শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

পহেলগামের হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই বুধবার ভারতের সব রাজ্যে 'মক ড্রিল' বা আপৎকালীন অথবা যুদ্ধ পরিস্থিতির মহড়া হবে।

ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক নির্দেশে দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলোতে 'সিভিল ডিফেন্স' বা বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগগুলো এই 'মক ড্রিল' বা যুদ্ধ পরিস্থিতি প্রস্তুতির মহড়া পরিচালনা করবে।

হঠাৎ যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে বা বিমান হানা বা বন্দুকধারীদের হামলা হলে সাধারণ নাগরিকদের করণীয় কী হবে, তারই মহড়া হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও প্রাক্তন কমান্ডো দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলছিলেন, "যদি যুদ্ধ বাঁধে তাহলে সামরিক বাহিনী তো থাকবেই, কিন্তু সাধারণ মানুষ তো বসে বসে দেখবে না, তাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। সেইসব দায়িত্বই স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে এই মহড়ার মাধ্যমে।"

মহড়ার জন্য কতটা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট সচিব গোভিন্দ মোহন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠক করেছেন মঙ্গলবার দুপুরে।

মহড়ায় কী হবে?

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে নির্দেশিকা পাঠিয়েছে, তাতে দেশের ২৪৪ বেসামরিক প্রতিরক্ষা জেলার শহর থেকে গ্রাম- সব এলাকাতেই বুধবার মহড়া চলবে।

বিমান হামলা হলে ঠিকমতো সাইরেন বাজিয়ে সঙ্কেত দেওয়া যাচ্ছে কি না, কন্ট্রোল রুমে কীভাবে কাজ হবে - সবই মহড়ার সময়ে খতিয়ে দেখা হবে। বিমান বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে বুধবার।

আবার সাধারণ মানুষের কী করণীয় হবে, সেটাও বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবক বেছে নেওয়া হচ্ছে।

বিমান হামলা হলে 'ব্ল্যাক আউট' বা সব আলো নিভিয়ে দেওয়ার মহড়াও হবে।

অন্যদিকে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে সাধারণ নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রশিক্ষণ ঠিক মতো আছে কি না, আগুন লাগলে তা নেভানোর ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে কি না অথবা উদ্ধারকাজ ঠিক মতো করা যাচ্ছে কি না, সেটাও দেখে নেবে সরকার।

গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগুলিকে অতি দ্রুত রং করে 'কেমোফ্লেজ' করে দেওয়ার মহড়াও হবে বুধবার।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে জেলার সরকারি কর্মকর্তা, বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের স্বেচ্ছাসেবক, হোমগার্ড, ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর বা এনসিসি-র ছাত্রছাত্রীসহ নেহরু যুব কেন্দ্র এবং স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মহড়ায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, বুধবার মহড়ার দিন নির্ধারিত হলেও মঙ্গলবার থেকেই ভারতের নানা এলাকায় মহড়া শুরু হয়েছে।

কোথাও আগুন নেভানো ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হচ্ছে, কোথাও উদ্ধারকারী দল বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, বিমান হামলার সাইরেন বাজলেই স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের টেবিলের নীচে চলে যেতে বলা হচ্ছে- এমন নানা তথ্য দিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি।

নাগরিকদের যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে

যুদ্ধকালীন মহড়ার দিনে কোথাও বিমান হামলার সাইরেন বেজে উঠতে পারে, কোথাও বন্দুকধারীদের সাজানো হামলার মতো পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

সরকার মনে করিয়ে দিচ্ছে যে, শুধুমাত্র সরকারি ঘোষণার দিকেই যেন মানুষ নজর রাখেন। আতঙ্কিত না হতেও বলা হয়েছে মানুষকে। পুলিশ, বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের নির্দেশ মেনে চলতে বলা হচ্ছে।

কিছু এলাকায় যান চলাচল নিষিদ্ধ করে দেওয়া হতে পারে। সেই সব এলাকার দিকে না যেতে বলা হয়েছে।

কিছু ওষুধ, টর্চ, জলের বোতল এবং ফার্স্ট এইড কিট হাতের কাছে রাখার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

মহড়া কেন দরকার?

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও প্রাক্তন কমান্ডো দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলছেন যে, এই ধরনের যুদ্ধকালীন মহড়ার দুটো মূল উদ্দেশ্য আছে।

"এক তো পাকিস্তানের ওপরে একটা মানসিক চাপ তৈরি করা যে ভারতে মক ড্রিল হচ্ছে – তার মানে ভারত কোনও একটা সামরিক পদক্ষেপ হয়তো নেবে। দ্বিতীয়ত কোনও হামলা হলে সাধারণ মানুষ যাতে সতর্ক থাকতে পারেন, তাদের কর্তব্যগুলো কী, সেটা অবহিত করিয়ে দেওয়া।''

"একমাত্র ইসরায়েলে এধরনের মক ড্রিল হয় অনেক দশক ধরেই। এটা ভারতের নাগরিকদের জন্য খুবই জরুরি ছিল। নিরাপত্তা বাহিনীগুলোতে নিয়মিত ড্রিল হয়, কিন্তু সাধারণ মানুষকেও আপৎকালীন পরিস্থিতির সঙ্গে একাত্ম করিয়ে নেওয়া হবে এই মহড়ার মাধ্যমে," বলছিলেন মি. চক্রবর্তী।

তার কথায়, "কোনও যুদ্ধ হলে আমাদের সামরিক বাহিনীগুলো তো লড়বেই, কিন্তু সাধারণ মানুষ কি চা খেতে খেতে সেই যুদ্ধের ছবি দেখবে টেলিভিশনে? তাদেরও তো কর্তব্য আছে, সতর্কতা নেওয়ার দরকার আছে। তবে তার অর্থ এটা নয় যে সব মানুষ বাড়িতে বাঙ্কার বানাবে।"

এর আগে সর্বশেষ যে যুদ্ধ হয়েছিল ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে, সেই কারগিল যুদ্ধের সময়ে এ ধরনের যুদ্ধকালীন মহড়া দেওয়া হয় নি।

তবে ১৯৬৫ এবং ১৯৭১-এর যুদ্ধের সময়ে ব্ল্যাক আউট করে দেওয়া হত এবং বিমান হামলার সঙ্কেত দিয়ে সাইরেন বাজানো হত।

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে

পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা এখন চরমে পৌঁছেছে। দুই দেশ থেকেই লাগাতার বিবৃতি-পাল্টা বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং রবিবার সন্ধ্যায় এক অনুষ্ঠানে বলেন যে "আপনারা যেরকম চাইছেন, সেটাই করা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে।"

রবিবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে সনাতন সংস্কৃতি জাগরণ মহোৎসবের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন রাজনাথ সিং। সেখানে তিনি পহেলগাম হামলা বা পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি, কিন্তু নানা ইঙ্গিত দিয়েছেন ভাষণে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ সেদেশের অনেক রাজনীতিবিদ আশঙ্কা করছেন যে ভারত হয়তো কোনও সামরিক পদক্ষেপ নেবে।

গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ একটি বেসরকারি সংবাদ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, "পাকিস্তানের জল বন্ধ করে দেওয়া বা অন্য খাতে বইয়ে দেওয়ার জন্য কোনও অবকাঠামো যদি তৈরি করা হয়, তাহলে সেটা ধ্বংস করে দেওয়া হবে।"

পহেলগামের হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে। এর মধ্যে আছে সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত করে দেওয়া এবং পাকিস্তান থেকে সবধরনের রফতানি বন্ধ করে দেওয়ার মতো ব্যবস্থা।

অন্যদিকে জাহাজ চলাচল দফতরের মহানির্দেশক নির্দেশ দিয়েছেন যে পাকিস্তানের কোনও জাহাজ ভারতের কোনও বন্দরে ঢুকতে পারবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য কাজ করছে ফ্রান্স, বললেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য কাজ করছে ফ্রান্স, বললেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের নিউয়ার্ক বিমানবন্দরে বিভ্রাট, বহু ফ্লাইট বাতিল-বিলম্ব
যুক্তরাষ্ট্রের নিউয়ার্ক বিমানবন্দরে বিভ্রাট, বহু ফ্লাইট বাতিল-বিলম্ব
ইভাঙ্কার দিকে আসতেই এক ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেহরক্ষীর
ইভাঙ্কার দিকে আসতেই এক ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেহরক্ষীর
পাকিস্তানের দাবি, বেলুচিস্তানে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে ‘র’
পাকিস্তানের দাবি, বেলুচিস্তানে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে ‘র’
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
জার্মানির চ্যান্সেলর দৌঁড়ে শোচনীয় পরাজয় মেৎসের
জার্মানির চ্যান্সেলর দৌঁড়ে শোচনীয় পরাজয় মেৎসের
সৌদি আরবে বন্ধ হচ্ছে সরকারি স্কুলের সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট
সৌদি আরবে বন্ধ হচ্ছে সরকারি স্কুলের সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
সৌদি আরবে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে হজ পালনের চেষ্টা, আটক ৪২
সৌদি আরবে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে হজ পালনের চেষ্টা, আটক ৪২
সর্বশেষ খবর
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা
শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ

৫২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল
টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা
চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা
মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো
বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে