার
দুই পক্ষের সংঘর্ষ : হাটহাজারী থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে
প্রিমিয়ার লিগ জিতবে কোন দল? বললেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?
ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের
নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ