শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার সুস্পষ্ট করে বলছেন, যেকোনো মূল্যে নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হতে হবে। নির্বাচন বানচালের সিদ্ধান্ত হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই বক্তব্যের মর্মার্থ যাঁরা অনুধাবন করতে পারেননি, তাঁরা বুঝে হোক আর না বুঝে হোক, বাংলাদেশকে একটা ভয়ংকর অনিশ্চয়তা ও সংকটের দিকে নিয়ে যেতে চাইছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন জ্ঞানদীপ্ত মানুষ। তিনি দেশের কল্যাণেই ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন। সেই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তাঁর অবস্থান খুব স্পষ্ট। এটি কি কেবল কোনো রাজনৈতিক দলকে খুশি করার জন্য, নাকি এর পেছনে দেশের অস্তিত্ব এবং জনগণের স্বার্থ জড়িত রয়েছে?

নির্বাচনকেন্দ্রিক বিতর্কের সুরাহার জন্য এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা শুধু কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য নয়, কিংবা নিজের অভিপ্রায় চাপিয়ে দেওয়ার জন্য নয়। এর সঙ্গে রয়েছে জনগণের ভবিষ্যৎ এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। আমরা যদি তর্কের খাতিরে ধরে নিই যে সংস্কার, বিচার এবং জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে না দেওয়া হয়, যদি এ রকম একটি পরিস্থিতি দাঁড়ায়, তাহলে কী হবে?

যুক্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি আমরা ভবিষ্যৎ কল্পনা করি, তাহলে দেখব, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য এক ঘোর অন্ধকার অমানিশা অপেক্ষা করছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সব সময় ভবিষ্যতের পথ দেখান।

ভবিষ্যতের সম্ভাব্যতা উন্মোচন করেন। যদি বাংলাদেশে শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়, তাহলে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে? আসুন, আমরা একটু যুক্তির নিরিখে বিশ্লেষণ করে দেখি। যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে পাঁচ সংকটে পড়বে বাংলাদেশ।

প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি, সহিংসতা, ভয়াবহভাবে বেড়ে যাবে। নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে না হয়, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বর্তমান যে বিভেদ, হানাহানি এবং অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, তা চূড়ান্ত রূপ নেবে।

রাজনৈতিক দলগুলো এখন একে অন্যকে অবিশ্বাস করা শুরু করেছে। তখন এই অবিশ্বাস আরো বড় আকার ধারণ করবে। সেটির প্রকাশ্য সহিংস রূপ আমরা দেখব, যার কিছু প্রকাশ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। যদি নির্বাচন হয়, সে ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের দিকে মনোনিবেশ করবে। নির্বাচনের পর যাঁরা বিজয়ী হবেন, তাঁরা সব রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি ঐক্যের বাংলাদেশ নির্মাণ করার সুযোগ পাবেন। একটি পরিকল্পিত পরিকল্পনায় দেশকে এগিয়ে নেবেন। আর নির্বাচন না হলে ‘আমরা সবাই রাজা’—এই ধরনের মানসিকতা নিয়ে সবাই রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতে চাইবে। যে যার মতো করে রাজনৈতিক শক্তি বিস্তারের জন্য সব রকমের পন্থা অবলম্বন করবে। এটি দেশের জন্য একটি অশনিসংকেত। যুক্তির বদলে রাজনীতিতে শক্তির প্রাধান্য বাড়বে।

দ্বিতীয়ত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি ঘটবে। যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে না হয়, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এমনিতেই দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক। কদিন আগে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই পারে।’

সত্যিই কিন্তু গত ১৩ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ব্যর্থ হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই পরিস্থিতি সম্পর্কে জানেন। পুলিশ বাহিনী এখনো পুনর্গঠিত হয়নি। মব সন্ত্রাসকারী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, অবৈধ অস্ত্রধারী, দখলদাররা যে যার মতো করে অপকর্ম করছে। তাদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।

অন্তর্বর্তী সরকারের আন্তরিকতায় ত্রুটি নেই। কিন্তু যেহেতু তারা একটি অস্থায়ী সরকার, তাদের পক্ষে এই সন্ত্রাসী অস্ত্রবাজদের নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব। যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হয়, তাহলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভয়ংকর রূপ ধারণ করবে। খুন, চাঁদাবাজি, মব সন্ত্রাস বাড়তেই থাকবে। অপরাধীরা জোর করে অন্যের বাড়ি দখল করবে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল করবে। একটা ‘আইনশূন্য’ রাষ্ট্রের দিকে বাংলাদেশ দ্রুত ধাবিত হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর কারো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। নির্বাচন না হলে যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হবে, তার সুযোগ নেবে অপরাধীরা। এমন একটি পরিস্থিতি হবে—মানুষের জীবন বাঁচানোই দায় হয়ে যাবে। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে এক আতঙ্কপুরী।

তৃতীয়ত, অর্থনৈতিক সংকট বাড়তেই থাকবে। দেশে নতুন বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। এ সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে স্বীকার করা হয়েছে, বর্তমান সরকার একটি অস্থায়ী সরকার। অস্থায়ী সরকারের ওপর ভর করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না। একটি সুনির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য স্থিতিশীল সরকার ক্ষমতায় না বসলে কোনো বিনিয়োগকারী নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। এটি হলো অর্থনীতির সাধারণ সূত্র। গত এক বছরে প্রায় তিন লাখ মানুষ নতুন করে বেকারত্ব বরণ করেছে। সহস্রাধিক কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আর্থিক খাতে এক ধরনের সংকট বিরাজ করছে। বড় বড় ব্যবসায়ী, শিল্পপতিকে নানা রকম হয়রানি করা হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে ব্ল্যাকমেইল করছে। ফলে এমন এক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি সবাই চুপচাপ বসে আছেন। ক্ষুুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তারা ভয়ংকর সংকটে। অনেকেই তাঁদের ব্যবসা গুটিয়ে ফেলেছেন।

বেসরকারি খাতে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন চলছে রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে। কিন্তু আমরা সবাই জানি, একটি দেশ শুধু রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে চলতে পারে না। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রচণ্ড আর্থিক সংকটে ভুগছে। ব্যাংকগুলোতেও সংকট দৃশ্যমান। এ রকম পরিস্থিতিতে যদি নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়, তাহলে অর্থনৈতিক সংকট আরো বাড়বে। বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পড়বে। অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তারা আরো নিজেদের গুটিয়ে ফেলবেন। আরো শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশি বিনিয়োগের পথ দুরূহ হয়ে যাবে। ফলে বাংলাদেশ এক ভয়ংকর অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ধাবিত হবে, যে সংকট থেকে উত্তরণের হয়তো আর পথ থাকবে না।

চতুর্থত, গত বছরের জুলাই বিপ্লবের পর যখন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিপুলভাবে সমর্থন জানিয়েছিল বাংলাদেশকে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একমাত্র সরকারপ্রধান, যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর সর্বাধিক দেশের সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধানের সমর্থন ও শুভেচ্ছা পেয়েছিলেন। এটি আমাদের জন্য বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে যদি টালবাহানা হয়, অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়, তাহলে এই আন্তর্জাতিক সমর্থন থাকবে না। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সুস্পষ্টভাবে দ্রুত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় উত্তরণের কথা বলেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে তাঁদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। শেষ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার যদি নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে আন্তর্জাতিক সমর্থন ও সহানুভূতি থাকবে না। ফলে বাংলাদেশ বহুমুখী আন্তর্জাতিক চাপের মুখোমুখি হবে। আন্তর্জাতিক সমর্থন ও সহযোগিতা কমে যাবে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যা বেড়ে যাবে। যেসব দেশ বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবকে সমর্থন করেনি, তারা এই সুযোগ নেবে। ফলে বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রগুলো এবং কূটনৈতিক পরাশক্তিরা নতুন করে পরিকল্পনা করবে। বিশ্বের দরজা বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

পঞ্চমত, জুলাই বিপ্লব ছিল স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদমুক্তির আকাঙ্ক্ষা। ছাত্র-জনতা দীর্ঘ ১৫ বছরের এক স্বৈরশাসনের পতন ঘটিয়েছিল বুকের রক্ত দিয়ে। এই আন্দোলনের অন্যতম লক্ষ্য ছিল বৈষম্যমুক্তি। একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ। আর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রথম ধাপ হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। ঘোষিত সময়ে যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন না হয়, তাহলে জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা ব্যাহত হবে। সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়বে। এরই মধ্যে সাধারণ জনগণ হতাশ হয়ে পড়েছে। গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন, আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ এখন তুলনা করছে। আর এতে সুযোগ পাচ্ছে ফ্যাসিবাদ। পতিত স্বৈরাচার নানাভাবে পুনর্বাসিত হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা নানাভাবে সংগঠিত হচ্ছে। আর এই পুনর্বাসন সংঘটন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হবে, যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হয়। সে ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন, বিভক্তি, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনাস্থা—সবকিছু মিলিয়ে পতিত ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশে ফিরে আসার নতুন সুযোগ তৈরি করে দেবে। এর ফলে শুধু জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাই নষ্ট হবে না, বাংলাদেশের মানুষের যে মুক্তির পথ, সেটি বন্ধ হয়ে যাবে। আর এ কারণেই বাংলাদেশে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছু ভাবলে সেটি হবে আত্মঘাতী এবং সর্বনাশা।

আমরা যদি বাংলাদেশকে ভালোবাসি, বাংলাদেশকে যদি আমরা সুন্দরভাবে এগিয়ে নিতে চাই, বাংলাদেশকে যদি আমরা নতুন বাংলাদেশ হিসেবে পুনর্গঠন করতে চাই, তাহলে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ এক দীর্ঘমেয়াদি অন্ধকার গুহায় প্রবেশ করবে, যেখান থেকে বের হয়ে আসার ক্ষমতা হয়তো কারো থাকবে না।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়
দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল (রহ.) দরগাহ থেকে বের হল জশনে জুলুস
শাহজালাল (রহ.) দরগাহ থেকে বের হল জশনে জুলুস

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশ একটা অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছে : মির্জা আব্বাস
দেশ একটা অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেট সীমান্ত থেকে অর্ধশতাধিক মহিষ আটক
সিলেট সীমান্ত থেকে অর্ধশতাধিক মহিষ আটক

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শাবিপ্রবিতে ‘ভয়েস ফর জাস্টিস’ শিক্ষাবৃত্তি চালু
শাবিপ্রবিতে ‘ভয়েস ফর জাস্টিস’ শিক্ষাবৃত্তি চালু

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক
মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের
বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন