শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

চলচ্চিত্রের সোনালি যুগ এখন আর নেই। বর্তমানে চলচ্চিত্রশিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৩০ হাজার মানুষ কাজের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এ তথ্য পাওয়া গেছে খোদ চলচ্চিত্রকারদের কাছ থেকে। নব্বই দশকের শেষভাগে চলচ্চিত্রে যখন অশ্লীলতা, পাইরেসি আর নকল জেঁকে বসে তখন থেকেই নিম্নগামী হতে থাকে এ শিল্পের অবস্থা। এসব নেতিবাচক কারণে তখন দর্শকদের বড় একটি অংশ সিনেমা হল ছেড়েছে। তারা এখনো ফেরেননি। তবে মাঝে-মধ্যে বিশেষ করে বছরের দুই ঈদে হাতে গোনা কয়েকটি মানসম্মত ছবি মুক্তি পেলে সিনেমা হলে কিছু দর্শক ফিরলেও তা দিয়ে সারা বছর সিনেমা হল পরিচালনার মতো অর্থ উঠে আসে না। তাই লোকসান গুনে নাকাল অবস্থায় পড়ে শুরু হয় সিনেমা হল বন্ধের হিড়িক। নব্বই দশকের প্রথমদিকে দেশে থাকা ১৩০০ সিনেমা হল কমতে কমতে এখন এসে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০টির ঘরে। চলচ্চিত্রশিল্পে যুক্ত প্রায় ৩০ হাজার মানুষ যারা সিনেমা হল পরিচালনা চলচ্চিত্র প্রযোজনা, পরিচালনা, পরিবেশনা, সহকারী পরিচালক, শিল্পী, কলাকুশলী, ক্যামেরাম্যান,  মেকআপম্যান, লাইটম্যান, ভিডিও এডিটর হিসেবে নিয়োজিত। পর্যাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাণের অভাবে তাদের জীবিকা বন্ধ হয়ে গেছে। এদের মধ্যে  বেশির ভাগই মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

 

BPপর্যাপ্ত ছবি নেই

সুদীপ্ত কুমার দাস

প্রধান উপদেষ্টা, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি

চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস জানান, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর চলচ্চিত্রশিল্পকে এগিয়ে নিতে নামমাত্র প্রমোদ কর দিতে হতো, যা এসডিও অফিস সংগ্রহ করত। ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছরে প্রতিটি টিকিট থেকে ৬০ শতাংশ ট্যাক্স নিত সরকার। ১৯৮৩ সালে এসে তৎকালীন সরকার চলচ্চিত্রের ওপর ক্যাপাসিটি ট্যাক্স আরোপ করে। ওই সময় যেমন চলচ্চিত্রের প্রসার ঘটেছিল ঠিক তেমনি সরকারও ট্যাক্স আদায়ের দিকে নজর দিচ্ছিল। কিন্তু যখনই চলচ্চিত্রের পতন শুরু হয় তখন থেকে সরকারেরও নজর কমে গেছে। বর্তমানে ট্যাক্স নয়, ১৫ পার্সেন্ট ভ্যাট দিতে হয়। দীর্ঘ প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মানসম্মত ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ছবি না পাওয়ায় সিনেমা হল চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

 

BPপ্রায় নির্মাতাই বেকার

ছটকু আহমেদ

নির্বাহী সদস্য, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্য এখন ৩৯৪ জন। সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সিনিয়র চলচ্চিত্রকার ছটকু আহমেদ বলেন, প্রযোজক পাওয়া যাচ্ছে না, তাই কাজের অভাবে প্রায় ৯৮ ভাগ পরিচালক এখন বেকার। যাদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তারা অন্য ব্যবসাবাণিজ্যে চলে গেছে। আর যাদের অর্থনৈতিক অবস্থা দুর্বল তারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তিনি বলেন, সমিতির ৩৯৪ জন সদস্যের মধ্যে এখন সিনেমা পরিচালনা করছেন মাত্র ১০-১২ জন। এটি দেশের এই প্রধান গণমাধ্যমের জন্য অশনিসংকেত। আমি মনে করি প্রযোজকরা যদি এগিয়ে আসেন, মানসম্মত ছবি নির্মাণ করেন তাহলে সিনেমা হলে আবার দর্শক ফিরবে এবং এতে নতুন সিনেমা হল নির্মাণে আগ্রহ বাড়বে।

 

BPঅসহায় শিল্পীরা

মিশা সওদাগর

সভাপতি, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি অভিনেতা মিশা সওদাগর জানান, এই সমিতির সদস্য এখন পৌনে ছয় শর মতো। কিন্তু প্রযোজকের অভাবে চলচ্চিত্র নির্মাণ শতকরা ৯-১০ ভাগে নেমে আসায়  সমিতির শিল্পীদের কাজও এই হারে এসে ঠেকেছে। স্বাভাবিকভাবেই কাজ না থাকায় সিংহভাগ শিল্পী এখন বেকার ও অসহায়ত্বের কবলে পড়েছেন। আমি মনে করি সিনেমা শিল্পের সুদিন ফেরানো কোনো কঠিন কাজ নয়। সরকার ও এই শিল্পের মানুষের সদিচ্ছাই এর জন্য জরুরি। সরকার যদি সিনেমা শিল্পকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে এই শিল্পের সমস্যার সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখে তাহলে প্রযোজকরা সিনেমা নির্মাণে সাহস পাবেন। এতে চলচ্চিত্রের প্রতিটি মানুষ আবার নতুন উদ্যমে ফিরবে।

 

যৌথ প্রযোজনা বন্ধBP

কামাল কিবরিয়া

সাবেক প্রযোজক কর্মকর্তা, চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতি

সাবেক চলচ্চিত্র প্রযোজক নেতা কামাল কিবরিয়া লিপু বলেন, ‘আমাদের চলচ্চিত্র ধ্বংসের জন্য যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ বন্ধ করে দেওয়া প্রধান কারণ। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে শাকিব খান ছাড়া আর কারও সিনেমা চলছে না। তার উচ্চ পারিশ্রমিক দাবির কারণে সবাই তো তাকে নিয়ে কাজ করতে পারছে না। কারণ আমাদের দেশে সিনেমা হল কম। তাই ব্যবসার বাজার ছোট। এ অবস্থায় বিগ বাজেটের ছবি নির্মাণ করে লোকসান গুনতে হবে বলে প্রযোজকরা নির্মাণে সাহস পাচ্ছেন না। তা ছাড়া চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতির নির্বাচন দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। তাই নির্বাচিত কমিটি না থাকায় চলচ্চিত্র প্রযোজনায় অভিভাবকত্বহীনতা ও বিশৃঙ্খলা চলছে। তিনি আরও বলেন, সরকার চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান দিয়ে আসছে। কিন্তু স্বল্প টাকার এ অনুদান দিয়ে কি একটি মানসম্মত ছবি নির্মাণ সম্ভব। তা ছাড়া অনুদানের টাকা নিয়ে সবাই কি আসলেই ছবি নির্মাণ করছে। সরকারি টাকা নিয়ে নয়ছয় বন্ধ করতে রহস্যজনক কারণে সরকারের জোরালো ভূমিকাও নেই। তাই সব মিলিয়ে চলচ্চিত্রের মানুষ একাধারে বেকার হচ্ছে এবং গভীর সংকটে পড়েছে চলচ্চিত্রের মতো একটি প্রধান রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।

 

BPসিনেমা হল কোথায়

খোরশেদ আলম খসরু

সাবেক প্রযোজক কর্মকর্তা, চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতি

সাবেক চলচ্চিত্র প্রযোজক নেতা খোরশেদ আলম খসরু বলেন, ‘ছবি বেশি নির্মাণ হলে অভিনয়শিল্পীরাও কাজের সুযোগ পাবেন। ছবি কেমন চলবে না চলবে এটা পরের ব্যাপার। আগে তো ছবি নির্মাণ করতে হবে, সেটাই তো হচ্ছে না। আরেকটি বিষয় হচ্ছে সিনেমা হল সংখ্যা কমে যাওয়া। ১ হাজার ৩০০ সিনেমা হলের মধ্যে এখন নিয়মিত খোলা থাকে ৪০-৫০টি। এই স্বল্পসংখ্যক সিনেমা হল দিয়ে তো পুরো ইন্ডাস্ট্রি টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। সিনেমা তৈরি করে প্রযোজক যদি হল না পান, খরচের টাকা তুলতে না পারেন তাহলে ঘাটতি দিয়ে কয়টি সিনেমা বানাবেন তিনি? ঘাটতি দিয়ে সিনেমা বানানো কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। ইন্ডাস্ট্রি টিকিয়ে রাখতে সিনেমা বানাতে হবে, সিনেমা হল বাড়াতে হবে, বিগত সরকার সিনেমা হল নির্মাণে ১ হাজার কোটি টাকা ঋণ হিসেবে বরাদ্দ দেয়। সেই টাকা সহজ শর্তে প্রদান করলে সিনেমা হল বাড়বে। নির্মাতারাও এগিয়ে আসবেন। তাতে চলচ্চিত্রে সবার কাজে ব্যস্ততা বাড়বে। দূর হবে এই শিল্পের সংকট।’

 

প্রযোজকের অভাবBP

শাহীন সুমন

সভাপতি, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব শাহীন সুমন বলেন, ‘সিনেমা হল কমে যাচ্ছে। ভালো ছবির অভাবে দর্শক হলে আসছে না। তাই প্রযোজকরা অর্থলগ্নি করতে সাহস পান না। ছবি কম নির্মাণ হচ্ছে। ফলে পরিচালকরা বেকার হয়ে পড়ছেন। কাজের অভাবে তারা অসহায়ত্বের কবলে পড়েছেন। এ অবস্থা আমাদের দেশের এই প্রধান গণমাধ্যম সিনেমা শিল্পের জন্য মোটেও কাম্য নয়। এ কারণে এখন ভালো ভালো শিল্পীদের হাতেও নতুন কাজের অভাব। আমি মনে করি এ সমস্যার সমাধানে চলচ্চিত্রের সব পক্ষের মানুষের একসঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শিল্পটিকে নতুনভাবে জাগিয়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। তা ছাড়া এর উত্তরণে নির্বাচিত প্রযোজক সমিতি গঠন করা জরুরি। এর জন্য প্রযোজকদের এগিয়ে আসা, ভালো ছবি নির্মাণ এবং সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা খুবই জরুরি। আমি মনে করি প্রদর্শক এবং প্রযোজক যদি এ শিল্পের বন্ধ্যত্বমোচনে সচেতন হন তাহলে চলচ্চিত্রের সুদিন আবার ফিরবে, এ শিল্পের বেকারত্ব দূর হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে