শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন দুটি ধারা সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। একটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, যারা শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরণ করে। বেগম খালেদা জিয়া যে দলটির চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দলটি এখনো সজীব এবং সতেজ। অন্য একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর। ৫ আগস্টের বিপ্লবের নায়করা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করার প্রত্যয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করেছেন। সে দলটির নাম জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে এনসিপি আত্মপ্রকাশ করে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে দলটি ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে। দলটি ক্রমে বিএনপির প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবেই দৃশ্যমান। এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিতর্ক লক্ষণীয়।

একটি গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। বহু মত, বহু পথের বিতর্কই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল আকর্ষণ। জনগণ নানা পথ ও মত পর্যবেক্ষণ করবে, পর্যালোচনা করবে এবং জনগণের যে মত পছন্দ সে মতের পক্ষে অবস্থান নেবে। এটিই হলো গণতন্ত্রের নিয়ম। আমরা দীর্ঘদিন পরে রাজনৈতিক দলগুলোর বিতর্ক উপভোগ করছি। বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মতপার্থক্য এখন প্রকাশ্যে। তাদের মধ্যকার বিতর্ক আরও যুক্তিনির্ভর হোক, এটাই জনগণের প্রত্যাশা। পছন্দের দল বাছাইকরণে জনগণের জন্য যেন একটি সুযোগ তৈরি হয়। এ সুযোগ দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিল। একটি যুক্তিবাদী, জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ সমাজ বিনির্মাণ জরুরি। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি এ বিতর্ক যেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধে রূপ নিচ্ছে। ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত সহিংসতা। এটি আমাদের কাম্য নয়।

বিএনপি নিঃসন্দেহে এ মুহূর্তে দেশের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত এ দলটি মোট চারবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। ১৯৭৯ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি প্রথম ক্ষমতায় আসে। এরপর ১৯৯১ সালে স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে দলটি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি তৃতীয় দফায় নির্বাচিত হয়। বেগম খালেদা জিয়া প্রথম তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনন্য রেকর্ড স্থাপন করেন। এ দলটি ২০০৬ সালে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর এক প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মুখে পড়ে। এ সময় দলটিকে এক কঠিন বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের পাড়ি দিতে হয় এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়। এ বৈরী সময়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি অটুট ঐক্য ধরে রাখতে পেরেছিল। বিএনপিকে দমন করার জন্য, রাজনৈতিক দল হিসেবে অস্তিত্ব বিনাশের জন্য হয়েছিল নানামুখী প্রচেষ্টা। তার পরও বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে শুধু টিকেই থাকেনি, বরং এ প্রতিকূলতার মধ্যে সাঁতার কেটে দলটি আরও শক্তিশালী হয়েছে। কর্মীরা হয়েছেন আরও বেশি আদর্শবান, ত্যাগী। সোনা যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয়, তেমন বিএনপির কর্মীবাহিনীও খাঁটি হয়ে উঠেছে। এ কারণেই ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে এ দলটি।

অন্যদিকে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান ছিল ছাত্রদের এক অভূতপূর্ব জাগরণের মহাকাব্য। তারা রীতিমতো অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। এ ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের মূলনায়ক অবশ্যই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাহসী তরুণরা। তাদের বিজয়ের পর একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যে সরকার কেবল ছাত্রদের সমর্থনপুষ্ট নয়, বরং তাতে ছাত্রদের অংশগ্রহণও রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বিপ্লবী ছাত্রদের সরকারের নিয়োগকর্তা বলে অভিহিত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বাংলাদেশ ঘিরে একটি স্বপ্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আর এ সমস্ত চিন্তাভাবনা তারা প্রস্ফুটিত করতে চায়। এ কারণেই গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের প্রায় সাত মাস পর তারা নিজেরাই একটি নতুন দল গঠন করেছে। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি মাত্রা। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন নাহিদ ইসলাম। জুলাই বিপ্লবের কারিগররাই এ রাজনৈতিক দলের হাল ধরেছেন। তারুণ্যে ভরপুর এ রাজনৈতিক দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন শক্তি। ক্ষমতার দৌড়ে এখন বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ নিঃসন্দেহে এনসিপি। আর স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমতার লড়াইয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে আদর্শিক চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনার পার্থক্য আছে। বিএনপি চাইছে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ন্যূনতম সংস্কার করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচনের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। এমনকি ২৫ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত ভাষণে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে নির্বাচনের আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, তারও সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য অস্পষ্ট। তিনি বলছেন, সংকট উত্তরণে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে এনসিপি মনে করে সংস্কার ও গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই। এ ধরনের প্রচেষ্টা এনসিপি প্রতিহত করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। এনসিপি মনে করে বর্তমান যে সংবিধান তা অকার্যকর হয়ে গেছে। এ সংবিধান জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণে ব্যর্থ। এজন্য তারা নতুন সংবিধান এবং সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করছে। এটা এনসিপির কৌশলগত অবস্থান। দল গোছানোর জন্যই তাদের নির্বাচন পেছানোর দাবি বলে অনেকে মনে করেন। কারণ, এনসিপি নেতারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। এনসিপি মনে করছে ৫ আগস্টের বিপ্লব হলো দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এ কারণেই তারা নতুন রাষ্ট্র বন্দোবস্তের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দাবি করেছে। গত বছরের শেষ দিনে তাদের এ ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সরকারের হস্তক্ষেপে তারা করেনি। এনসিপি মনে করছে জুলাই বিপ্লব দ্বিতীয় স্বাধীনতা। জামায়াতও এ ইস্যুতে এনসিপির সঙ্গে একমত। কিন্তু বিএনপির এ ক্ষেত্রে আপত্তি। বিএনপি মনে করছে গণতন্ত্র লাইনচ্যুত হয়েছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষার বিজয় হয়েছে। এর সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই মুক্তিযুদ্ধের তুলনা হয় না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাফ বলে দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধ একটাই। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জুলাই বিপ্লব গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও স্বাধীনতা দিবসে একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা একাত্তরকে চব্বিশের সঙ্গে তুলনা করতে চান, তারা হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। এ কারণে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে একটি দৃষ্টিভঙ্গিগত বিতর্কের সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরও অনেক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে, আছে মতবিরোধ। এনসিপি যেমন মনে করে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার আর কোনো অধিকার নেই, এটি অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের যারা দোষী তাদের বিচার দাবি করে। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে কি না সে দায়িত্ব বিএনপি জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে চায়। এ যুক্তিনির্ভর বিতর্ক শক্তি পরীক্ষার পথ খুলে দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির বিরোধের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ জনসংযোগ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। এ হামলার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেছে এনসিপি। এ রকম ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর কিছুটা হলেও চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে এনসিপি নেতা সারজিস আলম তাঁর নির্বাচনি এলাকা পঞ্চগড়ে যেভাবে গাড়ির শোডাউন করেছেন তার সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন স্থানে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ঘটছে সহিংসতা।

আমরা মনে করি এনসিপির সঙ্গে বিএনপির মৌলিক রাজনৈতিক বিরোধ থাকতেই পারে, থাকাটাই স্বাভাবিক। এ বিরোধগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা হতেই পারে, যেন মানুষ তার নিজস্ব বিচারবুদ্ধি থেকে যে কোনো একটিকে পছন্দ করতে অথবা দুটিকেই প্রত্যাখ্যান করতে পারে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয় যে এক পক্ষ অন্য পক্ষের মত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য পেশিশক্তি প্রয়োগ করবে, সহিংসতার পথ বেছে নেবে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। এ সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিতরে মতপার্থক্য, বিতর্ক থাকাটাই যৌক্তিক। শুধু এনসিপি এবং বিএনপি নয়, আমরা লক্ষ করছি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে একটি মতপার্থক্য এবং বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ সমস্ত বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু এ বিতর্কগুলো যেন কোনো অবস্থাতেই বিরোধে রূপ না নেয়, সহিংসতায় রূপ না নেয় সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যুক্তিসংগত বিতর্কে পেশিশক্তির জায়গা নেই। আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণ বানচাল করার জন্য সচেষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ চক্রান্তের ফাঁদে যেন কেউ পা না দেয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। দেশের জনগণ বিতর্ক চায়। যুক্তিনির্ভর বিতর্কের আলোকে প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের লক্ষ্য-আদর্শ প্রকাশ করুক। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি হোক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি। জনগণকে আকৃষ্ট করার জন্য তারা কী কী কর্মসূচি গ্রহণ করবে তা জনগণের কাছে উন্মোচন করুক। এটি জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু এক পক্ষ তার মতামত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য যদি অন্য পক্ষের ওপর দমন-নিপীড়ন করে, সহিংসতার পথ বেছে নেয় তা হবে অনাকাক্সিক্ষত। এটি হবে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়টি সবাইকে মনে রাখতে হবে।

 

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩
যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তিস্তায় সাঁতার কাটতে গিয়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তিস্তায় সাঁতার কাটতে গিয়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক