শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন দুটি ধারা সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। একটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, যারা শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরণ করে। বেগম খালেদা জিয়া যে দলটির চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দলটি এখনো সজীব এবং সতেজ। অন্য একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর। ৫ আগস্টের বিপ্লবের নায়করা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করার প্রত্যয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করেছেন। সে দলটির নাম জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে এনসিপি আত্মপ্রকাশ করে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে দলটি ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে। দলটি ক্রমে বিএনপির প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবেই দৃশ্যমান। এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিতর্ক লক্ষণীয়।

একটি গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। বহু মত, বহু পথের বিতর্কই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল আকর্ষণ। জনগণ নানা পথ ও মত পর্যবেক্ষণ করবে, পর্যালোচনা করবে এবং জনগণের যে মত পছন্দ সে মতের পক্ষে অবস্থান নেবে। এটিই হলো গণতন্ত্রের নিয়ম। আমরা দীর্ঘদিন পরে রাজনৈতিক দলগুলোর বিতর্ক উপভোগ করছি। বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মতপার্থক্য এখন প্রকাশ্যে। তাদের মধ্যকার বিতর্ক আরও যুক্তিনির্ভর হোক, এটাই জনগণের প্রত্যাশা। পছন্দের দল বাছাইকরণে জনগণের জন্য যেন একটি সুযোগ তৈরি হয়। এ সুযোগ দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিল। একটি যুক্তিবাদী, জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ সমাজ বিনির্মাণ জরুরি। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি এ বিতর্ক যেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধে রূপ নিচ্ছে। ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত সহিংসতা। এটি আমাদের কাম্য নয়।

বিএনপি নিঃসন্দেহে এ মুহূর্তে দেশের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত এ দলটি মোট চারবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। ১৯৭৯ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি প্রথম ক্ষমতায় আসে। এরপর ১৯৯১ সালে স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে দলটি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি তৃতীয় দফায় নির্বাচিত হয়। বেগম খালেদা জিয়া প্রথম তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনন্য রেকর্ড স্থাপন করেন। এ দলটি ২০০৬ সালে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর এক প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মুখে পড়ে। এ সময় দলটিকে এক কঠিন বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের পাড়ি দিতে হয় এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়। এ বৈরী সময়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি অটুট ঐক্য ধরে রাখতে পেরেছিল। বিএনপিকে দমন করার জন্য, রাজনৈতিক দল হিসেবে অস্তিত্ব বিনাশের জন্য হয়েছিল নানামুখী প্রচেষ্টা। তার পরও বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে শুধু টিকেই থাকেনি, বরং এ প্রতিকূলতার মধ্যে সাঁতার কেটে দলটি আরও শক্তিশালী হয়েছে। কর্মীরা হয়েছেন আরও বেশি আদর্শবান, ত্যাগী। সোনা যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয়, তেমন বিএনপির কর্মীবাহিনীও খাঁটি হয়ে উঠেছে। এ কারণেই ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে এ দলটি।

অন্যদিকে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান ছিল ছাত্রদের এক অভূতপূর্ব জাগরণের মহাকাব্য। তারা রীতিমতো অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। এ ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের মূলনায়ক অবশ্যই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাহসী তরুণরা। তাদের বিজয়ের পর একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যে সরকার কেবল ছাত্রদের সমর্থনপুষ্ট নয়, বরং তাতে ছাত্রদের অংশগ্রহণও রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বিপ্লবী ছাত্রদের সরকারের নিয়োগকর্তা বলে অভিহিত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বাংলাদেশ ঘিরে একটি স্বপ্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আর এ সমস্ত চিন্তাভাবনা তারা প্রস্ফুটিত করতে চায়। এ কারণেই গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের প্রায় সাত মাস পর তারা নিজেরাই একটি নতুন দল গঠন করেছে। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি মাত্রা। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন নাহিদ ইসলাম। জুলাই বিপ্লবের কারিগররাই এ রাজনৈতিক দলের হাল ধরেছেন। তারুণ্যে ভরপুর এ রাজনৈতিক দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন শক্তি। ক্ষমতার দৌড়ে এখন বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ নিঃসন্দেহে এনসিপি। আর স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমতার লড়াইয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে আদর্শিক চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনার পার্থক্য আছে। বিএনপি চাইছে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ন্যূনতম সংস্কার করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচনের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। এমনকি ২৫ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত ভাষণে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে নির্বাচনের আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, তারও সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য অস্পষ্ট। তিনি বলছেন, সংকট উত্তরণে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে এনসিপি মনে করে সংস্কার ও গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই। এ ধরনের প্রচেষ্টা এনসিপি প্রতিহত করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। এনসিপি মনে করে বর্তমান যে সংবিধান তা অকার্যকর হয়ে গেছে। এ সংবিধান জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণে ব্যর্থ। এজন্য তারা নতুন সংবিধান এবং সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করছে। এটা এনসিপির কৌশলগত অবস্থান। দল গোছানোর জন্যই তাদের নির্বাচন পেছানোর দাবি বলে অনেকে মনে করেন। কারণ, এনসিপি নেতারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। এনসিপি মনে করছে ৫ আগস্টের বিপ্লব হলো দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এ কারণেই তারা নতুন রাষ্ট্র বন্দোবস্তের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দাবি করেছে। গত বছরের শেষ দিনে তাদের এ ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সরকারের হস্তক্ষেপে তারা করেনি। এনসিপি মনে করছে জুলাই বিপ্লব দ্বিতীয় স্বাধীনতা। জামায়াতও এ ইস্যুতে এনসিপির সঙ্গে একমত। কিন্তু বিএনপির এ ক্ষেত্রে আপত্তি। বিএনপি মনে করছে গণতন্ত্র লাইনচ্যুত হয়েছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষার বিজয় হয়েছে। এর সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই মুক্তিযুদ্ধের তুলনা হয় না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাফ বলে দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধ একটাই। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জুলাই বিপ্লব গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও স্বাধীনতা দিবসে একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা একাত্তরকে চব্বিশের সঙ্গে তুলনা করতে চান, তারা হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। এ কারণে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে একটি দৃষ্টিভঙ্গিগত বিতর্কের সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরও অনেক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে, আছে মতবিরোধ। এনসিপি যেমন মনে করে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার আর কোনো অধিকার নেই, এটি অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের যারা দোষী তাদের বিচার দাবি করে। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে কি না সে দায়িত্ব বিএনপি জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে চায়। এ যুক্তিনির্ভর বিতর্ক শক্তি পরীক্ষার পথ খুলে দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির বিরোধের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ জনসংযোগ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। এ হামলার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেছে এনসিপি। এ রকম ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর কিছুটা হলেও চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে এনসিপি নেতা সারজিস আলম তাঁর নির্বাচনি এলাকা পঞ্চগড়ে যেভাবে গাড়ির শোডাউন করেছেন তার সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন স্থানে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ঘটছে সহিংসতা।

আমরা মনে করি এনসিপির সঙ্গে বিএনপির মৌলিক রাজনৈতিক বিরোধ থাকতেই পারে, থাকাটাই স্বাভাবিক। এ বিরোধগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা হতেই পারে, যেন মানুষ তার নিজস্ব বিচারবুদ্ধি থেকে যে কোনো একটিকে পছন্দ করতে অথবা দুটিকেই প্রত্যাখ্যান করতে পারে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয় যে এক পক্ষ অন্য পক্ষের মত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য পেশিশক্তি প্রয়োগ করবে, সহিংসতার পথ বেছে নেবে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। এ সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিতরে মতপার্থক্য, বিতর্ক থাকাটাই যৌক্তিক। শুধু এনসিপি এবং বিএনপি নয়, আমরা লক্ষ করছি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে একটি মতপার্থক্য এবং বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ সমস্ত বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু এ বিতর্কগুলো যেন কোনো অবস্থাতেই বিরোধে রূপ না নেয়, সহিংসতায় রূপ না নেয় সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যুক্তিসংগত বিতর্কে পেশিশক্তির জায়গা নেই। আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণ বানচাল করার জন্য সচেষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ চক্রান্তের ফাঁদে যেন কেউ পা না দেয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। দেশের জনগণ বিতর্ক চায়। যুক্তিনির্ভর বিতর্কের আলোকে প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের লক্ষ্য-আদর্শ প্রকাশ করুক। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি হোক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি। জনগণকে আকৃষ্ট করার জন্য তারা কী কী কর্মসূচি গ্রহণ করবে তা জনগণের কাছে উন্মোচন করুক। এটি জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু এক পক্ষ তার মতামত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য যদি অন্য পক্ষের ওপর দমন-নিপীড়ন করে, সহিংসতার পথ বেছে নেয় তা হবে অনাকাক্সিক্ষত। এটি হবে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়টি সবাইকে মনে রাখতে হবে।

 

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস
ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা