শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

তারেক রহমান কেন টার্গেট

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান কেন টার্গেট

এখন থেকে সাড়ে আঠারো বছর আগে একটি জাতীয় দৈনিকে নিবন্ধ লিখেছিলাম ‘তারেক রহমান কেন ওদের টার্গেট’ শিরোনামে। তখন দেশে জরুরি অবস্থা চলছিল। অর্থাৎ ফখরুদ্দীন-মইন ইউর আধাসামরিক শাসনের সময়। সে সময় দেশের কয়েকটি সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলে বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ প্রচারণা চলছিল। জনসমক্ষে তাঁকে ভিলেন বানানোর সে প্রচেষ্টা দেশবাসীকে বিস্মিত করলেও ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনের ভয়ে কেউ-ই তেমন মুখ খোলেনি। খোলার উপায়ও ছিল না। এদিক-সেদিক কিছু লিখলে বা বললেই বিশেষ এক জায়গা থেকে ‘চায়ের দাওয়াত’ আসত। সে চায়ের কী স্বাদ তা যারা দাওয়াত পেয়ে পান করছেন তারাই জানেন। আমি তখন বিএনপির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক দিনকালের সহকারী সম্পাদক। তারেক রহমানের সঙ্গে পরিচয় ও কাছ থেকে তাঁকে অবলোকনের সুবাদে সেসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কলম ধরার তাগিদ অনুভব করলাম।

জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি। আর আমার নিবন্ধটি দৈনিক দিনকালে বেরোয় ১৯ ফেব্রুয়ারি। সম্ভবত ওয়ান-ইলেভেনের পর তারেক রহমানের পক্ষে সেটাই ছিল পত্রিকায় প্রকাশিত প্রথম নিবন্ধ। উল্লিখিত নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক নেতা বা নেত্রী দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপসহীন, অতন্দ্র প্রহরী হয়ে গণতন্ত্রকে রক্ষায় দৃঢ়তার সঙ্গে জনগণকে নেতৃত্ব দিয়েছেন কিংবা বাংলাদেশকে শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস পেয়েছেন, তিনিই পরিণত হয়েছেন ওই চিহ্নিত গোষ্ঠীর আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে। তারেক রহমানের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার কাজ করছে।’ (দৈনিক দিনকাল, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭)। নিবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই আমাকে সতর্ক করেছিলেন, এ কারণে জুলুম-নির্যাতনের কবলে পড়তে পারি। কেউ কেউ বলেছিলেন, এভাবে খোলা হাতে না লিখতে। তবে আমি ভীত হইনি বা দমে যাইনি। তারপরও বেশ কিছু নিবন্ধে আমি বন্দি খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে কথা বলেছি। সেজন্য কী কী বাধা বা হুমকির সম্মুখীন হয়েছি এবং তা কীভাবে মোকাবিলা করেছি, সেসব প্রসঙ্গ এখানে অবান্তর।

আজ এত দিন পর ঠিক সে নিবন্ধের কাছাকাছি শিরোনামে একটি প্রতিবেদন পড়েই অতীতের কথাগুলো মনে পড়ল। ১৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘টার্গেট তারেক রহমান’। তাতে বলা হয়েছে তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিপক্বতা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শিতা এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে দেশবাসীর যে আস্থা তাঁর প্রতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে ঈর্ষান্বিত গোষ্ঠীর টার্গেটে পরিণত হয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘একটি মহল তারেক রহমানের চরিত্রহননের দুঃসাহস দেখিয়েছে। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করতে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চলছে। সেই চক্রান্তের একমাত্র লক্ষ্য হলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিএনপি নেতারা মনে করেন, ‘তারেক রহমানের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে একটি মহল নানাভাবে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। রাজনৈতিকভাবে ভোটের মাধ্যমে তাঁকে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হওয়ার ভয়ে অগণতান্ত্রিক শক্তিগুলো তাঁর বিরুদ্ধে সক্রিয়। তারা তারেক রহমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ বিশেষ মহলটি কারা, তা মির্জা আলমগীর কিংবা বিএনপি নেতারা পরিষ্কার করে বলেননি। তবে বুঝতে সমস্যা নেই, যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার পথে তারেক রহমানকে প্রতিবন্ধক বলে মনে করছেন, ‘বিশেষ মহলটি’ তারাই।

সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের শিকার তারেক রহমান এর আগেও হয়েছেন, যে কথা নিবন্ধের শুরুতেই উল্লেখ করেছি। তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ২০০১ থেকে ২০০৬ ও পরবর্তীকালে এক-এগারো সরকারের আমলে এ অপপ্রচারকরা ছিল আধিপত্যবাদী শক্তির শিখণ্ডী। তারা তারেক রহমানের চরিত্রহননের মাধ্যমে এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পরবর্তী নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে সে শক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চেয়েছিল। এটা অস্বাভাবিক কোনো ব্যাপার নয়। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে দেখা যায়, যখনই তৃতীয় বিশ্বের (কথাটি এখন আর প্রচলিত নয়। তার জায়গাায় এসেছে ‘উন্নয়নশীল’) কোনো দেশের একজন জাতীয়তাবাদী নেতা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন, আধিপত্যবাদী শক্তিগুলো তখনই তাকে টার্গেট করে। আর তার প্রাথমিক পদক্ষেপ হলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির চরিত্রহনন। এ চরিত্রহননের উদ্দেশ্যে জনপ্রিয় ওই নেতার বিরুদ্ধে নানা রকম কাল্পনিক কাহিনি বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ওয়ান-ইলেভেনের আগে ও পরে তারেক রহমানের বেলায় সেটাই করা হয়েছিল। এর কারণ অনুসন্ধান করতে হলে আমাদের একটু পেছনে যেতে হবে। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব পূর্ণাঙ্গ ছিল না। প্রতিবেশী বৃহৎ রাষ্ট্রটির বিগ ব্রাদারসুলভ আচরণ বাংলাদেশকে কার্যত ওই দেশটির অলিখিত উপনিবেশ বানিয়ে রেখেছিল। শেখ মুজিবুর রহমানের মতো জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী নেতাও তখন ওই শক্তিটির কাছে অসহায় ছিলেন। তিনিও ছিলেন জাতীয়তাবাদী নেতা।

অনেকে মনে করেন, ১৯৭৪ সালে সেই দেশটির পূর্বানুমতি ছাড়া পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ইসলামি দেশগুলোর সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে তিনি আঞ্চলিক ওই পরাশক্তিটির অসন্তুষ্টি অর্জন করেছিলেন। ভবিষ্যতে শেখ মুজিবকে কবজায় রাখা না-ও যেতে পারে এ আশঙ্কা থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, এমন একটি ধারণা পর্যবেক্ষক মহলে রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত অভ্যুত্থান ও একই বছরের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার পাদপ্রদীপের আলোয় আসেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাদানকারী দেশপ্রেমিক এ সেনানায়ক রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেই বললেন, ‘বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, কিন্তু কোনো প্রভু নেই।’ কোনো বহিঃশক্তির আজ্ঞাবহ বা ক্রীড়নক হয়ে না থাকার এ দৃঢ়তা তাঁকে আধিপত্যবাদী শক্তির চোখের বালিতে পরিণত করে। যার ফলে ১৯৮১ সালের ৩০ মে সেনাবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ও বিভ্রান্ত সৈনিকের হাতে তাঁকে শাহাদাতবরণ করতে হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পর এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পতাকা হাতে নেন তাঁরই পত্নী খালেদা জিয়া। তত দিনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতা চলে গেছে আধিপত্যবাদী শক্তিটির ‘সেকেন্ড চয়েস’ সেনাপ্রধান জেনারেল এইচ এম এরশাদের কবজায়। খালেদা জিয়া ৯ বছর রাজপথে স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হন। ১৯৯০-এ স্বৈরশাসকের পতনের পর ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন হয় বিএনপি। বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় বিএনপি তথা জাতীয়তাবাদী শক্তির এ অধিষ্ঠান খুশি করতে পারেনি ওই বহিঃশক্তিটিকে। তাই তাদের ক্রীড়নকের মুখ থেকে জাতিকে শুনতে হয়েছিল, ‘এই সরকারকে একমুর্হূতও শান্তিতে থাকতে দেব না।’ চেষ্টা যে তারা করেনি তা নয়। খালেদা জিয়ার প্রথম সরকারকে পর্যুদস্ত করতে নানা রকম অপচেষ্টা তখন দৃশ্যমান ছিল। নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের মধ্য দিয়ে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে আধিপত্যবাদী শক্তির পছন্দের দলটি। তারা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ওই শক্তিটিকে তুষ্ট করে ক্ষমতার মসনদকে টিকিয়ে রাখে।

আসে ২০০১ সালের বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অষ্টম নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের প্রচারণার কাজে নেতৃত্ব দেন তারেক রহমান। তিনি তখন বিএনপির কোনো বড় নেতৃত্বে ছিলেন না। কিন্তু তাঁর নেতৃত্বে একদল তরুণের সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত প্রচারণা নির্বাচনি মাঠে বিএনপিকে সুবিধাজনক স্থানে নিয়ে যায়। নির্বাচনে বিএনপি ভূমিধস বিজয় অর্জন শেষে সরকার গঠন করে। সারা দেশে তারেক রহমান সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। এরপর ২০০২ সালের জুন মাসে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব নিযুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে তিনি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ২০০৬ সাল পর্যন্ত দলীয় হাইকমান্ডের সম্মতি সাপেক্ষে সারা দেশে বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে তিনি যেসব রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করেন, তা তাঁকে নিয়ে যায় তৃণমূল পর্যায়ে। বুঝতে কারও বাকি থাকে না, বেগম জিয়ার পর তারেক রহমানের হাতেই যাবে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পতাকা। তারপর থেকেই সেই বিশেষ শক্তিটি ও তাদের এ দেশীয় তল্পিবাহকরা উঠেপড়ে লাগে তারেক রহমানের ইমেজ ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টায়। যার ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।

রাজনৈতিক নেতারা ভুল করেন না, তা নয়। তেমনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা দল পরিচালনা করতে গিয়ে তারেক রহমানও দু-চারটি ভুল যে করেননি তা বলা যাবে না। যেহেতু তিনি রক্তমাংসের মানুষ, তাই তারও ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক। তিনি যদি কোনো ভুল করেন বা বলেন, অবশ্যই তার সমালোচনা হবে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, দল থেকে পদত্যাগ করে পেশাদার সাংবাদিকের নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ার পর তারেক রহমানের কোনো কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা বক্তব্য-মন্তব্যের সমালোচনা আমিও করেছি। ভবিষ্যতেও তিনি যদি কোনো ভুল করেন, তারও সমালোচনা হয়তো করব; কিন্তু অতিসম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা যে কদর্য ভাষায় রাজপথে তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ওই সব অশালীন-অশ্রাব্য স্লোগান কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মীরা উচ্চারণ করতে পারে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। কিন্তু সভ্য মানুষেরা যেটা কল্পনা করতে পারে না, অসভ্যরা সেটাই করে ফেলে অবলীলায়।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, তারেক রহমানের এ নব্য দুশমন কারা? কারও কারও মনে হতে পারে, আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে উদগ্র হয়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক শক্তির টার্গেট হয়েছেন তিনি। তবে আমার বিবেচনায় শুধু এই একটি নির্বাচনই নয়, আরও নানাবিধ কারণ রয়েছে। প্রথমত তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক, শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের সন্তান। দ্বিতীয়ত তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির জনপ্রিয় নেতা। ২০২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ-রাষ্ট্রের সাংবিধানিক নাম, জাতীয় সংগীত ও জাতীয় ইতিহাস পাল্টে ফেলার একটা চেষ্টা আমরা লক্ষ করছি। এ ধরনের অপচেষ্টার সামনে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবেন তারেক রহমান। কেননা তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পতাকাবাহী নেতা। তাঁর নেতৃত্বেই এ দেশের জাতীয়তাবাদী জনগোষ্ঠী তা প্রতিহত করবে। যারা সেটা করতে চেয়েছে, তারাই তারেক রহমানকে তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে। তারেক রহমানকে পরামর্শ দেওয়ার ধৃষ্টতা আমার নেই। তবে ২০০২ সালে চীন সফরের সময় দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ঝাও জিয়াং তাঁকে যে কথাটি বলেছিলেন সেটা আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। ঝাও বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মায়ের। এ দুটোকে সমুন্নত রাখার চেষ্টা করবে।’ ইতোমধ্যে আরও একটি পতাকা তারেক রহমানের হাতে এসেছে। সেটি হলে জাতীয়তাবাদের পতাকা। যে পতাকা সমুন্নত রাখার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে পরিগণিত হতে পারেন।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান কোচকে থার্ড ক্লাস বললেন সাবেক পেসার
পাকিস্তান কোচকে থার্ড ক্লাস বললেন সাবেক পেসার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না
ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে
দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'
'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক
এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা
পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
হবিগঞ্জে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের উন্নয়ন ভাবনাকে প্রকৃতি কেন্দ্রিক হতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিশ্বের উন্নয়ন ভাবনাকে প্রকৃতি কেন্দ্রিক হতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জেলা পরিষদের অনুদান
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জেলা পরিষদের অনুদান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির বিপক্ষে দলের কেউ অবস্থান নিতে পারবে না: জয়ন্ত কুমার কুন্ডু
বিএনপির বিপক্ষে দলের কেউ অবস্থান নিতে পারবে না: জয়ন্ত কুমার কুন্ডু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২২ ও ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে সকাল-বিকালে হবে
২২ ও ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে সকাল-বিকালে হবে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভেঙে গেল বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার ও টেনিস তারকার ৯ বছরের সংসার
ভেঙে গেল বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার ও টেনিস তারকার ৯ বছরের সংসার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রলিং বোটসহ ৩ লাখ টাকার মাছ জব্দ
ট্রলিং বোটসহ ৩ লাখ টাকার মাছ জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্যের অভিযোগে আন্দোলনের ডাক
কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্যের অভিযোগে আন্দোলনের ডাক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে উন্নতি করতে থাকলে বিশ্বকাপেও ভালো করব’
‘এভাবে উন্নতি করতে থাকলে বিশ্বকাপেও ভালো করব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে ৫১ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৫১ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ভাইয়ের হাতে বোন খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বরগুনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বরগুনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রূপকথার প্রত্যাবর্তনে ফাইনালে ইংল্যান্ড, ছিটকে গেল ইতালি
রূপকথার প্রত্যাবর্তনে ফাইনালে ইংল্যান্ড, ছিটকে গেল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ফুটসালে কোচ হচ্ছেন ইরানের সাঈদ
বাংলাদেশের ফুটসালে কোচ হচ্ছেন ইরানের সাঈদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে বাম দলগুলোর প্রতীকী ওয়াকআউট
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে বাম দলগুলোর প্রতীকী ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় আবারও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় আবারও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে স্ত্রী হত‍্যার দায়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর ২৮ বছরের জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত‍্যার দায়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর ২৮ বছরের জেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল
দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা