শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

প্রবাসীদের অভিমত

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিরা স্বদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চেয়েছেন। ৫ থেকে ৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী সাংবাদিকদের করা জনমত জরিপে অংশ নেওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্বকারী দেড় শতাধিক প্রবাসীর অভিমত থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, ভার্জিনিয়া, বস্টন, মিশিগান, শিকাগো, জর্জিয়া, ফ্লোরিডা, লুইজিয়ানা, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস প্রভৃতি স্থানের প্রবাসীর অংশগ্রহণে চালিত জরিপে দেখা যায়, ৮০ শতাংশের বেশি প্রবাসী মনে করেন দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ও আগেকার মতোই দুর্নীতি-চাঁদাবাজি-দখলবাজি অব্যাহত রয়েছে। শুধু গুমের ভীতি কমলেও খুনের ঘটনা হরদম ঘটছে পুলিশ প্রশাসনের সামনেই। দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে এ রকম নাজুক পরিস্থিতির উদ্ভব কখনো হয়নি। প্রবাসীরা আইনশৃঙ্খলার এ ধরনের অবনতিশীল পরিস্থিতির অবসানে অবিলম্বে জাতীয় সংসদের নির্বাচন চেয়েছেন এবং ঐকমত্যে উপনীত হওয়া ইস্যুসমূহের ব্যাপক সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের জন্য রেখে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন। ৫৫% প্রবাসী বলেছেন, বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার পূরণে ড. ইউনূস ও তাঁর সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করে তাঁকে স্বৈরাচার বলা হচ্ছে, ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে তা কয়েক গুণ বেড়েছে। গুটিকতক সন্ত্রাসী এবং রাজনৈতিক মাস্তান ছাড়া কেউই এখন স্বস্তিতে নেই বলেও প্রবাসীরা মন্তব্য করেছেন। ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখল ও বদলি বাণিজ্য হ্রাস দূরের কথা কয়েক গুণ বেড়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন নেতৃস্থানীয় প্রবাসীরা।

জরিপে অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর (ডেমোক্র্যাট) শেখ রহমান, ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের আন্তর্জাতিক অর্থনীতি বিশ্লেষক-লেখক অধ্যাপক ড. ফাইজুল ইসলাম, নিউ অর্লিন্স ইউনিভার্সিটির ইমেরিটাস প্রফেসর ড. মুস্তফা সরোয়ার, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্কুল অব সোশ্যাল ওয়ার্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক গোলাম মাতবর, নিউইয়র্ক স্টেট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল, নিউইয়র্কে বসবাসরত বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য গিয়াস আহমেদ, কমিউনিটি লিডার কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন, বাংলাদেশি-আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট আতিকুর রহমান এবং ফোবানার নির্বাহী সচিব রহিম নিহাল, নির্মাণ ব্যবসায়ী ও সংগঠক মো. আবদুল কাদের মিয়া, সমাজসেবী ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হক, ব্যবসায়ী ও গৃহিণী নাসিমা বানু প্রমুখ। সাধারণ প্রবাসীর মধ্যে ছিলেন দোকান কর্মচারী, ট্যাক্সি ড্রাইভার, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী, গ্রোসারি মালিক, শিক্ষার্থী, গৃহিণী, অভিনেতা-অভিনেত্রী-সাস্কৃতিক কর্মী, লেখক-কবি, ফেডারেল কর্মচারী এবং কমিউনিটি সংগঠক।

জরিপে অভিমত প্রকাশক প্রবাসীরা কেউই স্বস্তিবোধ করছেন না আইনের শাসন নিয়ে। তাঁদের মতে আগের মতোই রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণতা অব্যাহত রয়েছে। শত শত মানুষকে একটি হত্যার জন্য অভিযুক্ত করা হচ্ছে, যা হাসির খোরাক হচ্ছে।

ওয়াশিংটন ডিসি এলাকায় বসবাসরত অর্থনীতিবিদ-লেখক ড. ফাইজুল ইসলাম বলেন, ‘সব সরকারের সময়ই সমান দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি দেখছি। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণে দরকার নির্বাচিত একটি সরকার।’

২৭ মে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন এবং ২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে ফিরেছেন স্টেট সিনেটর শেখ রহমান বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের পরই নির্বাচন দেওয়া দরকার। সংস্কারের ব্যাপারটিকে হেলাফেলা করা হলে পুনরায় বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের প্রত্যাশা অপূর্ণই থেকে যাবে। তাই কিছুটা হলেও করা দরকার। মানুষের প্রত্যাশার পরিপূরক একটি নির্বাচন হলেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে।’

ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. মুস্তফা সরোয়ার বলেন, ‘আমরা যারা প্রবাসী তাদের কোনো চাওয়াপাওয়া নেই। তবে যে দেশটি ছেড়ে এসেছি সেটির মঙ্গল কিছু দেখলে আপ্লুত হই। মন্দ কিছু ঘটলে সকলে ব্যথিত হই, দুঃখবোধে আক্রান্ত হই। সেজন্যই অন্য সবার সঙ্গে আমারও জোর দাবি অনতিবিলম্বে নির্বাচন হওয়া উচিত।’

রাষ্ট্রচিন্তক অধ্যাপক ড. গোলাম মাতবর বলেন, ‘মনে হয় দু-তিন জন বাদে অন্য কোনো উপদেষ্টাই কার্যকর কোনো দায়িত্ব পালনে সক্ষম হননি বলে সংস্কারের প্রত্যাশা থমকে রয়েছে। তাঁরা শুধু বড় বড় কথাই বলেছেন। অন্যদিকে নির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপও ঘোষণা করতে পারেননি নির্বাচনের ব্যাপারে। একইভাবে জনগণের প্রত্যাশার পরিপূরক ন্যূনতম সাফল্যও দেখাতে পারেননি রাষ্ট্র পরিচালনায়।’ ড. মাতবর বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমার মনে হয় না সুন্দর একটি নির্বাচনের জন্য তৈরি আছেন। ভোটাররা যে নিরাপদে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন সে ধরনের পরিবেশ তৈরির জন্য কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’

মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতা গ্রহণের পরই অধ্যাপক বিরূপাক্ষ পাল পত্রিকায় কলাম লিখেছিলেন যে, এ সরকারকে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য দুই বছর সময় দেওয়া উচিত। কিন্তু অধ্যাপক পাল এখন ইউনূস সরকারের মধ্যে ফখরুদ্দীন সরকারের মতো স্ট্রং ডিটারমিনেশন দেখছেন না। অধিকন্তু ইউনূসের সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন টালবাহানা ধরা পড়ছে, তাঁরা সংস্কারের ব্যাপারে খুব সৎ নন। আর আওয়ামী লীগ যেহেতু একমুখো নির্বাচন করেছে, সে অবস্থায় সংস্কারের প্রত্যাশা হচ্ছে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের। কিন্তু এঁরা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েই যেভাবে সম্ভব আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছেন বলে মনে হচ্ছে। আওয়ামী লীগের সব মানুষ তো দুর্নীতি করেননি কিংবা খারাপও ছিলেন না। তাহলে কেন পুরো আওয়ামী লীগকেই নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অথচ বৈষম্যমূলক সমাজ বা রাষ্ট্র গঠনের প্রতিশ্রুতির সঙ্গে এটা যায় না। বিরূপাক্ষ পাল বলেন, ‘মব কালচার বাড়ছে, বিনিয়োগ কমছে, জিডিপি গত ৩৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমেছে, তাই যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিয়ে এ সরকারের সরে যাওয়া উচিত। এবং এটাই হচ্ছে সময়ের দাবি। তা না হলে রাষ্ট্র আরও খারাপের দিকে যাবে।’

নিউইয়র্কে বসবাসরত বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও মূলধারার ব্যবসায়ী গিয়াস আহমেদ বলেন, ‘যারা নির্বাচনে ভোট পাবে না কিংবা জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক নেই তেমন কিছু মানুষ একটার পর একটা ইস্যু সৃষ্টি করছেন, যেমন পিআর সিস্টেম, এটা কিন্তু সংস্কার কমিশনের কোনো এজেন্ডা ছিল না। এটা হঠাৎ করেই সামনে এনে সময়ক্ষেপণের বাহানা করা হচ্ছে। পিআর সিস্টেম সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ এখনো কিছুই জানে না।’ কমিউনিটি লিডার কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন বলেন, ‘সামগ্রিক অবজারভেশনে মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে দেশ এগোতে পেরেছে। প্রফেসর ইউনূস না হয়ে অন্য কেউ দায়িত্ব নিলে এক মাসও টিকত না।’ ফ্লোরিডাস্থ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট, ফোবানার চেয়ারপারসন আতিকুর রহমান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে জনমনে সৃষ্ট প্রত্যাশা এখন হতাশায় নিপতিত। ভোটের অধিকার আদৌ ফিরে পাওয়া যাবে কি না সুধীজনমনে সে সংশয়ও দেখা দিয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন