শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

কাগজে আঁকা বাঘ, সে বাঘ নয়। কাগজের গোলাপ গোলাপ নয়। বইয়ে লেখা বা মুখে বলা গণতন্ত্রও কোনো গণতন্ত্র নয়। আমরা, বাংলাদেশের মানুষ সেই কবে থেকে মুখে বলা এবং কাগজে লেখা সেই গণতন্ত্রই কেবল পেয়ে চলেছি। কাগজের আর বক্তৃতার সেই গণতন্ত্রের জাত, উপজাত; তাও সংখ্যায় কম নয়। পাকিস্তান জমানায় ফিল্ড মার্শাল মুহাম্মদ আইয়ুব খান দিয়েছিলেন মৌলিক গণতন্ত্র, বেসিক ডেমোক্র্যাসি। ভোটের মাঠে সেই তন্ত্রের চর্চাও হয়েছিল। সেই গণতন্ত্রের গুণের শেষ নেই। সেই গুণাবলি লেখা আছে অসংখ্য বইয়ে ও প্রবন্ধ-নিবন্ধে। আইয়ুব খান নিজেও একখানা বই লেখেন-ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স। সেখানেও মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হয়েছে। সেই বইয়ের অনূদিত সংস্করণ এখন ঢাকায় পাওয়া যায়। এ ছাড়াও রাইটার্স গিল্ড ও ব্যুরো অব ন্যাশনাল রিকনস্ট্রাকশন-বিএনআরের তালিকাভুক্ত লেখক-অধ্যাপকরা আইয়ুব খানের উন্নয়ন ও মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য বর্ণনা করে অনেক লিখেছেন। শেষ পর্যন্ত মৌলিক গণতন্ত্রের কাগুজে মন্ত্র মারণযন্ত্র হলো পূর্ব পাকিস্তানের।

পাকিস্তান জমানা গেল, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পেলাম স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে অনেক সমস্যা। তার সঙ্গে পেলাম শোষিতের গণতন্ত্র যার ডাকনাম মুজিববাদ। যে কমিউনিস্টরা সর্বহারার গণতন্ত্র চাইছিলেন তারা শোষিতের গণতন্ত্রের সেøাগান শুনে ভাবলেন, আমরা তো এটাই চাইছিলাম। এই শোষিতের গণতন্ত্র ও মুজিববাদ নিয়ে লেখক, সাংবাদিক ও অধ্যাপকরা যে কত কলমের কালি ফুরিয়েছেন, তার কোনো মাপঝোঁক নেই। ঢাউস ঢাউস বই লেখা হয়েছে। পঁচাত্তরে এসে পেলাম একদলীয় গণতন্ত্র। এর আরেকটা নামও দেওয়া হয়েছিল দ্বিতীয় বিপ্লব। পোশাকি নাম বাকশাল। দ্বিতীয় বিপ্লবটা নাকি ছিল শোষিতের গণতন্ত্রের চূড়ান্তরূপ। পঁচাত্তরের পরে পেলাম প্রেসিডেন্টশাসিত গণতন্ত্র। শেখ হাসিনার জমানায় এসে দেখা মিলল কম গণতন্ত্র বেশি উন্নয়ন তথা উন্নয়নের গণতন্ত্র। উন্নয়নের গণতন্ত্রের চোখা দাঁতগুলো যে কতটা ধারালো ছিল, সে কাহিনি তো এখন লোকের মুখে মুখে। এখন আর কেউ উন্নয়নের গণতন্ত্র বলে না, বলে ফ্যাসিবাদ। এখন নয়া বিপ্লবীরা এমন এক গণতন্ত্র চাইছেন, যে গণতন্ত্র এলে ফ্যাসিবাদ আর মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।

কাগজে আঁকা বাঘ, সে বাঘ নয়। কাগজের গোলাপ গোলাপ নয়কিন্তু সেই গণতন্ত্র কোথায় পাওয়া যাবে, কীভাবে পাওয়া যাবে? কে এনে দেবে সেই গণতন্ত্র। যারা স্কুল ও কলেজের ছেলেমেয়েদের হাতে জুতা তুলে দিয়েছিল স্যার ও মেমদের গলায় পরানোর জন্য, তারাই কি এনে দেবে ফ্যাসিবাদমুক্ত গণতন্ত্র? নাকি তারা, যারা সময়ে সময়ে মব আহ্বান করছেন? চোখ না পাকিয়ে কথা বলতে পারেন না যারা, নাকি তারা? সংস্কার প্রস্তাবের পাণ্ডুলিপি তৈরি করতে যারা মাসের পর মাস পার করেছেন, সংস্কার পাণ্ডুলিপির সারসংক্ষেপ বানিয়ে বৈঠকের পর বৈঠক করে যাচ্ছেন; তারা? ইলেকশন ছাড়া কিংবা বহু বিলম্বিত নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে কি সেই গণতন্ত্র? প্রেশার গ্রুপ বলে যারা মবের সুনাম করে, তাদের হাত ধরেই কি এসে যাবে সেই সাধের গণতন্ত্র; যা ফ্যাসিজমের সামনে প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে?

যাদের কথা বললাম, জাতির সবাই যদি তাদের ‘গুণাবলি’ রপ্ত করে নেয়, তাহলে দেশটি সর্বনাশের অতল গহ্বরের দিকেই ধাবিত হবে। বস্তুত তাদের পথে কোনো ভালো কাজই করা সম্ভব নয়, গণতন্ত্র তো অনেক পরের কথা! ওদের মুখের কথা বাতাসে মিলিয়ে যাবে, কাগজে লেখা গণতন্ত্র কাগজেই রয়ে যাবে।

আমরা সাধারণ মানুষ তো শুধুই গণতন্ত্র চাই, সাদামাটা নিরালংকার গণতন্ত্র। আভরণ চাই না, জরির পোশাক পরা বিশেষণযুক্ত গণতন্ত্র চাই না। আব্রাহাম লিংকন গেটিসবার্গের বক্তৃতায় যে সহজ গণতন্ত্রের কথা বলেছেন সেটা চাই। বাই দ্য পিপল, অফ দ্য পিপল ফর দ্য পিপল। একটি বাংলা গানে এই সহজ গণতন্ত্রের সহজ অনুবাদ রয়েছে। ‘আমার এ দেশ সব মানুষের, ছোটদের বড়দের সব মানুষের।’ এই বাণীর তাৎপর্য বহু ব্যাপক। এই দেশে সবাই সমানভাবে নাগরিক অধিকার ভোগ করবে। কেউ কারও ওপর জুলুম করবে না। প্রতিটি নাগরিক সমানভাবে আইনের সুরক্ষা লাভ করবে। প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের জন্য কাজ করবে।

অন্ন বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা এসব অধিকার থাকবে সবার। ভোটের অধিকার। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। এসব অধিকারের কথা গণতান্ত্রিক সমাজে আলাদা করে বলারই কোনো প্রয়োজন নেই। এটাই আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্র। এর মানেই হচ্ছে দেশ সবার।

গণতন্ত্র এমন একটি ব্যবস্থা যেটা নিরাভরণ কিন্তু স্বয়ংসিদ্ধ। ভুল ও সীমাবদ্ধতাগুলো নিজে নিজেই সে কারেকশন করে। নেতা নির্বাচনে ভুল হয়ে গেলে কিংবা নির্বাচিত হওয়ার পর নেতা যদি গণতন্ত্রের দাবি ভুলে যান, তাহলে গণতন্ত্র সেই নেতার হাতে হারিকেন ধরিয়ে দিতে ভুল করে না। বিলম্বও করে না। পার্লামেন্ট তথা জনপ্রতিনিধিরা কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। ইউরোপ-আমেরিকার গণতান্ত্রিক দেশসমূহের ইতিহাসে তার অজস্র দৃষ্টান্ত রয়েছে। এর নজির আছে সাম্প্রতিক ইতিহাসেও। বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে গৃহীত সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ যুক্ত করে গণতান্ত্রিক বিকাশের পথ প্রথমেই রুদ্ধ করা হয়েছিল। পরে সংশোধনের নামে অসংখ্য ফরেইন পার্টিকেলস ঢুকিয়ে গণতান্ত্রিক সংবিধানকে আরও বেশি দূষিত করা হয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধান পর্যায়ক্রমে কোটারি স্বার্থে দোষযুক্ত করা না হলে সেটাই হতে পারত গণতন্ত্রের শক্তিশালী রক্ষাকবচ।

এখনো আমরা গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্রের জন্যই ২০২৪ সালের কোটাবিরোধী আন্দোলন স্বৈরাচার পতনের সর্বব্যাপী জনসংগ্রামে রূপান্তরিত হয়েছিল। বাঙালির মিলিত সংগ্রামের বিজয় এলো কিন্তু গণতন্ত্র এলো না। সামনে এলো নৈরাজ্য। শুরু হলো ক্ষমতা লাভের কোল্ড ওয়ার। গোলমেলে পরিস্থিতির মধ্যেই বেঁচে রইল গণতন্ত্রের ধূলিধূসরিত আকাক্সক্ষা।

প্রশ্ন হলো আমাদের প্রত্যাশিত সেই গণতন্ত্র কে এনে দেবে? সেই গণতন্ত্র কি আকাশ থেকে পড়বে? নাকি জমিন ফুঁড়ে বেরিয়ে আসবে? সত্যি কথা বলতে কি, কোনো একটি বা অনেকগুলো দল মিলেও গণতন্ত্র এনে দিতে পারবে না, যদি না দেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত হয়। মানুষ সেটাই পায়, যেটা সে পাওয়ার যোগ্য। এই বাণী চিরকালের এক অমোঘ সত্য। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করেন, মানুষের সাধ্যাতীত কোনো কিছু তিনি চাপিয়ে দেন না। মানুষ যা অর্জন করে, তাই সে পায় (সুরা বাকারা-২৮৬)।

আমাদের যদি গণতন্ত্রের ভার বহন করার যোগ্যতা না থাকে, তাহলে গণতন্ত্র কেন পাব? কী করে পাব? ৫ আগস্টের পর থেকে আমরা যা করছি এবং যা বলছি তার কতখানি গণতান্ত্রিক? গণতন্ত্রের কোন কিতাবে লেখা আছে যে জুতা মেরে গণতন্ত্র আসবে? গণতান্ত্রিক দেশের আইনের কোন বইয়ে লেখা আছে, যার তার নামে খুনের মিথ্যা মামলা দিয়ে, নাম না-জানা অসংখ্য আসামি দিয়ে পরে যাকে তাকে সেই মামলায় অ্যারেস্ট করে আইনের শাসন জারি রাখা যায়? এই পিশাচ তত্ত্ব কে দিয়েছে? সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হওয়া, তাদের ভয় দেখানো এটা কোন গণতন্ত্র? নির্বাচন বিলম্বিত করে অনির্বাচিত সরকার গণতন্ত্র দেবে-এই বা কেমন কথা? যে সমাজ বিনা বাক্যব্যয়ে এসব মেনে নেয়, সেই সমাজ গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।

আসল কথা হলো, গণতন্ত্রের জন্য তৈরি হতে হবে নাগরিক সমাজকেই। সত্যিকার অর্থেই দেশ ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল ও দলের মহান নেতাদের উচিত যাবতীয় ফন্দিফিকির বাদ দিয়ে গণতন্ত্রের পথে আসা। চালাকি করে হালুয়ারুটির ভাগ নেওয়ার বদলে গণতান্ত্রিক পন্থায় যতটুকু পাওয়া যায়, তার সদ্ব্যবহার করতে শিখতে হবে। গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রথম ধাপ ফ্রি ফেয়ার ইলেকশন। এর কোনো বিকল্প নেই।

ইলেকশনে প্রতিটি দলের মহৎ শক্তির সবটুকু নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া কর্তব্য। জনগণকে ভয় কিংবা লোভ দেখিয়ে, অন্যের বদনাম করে পক্ষে না টেনে ভালোবেসে কাছে টানতে হবে। সংবাদপত্রের কণ্ঠ রোধ করে, ভয় দেখিয়ে, প্রতিপক্ষকে হেয়প্রতিপন্ন করে জনমত পক্ষে আনা যায় না। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ প্রতিটি দল যদি প্রতিটি আসনে যোগ্য প্রার্থী দেয় এবং প্রার্থীরা যদি ঠিকমতো জনসংযোগ করেন, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হতে বাধ্য।

ইলেকশন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলে একটি ব্যালান্সড পার্লামেন্টও পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। ভোটারদেরও সচেতন হতে হবে। হুজুগে ভোট দেওয়ার রীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমার পছন্দের দল যদি আমার এলাকায় কোনো অযোগ্য বা খারাপ লোককে মনোনয়ন দেয় তাহলে সেই অযোগ্য লোককে আমি ভোট দেব না। এটাই হওয়া উচিত ভোটারের ব্যক্তিগত নীতিবাক্য। হুজুগে গণতন্ত্র হয় না, গণতন্ত্র চায় সচেতন সিদ্ধান্ত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
সর্বশেষ খবর
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি