শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

রাজনীতিকে বলা হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি। দর্শন, সমাজ, অর্থনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতির সামষ্টিক রূপ হলো রাজনীতি। রাজনীতি সমাজবিজ্ঞান। কিন্তু বর্তমান সময়ে রাজনীতি যেন হিসাবনিকাশের খেলা। রাজনীতি এখন গণিতের চেয়েও জটিল। যোগবিয়োগের হিসাবনিকাশে এখন রাজনীতির কৌশল নির্ধারণ করা হয়। আদর্শ এখন গৌণ। লাভক্ষতির হিসাব করে রাজনৈতিক দলগুলো পা ফেলে। প্লাস-মাইনাসের গোলকধাঁধায় বাংলাদেশের রাজনীতিও। আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে চলছে নানা অঙ্কের খেলা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের আগেই এ হিসাব কষেই বিভিন্ন দল নানা রকম দাবিদাওয়া নিয়ে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

প্লাস-মাইনাসের হিসাব করেই জামায়াত তাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আদর্শিক দূরত্ব ঘুচিয়ে অন্য ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। জামায়াতের রাজনৈতিক অঙ্কের হিসাব পরিষ্কার। তাদের রাজনৈতিক কৌশল তিন মাইনাসের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। প্রথমত, তারা বিএনপিকে রাজনীতির মাঠে নিঃসঙ্গ করতে চায়। বিএনপি বিগত ১৬ বছর ধরে যে আওয়ামী লীগ বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলেছে, তাতে ফাটল ধরাতে চেষ্টা করেছে।

যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের বিএনপির থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারলে জামায়াত নির্বাচনে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। দ্বিতীয়ত, জামায়াত আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে মাইনাস করতে চায়। জাতীয় পার্টি যদি নিষিদ্ধ হয় কিংবা তারা যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে তাহলে জামায়াত লাভবান হবে। তৃতীয়ত, জামায়াত বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চায়। এ জন্যই জামায়াত, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট নিষিদ্ধ করার দাবি করছে। জামায়াত মনে করে, এই তিন মাইনাস সফল হলে, আগামী নির্বাচনে তারা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। জামায়াত অনেক গোছানো একটি দল। তারা সবকিছু করে দীর্ঘ পরিকল্পনা করে। পরিকল্পিতভাবেই তারা ছাত্রলীগের মধ্যে শক্তিশালী ছাত্রশিবির তৈরি করেছে। পরিকল্পনা করেই তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রশাসন, আইন-বিচারে বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে। কিন্তু সমস্যা হলো, জামায়াতের একনিষ্ঠ কর্মী বাহিনী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিজস্ব লোক থাকার পরও, নির্বাচনি দৌড়ে তারা পিছিয়ে। এর কারণ, সাধারণ মানুষের মধ্যে জামায়াত এখনো জনপ্রিয়তা পায়নি। সাধারণ ভোটাররা জামায়াতকে ভোট দিতে এখনো প্রস্তুত নয়। আর এটি তো সবাই জানে, দল যত শক্তিশালী হোক। কর্মীরা যতই নিবেদিত প্রাণ হোক, নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারের সমর্থন ছাড়া নির্বাচনে জয়ী হওয়া যায় না। নির্বাচনে জামায়াতের আরও একটি মৌলিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দলটির সংগঠন সারা দেশে সমানভাবে শক্তিশালী নয়। জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড মূলত বিশটি জেলাকে ঘিরে। অন্য জেলাগুলোতে জামায়াতের সংগঠন থাকলেও দুর্বল। কাজেই ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীরা ভোটারদের দৃষ্টিআকর্ষণ করতে পারবে। অন্য আসনে প্রার্থী দিলেও খুব বেশি কিছু করতে পারবে না। জামায়াতের সুবিধা হলো, তারা মাঠের বাস্তবতা বুঝে। নির্মোহভাবে মাঠ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে পারাটা এই দলের বড় যোগ্যতা। বাংলাদেশে এখন জামায়াতের জন্য যতই অনুকূল পরিবেশ থাকুক না কেন, এত কম সময়ে তারা সারা দেশে ৩০০ আসনে বিএনপির মতো শক্তিশালী এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না। এ জন্যই তারা পিআর পদ্ধতি নিয়ে মাঠে নেমেছে। ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বণ্টন হলে, সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে জামায়াত। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের মতো ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কতটা বিপজ্জনক সেই আলোচনা এখানে করতে চাই না। এনিয়ে রাজনীতির মাঠে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য চলছে। আমি শুধু পিআর পদ্ধতির কয়েকটি উদ্বেগজনক দিক তুলে ধরতে চাই। পিআর পদ্ধতিতে একটি দলের ভিতর একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। দলের নেতার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সংসদ সদস্য মনোনীত হন। এ পদ্ধতিতে জনগণের পছন্দ গৌণ হয়ে যায়। আর রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এটি প্রমাণিত সত্য যে, দলে গণতন্ত্র না থাকলে রাষ্ট্রে গণতন্ত্র চর্চা সম্ভব নয়। প্রতিটি নির্বাচনি এলাকার মানুষের চাওয়া-পাওয়া ভিন্ন। তাদের সমস্যা এবং অগ্রাধিকার পৃথক। একটি নির্বাচনি এলাকায় ভোটাররা শুধু দল কিংবা প্রতীক দেখে ভোট দেন না। তারা পছন্দের প্রার্থীও খুঁজেন। এমন একজন প্রার্থীকে জনগণ ভোট দিতে চায়, যিনি এলাকার সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। সমস্যা সমাধানে আন্তরিক। যাকে এলাকাবাসী সুখে-দুঃখে পাশে পায়। দলের চেয়ে প্রার্থীর যোগ্যতা গুরুত্বপূর্ণ। পিআর পদ্ধতি জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে মূল্যহীন করে দেয়। জনগণের ওপর দলের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। সত্যিকার গণতন্ত্রের সঙ্গে পিআর পদ্ধতি সাংঘর্ষিক। এরকম অনেক যুক্তি আছে। সে প্রসঙ্গে এখানে বিতর্ক করতে চাই না। শুধু একটি কথা বলা দরকার, এবারের নির্বাচন বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। আর এই সংবিধান অনুযায়ী পিআর পদ্ধতি অসম্ভব। জামায়াত দুই কারণে পিআর ইস্যুকে সামনে এনেছে। প্রথমত, এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনের প্রধান ইস্যুগুলোকে আড়াল করতে চায়। দ্বিতীয়ত, এই দাবি তুলে তারা দীর্ঘ মেয়াদে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। তাই জামায়াতের নির্বাচনি কৌশল হলো মাইনাস ফর্মুলা।

অন্যদিকে বিএনপি প্লাস ফর্মুলা নিয়ে নির্বাচনি মাঠে। অংশগ্রহণমূলক অন্তর্ভুক্তির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য। এ জন্য বিএনপি একদিকে সমমনাদের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্যের চেষ্টা করছে, অন্যদিকে, নির্বাচনে জয়ী হলে সবাই মিলে সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিএনপির প্লাস রাজনীতির একটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ছোট দলগুলোর প্রতিও তারা সমান সম্মান এবং গুরুত্ব দিচ্ছে। ১৬ বছরের পথের সাথীদের নিয়েই বিএনপি চলতে চায়। বিএনপি রাজনীতিতে সুস্থ ধারা ফিরিয়ে আনতে চায়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একাধিকবার, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়’। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, আদর্শের লড়াই হবে, কিন্তু তা যেন শিষ্টাচারের মধ্যে থাকে। প্রতিপক্ষকে দমন, নির্মূলের রাজনীতি থেকে বিএনপি বাংলাদেশকে বের করে আনতে চায়। কিন্তু বিএনপির এই প্লাস রাজনীতি দুই কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রথমত, লাগামহীন তৃণমূল। কিছু হঠাৎ গজিয়ে ওঠা বিএনপি কর্মীর দায়িত্বহীন আচরণ সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। তাদের কারণে জনগণের মধ্যে বিএনপির ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সম্প্রতি ইনোভেশন জরিপেও দেখা গেছে, গত মার্চের তুলনায় বিএনপির জনপ্রিয়তা সামান্য হলেও কমেছে। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের উদারনৈতিক গণতন্ত্রের কথা তৃণমূলে ঠিকঠাক মতো যাচ্ছে না। আবার বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই প্রচারণা জনগণকে কিছুটা হলেও বিভ্রান্ত করছে। বিএনপি নিজেদের পরিকল্পনা সম্পর্কে বলার চেয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনে বেশি ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। জামায়াত কৌশলে বিএনপিকে প্রচারণায় ব্যাকফুটে নিয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, রাজনীতির মাঠে জামায়াত বারবার গোলপোস্ট বদল করে বিএনপির ইতিবাচক কর্মসূচি প্রচার করতে দিচ্ছে না। এখন বিএনপি তার ৩১ দফা নিয়ে প্রচারের চেয়ে পিআর পদ্ধতি, সংবিধান সুরক্ষা, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মতো ইস্যু নিয়ে বাধ্য হয়ে বেশি কথা বলছে। ৩১ দফাই যে রাষ্ট্র সংস্কারের চাবি, এই দলিল যে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তৈরি, তা কৌশলে আড়াল করা হচ্ছে। মাইনাস রাজনীতির বিপরীতে বিএনপি যত দ্রুত তার ইতিবাচক বা প্লাস রাজনীতি সামনে আনতে পারবে ততই তাদের জন্য ইতিবাচক হবে। মাইনাস-প্লাসের এই রাজনৈতিক কৌশলই হবে আগামী নির্বাচনের মূল উপজীব্য।

তবে প্রধান দুই দলের প্লাস-মাইনাসের রাজনৈতিক কৌশলের পাশাপাশি আরও দুটি মাইনাস কৌশল বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সক্রিয়। এর মধ্যে একটি মাইনাস কৌশল দেশে বিরাজনীতিকীকরণে তৎপর। তারা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করতে চায়। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য তারা রাজনৈতিক বিভক্তির দিকে মনোযোগী। এদের নেতৃত্বে আছে সুশীল সমাজের একাংশ, যারা ২০০৭ সালের অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনার মূল কুশীলব। যেহেতু বিএনপি এখন বাংলাদেশে প্রধান রাজনৈতিক দল, তাই বিএনপিকে মাইনাস করতে পারলেই এদেশে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত সরকারের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব, বলে তারা মনে করে। আর এ কারণেই চলছে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার। বিএনপির একাধিক নেতা এই মাইনাস ষড়যন্ত্র নিয়ে এখন খোলাখুলি কথা বলছেন। আরেকটি মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে মাঠে সচল হয়েছে পতিত স্বৈরাচার। যেহেতু তারা এখন নিষিদ্ধ, বর্তমান বাস্তবতায় তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। তারা এখন নির্বাচন বানচাল করতে মাঠে নেমেছে। কাজেই প্লাস-মাইনাসের এই রাজনীতির খেলায় কে জয়ী হয়, তার ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। যদি প্লাস জয়ী হয়, তাহলে এদেশে সুস্থ গণতন্ত্র ফিরবে। আর মাইনাস জয়ী হলে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নগুলো মরে যাবে। আমরা আবার প্রবেশ করব অন্ধকার টানেলে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে