শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৪, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন

সন্দেহাতীতভাবে দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি কঠিন সময় পার করছে। কারণ একদিকে রয়েছে সংস্কারের নামে বিএনপিকে বিব্রত করার কৌশল, অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের কূটকৌশল ও হিংসাত্মক কার্যকলাপ। পরিস্থিতি মোকাবেলায় দলটি যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো, বিএনপি কি রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার, নাকি প্রতিহিংসার শিকার? নাকি কারো চক্রান্ত? যদি এমনটাই হয়, তাহলে এসবের সমাধানে বিএনপির কৌশল কী হতে পারে?

বিএনপির ইচ্ছা দ্রুতই রাজনৈতিক অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে সক্রিয় দলগুলোর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন, কিন্তু প্রক্রিয়াটা যে সহজভাবে হচ্ছে না কিংবা হতে দেওয়া হবে না, তা মোটামুটি পরিষ্কার। এর প্রথম ও প্রধান বাধা বিএনপির ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা অনুপ্রবেশকারী! তাঁদের কেউই দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বা বিএনপির আদর্শ, নীতি কিংবা নৈতিকতার ভেতরে নেই। জুলাই ২০২৪-এর পরবর্তী সময়ে দলটির বিভিন্ন কমিটিতে হঠাৎ করে পদ পাওয়া কর্মীদের ব্যাপারে আরো সক্রিয় ও সজাগ হওয়ার সময় এখনই। বিগত দিনের লড়াই-সংগ্রামে টিকে থাকা দলটির ভেতরে অসংখ্য ত্যাগী নেতা রয়েছেন, যাঁদের বিভিন্ন দায়িত্বশীল পদ দিয়ে মূল্যায়ন করার সময় এখনই। নয়তো সেটি হবে অবমূল্যায়ন।

২.

সংস্কার প্রশ্নে বিএনপির কিছু মতভিন্নতা রয়েছে, সেটি সবাই জানে। আবার মতভিন্নতার ভেতর দিয়েই দেশে গণতন্ত্রের ভিত শক্ত ও প্রতিষ্ঠিত হয়। বাস্তবতা বলে আসলে মতভিন্নতা নয়, বিগত দিনের লড়াই-সংগ্রাম ও নির্যাতনের মাঝেও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা পেশ করেন, যা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আন্দোলনের মাঠে কর্মীরা জীবনও দিয়েছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে যখন জুলাই চব্বিশ নেমে এলো, পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনে প্রাসঙ্গিক হলো বিএনপির সংস্কার প্রস্তাব।

ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ও বিএনপির সংস্কারে কোথাও কোথাও কিছুটা দূরত্ব তৈরি হলে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ জুলাই বিপ্লবের সম্মুখসারির নেতাদের সমন্বয়ে তৈরি এনসিপি সরকারের সংস্কার প্রস্তাবে সম্মতি জ্ঞাপন করে। এর মূল কারণ, রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে তাদের নিজস্ব বয়ান বা বক্তব্য যৌক্তিকভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারেনি। বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাবে যে অগ্রণী ভূমিকায়, তা প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলো স্বীকার করছে না।
বিএনপিকে সরাসরি মিডিয়া ট্রায়ালের সামনে দাঁড় করানোটা কোনো কোনো দলের পক্ষে যৌক্তিক সমাধান যেন। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও ইউটিউবে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা নিম্নরুচির পরিচয় দিয়ে প্রতিনিয়তই আক্রমণ কিংবা অপমানিত করছেন।

মানে যা নয়, তা-ই বলছেন ও করছেন, যার মোক্ষম জবাব বিএনপি দিতে পারছে না। বিএনপি বড় দল হিসেবে সংযমের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে, এটি একটি মুখ্য কারণ হতে পারে। হতে পারে, এই মুহূর্তে সক্রিয় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে খেপিয়ে দিলে তারা নির্বাচনে অনীহা প্রকাশ করবে। অথবা নির্বাচন যখনই হোক, শক্ত প্রতিপক্ষ প্রয়োজন। দেখা গেল, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর কথা রাখতেই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ব্যবস্থা সম্পন্ন করছেন। কিন্তু ঠিক তখনই জামায়াত বা এনসিপি বলল, নির্বাচনের প্রতি আমাদের অনাস্থা। তাই রাজনীতির খোলা ময়দান হওয়া সত্ত্বেও বিএনপিকে আরো কৌশলী, আরো সাবধান হতে হবে। কারণ আগামী নির্বাচনটি হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন।
অনুমান করে বলছি, নির্বাচনটি হতে পারে তিনটি ব্লকে। প্রথম ব্লকে বিএনপি, দ্বিতীয় ব্লকে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন ও এনসিপি আর সর্বশেষ ব্লকে ১৪ দল। যদিও নির্বাচনের আগে আরো জল ঘোলা হবে, ঘোলা জলে মাছ শিকার হবে, বিএনপিকে টার্গেট করে কঠিন পরিস্থিতির মুখে ফেলা হবে। এর পরও সব দলেরই লক্ষ্য থাকবে একটিই—বিএনপি ঠেকাও! তার পরও নির্বাচনের আগে নির্বাচনের পরিস্থিতি তৈরি করতে জামায়াত, এনসিপি ও অন্যান্য দলকে নির্বাচনমুখী লাইনে রাখাও বিএনপির দায়িত্ব। তাই সমীকরণ যতই কঠিন হোক, পথ এগোতে হবে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে।

৩.

বলার অপেক্ষা রাখে না, নির্বাচন না হলে দেশ রসাতলে যাবে। ইন্টেরিমের ব্যর্থতার ষোলো কলা পূর্ণ হলে দেশ যাবে অন্য কারো কবজায়। এতে ছোট ছোট দলের চেয়ে ক্ষতিটা বড় দল হিসেবে বিএনপির বেশি। এমতাবস্থায় বিএনপি সব দলকে ডেকে প্রশাসনের ব্যর্থতা তুলে ধরার পাশাপাশি আসন্ন নির্বাচন, সংকট ও সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে পারে।

বিএনপিতে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধা বর্তমানে দেশের প্রায় মোট মুক্তিযোদ্ধার অর্ধেক। দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, যিনি নিজে মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন। সেই দলটির একাত্তর ও মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে আপসহীন থাকাটা স্বাভাবিক। আলোচনার সুবিধার্থে বলা যেতে পারে, একজনও মুক্তিযোদ্ধা দলটিতে না থাকলেও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল একটি অধ্যায়, মুক্তিযোদ্ধারা জাতির সূর্যসন্তান। বিএনপি তা জানে, মানে এবং স্বীকারও করে। করতেই হবে। ভবিষ্যতে যেন তা অব্যাহত থাকে বিষয়টি জাতির সামনে পুনরায় ব্যক্ত করার অর্থ হলো দেশের আগের ইতিহাস বিএনপি কখনোই ভোলে না। একই সঙ্গে নব্বই ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান এবং অভ্যুত্থানে শহীদদের ব্যাপারে বিএনপি বেশ তৎপর। জুলাই চব্বিশ স্মরণে তাদের এক বছর পূর্তিতে নানা রকম উদ্যোগ ও উদযাপন প্রশংসার দাবি রাখে।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দেশের ইসলামী দল কিংবা ধর্মপ্রাণ মানুষের পক্ষে বরাবরই শক্ত শক্তি হিসেবে ছিলেন। তা পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত। বর্তমানে অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম, পাশাপাশি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিও বিএনপির অবস্থান ধীরে ধীরে জাতির সামনে পরিষ্কার করতে হবে। মোদ্দাকথা, বিএনপিকে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সামনের দিকে এগোতে হবে। এই মুহূর্তে বড় দল হিসেবে সম্ভবত এটিই তাদের দায়িত্ব।

লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
সর্বশেষ খবর
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে বিপদসীমার পানি, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদে বিপদসীমার পানি, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা