শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৫, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

বল প্রয়োগ কিংবা ত্রাসের সঞ্চার করে কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা তার অঙ্গসংগঠনগুলোর উত্থান কিংবা পতন রোধ করা যায় না। কারণ রাজনীতি বিষয়টি হচ্ছে জনগণের মতামতনির্ভর একটি ক্ষেত্র, যেখানে অগণতান্ত্রিক কিংবা অনৈতিকভাবে শক্তি প্রয়োগ কোনো যুক্তিনির্ভর পরিণতিতে বা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে জনগণকে সাহায্য করে না, বরং জনসাধারণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা কিংবা মতামতের বাইরে একতরফাভাবে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে গেলে সেটি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।

গণতন্ত্র বিষয়টি আসলে ব্যাপক জনমানুষের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার সঙ্গে জড়িত যেকোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা একটি দেশের জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতুবন্ধের মতো কাজ করে। সে ক্ষেত্রে কোনো দেশের সরকার কিংবা রাজনৈতিক দল যদি তাদের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, তাহলেই সমাজে কিংবা দেশে শুরু হয় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাগুলো, যা শান্তি, শৃঙ্খলা ও মানবাধিকারের ব্যত্যয় ঘটায়। এতে জন্ম নেয় অগণতান্ত্রিক অশুভ কিংবা পশুশক্তি। দেশের যেকোনো সরকার কিংবা দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলের এই মৌলিক বিষয়গুলো বুঝতে হবে।

অতি সম্প্রতি দেশের গোপালগঞ্জে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘জুলাই মার্চ’ কিংবা পদযাত্রা ও জনসভাকে কেন্দ্র করে যে নৈরাজ্যকর ঘটনাটি ঘটে গেছে, তাতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, নাগরিক পার্টি এবং সর্বোপরি আপাতত নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কার্যকলাপ নিয়ে বিস্তর আলোচনা কিংবা সমালোচনা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম কিংবা সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে যে বিষয়টি একটি ব্যাপক তর্কবিতর্কের ঝড় বইয়ে দিয়েছিল, যা এখনো চলমান।

এখানে প্রথম আলোচ্য বিষয়টি হলো সরকার কিভাবে গোপালগঞ্জের মতো একটি স্পর্শকাতর রাজনৈতিক এলাকায় সংবেদনশীল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে অভ্যুত্থান-উত্তরকালে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির একটি যাত্রা, সমাবেশ কিংবা জনসভার অনুমতি দিয়েছিল? সেখানকার বিদ্যমান পরিবেশ কিংবা পরিস্থিতি নিয়ে কী ধরনের গোয়েন্দা তথ্য ছিল সরকার ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে? থাকলে সেখানে দলের নেতাকর্মী ও অংশগ্রহণকারী জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধানের জন্য কী ব্যবস্থা নিয়েছিল? কী কারণে সভাস্থল ও তার আশপাশে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ব্যাপক হামলা ও ভাঙচুর সম্ভব হলো, যাতে চারজন মানুষ প্রাণ হারাল?

জাতীয় নাগরিক পার্টির গোপালগঞ্জে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক পদযাত্রা, সমাবেশ কিংবা জনসভা ঠেকানোকে কেন্দ্র করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও তাদের মূল দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল বলে গণমাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। তৎকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার যে আন্দোলনের কারণে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পতন ঘটেছে, জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয়েছে এবং এমনকি ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে, তারা আওয়ামী লীগের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জে সভা-সমাবেশ করে যাবে, সেটি কিভাবে সহ্য করবে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগ? সে সংক্রান্ত কোনো গোপন কিংবা প্রকাশ্য তথ্য কি আগে থেকে ছিল বর্তমান সরকার, তাদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং এমনকি জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের কাছে? ছিল বলে মোটেও মনে হয় না।

বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল ও অন্যদের যোগসাজশে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানো হয়েছিল। এতে পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সেসব গুরুতর হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে আপাতত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বলা হয়েছে, আইনানুগভাবে হত্যকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচার হবে। তাদের অর্থাৎ অভিযুক্তদের অনেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। সেসব ব্যক্তির মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতে পলায়ন করলেও গোপালগঞ্জের মতো শক্তিশালী দলীয় অবস্থানে আশ্রয় নিয়েছে অনেকে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার বৃহত্তর স্বার্থে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বাহিনী তাদের কয়জনকে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে? গোপালগঞ্জে প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশ বা সভার আগ পর্যন্ত সরকারের গোয়েন্দা কিংবা স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে অভিযুক্তদের সম্পর্কে কী ধরনের তথ্য ছিল, সে সম্পর্কে কি সরকার কিংবা কর্তৃপক্ষ কোনো কিছুই জানত না? জেনে থাকলে সময়োচিতভাবে কোনো ব্যবস্থা নিতে সরকার ব্যর্থ হয়ে থাকলে তার জবাব অবশ্যই দিতে হবে। নতুবা ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের অভিযোগ উঠবে।

এ কথা ঠিক যে আইনানুগ প্রক্রিয়ায়ই আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রলীগের অপরাধের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত বিচার হতে হবে। সে সিদ্ধান্ত আসতে হবে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের কাছ থেকে। নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রতি দেশের শিক্ষিত তরুণসমাজের যথেষ্ট সমর্থন ও সহানুভূতি থাকলেও অপরাপর রাজনৈতিক দলের না-ও থাকতে পারে। অনেকে মনে করে, বিভিন্ন ঘটনা; যেমন—চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির কারণে দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ক্রমেই জনসমর্থন হারিয়ে ফেলতে পারে। তাই তারা দ্রুত একটি সাধারণ নির্বাচনের পক্ষে।

আবার অনেকে মনে করে, নবগঠিত দল হিসেবে সংগঠিত হওয়ার জন্য নাগরিক পার্টির আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন। তাই তারা এখনই নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা চায় বিচার ও অন্যান্য সংস্কারবিষয়ক কার্যক্রম আরো এগিয়ে যাক। এসব নিয়ে উল্লিখিত দুটি দলের মধ্যে বেশ কিছু মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু তাহলেও জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে তাদের মধ্যে কোনো অনতিক্রমনীয় মতভেদ কাম্য নয়। এতে সমগ্র দেশ বা সারা জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

ফ্যাসিবাদী হাসিনার বর্বর বাহিনীর গুলিতে গত বছর ১৬ জুলাই শাহাদাতবরণ করেছিলেন রংপুরের অকুতোভয় ছাত্র আবু সাঈদ। সে বিশেষ দিনটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি সেখান থেকে পদযাত্রা ও রাজনৈতিক সমাবেশের এক কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল সেখান থেকে গোপালগঞ্জ হয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করা; জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানকে প্রকৃত অর্থে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অবিলম্বে একটি জুলাই সনদ ঘোষণা করতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারকে বাধ্য করা। কিন্তু সরকারের অদক্ষতা ও অকার্যকারিতার কারণে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়নি। ফলে মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে বর্বরোচিতভাবে সোহাগকে দুর্বৃত্তের হাতে প্রাণ হারাতে হয়েছে।

এর পরপরই জাতীয় নাগরিক পার্টির গোপালগঞ্জ মার্চ কিংবা পদযাত্রা ও জনসভার ওপর নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সংগঠিত বাহিনী আক্রমণ চালিয়েছে। বর্তমান সরকারের ‘অসহায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা’ শুরুতেই তার বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গোপালগঞ্জে আয়োজিত সমাবেশ কিংবা জনসভার ওপর দফায় দফায় সশস্ত্র হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তরা। এতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জারি এবং এমনকি শেষ পর্যন্ত কারফিউ ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।

সে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সংগত কারণেই এখন জনমনে সন্দেহ দেখা দিয়েছে, এ সরকার কি আগামী নির্বাচনটি নিরাপদ কিংবা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সমর্থ হবে? নির্বাচন নিয়ে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন বক্তব্য থাকতেই পারে। সেটি কোনো অগণতান্ত্রিক বিষয় নয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, এসব ক্ষেত্রে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো বলিষ্ঠতা কিংবা দক্ষতার পরিচয় দিতে পারছে না। এ ব্যাপারে নেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কোনো সম্মিলিত কার্যকর উদ্যোগ বা প্রচেষ্টা। এই ব্যর্থতা কি শুধুই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের নেতাদের? এতে কি অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না?

এ সরকারের অবশিষ্ট সময়টুকুতে তারা যদি অনেকের মতো জুলাই-আগস্টের স্পিরিট কিংবা আমূল পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাকে হারিয়ে ফেলে, তাহলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় শুধু একটি নিছক রাজনৈতিক স্লোগানেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়বে। দেশ আবার রসাতলে যেতে শুরু করবে। বিপ্লবোত্তর কিংবা গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী একটি সরকার যদি তার কাঙ্ক্ষিত দিকদর্শন হারিয়ে ফেলে এবং চেতনালব্ধ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিটি খুইয়ে বসে, তাহলে শুধু দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রেই নয়, আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রটিও বিপন্ন হয়ে পড়বে, যা জাতির জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

৮ মিনিট আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা