শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৬, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

ড. ইউনূস সরকারের একজন উপদেষ্টার প্রেমে আমি এক বছর ধরে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম। ভদ্রলোক উপদেষ্টা হওয়ার পূর্বে ফেসবুকে বেশ সক্রিয় ছিলেন এবং আমার সঙ্গে বন্ধু তালিকায় যুক্ত ছিলেন। তিনি প্রথম আলোতে নিয়মিত লিখতেন। তাঁর কয়েকটি নিবন্ধ পড়েছিলাম। সেগুলোর মধ্যে প্রয়াত জামায়াত নেতা শাহ আবদুল হান্নানকে নিয়ে তাঁর স্মৃতিচারণমূলক লেখাটি আমাকে নিদারুণভাবে মোহিত করেছিল। ফলে তিনি যেদিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারূপে শপথ নিলেন তখন মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সম্পর্কে আমি ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠলাম। পরে যখন দেখলাম তিনি বৃহত্তর যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ, খনিজ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তখন আমার আশাবাদের পরিধি বেড়ে গেল।

আমি বৃহত্তর যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সদস্য এবং একই কমিটির তিনটি সাবকমিটির চেয়ারম্যান ছিলাম। অন্যদিকে বিদ্যুৎ-খনিজ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কেও আমার জানাশোনা কম ছিল না। কারণ আমার নির্বাচনি এলাকায় মার্কিন কোম্পানি শেভরন তেল-গ্যাসের একটি কূপ খনন করছিল, যা নিয়ে স্থানীয় জনগণের মধ্যে যে নেতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি হয় তা সামাল দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যে উচ্চপর্যায়ের কমিটি হয় সেখানে আমি ছিলাম মেম্বার সেক্রেটারি। ফলে মন্ত্রী-সচিব-জেলা প্রশাসকসহ গোয়েন্দা কর্তাদের পাশাপাশি শেভরনের কর্তা ও মার্কিন দূতাবাস কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ হয়েছিল। ফলে ফাওজুল কবির খানের মন্ত্রণালয়গুলোর অনেক কিছুই আমার মুখস্থ।

আমি জানি উল্লেখিত মন্ত্রণালয়গুলোর দুর্নীতি, অনিয়ম এবং একই সঙ্গে ভালো কাজ করার অবারিত সুযোগ সম্পর্কে। সুতরাং দায়িত্ব লাভের পর জনাব কবির যেভাবে সাংবাদিকদের সামনে কথা বলছিলেন তা শুনে আমার কান শীতল হতে আরম্ভ করল। তাঁকে টেলিভিশনের পর্দায় দেখলে আমার নয়ন জুড়িয়ে যেত এবং হৃদয়ে প্রশান্তি চলে আসত। কারণ আমি জানি যে ফাওজুল কবিরের একটি সিদ্ধান্তই দেশের সড়ক মেরামতের জন্য যথেষ্ট অথবা বিদ্যুতের লোডশেডিং কমানোর যে ম্যানেজমেন্ট তা মন্ত্রণালয়ের বড় কর্তার দক্ষতা-অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে।

আমি গত চার-পাঁচ বছর ঢাকার বাইরে যাইনি। ফলে ঢাকার রাস্তাঘাটে এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সরবরাহ দেখে মনে হচ্ছিল যে এক বছর ধরে জনাব কবির তাঁর মন্ত্রণালয় অসাধারণভাবে BP 100চালাচ্ছেন। কিন্তু কয়েক দিন আগে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার গহিনের একটি রিসোর্টে সপরিবার বেড়াতে গিয়ে যে দুর্ভোগ-দুর্দশায় পড়েছিলাম এবং যেভাবে অসুস্থ হয়ে ঢাকায় ফিরতে বাধ্য হলাম তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধের অন্য প্রসঙ্গে চলে যাব। আপনি যদি ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল চলে যেতে চান তবে সবচেয়ে সহজ রাস্তা হলো সাভারের নবীনগর হয়ে ইপিজেড সড়ক দিয়ে বিকেএসপি পার হয়ে টাঙ্গাইল মহাসড়কে পৌঁছানো।

১৯৮৬ সাল থেকে নিয়মিত ঢাকা থেকে বিকেএসপি যাতায়াত করে আসছি। বিশেষ করে নতুন ইপিজেডসংলগ্ন মেইন রোডে আমার একটি কম্পোজিট টেক্সটাইল থাকায় আমি সপ্তাহে তিন-চার দিন টানা দশ বছর ওই পথের যাত্রী ছিলাম। ফলে আমার চব্বিশ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে দিব্যি করে বলতে পারি যে নবীনগর-ইপিজেড সড়কের নবীনগর অংশের সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড থেকে বাইপাইল মোড় এবং সেখান থেকে বিকেএসপি পর্যন্ত রাস্তার যে বেহাল দেখলাম তা অতীতে কখনো কল্পনাও করা যেত না। আমি পৃথিবীর অনেক অনুন্নত এবং কয়েকটি অসভ্য দেশও ভ্রমণ করেছি কিন্তু ফাওজুল কবিরের মন্ত্রণালয়ের অধীন এমন অসভ্য সড়ক কোথাও দেখিনি। অথচ মাত্র তিন-চার কোটি টাকার মেরামত করলে দৈনিক শত শত কোটি টাকার জাতীয় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।

উল্লেখিত রাস্তার দুরবস্থার সামান্য কিছু চিত্র বর্ণনা করছি। সংশ্লিষ্ট রাস্তায় দিনরাত ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যাম লেগে থাকে। রাস্তার ওপর অসমাপ্ত এক্সপ্রেসওয়ের কাজ বন্ধ রয়েছে। নিচে খানাখন্দ ধুলোবালি, ব্যারিকেড, মলমূত্র, লোকজনের খিস্তিখেউর, গালাগাল, হইচই এবং যানবাহনগুলোর গুতোগুতি। ড্রাইভার-হেলপারদের মারামারি এবং মাঝেমধ্যে গাড়ি বিকল হয়ে যাওয়াসহ যেসব বিপত্তি ঘটে তা একত্র করলে একটা বড় বড় জাহান্নাম হয়ে যাবে। ওই রাস্তায় গর্ভবতীর গর্ভপাত ঘটে বয়স্ক লোকেরা হেগেমুতে একাকার করে ফেলে শ্বাসকষ্ট ও অ্যাজমার রোগীরা জ্ঞান হারায়। অ্যালার্জির রোগীরা নিজের শরীর চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এবং সুস্থসবল মানুষেরা মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয়ে যেভাবে বমি করে দেয় তার কিছু নমুনা সংগ্রহ করে যদি মন্ত্রণালয় কর্তাদের টেবিলে, শোয়ার রুমে অথবা তারা যখন খোশগল্পে মেতে ওঠেন তখন পরিবেশন করতে পারতাম, তবে আমার দুঃখ কিছুটা হলেও কমত।

রাস্তার প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে এবার বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে কিছু বলা যাক। আমরা যে রিসোর্টে ছিলাম সেটি সখীপুর উপজেলার গহিন অরণ্যের মধ্যে এক শ বিঘা জমির ওপর নির্মিত। কক্সবাজারের বিখ্যাত পাঁচ তারকা হোটেল সিগ্যাল কর্তৃপক্ষ সিগ্যাল ভিলেজ নামে বিশাল এই পাঁচ তারকা মানের রিসোর্টটি নির্মাণ করতে গিয়ে কত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। পর্যটকদের বিনোদন ও আরামদায়ক অবস্থানে কোনো ত্রুটি তাদের নেই। কিন্তু ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে তারা যে আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে তা সামাল দিতে না পারলে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আমি যে কদিন সেখানে ছিলাম সেই সময়ে দৈনিক ২৩-২৪ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করত। দিনরাতের চার ভাগের তিন ভাগ সময় জেনারেটর চালিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়। ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটে লাইট-ফ্যান-এসি-টিভি-ফ্রিজসহ স্বয়ংক্রিয় জেনারেটরগুলোও নষ্ট হয়ে যায়। অতিথিরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন এবং রেস্টুরেন্টের ফ্রিজগুলোতে রক্ষিত খাবারদাবার নষ্ট হয়ে যায়। সেখানকার মালিক-কর্মচারীদের মধ্যে যে হতাশা, তা দেখার পর আমার পুরো ভ্রমণটিই মাটি হয়ে যায়। রিসোর্টটিতে ৭৫টি পাঁচ তারকা মানের রুম রয়েছে। আমি যেদিন গেলাম সেদিন পুরো রিসোর্টে আমি একাই মেহমান ছিলাম। অথচ আমাকে সেবা দেওয়ার জন্য ৯০ জন নিয়মিত স্টাফ নিয়োজিত ছিলেন। সেখানে থাকার সময় আমার বারবার মনে হয়েছে- ইস! মাননীয় উপদেষ্টা যদি আমার ভ্রমণসঙ্গী হতেন এবং রিসোর্টে যদি আমরা পাশাপাশি কামরায় থাকতে পারতাম তাহলে ওনার অসিলায় হয়তো দিনে একবারও লোডশেডিং হতো না।

আমি যে কদিন সখীপুরে ছিলাম সে কদিন সকাল-বিকালে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়েছি। কখনো গহিন অরণ্যের মাঝে কোনো গৃহস্থের ঘরে আবার বিলের মধ্যে আপন মনে শাপলা তুলতে ব্যস্ত সত্তরোর্ধ্ব অভাবী বৃদ্ধদের সঙ্গে কথা বলে তাদের অভাব-অভিযোগ, রাজনীতি, ভোট, নির্বাচন- আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াত নিয়ে কথা বলেছি। বিলের মধ্যে সকাল থেকে রাত অবধি একটি ছইবিহীন ডিঙি নৌকায় ভেসে যে জেলে মাছ ধরছিলেন তার সঙ্গে কথা বলেছি। বনের মধ্যে ছোট্ট মাঠে কিশোরেরা ফুটবল খেলছে রাস্তায় কয়েকটি পাগল, কয়েকজন অটিস্টিক কিশোর এবং স্কুলগামী বালক-বালিকাদের বেশভূষা দেখে অনুধাবনের চেষ্টা করেছি- দেশটা আসলে কোথায় যাচ্ছে। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হয়েছে- অভাব অভিযোগ-হতাশা-ক্ষোভ ও বঞ্চনার নতুন ইতিহাস আমাদের ভয়ংকর পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

আমি কয়েকজন স্থানীয় বয়স্ক নারী-পুরুষের সঙ্গে কথা বললাম। পিআর পদ্ধতি, জামায়াত-বিএনপি-এনসিপি বা ড. ইউনূস সম্পর্কে তাদের কোনো আগ্রহ নেই। পুরো এলাকায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করেন যাদের বেশির ভাগই দরিদ্র। মুসলমানরাও দরিদ্র কিন্তু তাদের হতাশা ও ক্ষোভ হিন্দুদের চেয়ে বেশি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হলো, পুরো এলাকার মানুষ গোপালগঞ্জের মতোই আওয়ামী লীগ ভক্ত। সেখানকার সাধারণ মানুষ নেতা বলতে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, সাবেক প্রয়াত এমপি শওকত মোমেন শাহজাহানকেই চেনেন। রিসোর্টের তিন-চার বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রায় মানুষই জানে না- ভবিষ্যতে বিএনপির মনোনয়ন কে পাবে এবং আরও অবাক করার বিষয় হলো তাদের কেউই বিএনপির এমপি প্রার্থীদের নাম জানে না। আমি বেশ কয়েকজনকে বিএনপির প্রার্থীদের সম্পর্কে বারবার জিজ্ঞাসা করলে একজন মুরুব্বি বিরক্তি নিয়ে বললেন, সখীপুরে কেউ নেই শুনেছি বাসাইল থেকে একজন দাঁড়াবে। এই যদি হয় আওয়ামী লীগ-অধ্যুষিত প্রত্যন্ত দুই-তিনটি ইউনিয়নে বিএনপির দশা তবে সেখানে জামায়াত-এনসিপি বা ড. ইউনূসের কি দশা তা অনুধাবনের জন্য খুব বেশি পাণ্ডিত্যের দরকার নেই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম