শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৫৪, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

বর্তমান সরকারের প্রতিষ্ঠা ঘটেছে একটি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এবং সেই অভ্যুত্থানে মেয়েরা ছিলেন একেবারে সামনের কাতারে। আমাদের দেশের সব আন্দোলনেই মেয়েরা থাকেন। কিন্তু এবারের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে তাঁদের অংশগ্রহণ ছিল অভূতপূর্ব, এমনকি অভাবিতপূর্বও বলা চলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তো বটেই, স্কুল-কলেজের মেয়েরাও পথে বের হয়ে এসেছে।

কেবল ঢাকায় নয়, প্রতিটি শহরে। মধ্যরাতে আবাসিক থেকে মেয়েদের রাজপথে এসে স্বৈরাচারবিরোধী মিছিল করা ও সমাবেশে যোগ দেওয়া আগে কখনো ঘটেনি। মেয়েরা লড়েছেন। সেবা-শুশ্রূষা এবং চিকিৎসাও করেছেন।

সরকারি হিসাবে শহীদ হয়েছেন ১১ জন নারী; প্রাণ হারিয়েছে ১৩২ জন শিশু। মেয়েদের এই অংশগ্রহণ অভ্যুত্থানকে একটি সামাজিক পরিবর্তনের পূর্বাভাস বলেও অনেকে ভেবেছিলেন। কিন্তু দিনের শেষে কী দেখা গেল? যে কে সেই। থোড় বড়ি খাড়া।

নারী নির্যাতন একটুও কমেনি, বরং বেড়েছে। দুটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যাক। স্বভাবতই এরা দৃষ্টান্ত মাত্র, ঘটনার বিস্তারের কোনো পরিমাপ নয়। একটি ঘটেছে পটুয়াখালীর কলেজছাত্রী লামিয়া আক্তারের জীবনে। অপরটির শিকার হয়েছেন নরসিংদীর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক নাদিরা ইয়াসমিন।

নাদিরা নারী অঙ্গন নামে একটি সংগঠনের সম্পাদক এবং হিস্যা নামে একটি পোর্টালেরও সম্পাদক। বোঝাই যাচ্ছে তিনি নারী-পুরুষের সমানাধিকার এবং সম্পত্তিতে নারীর সমান হিস্যার কথা বলেছেন। নরসিংদীর বাসিন্দা হেফাজতপন্থীদের সেটি সহ্য হবে কেন? তাঁরা কলেজ থেকে নাদিরার প্রত্যাহার চেয়েছেন। কী অভিযোগ, কেন অভিযোগ, পেছনে কোনো অভিসন্ধি রয়েছে কি না, সেসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি; হেফাজতিদের দাবি মেনে নিয়ে তাঁকে সাতক্ষীরায় বদলি করে দেওয়া হয়েছে। সাতক্ষীরায় বদলির কথা শুনে তিনি প্রমাদ গুনেছেন। কারণ তিনি শুনেছেন যে সেখানে মৌলবাদীরা অত্যন্ত তৎপর। কিন্তু সাতক্ষীরা নিজেই যে তাঁকে পছন্দ করবে না, অতটা তিনি অনুমান করতে পারেননি। সাতক্ষীরার কিছু শিক্ষার্থী সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কাছে এবং জেলা প্রশাসকের কাছেও স্মারকলিপি জমা দিয়েছে নাদিরা ইয়াসমিনকে যেন কলেজে যোগ দিতে না দেওয়া হয় এমন দাবি জানিয়ে। সুন্দর কথা বলেছেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেছেন, অভিযোগের তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নাদিরা ইয়াসমিনকে অবশ্য অতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করতে হয়নি। তদন্তের আগেই সাতক্ষীরা থেকে তাঁকে টাঙ্গাইলে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। নাদিরা ইয়াসমিনের পক্ষে এখন কে দাঁড়াবে? প্রতিবাদ অবশ্য দু-চারটি সংগঠন থেকে করা হয়েছে। তবে সেসবের তেমন প্রচার নেই। প্রতিবাদকারীদের কণ্ঠে যে জোর আছে তা-ও নয়। তা ছাড়া এখন কে-ই বা শোনে ভালো মানুষের কথা? নাদিরাকে কি শেষ পর্যন্ত চাকরি হারাতে হবে? আমরা জানি না। 

কিন্তু পটুয়াখালীর লামিয়া আক্তার, বয়স যার মাত্র ১৭। তাকে যে প্রাণ দিতে হয়েছে, সেটি তো সবাই জানেন, যাঁরা খবরের কাগজ পড়েন। লামিয়ার বাবাকেও কিন্তু প্রাণ দিতে হয়েছে। এবং বাবার ওই প্রাণদানের ধারাবাহিকতায়ই লামিয়া তার বাঁচার অধিকারটি হারিয়েছে। বেঁচে থাকাটা অসম্ভব দেখে মেয়েটি আত্মঘাতী হয়েছে। তার বাবা জসিমউদ্দিন একটি বেসরকারি সাহায্য সংস্থার ড্রাইভার ছিলেন। না, তিনি কোনো দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাননি। তিনি নিহত হয়েছেন জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে, ঢাকার মোহাম্মদপুরে। জসিমউদ্দিন ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। দুই সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে তিনি থাকতেন ঢাকার আদাবর এলাকায়। তাঁর মৃত্যুতে পরিবারটি দিশাহারা হয়ে পড়ে। শহীদ জসিমউদ্দিনকে দাফন করা হয়েছে তাঁর নিজের গ্রামে। তাঁর কন্যা লামিয়া এক বিকেলে গিয়েছিল বাবার কবর জিয়ারত করতে। সেখান থেকে সন্ধ্যায় সে যাচ্ছিল তার নানাবাড়িতে। পথিমধ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে অপহরণ ও ধর্ষণ করে। সেখানেই শেষ নয় কাহিনির। লামিয়ার মুখ বন্ধ করার জন্য ধর্ষকরা তার যে নগ্ন ছবি যথারীতি ভিডিও করে রেখেছিল, তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। বাবা শহীদ, কন্যা ধর্ষিতা। পরিবার বিপর্যস্ত, ধর্ষিতা কন্যা বিপন্ন। আশা-ভরসাহীন লামিয়া কী করবে ঠিক করতে পারেনি। প্রশ্ন ওঠে, এটিই কি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের বর্তমান মুখচ্ছবি? না, আমরা সেটি জানি না; এবং এটিও জানি যে সাধারণীকরণে ভ্রান্তি ঘটে। তবে এটি আমরা নিশ্চিত জানি যে পাষাণহৃদয় সমাজ ধর্ষকদের নিবৃত্ত করবে কী, উল্টো লামিয়াদেরই অসম্মান করে। লামিয়ার দশা হয়েছে একাত্তরে ‘সম্মানজনক খেতাব’ প্রাপ্ত বীরাঙ্গনারদের মতোই। লামিয়া সাহসী মেয়ে। থানায় গিয়ে সে নালিশ করেছে। বদমাশদের মধ্যে দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তারও করেছে। কিন্তু প্রতিকার তো সুদূরপরাহত, অপরাধীদের যে বিচার হবে সে নিশ্চয়তা লামিয়া পায়নি। প্রাণদানের ক্ষতিপূরণ হিসাবে শহীদ বাবার নামে দুই লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। সোমবার সকালে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে গিয়ে টাকাটা লামিয়ার নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু লামিয়ার পক্ষে বাবার মৃত্যু, নিজের অপমান, বিচারে বিলম্ব, পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট—এতসব অত্যাচার সহ্য করা নিশ্চয়ই অসম্ভব হয়ে পড়েছিল, নইলে সোমবার পর্যন্ত অপেক্ষা না করে শনিবার রাতেই সে গলায় ফাঁস দিয়ে সব যন্ত্রণার অবসান ঘটাবে কেন? লামিয়ার আহত বাবা হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে ১০ দিন লড়াই করে মারা গেছেন, আহত লামিয়া তার অপমান ও বেদনার সঙ্গে লড়াই করেছে ৩৮ দিন, তার পরে আর পারেনি; নিজেই শেষ করে দিয়েছে নিজের বিড়ম্বিত জীবনকে।

যেকোনো সমাজেই নারীর অবস্থান দেখে সংস্কৃতির গুণাগুণের একটি ধারণা পাওয়া যায়। বাংলাদেশে মেয়েরা এখন সব রকমের কাজ করেন; দায়িত্ব পালনে সক্রিয় থাকেন আর রাজনৈতিক আন্দোলনেও যে থাকেন সে তো আমরা দেখি, জানি, উপলব্ধি করি, কিন্তু নারীর মর্যাদার যে বাস্তবিক অবস্থা তার নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায় তাদের নিরাপত্তার অভাব দেখে। হেফাজতপন্থীরা এবং ওয়াজ ব্যবসায়ীরা তাদের প্রতি বিদ্বেষ এমনভাবে প্রচার করেন যে শুনলে অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে এবং জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছা হয় যে তাঁদের নিজেদের ঘরে কি স্ত্রী, কন্যা, ভগ্নি ও নারী আত্মীয়-স্বজন নেই? আমরা তো অনেক এগিয়েছি, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছি, ডিজিটাল হয়ে গেছি, পুরোপুরি স্মার্ট হতে বেশি বাকি নেই, তার মধ্যে মেয়েদের কেন এমন অমর্যাদা? ব্যাখ্যাটি অবশ্যই এই রকমের যে আমাদের সব উন্নতিই পুঁজিবাদী ধরনের এবং পুঁজিবাদী উন্নয়নের আলোকিত দিকটির তুলনায় অন্ধকারগুলোকেই রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রকরা সাদরে গ্রহণ করেছেন। অন্ধকারের ভেতর বড় একটি অংশজুড়ে রয়েছে ভোগবাদিতা; এবং মেয়েদের দেখলেই পুরুষপুঙ্গবদের ভোগবাদী লালসা চঞ্চল হয়ে ওঠে। এটি বিশেষভাবে দেখা যায় তরুণদের ভেতর। নির্মম সত্য অবশ্য এটিও যে দেশে সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা নেই; সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের চর্চা কমতে কমতে একেবারেই নিচে নেমে এসেছে।

ধরা যাক চলচ্চিত্রের কথা। সিনেমা হলে গিয়ে অনেকের সঙ্গে ছবি দেখার ভেতর যে কেবল বিনোদন থাকে তা-ই নয়, থাকে সামাজিকতাও। দেশে লোকসংখ্যা অনেক বেড়েছে, কিন্তু নতুন সিনেমা হল তৈরি হবে কী, যেগুলো ছিল সেগুলোও একে একে নিভে যাচ্ছে; সেখানে গড়ে উঠছে বিপণিবিতান, যে বিতানে সিনেমা হল বাহুল্য জ্ঞানে বর্জিত। পাঠাগারে গিয়ে বই পড়াতে আনন্দ থাকে আবার সামাজিকতাও থাকে। সামাজিকতার বিষয়টি ভুললে চলবে না; মানুষ সামাজিক প্রাণী বলেই অন্য প্রাণীদের থেকে স্বতন্ত্র আচরণ করে এবং সাংস্কৃতিকভাবে নিজের উন্নতি ঘটায়। দেশে এখন নতুন পাঠাগারের প্রতিষ্ঠা নেই, পুরোনো পাঠাগার পাঠকের অভাবে ম্রিয়মাণ। স্কুলে গ্রন্থাগারিক পদ আগে ছিল না, এখন তৈরি হয়েছে, সেটি একটি উন্নতি বটে, কিন্তু তাতে শিক্ষার্থীদের গ্রন্থানুরাগ যে বৃদ্ধি পেয়েছে, তা মোটেই নয়; আগের তুলনায় অনেক কমেছে। শহরগুলোতে গানের স্কুল জনপ্রিয় ছিল; ঘরেও গানের চর্চা চলত। এখনকার অভিভাবকরা ছেলেমেয়েকে কোচিং সেন্টারে আনা-নেওয়াতেই এতটা সময় দিতে বাধ্য হন যে সন্তানদের সংগীতে দক্ষ করে তোলার কথা ভাবার অবকাশটুকু পর্যন্ত পান না।

পাঠাগারের প্রতি কাঠ মোল্লাদের অনীহা সর্বজনবিদিত। অথচ ইসলাম ধর্মের প্রধান অবদানগুলোর একটি ছিল জ্ঞানের বিকাশ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা অসাধারণ উৎসাহে জ্ঞান-বিজ্ঞানে চর্চা করেছেন এবং সেই জ্ঞান সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁরা পাঠাগার গড়েছেন, বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। ওইভাবে মানবসভ্যতার অগ্রগতিতে তাঁরা অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। অনেক দেশেই এখন তাঁদের অগ্রগমনটা বিপরীতমুখী। একাত্তর সালে ‘ইসলাম রক্ষা’য় স্বনিয়োজিত পাকিস্তানি হানাদাররা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্যাম্প গেড়ে বসেছিল, সেখানে গ্রন্থাগারগুলোকে জ্বালানি সরবরাহকারী হিসেবে ব্যবহার করে তারা সুখ পেয়েছে। তাদের স্থানীয় দোসররা, বিশেষভাবে আলবদরবাহিনী ঠিক করেছিল গ্রন্থাগারগুলোতে হানা দিয়ে অবাঞ্ছিত গ্রন্থ চিহ্নিত করে সেগুলোকে ভস্মীভূত করবে। বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে গ্রন্থও প্রাণ হারাবে। তা বুদ্ধিজীবী নিধনে তারা ভালোই দক্ষতা দেখিয়েছে, গ্রন্থ নিধনের জন্য সময় পায়নি। তবে অতি সম্প্রতি শুনলাম তাদের মতাদর্শিক বংশধররা টাঙ্গাইলে পূর্ববর্তীদের অসমাপ্ত কাজে হাত লাগিয়েছে। তারা একটি গ্রন্থাগার থেকে পাঁচ শতাধিক গ্রন্থ লুণ্ঠন করে ছালায় ভরে নিয়ে গেছে। গ্রন্থাগারের আসবাব ভাঙচুর করেছে, যাতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার টাকার। তবে গ্রন্থগুলো তারা পুড়িয়ে ফেলেনি, ইউএনওর কাছে জমা দিয়েছে এবং থানায় গিয়ে খবর দিয়েছে যে অনেকগুলো পলাতক দাগি আসামি ধরা পড়েছে। তাদের সাফ কথা, এলাকায় কোনো পাঠাগার থাকবে না। অথচ টাঙ্গাইল তো সংস্কৃতিচর্চার জন্য সুখ্যাত ছিল। মীর মশাররফ হোসেন টাঙ্গাইলে বসে সাহিত্যচর্চা করেছেন, টাঙ্গাইল থেকে ঢাকায় এসে সেই ১৯২৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মুসলমান নারী শিক্ষার্থী ফজিলাতুন্নেসা অঙ্কশাস্ত্রে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে সারা বাংলায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছিলেন; মওলানা ভাসানীও টাঙ্গাইলে বসবাস করতে পছন্দ করতেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ভূমিকা গৌরবমণ্ডিত। সেসবকে বিদায় দিয়ে ‘তৌহিদী জনতা’র বর্তমান উদ্যোগ বোধ করি এই লক্ষ্যে যে টাঙ্গাইলে শুধু তাঁরাই থাকবেন আর থাকবে মুখোমুখি বসিবার প্রগাঢ় অন্ধকার।

কিশোর অপরাধী বাড়ছে। এর একটি বড় কারণ সংস্কৃতির চর্চা নেই। আমরা যখন অপেক্ষাকৃত কম উন্নত ছিলাম, দেশে তখন কিশোর সংগঠন ও কিশোর আন্দোলন ছিল, এখন সেগুলো দিবালোকে স্বপ্নের দশা পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় আছে অথচ ছাত্রসংসদ নেই এমন অবস্থা ঔপনিবেশিক শাসনামলেও ভাবা যেত না; মুক্ত স্বাধীন স্বদেশে এখন আমরা সেটিকে দিব্যি মেনে নিয়েছি।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সর্বশেষ খবর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল
স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা