শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার সুস্পষ্ট করে বলছেন, যেকোনো মূল্যে নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হতে হবে। নির্বাচন বানচালের সিদ্ধান্ত হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই বক্তব্যের মর্মার্থ যাঁরা অনুধাবন করতে পারেননি, তাঁরা বুঝে হোক আর না বুঝে হোক, বাংলাদেশকে একটা ভয়ংকর অনিশ্চয়তা ও সংকটের দিকে নিয়ে যেতে চাইছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন জ্ঞানদীপ্ত মানুষ। তিনি দেশের কল্যাণেই ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন। সেই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তাঁর অবস্থান খুব স্পষ্ট। এটি কি কেবল কোনো রাজনৈতিক দলকে খুশি করার জন্য, নাকি এর পেছনে দেশের অস্তিত্ব এবং জনগণের স্বার্থ জড়িত রয়েছে?

নির্বাচনকেন্দ্রিক বিতর্কের সুরাহার জন্য এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা জরুরি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা শুধু কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য নয়, কিংবা নিজের অভিপ্রায় চাপিয়ে দেওয়ার জন্য নয়। এর সঙ্গে রয়েছে জনগণের ভবিষ্যৎ এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। আমরা যদি তর্কের খাতিরে ধরে নিই যে সংস্কার, বিচার এবং জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে না দেওয়া হয়, যদি এ রকম একটি পরিস্থিতি দাঁড়ায়, তাহলে কী হবে?

যুক্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি আমরা ভবিষ্যৎ কল্পনা করি, তাহলে দেখব, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য এক ঘোর অন্ধকার অমানিশা অপেক্ষা করছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সব সময় ভবিষ্যতের পথ দেখান।

ভবিষ্যতের সম্ভাব্যতা উন্মোচন করেন। যদি বাংলাদেশে শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়, তাহলে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে? আসুন, আমরা একটু যুক্তির নিরিখে বিশ্লেষণ করে দেখি। যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে পাঁচ সংকটে পড়বে বাংলাদেশ।

প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি, সহিংসতা, ভয়াবহভাবে বেড়ে যাবে। নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে না হয়, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বর্তমান যে বিভেদ, হানাহানি এবং অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, তা চূড়ান্ত রূপ নেবে।

রাজনৈতিক দলগুলো এখন একে অন্যকে অবিশ্বাস করা শুরু করেছে। তখন এই অবিশ্বাস আরো বড় আকার ধারণ করবে। সেটির প্রকাশ্য সহিংস রূপ আমরা দেখব, যার কিছু প্রকাশ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। যদি নির্বাচন হয়, সে ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের দিকে মনোনিবেশ করবে। নির্বাচনের পর যাঁরা বিজয়ী হবেন, তাঁরা সব রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি ঐক্যের বাংলাদেশ নির্মাণ করার সুযোগ পাবেন। একটি পরিকল্পিত পরিকল্পনায় দেশকে এগিয়ে নেবেন। আর নির্বাচন না হলে ‘আমরা সবাই রাজা’—এই ধরনের মানসিকতা নিয়ে সবাই রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতে চাইবে। যে যার মতো করে রাজনৈতিক শক্তি বিস্তারের জন্য সব রকমের পন্থা অবলম্বন করবে। এটি দেশের জন্য একটি অশনিসংকেত। যুক্তির বদলে রাজনীতিতে শক্তির প্রাধান্য বাড়বে।

দ্বিতীয়ত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি ঘটবে। যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে না হয়, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এমনিতেই দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক। কদিন আগে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতেই পারে।’

সত্যিই কিন্তু গত ১৩ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ব্যর্থ হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই পরিস্থিতি সম্পর্কে জানেন। পুলিশ বাহিনী এখনো পুনর্গঠিত হয়নি। মব সন্ত্রাসকারী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, অবৈধ অস্ত্রধারী, দখলদাররা যে যার মতো করে অপকর্ম করছে। তাদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।

অন্তর্বর্তী সরকারের আন্তরিকতায় ত্রুটি নেই। কিন্তু যেহেতু তারা একটি অস্থায়ী সরকার, তাদের পক্ষে এই সন্ত্রাসী অস্ত্রবাজদের নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব। যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হয়, তাহলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভয়ংকর রূপ ধারণ করবে। খুন, চাঁদাবাজি, মব সন্ত্রাস বাড়তেই থাকবে। অপরাধীরা জোর করে অন্যের বাড়ি দখল করবে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল করবে। একটা ‘আইনশূন্য’ রাষ্ট্রের দিকে বাংলাদেশ দ্রুত ধাবিত হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর কারো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। নির্বাচন না হলে যে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হবে, তার সুযোগ নেবে অপরাধীরা। এমন একটি পরিস্থিতি হবে—মানুষের জীবন বাঁচানোই দায় হয়ে যাবে। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে এক আতঙ্কপুরী।

তৃতীয়ত, অর্থনৈতিক সংকট বাড়তেই থাকবে। দেশে নতুন বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। এ সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে স্বীকার করা হয়েছে, বর্তমান সরকার একটি অস্থায়ী সরকার। অস্থায়ী সরকারের ওপর ভর করে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না। একটি সুনির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য স্থিতিশীল সরকার ক্ষমতায় না বসলে কোনো বিনিয়োগকারী নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। এটি হলো অর্থনীতির সাধারণ সূত্র। গত এক বছরে প্রায় তিন লাখ মানুষ নতুন করে বেকারত্ব বরণ করেছে। সহস্রাধিক কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আর্থিক খাতে এক ধরনের সংকট বিরাজ করছে। বড় বড় ব্যবসায়ী, শিল্পপতিকে নানা রকম হয়রানি করা হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে ব্ল্যাকমেইল করছে। ফলে এমন এক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি সবাই চুপচাপ বসে আছেন। ক্ষুুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তারা ভয়ংকর সংকটে। অনেকেই তাঁদের ব্যবসা গুটিয়ে ফেলেছেন।

বেসরকারি খাতে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন চলছে রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে। কিন্তু আমরা সবাই জানি, একটি দেশ শুধু রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে চলতে পারে না। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রচণ্ড আর্থিক সংকটে ভুগছে। ব্যাংকগুলোতেও সংকট দৃশ্যমান। এ রকম পরিস্থিতিতে যদি নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়, তাহলে অর্থনৈতিক সংকট আরো বাড়বে। বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পড়বে। অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তারা আরো নিজেদের গুটিয়ে ফেলবেন। আরো শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশি বিনিয়োগের পথ দুরূহ হয়ে যাবে। ফলে বাংলাদেশ এক ভয়ংকর অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ধাবিত হবে, যে সংকট থেকে উত্তরণের হয়তো আর পথ থাকবে না।

চতুর্থত, গত বছরের জুলাই বিপ্লবের পর যখন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিপুলভাবে সমর্থন জানিয়েছিল বাংলাদেশকে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একমাত্র সরকারপ্রধান, যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর সর্বাধিক দেশের সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধানের সমর্থন ও শুভেচ্ছা পেয়েছিলেন। এটি আমাদের জন্য বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে যদি টালবাহানা হয়, অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়, তাহলে এই আন্তর্জাতিক সমর্থন থাকবে না। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সুস্পষ্টভাবে দ্রুত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় উত্তরণের কথা বলেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে তাঁদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। শেষ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার যদি নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে আন্তর্জাতিক সমর্থন ও সহানুভূতি থাকবে না। ফলে বাংলাদেশ বহুমুখী আন্তর্জাতিক চাপের মুখোমুখি হবে। আন্তর্জাতিক সমর্থন ও সহযোগিতা কমে যাবে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যা বেড়ে যাবে। যেসব দেশ বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবকে সমর্থন করেনি, তারা এই সুযোগ নেবে। ফলে বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রগুলো এবং কূটনৈতিক পরাশক্তিরা নতুন করে পরিকল্পনা করবে। বিশ্বের দরজা বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

পঞ্চমত, জুলাই বিপ্লব ছিল স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদমুক্তির আকাঙ্ক্ষা। ছাত্র-জনতা দীর্ঘ ১৫ বছরের এক স্বৈরশাসনের পতন ঘটিয়েছিল বুকের রক্ত দিয়ে। এই আন্দোলনের অন্যতম লক্ষ্য ছিল বৈষম্যমুক্তি। একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ। আর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রথম ধাপ হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। ঘোষিত সময়ে যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন না হয়, তাহলে জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা ব্যাহত হবে। সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়বে। এরই মধ্যে সাধারণ জনগণ হতাশ হয়ে পড়েছে। গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন, আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ এখন তুলনা করছে। আর এতে সুযোগ পাচ্ছে ফ্যাসিবাদ। পতিত স্বৈরাচার নানাভাবে পুনর্বাসিত হওয়ার চেষ্টা করছে। তারা নানাভাবে সংগঠিত হচ্ছে। আর এই পুনর্বাসন সংঘটন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হবে, যদি শেষ পর্যন্ত ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হয়। সে ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন, বিভক্তি, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনাস্থা—সবকিছু মিলিয়ে পতিত ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশে ফিরে আসার নতুন সুযোগ তৈরি করে দেবে। এর ফলে শুধু জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাই নষ্ট হবে না, বাংলাদেশের মানুষের যে মুক্তির পথ, সেটি বন্ধ হয়ে যাবে। আর এ কারণেই বাংলাদেশে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছু ভাবলে সেটি হবে আত্মঘাতী এবং সর্বনাশা।

আমরা যদি বাংলাদেশকে ভালোবাসি, বাংলাদেশকে যদি আমরা সুন্দরভাবে এগিয়ে নিতে চাই, বাংলাদেশকে যদি আমরা নতুন বাংলাদেশ হিসেবে পুনর্গঠন করতে চাই, তাহলে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ এক দীর্ঘমেয়াদি অন্ধকার গুহায় প্রবেশ করবে, যেখান থেকে বের হয়ে আসার ক্ষমতা হয়তো কারো থাকবে না।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২১ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত
সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে