শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৫, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তারা বাংলাদেশকে তাদের একক অর্জন এবং দেশটিকে কেবল ‘তাদের দেশ’ বলে মনে করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময় বিশ্বের বহু দেশ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কোনো না কোনো নেতার নেতৃত্বে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে আবির্ভূত হয়েছে; কিন্তু ইতিহাস সম্পর্কে পুরোপুরি অজ্ঞ অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ইতিহাস অস্বীকারকারী আওয়ামী লীগ এবং দলটির সুবিধাভোগী বুদ্ধিজীবীরা জনগণকে বিশ্বাস করাতে চান যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত ‘তাদের নেতা’ শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়া বাংলাদেশ কোনো দিন স্বাধীন হতে পারত না এবং তাঁর ‘সুযোগ্য কন্যা’ শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশকে তাঁর মরহুম পিতার আরাধনা ও স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। কে আওয়ামী লীগকে বোঝাবার সাধ্য রাখে যে উপমহাদেশের ইতিহাসে ‘১৯৪৭’ সংখ্যার একটি গ্রেগরীয় বছর না আসত, তাহলে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত অখণ্ড ভারতেরই অংশ থাকত।

১৯৪৭ সালের এক বছর পরই বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে দেড় গুণের বেশি বড় দক্ষিণ ভারতের নিজামশাসিত হায়দরাবাদ, ১৯৫৪ সালে পন্ডিচেরি, ১৯৬১ সালে গোয়া এবং ১৯৭৫ সালে সিকিম কীভাবে ভারতভুক্ত হলো অথবা ৭৮ বছর  ধরে কাশ্মিরীরা আজাদির জন্য যুগপৎ রাজনৈতিক আন্দোলন ও সশস্ত্র সংগ্রাম করা সত্ত্বেও কেন স্বাধীনতা লাভ করতে পারছে না, সেসব ইতিহাস আওয়ামী মস্তিষ্কে কোনোভাবেই প্রবেশ করবে না। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্ত হস্তে ও হৃদয় খুলে সহযোগিতা দানে ভারত যেভাবে উতলা হয়েছিল, একইভাবে যদি তারা কাশ্মীর এবং যুদ্ধরত ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর স্বাধীনতাকামীদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করত, তাহলে বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের সদিচ্ছা ও সদুদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টির কোনো ঘটনা ঘটত না।

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায় আওয়ামী লীগ কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতার একক কৃতিত্ব দাবি, তাদের নেতা শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও পক্ষে যে বাংলাদেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করা, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব ব্যাপার এবং তারা ভিন্ন আর কেউ দেশপ্রেমিক নয়-সবই মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল যদি না শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা ক্ষমতা হাতে পেয়ে দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতেন। তাঁরা উভয়ে যা করেছেন তার মধ্যে ছিল জনগণের মৌলিক অধিকার-বাকস্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, চলাফেরার স্বাধীনতা, সমাবেশ-বিক্ষোভের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার-সবই সম্পূর্ণভাবে হরণ। নির্বাচনব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ কেবল তাদের নিজেদের বিজয় অর্জনের কারসাজির উপায়ে পরিণত করেছিল। এর পরিণতিতে পিতা ও কন্যা উভয়ের ক্ষেত্রে যা ঘটা অবশ্যম্ভাবী ছিল তাই ঘটেছিল এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও যে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের সুফল ভোগ করতে পারেনি, তার পেছনে এ দুই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই বহুলাংশে দায়ী।

বাংলাদেশের ইতিহাসের কোনো পর্যায়েই আওয়ামী লীগ তাদের ভুল স্বীকার করেনি। এমনকি মাত্র এক বছর আগে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়ে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলন দমন করতে গণহত্যা চালানোর পরও আন্দোলনকারীদের প্রতিহত করতে সক্ষম না হয়ে পলায়নে বাধ্য হলেও শেখ হাসিনা এখন পর্যন্ত বলে যাচ্ছেন, ‘আমার কী দোষ!’ দলীয় বশংবদরা তাঁর সঙ্গে সুর মেলাচ্ছেন, ‘আমরা কী করেছি?’ আওয়ামী লীগ যদি সত্যি সত্যি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করত তাহলে তারা তাদের দলদাস বুদ্ধিজীবী ও গবেষকদের নিয়োগ করে তাদের সরকারের ন্যক্কারজনক বিপর্যয়ের কারণ মূল্যায়ন ও বিশ্লেষণ করত। দেশ পরিচালনায় তাদের ব্যর্থতার দায়ভার নিয়ে তারা জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে পারত। দলের বা প্রশাসনের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে থাকা কোনো মহল যদি ছাত্র-জনতার সরকারবিরোধী আন্দোলন ও আন্দোলনের নেতাদের সমূলে বিনাশ করাসহ আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে উসকানি দিয়ে থাকে তাহলে তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে পারত; কিন্তু শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকার এসবের কোনো কিছু করেনি। কারণ তারা মনে করে যে আওয়ামী লীগের যে কোনো স্তরের নেতা-কর্মী কোনো অঘটন ঘটালেও তা অপরাধ নয়। আইনের চোখে যেসব কর্মকাণ্ড সবার জন্য অপরাধ, সেসব অপরাধ থেকে আওয়ামী লীগ তাদের শাসনামলে সব সময় অভিনবভাবে দায়মুক্তির সুবিধা পেয়েছে।

ভারত সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে শেখ হাসিনা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে এখনো তাঁর দলের লোকজনকে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন হিংসাত্মক পথ অবলম্বন করে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। যার সর্বশেষ দৃষ্টান্ত চার দিন আগে তাঁর নির্দেশনায় গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশস্থলে হামলা, যা রক্তক্ষয়ী হয়ে উঠেছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও সেনাবাহিনীকে মাঠে নামতে হয়েছিল। সেখানে চারজনের মৃত্যু ঘটে এবং বহু লোক আহত হয়। আহতরা কেউ শেখ হাসিনার স্বজন নন, তাঁর দলের উল্লেখযোগ্য কোনো নেতা-কর্মীও নন। সাধারণ মানুষ। ১৯৭১ সালে ভারতে আশ্রয় নেওয়া এক কোটি লোকসহ মোট সাড়ে সাত কোটি লোকের বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য নিহত হওয়ার দৃষ্টান্ত নেই। বর্তমানে ১৭ কোটির অধিক অধিবাসীর বাংলাদেশে এমনকি তাঁর সম্প্রসারিত পরিবারের কোনো সদস্য হতাহত হবেন না, এটাই স্বাভাবিক। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট রাতে ছোট বোনসহ শেখ হাসিনা ছাড়া তাঁর পরিবারের সব সদস্য ও তাঁর বৃহত্তর পরিবারের কিছু সদস্যের দুঃখজনক মৃত্যুর সঙ্গে সরকারবিরোধী কোনো আন্দোলনের সম্পর্ক ছিল না। কারণ তখন দেশ ছিল রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলশূন্য, গণতন্ত্রবিহীন। জনগণের ক্ষোভ প্রকাশ ও দাবিদাওয়ার পক্ষে আন্দোলন করা তো দূরের কথা, শেখ মুজিবের একদলীয় বাকশালী শাসনে তখন মানুষের কথা বলার স্বাধীনতাটুকুও ছিল না। যার খেসারত তাঁকে চরমভাবে দিতে হয়েছে।

শেখ হাসিনা তাঁর পিতার ভুল থেকে শিখতে পারতেন। আওয়ামী লীগ নিজেদের পুরোনো ভুল শুধরে নিতে পারত; কিন্তু তারা তাদের নিহত নেতার রক্তের প্রতিশোধ গ্রহণের শপথে বলীয়ান। তারা শেখ মুজিবুর রহমানকে সব মানবিক ভুলভ্রান্তির ঊর্ধ্বে অতিমানব বানিয়ে ফেলেছিল এবং তাঁর কন্যা শেখ হাসিনাকেও পরিণত করেছিল অতিমানবীতে। তারা গোপালগঞ্জের ঘটনাকে গত বছরের ৫ আগস্টের পর তাদের  বিজয়ের শুভসূচনা বলে বর্ণনা করছে। তাদের কাছে গোপালগঞ্জ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের লেনিনগ্রাদের মতো, যে নগরীতে আক্রমণ চালিয়ে হিটলারের নাৎসি বাহিনীকে চরম নাকানিচুবানি খেতে হয়েছিল এবং তাঁর পতন ত্বরান্বিত করতে মিত্রবাহিনীকে উৎসাহিত করেছিল।

এ কথা সত্য, গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান এবং তাঁর কবরও সেখানে। ১৯৭০ সাল থেকে পরবর্তী সময়ে যতগুলো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, গোপালগঞ্জে অন্য কোনো দল সুবিধা করতে পারেনি। এটা হতেই পারে এবং তাতে কারও আপত্তিও নেই, ক্ষতিরও কোনো কারণ নেই। বিশ্বের বহু দেশে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রতিটি দলের নির্দিষ্ট কিছু রাজ্য বা এলাকা থাকে, যেখানে প্রতিপক্ষ দল হাজার চেষ্টা করেও ভাঙন ধরাতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্রে তা আরও প্রকটভাবে আছে। স্টেটগুলোতে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান পার্টির নিয়ন্ত্রণ অনুযায়ী ভাগ করা হয় যথাক্রমে ‘ব্লু স্টেট’ ও ‘রেড স্টেট’ নামে। পার্শ্ববর্তী ভারতেও এমন আছে, কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নির্বাচনি নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাবের বাইরে গোপালগঞ্জকে সারা দেশে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে বিবেচনা করে দলীয় কর্মীদের উসকানি দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য শেখ হাসিনার নির্দেশনা রাজনৈতিকভাবে অপরিণামদর্শিতা। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ীও গর্হিত ও দণ্ডনীয় অপরাধ।

বাংলাদেশের কোনো দুর্বলতম সরকারের পক্ষেও কি দেশের ক্ষুদ্র একটি অংশকে দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ও অরাজক পরিস্থিতি বজায় রাখা অথবা সেখান থেকে দেশের অন্যান্য স্থানে সন্ত্রাস রপ্তানি করার সুযোগ দেওয়া সম্ভব? গত বুধবার শেখ হাসিনার উসকানিতে গোপালগঞ্জের আওয়ামী লীগ এবং অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক ইতোমধ্যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীরা জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশ ও মিছিলকে কেন্দ্র করে যে তাণ্ডব চালিয়েছে তার পরিণতিতে গোপালগঞ্জ শহর বলতে গেলে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। হতাহতের পরিবারগুলোর আহাজারি চলবে দীর্ঘদিন। শেখ হাসিনা গত বছরের গণহত্যাকে ‘আমার কী দোষ?’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। গোপালগঞ্জের ঘটনায় হতাহতের পেছনে তাঁর উসকানির যে বড় ভূমিকা ছিল, তা তাঁর স্বীকার করার প্রশ্নই আসে না। জুলাই বিপ্লবে নিহতদের বেলায় তিনি দাবি করেছেন, যে গুলিতে ওরা মরেছে, পুলিশ ওই গুলি ব্যবহার করে না। এবারের নিহতদের শরীরে বিদ্ধ গুলি সম্পর্কে এখনো তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। আশা করা যায়, যথাসময়ে তিনি এ সম্পর্কে উপযুক্ত কিছু বলবেন। তবে আওয়ামী দৃষ্টিকোণ থেকে এটা ধরে নেওয়াই উত্তম যে ২০০৯-২০২৪ মেয়াদে শেখ হাসিনার শাসনে বাংলাদেশে অন্যায়-অবিচার কিছুই ঘটেনি।

শেখ হাসিনা ৪৪ বছর যাবৎ এককভাবে আওয়ামী লীগ শাসন করছেন এবং ২০ বছর ৭ মাস বাংলাদেশ শাসন করেছেন। এ দীর্ঘ মেয়াদে তিনি তাঁর দলের সর্বস্তরে একটি চেতনার অনুপ্রবেশ ঘটাতে সফল হয়েছেন যে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে সে নির্বাচনে যে কোনো উপায়ে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত করতে হবে, জাতীয় সংসদকে হতে হবে বিরোধী দলশূন্য অথবা নগণ্যসংখ্যক সদস্য সমন্বয়ে অনুগত বিরোধী দলসহ, বারবার সরকার গঠন করবে আওয়ামী লীগ। যত দিন দেশে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব থাকবে, দেশ ও জনগণ আওয়ামী অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে পারবে না। আওয়ামী লীগকে কীভাবে অস্তিত্বহীন করা সম্ভব? দলটিকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে তা সম্ভব নয়। অন্তর্বর্তী সরকারেরও এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সংগত হবে বলে মনে করি না। অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িক এক ব্যবস্থা। বিদ্যমান কাঠামোতে রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগকে হটিয়ে দিতে বিএনপি সম্ভবত কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারত। আওয়ামী লীগের মন্দ কাজগুলোর তথ্যপ্রমাণই আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে নির্বাসনে পাঠানোর যথার্থ উপায় হতে পারত যদি বিএনপি সুসংগঠিত কোনো দল হতো। ইতোমধ্যে তারা চাঁদাবাজি ও চাঁদার উৎসগুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেদের মধ্যে বেপরোয়া লড়াই করে দিশাহারা হয়ে পড়া জনগণকে চরম হতাশ করেছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষায় দেশবাসীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। তারা আর কড়াই থেকে গনগনে চুলায় পড়তে চায় না।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
সর্বশেষ খবর
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে নিহত ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে নিহত ৩৪, নিখোঁজ ৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা