শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

কাগজে আঁকা বাঘ, সে বাঘ নয়। কাগজের গোলাপ গোলাপ নয়। বইয়ে লেখা বা মুখে বলা গণতন্ত্রও কোনো গণতন্ত্র নয়। আমরা, বাংলাদেশের মানুষ সেই কবে থেকে মুখে বলা এবং কাগজে লেখা সেই গণতন্ত্রই কেবল পেয়ে চলেছি। কাগজের আর বক্তৃতার সেই গণতন্ত্রের জাত, উপজাত; তাও সংখ্যায় কম নয়। পাকিস্তান জমানায় ফিল্ড মার্শাল মুহাম্মদ আইয়ুব খান দিয়েছিলেন মৌলিক গণতন্ত্র, বেসিক ডেমোক্র্যাসি। ভোটের মাঠে সেই তন্ত্রের চর্চাও হয়েছিল। সেই গণতন্ত্রের গুণের শেষ নেই। সেই গুণাবলি লেখা আছে অসংখ্য বইয়ে ও প্রবন্ধ-নিবন্ধে। আইয়ুব খান নিজেও একখানা বই লেখেন-ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স। সেখানেও মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হয়েছে। সেই বইয়ের অনূদিত সংস্করণ এখন ঢাকায় পাওয়া যায়। এ ছাড়াও রাইটার্স গিল্ড ও ব্যুরো অব ন্যাশনাল রিকনস্ট্রাকশন-বিএনআরের তালিকাভুক্ত লেখক-অধ্যাপকরা আইয়ুব খানের উন্নয়ন ও মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য বর্ণনা করে অনেক লিখেছেন। শেষ পর্যন্ত মৌলিক গণতন্ত্রের কাগুজে মন্ত্র মারণযন্ত্র হলো পূর্ব পাকিস্তানের।

পাকিস্তান জমানা গেল, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পেলাম স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে অনেক সমস্যা। তার সঙ্গে পেলাম শোষিতের গণতন্ত্র যার ডাকনাম মুজিববাদ। যে কমিউনিস্টরা সর্বহারার গণতন্ত্র চাইছিলেন তারা শোষিতের গণতন্ত্রের সেøাগান শুনে ভাবলেন, আমরা তো এটাই চাইছিলাম। এই শোষিতের গণতন্ত্র ও মুজিববাদ নিয়ে লেখক, সাংবাদিক ও অধ্যাপকরা যে কত কলমের কালি ফুরিয়েছেন, তার কোনো মাপঝোঁক নেই। ঢাউস ঢাউস বই লেখা হয়েছে। পঁচাত্তরে এসে পেলাম একদলীয় গণতন্ত্র। এর আরেকটা নামও দেওয়া হয়েছিল দ্বিতীয় বিপ্লব। পোশাকি নাম বাকশাল। দ্বিতীয় বিপ্লবটা নাকি ছিল শোষিতের গণতন্ত্রের চূড়ান্তরূপ। পঁচাত্তরের পরে পেলাম প্রেসিডেন্টশাসিত গণতন্ত্র। শেখ হাসিনার জমানায় এসে দেখা মিলল কম গণতন্ত্র বেশি উন্নয়ন তথা উন্নয়নের গণতন্ত্র। উন্নয়নের গণতন্ত্রের চোখা দাঁতগুলো যে কতটা ধারালো ছিল, সে কাহিনি তো এখন লোকের মুখে মুখে। এখন আর কেউ উন্নয়নের গণতন্ত্র বলে না, বলে ফ্যাসিবাদ। এখন নয়া বিপ্লবীরা এমন এক গণতন্ত্র চাইছেন, যে গণতন্ত্র এলে ফ্যাসিবাদ আর মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।

কাগজে আঁকা বাঘ, সে বাঘ নয়। কাগজের গোলাপ গোলাপ নয়কিন্তু সেই গণতন্ত্র কোথায় পাওয়া যাবে, কীভাবে পাওয়া যাবে? কে এনে দেবে সেই গণতন্ত্র। যারা স্কুল ও কলেজের ছেলেমেয়েদের হাতে জুতা তুলে দিয়েছিল স্যার ও মেমদের গলায় পরানোর জন্য, তারাই কি এনে দেবে ফ্যাসিবাদমুক্ত গণতন্ত্র? নাকি তারা, যারা সময়ে সময়ে মব আহ্বান করছেন? চোখ না পাকিয়ে কথা বলতে পারেন না যারা, নাকি তারা? সংস্কার প্রস্তাবের পাণ্ডুলিপি তৈরি করতে যারা মাসের পর মাস পার করেছেন, সংস্কার পাণ্ডুলিপির সারসংক্ষেপ বানিয়ে বৈঠকের পর বৈঠক করে যাচ্ছেন; তারা? ইলেকশন ছাড়া কিংবা বহু বিলম্বিত নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে কি সেই গণতন্ত্র? প্রেশার গ্রুপ বলে যারা মবের সুনাম করে, তাদের হাত ধরেই কি এসে যাবে সেই সাধের গণতন্ত্র; যা ফ্যাসিজমের সামনে প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে?

যাদের কথা বললাম, জাতির সবাই যদি তাদের ‘গুণাবলি’ রপ্ত করে নেয়, তাহলে দেশটি সর্বনাশের অতল গহ্বরের দিকেই ধাবিত হবে। বস্তুত তাদের পথে কোনো ভালো কাজই করা সম্ভব নয়, গণতন্ত্র তো অনেক পরের কথা! ওদের মুখের কথা বাতাসে মিলিয়ে যাবে, কাগজে লেখা গণতন্ত্র কাগজেই রয়ে যাবে।

আমরা সাধারণ মানুষ তো শুধুই গণতন্ত্র চাই, সাদামাটা নিরালংকার গণতন্ত্র। আভরণ চাই না, জরির পোশাক পরা বিশেষণযুক্ত গণতন্ত্র চাই না। আব্রাহাম লিংকন গেটিসবার্গের বক্তৃতায় যে সহজ গণতন্ত্রের কথা বলেছেন সেটা চাই। বাই দ্য পিপল, অফ দ্য পিপল ফর দ্য পিপল। একটি বাংলা গানে এই সহজ গণতন্ত্রের সহজ অনুবাদ রয়েছে। ‘আমার এ দেশ সব মানুষের, ছোটদের বড়দের সব মানুষের।’ এই বাণীর তাৎপর্য বহু ব্যাপক। এই দেশে সবাই সমানভাবে নাগরিক অধিকার ভোগ করবে। কেউ কারও ওপর জুলুম করবে না। প্রতিটি নাগরিক সমানভাবে আইনের সুরক্ষা লাভ করবে। প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের জন্য কাজ করবে।

অন্ন বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা এসব অধিকার থাকবে সবার। ভোটের অধিকার। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। এসব অধিকারের কথা গণতান্ত্রিক সমাজে আলাদা করে বলারই কোনো প্রয়োজন নেই। এটাই আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্র। এর মানেই হচ্ছে দেশ সবার।

গণতন্ত্র এমন একটি ব্যবস্থা যেটা নিরাভরণ কিন্তু স্বয়ংসিদ্ধ। ভুল ও সীমাবদ্ধতাগুলো নিজে নিজেই সে কারেকশন করে। নেতা নির্বাচনে ভুল হয়ে গেলে কিংবা নির্বাচিত হওয়ার পর নেতা যদি গণতন্ত্রের দাবি ভুলে যান, তাহলে গণতন্ত্র সেই নেতার হাতে হারিকেন ধরিয়ে দিতে ভুল করে না। বিলম্বও করে না। পার্লামেন্ট তথা জনপ্রতিনিধিরা কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইউরোপ-আমেরিকার গণতান্ত্রিক দেশসমূহের ইতিহাসে তার অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে। এর নজির আছে সাম্প্রতিক ইতিহাসেও। বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে গৃহীত সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ যুক্ত করে গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ প্রথমেই রুদ্ধ করা হয়েছিল। পরে সংশোধনের নামে অসংখ্য ফরেইন পার্টিকেলস ঢুকিয়ে গণতান্ত্রিক সংবিধানকে আরও বেশি দূষিত করা হয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধান পর্যায়ক্রমে কোটারি স্বার্থে দোষযুক্ত করা না হলে সেটাই হতে পারত গণতন্ত্রের শক্তিশালী রক্ষাকবচ।

এখনো আমরা গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্রের জন্যই ২০২৪ সালের কোটাবিরোধী আন্দোলন স্বৈরাচার পতনের সর্বব্যাপী জনসংগ্রামে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাঙালির মিলিত সংগ্রামের বিজয় এলো কিন্তু গণতন্ত্র এলো না। সামনে এলো নৈরাজ্য। শুরু হলো ক্ষমতা লাভের কোল্ড ওয়ার। গোলমেলে পরিস্থিতির মধ্যেই বেঁচে রইল গণতন্ত্রের ধূলিধূসরিত আকাক্সক্ষা।

প্রশ্ন হলো আমাদের প্রত্যাশিত সেই গণতন্ত্র কে এনে দেবে? সেই গণতন্ত্র কি আকাশ থেকে পড়বে? নাকি জমিন ফুঁড়ে বেরিয়ে আসবে? সত্যি কথা বলতে কি, কোনো একটি বা অনেকগুলো দল মিলেও গণতন্ত্র এনে দিতে পারবে না, যদি না দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত হয়। মানুষ সেটাই পায়, যেটা সে পাওয়ার যোগ্য। এই বাণী চিরকালের এক অমোঘ সত্য। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করেন, মানুষের সাধ্যাতীত কোনো কিছু তিনি চাপিয়ে দেন না। মানুষ যা অর্জন করে, তাই সে পায় (সুরা বাকারা-২৮৬)।

আমাদের যদি গণতন্ত্রের ভার বহন করার যোগ্যতা না থাকে, তাহলে গণতন্ত্র কেন পাব? কী করে পাব? ৫ আগস্টের পর থেকে আমরা যা করছি এবং যা বলছি তার কতখানি গণতান্ত্রিক? গণতন্ত্রের কোন কিতাবে লেখা আছে যে জুতা মেরে গণতন্ত্র আসবে? গণতান্ত্রিক দেশের আইনের কোন বইয়ে লেখা আছে, যার তার নামে খুনের মিথ্যা মামলা দিয়ে, নাম না-জানা অসংখ্য আসামি দিয়ে পরে যাকে তাকে সেই মামলায় অ্যারেস্ট করে আইনের শাসন জারি রাখা যায়? এই পিশাচ তত্ত্ব কে দিয়েছে? সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হওয়া, তাদের ভয় দেখানো এটা কোন গণতন্ত্র? নির্বাচন বিলম্বিত করে অনির্বাচিত সরকার গণতন্ত্র দেবে-এই বা কেমন কথা? যে সমাজ বিনা বাক্যব্যয়ে এসব মেনে নেয়, সেই সমাজ গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।

আসল কথা হলো, গণতন্ত্রের জন্য তৈরি হতে হবে নাগরিক সমাজকেই। সত্যিকার অর্থেই দেশ ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল ও দলের মহান নেতাদের উচিত যাবতীয় ফন্দিফিকির বাদ দিয়ে গণতন্ত্রের পথে আসা। চালাকি করে হালুয়ারুটির ভাগ নেওয়ার বদলে গণতান্ত্রিক পন্থায় যতটুকু পাওয়া যায়, তার সদ্ব্যবহার করতে শিখতে হবে। গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রথম ধাপ ফ্রি ফেয়ার ইলেকশন। এর কোনো বিকল্প নেই।

ইলেকশনে প্রতিটি দলের মহৎ শক্তির সবটুকু নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া কর্তব্য। জনগণকে ভয় কিংবা লোভ দেখিয়ে, অন্যের বদনাম করে পক্ষে না টেনে ভালোবেসে কাছে টানতে হবে। সংবাদপত্রের কণ্ঠ রোধ করে, ভয় দেখিয়ে, প্রতিপক্ষকে হেয়প্রতিপন্ন করে জনমত পক্ষে আনা যায় না। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ প্রতিটি দল যদি প্রতিটি আসনে যোগ্য প্রার্থী দেয় এবং প্রার্থীরা যদি ঠিকমতো জনসংযোগ করেন, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হতে বাধ্য।

ইলেকশন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলে একটি ব্যালান্সড পার্লামেন্টও পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। ভোটারদেরও সচেতন হতে হবে। হুজুগে ভোট দেওয়ার রীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমার পছন্দের দল যদি আমার এলাকায় কোনো অযোগ্য বা খারাপ লোককে মনোনয়ন দেয় তাহলে সেই অযোগ্য লোককে আমি ভোট দেব না। এটাই হওয়া উচিত ভোটারের ব্যক্তিগত নীতিবাক্য। হুজুগে গণতন্ত্র হয় না, গণতন্ত্র চায় সচেতন সিদ্ধান্ত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না
আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন
‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিপাকে শ্রদ্ধা
বিপাকে শ্রদ্ধা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা
ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ
সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের
শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইনজুরিতে নেইমার
ফের ইনজুরিতে নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে সোনাক্ষীর ‘দাহাড় ২’ শুটিং
ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে সোনাক্ষীর ‘দাহাড় ২’ শুটিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাগুরায় ট্রাকের ধাক্কায় ট্রলি চালক নিহত
মাগুরায় ট্রাকের ধাক্কায় ট্রলি চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বার্ষিক বনভোজন
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বার্ষিক বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫
উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন