শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

পহেলগামের হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই বুধবার ভারতের সব রাজ্যে 'মক ড্রিল' বা আপৎকালীন অথবা যুদ্ধ পরিস্থিতির মহড়া হবে।

ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক নির্দেশে দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলোতে 'সিভিল ডিফেন্স' বা বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগগুলো এই 'মক ড্রিল' বা যুদ্ধ পরিস্থিতি প্রস্তুতির মহড়া পরিচালনা করবে।

হঠাৎ যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে বা বিমান হানা বা বন্দুকধারীদের হামলা হলে সাধারণ নাগরিকদের করণীয় কী হবে, তারই মহড়া হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও প্রাক্তন কমান্ডো দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলছিলেন, "যদি যুদ্ধ বাঁধে তাহলে সামরিক বাহিনী তো থাকবেই, কিন্তু সাধারণ মানুষ তো বসে বসে দেখবে না, তাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। সেইসব দায়িত্বই স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে এই মহড়ার মাধ্যমে।"

মহড়ার জন্য কতটা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট সচিব গোভিন্দ মোহন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠক করেছেন মঙ্গলবার দুপুরে।

মহড়ায় কী হবে?

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে নির্দেশিকা পাঠিয়েছে, তাতে দেশের ২৪৪ বেসামরিক প্রতিরক্ষা জেলার শহর থেকে গ্রাম- সব এলাকাতেই বুধবার মহড়া চলবে।

বিমান হামলা হলে ঠিকমতো সাইরেন বাজিয়ে সঙ্কেত দেওয়া যাচ্ছে কি না, কন্ট্রোল রুমে কীভাবে কাজ হবে - সবই মহড়ার সময়ে খতিয়ে দেখা হবে। বিমান বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে বুধবার।

আবার সাধারণ মানুষের কী করণীয় হবে, সেটাও বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবক বেছে নেওয়া হচ্ছে।

বিমান হামলা হলে 'ব্ল্যাক আউট' বা সব আলো নিভিয়ে দেওয়ার মহড়াও হবে।

অন্যদিকে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে সাধারণ নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রশিক্ষণ ঠিক মতো আছে কি না, আগুন লাগলে তা নেভানোর ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে কি না অথবা উদ্ধারকাজ ঠিক মতো করা যাচ্ছে কি না, সেটাও দেখে নেবে সরকার।

গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগুলিকে অতি দ্রুত রং করে 'কেমোফ্লেজ' করে দেওয়ার মহড়াও হবে বুধবার।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে জেলার সরকারি কর্মকর্তা, বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের স্বেচ্ছাসেবক, হোমগার্ড, ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর বা এনসিসি-র ছাত্রছাত্রীসহ নেহরু যুব কেন্দ্র এবং স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মহড়ায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করতে বলা হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, বুধবার মহড়ার দিন নির্ধারিত হলেও মঙ্গলবার থেকেই ভারতের নানা এলাকায় মহড়া শুরু হয়েছে।

কোথাও আগুন নেভানো ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হচ্ছে, কোথাও উদ্ধারকারী দল বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, বিমান হামলার সাইরেন বাজলেই স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের টেবিলের নীচে চলে যেতে বলা হচ্ছে- এমন নানা তথ্য দিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি।

নাগরিকদের যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে

যুদ্ধকালীন মহড়ার দিনে কোথাও বিমান হামলার সাইরেন বেজে উঠতে পারে, কোথাও বন্দুকধারীদের সাজানো হামলার মতো পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

সরকার মনে করিয়ে দিচ্ছে যে, শুধুমাত্র সরকারি ঘোষণার দিকেই যেন মানুষ নজর রাখেন। আতঙ্কিত না হতেও বলা হয়েছে মানুষকে। পুলিশ, বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের নির্দেশ মেনে চলতে বলা হচ্ছে।

কিছু এলাকায় যান চলাচল নিষিদ্ধ করে দেওয়া হতে পারে। সেই সব এলাকার দিকে না যেতে বলা হয়েছে।

কিছু ওষুধ, টর্চ, জলের বোতল এবং ফার্স্ট এইড কিট হাতের কাছে রাখার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

মহড়া কেন দরকার?

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও প্রাক্তন কমান্ডো দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলছেন যে, এই ধরনের যুদ্ধকালীন মহড়ার দুটো মূল উদ্দেশ্য আছে।

"এক তো পাকিস্তানের ওপরে একটা মানসিক চাপ তৈরি করা যে ভারতে মক ড্রিল হচ্ছে – তার মানে ভারত কোনও একটা সামরিক পদক্ষেপ হয়তো নেবে। দ্বিতীয়ত কোনও হামলা হলে সাধারণ মানুষ যাতে সতর্ক থাকতে পারেন, তাদের কর্তব্যগুলো কী, সেটা অবহিত করিয়ে দেওয়া।''

"একমাত্র ইসরায়েলে এধরনের মক ড্রিল হয় অনেক দশক ধরেই। এটা ভারতের নাগরিকদের জন্য খুবই জরুরি ছিল। নিরাপত্তা বাহিনীগুলোতে নিয়মিত ড্রিল হয়, কিন্তু সাধারণ মানুষকেও আপৎকালীন পরিস্থিতির সঙ্গে একাত্ম করিয়ে নেওয়া হবে এই মহড়ার মাধ্যমে," বলছিলেন মি. চক্রবর্তী।

তার কথায়, "কোনও যুদ্ধ হলে আমাদের সামরিক বাহিনীগুলো তো লড়বেই, কিন্তু সাধারণ মানুষ কি চা খেতে খেতে সেই যুদ্ধের ছবি দেখবে টেলিভিশনে? তাদেরও তো কর্তব্য আছে, সতর্কতা নেওয়ার দরকার আছে। তবে তার অর্থ এটা নয় যে সব মানুষ বাড়িতে বাঙ্কার বানাবে।"

এর আগে সর্বশেষ যে যুদ্ধ হয়েছিল ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে, সেই কারগিল যুদ্ধের সময়ে এ ধরনের যুদ্ধকালীন মহড়া দেওয়া হয় নি।

তবে ১৯৬৫ এবং ১৯৭১-এর যুদ্ধের সময়ে ব্ল্যাক আউট করে দেওয়া হত এবং বিমান হামলার সঙ্কেত দিয়ে সাইরেন বাজানো হত।

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে

পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা এখন চরমে পৌঁছেছে। দুই দেশ থেকেই লাগাতার বিবৃতি-পাল্টা বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং রবিবার সন্ধ্যায় এক অনুষ্ঠানে বলেন যে "আপনারা যেরকম চাইছেন, সেটাই করা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে।"

রবিবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে সনাতন সংস্কৃতি জাগরণ মহোৎসবের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন রাজনাথ সিং। সেখানে তিনি পহেলগাম হামলা বা পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি, কিন্তু নানা ইঙ্গিত দিয়েছেন ভাষণে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ সেদেশের অনেক রাজনীতিবিদ আশঙ্কা করছেন যে ভারত হয়তো কোনও সামরিক পদক্ষেপ নেবে।

গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ একটি বেসরকারি সংবাদ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, "পাকিস্তানের জল বন্ধ করে দেওয়া বা অন্য খাতে বইয়ে দেওয়ার জন্য কোনও অবকাঠামো যদি তৈরি করা হয়, তাহলে সেটা ধ্বংস করে দেওয়া হবে।"

পহেলগামের হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে। এর মধ্যে আছে সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত করে দেওয়া এবং পাকিস্তান থেকে সবধরনের রফতানি বন্ধ করে দেওয়ার মতো ব্যবস্থা।

অন্যদিকে জাহাজ চলাচল দফতরের মহানির্দেশক নির্দেশ দিয়েছেন যে পাকিস্তানের কোনও জাহাজ ভারতের কোনও বন্দরে ঢুকতে পারবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
সর্বশেষ খবর
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

এই মাত্র | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম
আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের
১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা