শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

রাজনীতিকে বলা হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি। দর্শন, সমাজ, অর্থনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতির সামষ্টিক রূপ হলো রাজনীতি। রাজনীতি সমাজবিজ্ঞান। কিন্তু বর্তমান সময়ে রাজনীতি যেন হিসাবনিকাশের খেলা। রাজনীতি এখন গণিতের চেয়েও জটিল। যোগবিয়োগের হিসাবনিকাশে এখন রাজনীতির কৌশল নির্ধারণ করা হয়। আদর্শ এখন গৌণ। লাভক্ষতির হিসাব করে রাজনৈতিক দলগুলো পা ফেলে। প্লাস-মাইনাসের গোলকধাঁধায় বাংলাদেশের রাজনীতিও। আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে চলছে নানা অঙ্কের খেলা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের আগেই এ হিসাব কষেই বিভিন্ন দল নানা রকম দাবিদাওয়া নিয়ে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

প্লাস-মাইনাসের হিসাব করেই জামায়াত তাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বিএনপির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আদর্শিক দূরত্ব ঘুচিয়ে অন্য ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। জামায়াতের রাজনৈতিক অঙ্কের হিসাব পরিষ্কার। তাদের রাজনৈতিক কৌশল তিন মাইনাসের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। প্রথমত, তারা বিএনপিকে রাজনীতির মাঠে নিঃসঙ্গ করতে চায়। বিএনপি বিগত ১৬ বছর ধরে যে আওয়ামী লীগ বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলেছে, তাতে ফাটল ধরাতে চেষ্টা করেছে।

যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের বিএনপির থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারলে জামায়াত নির্বাচনে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। দ্বিতীয়ত, জামায়াত আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে মাইনাস করতে চায়। জাতীয় পার্টি যদি নিষিদ্ধ হয় কিংবা তারা যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে তাহলে জামায়াত লাভবান হবে। তৃতীয়ত, জামায়াত বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চায়। এ জন্যই জামায়াত, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট নিষিদ্ধ করার দাবি করছে। জামায়াত মনে করে, এই তিন মাইনাস সফল হলে, আগামী নির্বাচনে তারা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। জামায়াত অনেক গোছানো একটি দল। তারা সবকিছু করে দীর্ঘ পরিকল্পনা করে। পরিকল্পিতভাবেই তারা ছাত্রলীগের মধ্যে শক্তিশালী ছাত্রশিবির তৈরি করেছে। পরিকল্পনা করেই তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রশাসন, আইন-বিচারে বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে। কিন্তু সমস্যা হলো, জামায়াতের একনিষ্ঠ কর্মী বাহিনী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিজস্ব লোক থাকার পরও, নির্বাচনি দৌড়ে তারা পিছিয়ে। এর কারণ, সাধারণ মানুষের মধ্যে জামায়াত এখনো জনপ্রিয়তা পায়নি। সাধারণ ভোটাররা জামায়াতকে ভোট দিতে এখনো প্রস্তুত নয়। আর এটি তো সবাই জানে, দল যত শক্তিশালী হোক। কর্মীরা যতই নিবেদিত প্রাণ হোক, নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারের সমর্থন ছাড়া নির্বাচনে জয়ী হওয়া যায় না। নির্বাচনে জামায়াতের আরও একটি মৌলিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দলটির সংগঠন সারা দেশে সমানভাবে শক্তিশালী নয়। জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড মূলত বিশটি জেলাকে ঘিরে। অন্য জেলাগুলোতে জামায়াতের সংগঠন থাকলেও দুর্বল। কাজেই ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীরা ভোটারদের দৃষ্টিআকর্ষণ করতে পারবে। অন্য আসনে প্রার্থী দিলেও খুব বেশি কিছু করতে পারবে না। জামায়াতের সুবিধা হলো, তারা মাঠের বাস্তবতা বুঝে। নির্মোহভাবে মাঠ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে পারাটা এই দলের বড় যোগ্যতা। বাংলাদেশে এখন জামায়াতের জন্য যতই অনুকূল পরিবেশ থাকুক না কেন, এত কম সময়ে তারা সারা দেশে ৩০০ আসনে বিএনপির মতো শক্তিশালী এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না। এ জন্যই তারা পিআর পদ্ধতি নিয়ে মাঠে নেমেছে। ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বণ্টন হলে, সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে জামায়াত। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের মতো ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কতটা বিপজ্জনক সেই আলোচনা এখানে করতে চাই না। এনিয়ে রাজনীতির মাঠে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য চলছে। আমি শুধু পিআর পদ্ধতির কয়েকটি উদ্বেগজনক দিক তুলে ধরতে চাই। পিআর পদ্ধতিতে একটি দলের ভিতর একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। দলের নেতার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সংসদ সদস্য মনোনীত হন। এ পদ্ধতিতে জনগণের পছন্দ গৌণ হয়ে যায়। আর রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এটি প্রমাণিত সত্য যে, দলে গণতন্ত্র না থাকলে রাষ্ট্রে গণতন্ত্র চর্চা সম্ভব নয়। প্রতিটি নির্বাচনি এলাকার মানুষের চাওয়া-পাওয়া ভিন্ন। তাদের সমস্যা এবং অগ্রাধিকার পৃথক। একটি নির্বাচনি এলাকায় ভোটাররা শুধু দল কিংবা প্রতীক দেখে ভোট দেন না। তারা পছন্দের প্রার্থীও খুঁজেন। এমন একজন প্রার্থীকে জনগণ ভোট দিতে চায়, যিনি এলাকার সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। সমস্যা সমাধানে আন্তরিক। যাকে এলাকাবাসী সুখে-দুঃখে পাশে পায়। দলের চেয়ে প্রার্থীর যোগ্যতা গুরুত্বপূর্ণ। পিআর পদ্ধতি জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে মূল্যহীন করে দেয়। জনগণের ওপর দলের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। সত্যিকার গণতন্ত্রের সঙ্গে পিআর পদ্ধতি সাংঘর্ষিক। এরকম অনেক যুক্তি আছে। সে প্রসঙ্গে এখানে বিতর্ক করতে চাই না। শুধু একটি কথা বলা দরকার, এবারের নির্বাচন বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। আর এই সংবিধান অনুযায়ী পিআর পদ্ধতি অসম্ভব। জামায়াত দুই কারণে পিআর ইস্যুকে সামনে এনেছে। প্রথমত, এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনের প্রধান ইস্যুগুলোকে আড়াল করতে চায়। দ্বিতীয়ত, এই দাবি তুলে তারা দীর্ঘ মেয়াদে বিএনপিকে চাপে রাখতে চায়। তাই জামায়াতের নির্বাচনি কৌশল হলো মাইনাস ফর্মুলা।

অন্যদিকে বিএনপি প্লাস ফর্মুলা নিয়ে নির্বাচনি মাঠে। অংশগ্রহণমূলক অন্তর্ভুক্তির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য। এ জন্য বিএনপি একদিকে সমমনাদের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্যের চেষ্টা করছে, অন্যদিকে, নির্বাচনে জয়ী হলে সবাই মিলে সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিএনপির প্লাস রাজনীতির একটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ছোট দলগুলোর প্রতিও তারা সমান সম্মান এবং গুরুত্ব দিচ্ছে। ১৬ বছরের পথের সাথীদের নিয়েই বিএনপি চলতে চায়। বিএনপি রাজনীতিতে সুস্থ ধারা ফিরিয়ে আনতে চায়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একাধিকবার, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়’। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, আদর্শের লড়াই হবে, কিন্তু তা যেন শিষ্টাচারের মধ্যে থাকে। প্রতিপক্ষকে দমন, নির্মূলের রাজনীতি থেকে বিএনপি বাংলাদেশকে বের করে আনতে চায়। কিন্তু বিএনপির এই প্লাস রাজনীতি দুই কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রথমত, লাগামহীন তৃণমূল। কিছু হঠাৎ গজিয়ে ওঠা বিএনপি কর্মীর দায়িত্বহীন আচরণ সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। তাদের কারণে জনগণের মধ্যে বিএনপির ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সম্প্রতি ইনোভেশন জরিপেও দেখা গেছে, গত মার্চের তুলনায় বিএনপির জনপ্রিয়তা সামান্য হলেও কমেছে। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের উদারনৈতিক গণতন্ত্রের কথা তৃণমূলে ঠিকঠাক মতো যাচ্ছে না। আবার বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই প্রচারণা জনগণকে কিছুটা হলেও বিভ্রান্ত করছে। বিএনপি নিজেদের পরিকল্পনা সম্পর্কে বলার চেয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনে বেশি ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। জামায়াত কৌশলে বিএনপিকে প্রচারণায় ব্যাকফুটে নিয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, রাজনীতির মাঠে জামায়াত বারবার গোলপোস্ট বদল করে বিএনপির ইতিবাচক কর্মসূচি প্রচার করতে দিচ্ছে না। এখন বিএনপি তার ৩১ দফা নিয়ে প্রচারের চেয়ে পিআর পদ্ধতি, সংবিধান সুরক্ষা, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মতো ইস্যু নিয়ে বাধ্য হয়ে বেশি কথা বলছে। ৩১ দফাই যে রাষ্ট্র সংস্কারের চাবি, এই দলিল যে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তৈরি, তা কৌশলে আড়াল করা হচ্ছে। মাইনাস রাজনীতির বিপরীতে বিএনপি যত দ্রুত তার ইতিবাচক বা প্লাস রাজনীতি সামনে আনতে পারবে ততই তাদের জন্য ইতিবাচক হবে। মাইনাস-প্লাসের এই রাজনৈতিক কৌশলই হবে আগামী নির্বাচনের মূল উপজীব্য।

তবে প্রধান দুই দলের প্লাস-মাইনাসের রাজনৈতিক কৌশলের পাশাপাশি আরও দুটি মাইনাস কৌশল বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সক্রিয়। এর মধ্যে একটি মাইনাস কৌশল দেশে বিরাজনীতিকীকরণে তৎপর। তারা বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করতে চায়। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য তারা রাজনৈতিক বিভক্তির দিকে মনোযোগী। এদের নেতৃত্বে আছে সুশীল সমাজের একাংশ, যারা ২০০৭ সালের অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনার মূল কুশীলব। যেহেতু বিএনপি এখন বাংলাদেশে প্রধান রাজনৈতিক দল, তাই বিএনপিকে মাইনাস করতে পারলেই এদেশে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত সরকারের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব, বলে তারা মনে করে। আর এ কারণেই চলছে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার। বিএনপির একাধিক নেতা এই মাইনাস ষড়যন্ত্র নিয়ে এখন খোলাখুলি কথা বলছেন। আরেকটি মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে মাঠে সচল হয়েছে পতিত স্বৈরাচার। যেহেতু তারা এখন নিষিদ্ধ, বর্তমান বাস্তবতায় তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। তারা এখন নির্বাচন বানচাল করতে মাঠে নেমেছে। কাজেই প্লাস-মাইনাসের এই রাজনীতির খেলায় কে জয়ী হয়, তার ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। যদি প্লাস জয়ী হয়, তাহলে এদেশে সুস্থ গণতন্ত্র ফিরবে। আর মাইনাস জয়ী হলে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নগুলো মরে যাবে। আমরা আবার প্রবেশ করব অন্ধকার টানেলে।

এই বিভাগের আরও খবর
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
সর্বশেষ খবর
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা