শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

অধ্যাপক ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণী, উদ্ভিদ, জীব এবং অণুজীব সবার জন্য প্রশান্তি প্রয়োজন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রশান্তি খাদ্যের চেয়ে বেশি প্রয়োজন এবং উপাদেয়। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO)-এর World Tourism Barometer (সেপ্টেম্বর, ২০২৫) অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন ২০২৪ সালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে বিশ্বে ১.৩ বিলিয়ন মানুষ ভ্রমণ করেছে। এর মধ্যে ৫৫ শতাংশ পর্যটক ভ্রমণকে মানসিক স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও আত্ম-উন্নয়নের অংশ হিসেবে দেখেছে। এই পরিসংখ্যান শুধু সংখ্যার খেলা নয়, এটি মানুষের গভীর চাহিদার প্রতিফলন-প্রশান্তি, ভালো লাগা, আত্মিক পুনর্জাগরণ। এই চাহিদা কোনো জাতি, ধর্ম, বয়স, শ্রেণি দেখে না- এটি সবার।

মানুষ নামক সেরা প্রাণীর মস্তিষ্কে সেরোটোনিন জাতীয় হরমোনগুলোর সৃষ্টি হয় বিনোদন থেকে, ভালো লাগা থেকে। সেরোটোনিন নামক অতি মূল্যবান মাইক্রো হরমোনের উৎপত্তির জন্য সুষম খাদ্য নয়, প্রয়োজন প্রশান্তি ও হাস্যোজ্জ্বলতা। তাই ১৯৬৪ সালে টিএমএসএসের ভিশন নির্ধারণ হয়েছিল ‘হাস্যোজ্জ্বল নারী সমাজ’ যা বর্তমানে বহাল আছে। কিন্তু মায়ের জাতি নারী পরিবারকে বাদ দিয়ে, পরিবারকে না নিয়ে একা হাস্যোজ্জ্বল হয় না। এজন্যই টিএমএসএসের স্লোগান ‘পরিবারই হোক নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল’। এই দর্শনের বাস্তব রূপ দেখা যায় উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে।

প্রাচীন ঐতিহাসিক পুণ্ড্রনগর বর্তমান হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীর আঁকাবাঁকা প্রবহমানতার উভয় পাশে সক্রিয় নির্মাণাধীন নয়টি মৌজায় সাতটি পার্কের সমন্বয়ে টিএমএসএস বিনোদন জগৎ। টিএমএসএস বিনোদন জগৎ একটি স্বতন্ত্র উন্নয়ন কার্যক্রম, যা লাভের জন্য নয়। টিএমএসএস জন্মলগ্ন থেকেই মানুষের আর্থসামাজিক ও অবস্থানের উন্নয়নসহ নানাবিধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় টিএমএসএস বিনোদন জগতের সৃষ্টি, যা পাঁচ তারকা হোটেল মম ইন-এর সঙ্গে লাগোয়া। টিএমএসএস বিনোদন জগতের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবসা, আনন্দঘন পরিবেশ এবং কর্মকৌশলে বিষণ্ন ও অবসাদগ্রস্ত মানুষকেও উদ্যমী, উৎসাহী, দক্ষ করে তোলার অনুশীলন থাকবে। যা এ এলাকার ফুসফুস হিসেবে পরিচিতি পাবে।

টিএমএসএস বিনোদন জগতে এসে স্থলপথ, জলপথ, আকাশপথ, নদী, খাল, পুকুর, বনজঙ্গল, সমতল, পাহাড়, পর্বত নানা ধরনের ইকোলজিক্যাল প্রাকৃতিক আমেজ, ব্যবসাবাণিজ্য, বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর রাইড, স্পিডবোট, নৌকা, দোলনা, গলফ্ কার, বাউন্সিং ক্যাসেল, জাম্পিং, পেয়ার সেলফি মঞ্চ ইত্যাদিসহ রংবেরঙের সুস্বাদু খাদ্য উপভোগ এবং ন্যায্যমূল্যে বিপণন সুবিধাসহ সুবিশাল খেলার মাঠে খেলাধুলার সুব্যবস্থা আছে। উত্তম যোগাযোগ সুবিধাযুক্ত বগুড়া শহর থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে এবং পৌরাণিক/প্রাচীন সভ্যতার নগর পুণ্ড্রবর্ধন মহাস্থানগড় থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে মম ইন পাঁচ তারকা হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসংলগ্ন এই বিনোদনযুক্ত উন্নয়ন পার্কের নির্মাণশৈলী  দেখাসহ বিনোদনযুক্ত প্রায় ২৪টি স্পটে বনভোজন করার সুযোগ আছে।

বিনোদন করবেন কেন?

আদি মানব হজরত আদম (আ.)-কে মহান সৃষ্টিকর্তা তাঁর ফেরেশতাগণের আপত্তির পরও অতি শখে সৃষ্টির সেরা করে সৃষ্টি করার মধ্যে তাঁর প্রশান্তি, ভালো লাগাবোধ অস্বীকার করা যায় না। তেমনি বেহেশতে আদম (আ.)-এর প্রশান্তির জায়গা থেকে বিবি হাওয়াকে সৃষ্টি করা হয়েছিল। বাবা আদম (আ.) এবং মা হাওয়া প্রশান্তি, কল্যাণ ও ভালো লাগার চেতনা থেকে গন্ধম ফল খেয়ে দুনিয়াতে না এলে আজ এই জ্ঞানবিজ্ঞানসমৃদ্ধ সুন্দর দুনিয়া হতো না। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তা তাঁর সেরা সৃষ্টির মাধ্যমে এই বর্ণাঢ্য বিজ্ঞানময় দুনিয়ায় সৌন্দর্য ও ঐশ্বর্যমণ্ডিত করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। তাই উদ্ভাবকগণ সৃষ্টিকর্তার প্রিয় মানুষ।

মানুষসহ সব জীব ও উদ্ভিদের ভালো লাগা থেকেই জীবজগতের জন্ম, প্রতিপালন, পরিণত ও জীবন অবসান চক্র প্রবহমান হয়ে আসছে। ভালো লাগা, প্রশান্তি, বিনোদন নামক মহামূল্যবান ব্যাপারটি না থাকলে মা-পাখি তার ছানাকে খাওয়ানোর জন্য দূরদূরান্ত থেকে নিজে না খেয়ে বহন করে খাদ্য আনত না। সন্তানসন্ততির জন্য পিতা-মাতা না খেয়ে না পরে সন্তানকে খাওয়া-পরা করাতেন না। তাই প্রেমপ্রীতি, ভালো লাগা, ভালোবাসা মহামূল্যবান শক্তি ও সম্পদ; যা মনের বা আত্মার খোরাক। মন বা আত্মা না বাঁচলে আত্মার স্বাস্থ্য ভালো না হলে তারা কুপথে যাবে, সন্ত্রাসী হবে, মাস্তানি করবে, নেশাখোর হবে। ফলে মন ও দেহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে, রোগব্যাধি বাড়বে। অণুজীব, করোনা, কলেরা, ডেঙ্গু ইত্যাদি ভাইরাস তাদের ভালো লাগা থেকে দুর্বল দেহ-মন বিশিষ্ট মানুষকে আক্রমণ করবে।

মনের খোরাক ছাড়া পেটের খোরাক মূল্যহীন। পেটের খোরাকের অভাবে আত্মহত্যার নজির নেই বললেই চলে। কিন্তু মনের খোরাকজনিত কারণেই আত্মহত্যা, অঘটন এবং শান্তি বিঘ্নতার ব্যাপকতা অনেক বেশি। সব প্রাপ্তির মূল ও মুখ্য প্রাপ্তি মহামূল্যবান শান্তি, প্রশান্তি, বিনোদন। বিনোদনে রোগবালাই দূর হয়, আয়ুষ্কাল বাড়ে, চিকিৎসা ব্যয় কমে। পারিবারিক ঐক্য-অর্জন এবং সাংসারিক স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্পদ বাড়ে। এতে ভালো লাগা, জ্ঞানবুদ্ধি, বিবেক-বিকাশ পায়; দ্বন্দ্ব-কলহ, মামলা-মোকদ্দমা, বিভেদ, বিদ্বেষ হ্রাস পায়।

আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট মম ইন পার্শ্বস্থ টিএমএসএস বিনোদন জগতে সন্তানসন্তুতিসহ পরিবার, আত্মীয়স্বজন নিয়ে বিনোদন করতে; ইকো পরিবেশে সবান্ধবে নির্মল বাতাস, হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীতে স্পিডবোট, নৌকা বিহারসহ সামাজিক পরিবেশে মুখরোচক খাবার ক্রয়বিক্রয়, ব্যবসাবাণিজ্য, বিনোদন, উন্নয়ন শিক্ষা সবকিছুই অর্জন করার সুযোগ রয়েছে। জ্ঞান অর্জন করা ফরজ। এই উত্তম ইবাদত করার জন্য ভ্রমণ নামক সুন্নত দ্বারা দৃশ্যমানতায় বিশ্বাস কৌশলে ভালো থাকা যায়, সুখী হওয়া যায়। পাঁচটি মৌলিক চাহিদার সমমানে নিয়মিত ভ্রমণ, পরিদশর্ন করে বিনোদনের সঙ্গে জ্ঞান অর্জন ও উপভোগ করা প্রয়োজন।

উত্তরবঙ্গে আপনার ভ্রমণের অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হতে পারে এখানকার বিনোদন জগৎ। যেখানে আছে- বালা লখিন্দরের প্রাণ পাওয়া ঘাট (মিথ আছে বেহুলা সুন্দরীর স্বামী বালা লখিন্দর গোকুল মেধ-এ পাথরের ঘরে সাপ ঢুকে দংশনে মারা গেলে ভেলায় ভেসে এসে বিনোদন জগতের তথ্য অফিসের পেছনে করতোয়া নদীতে পুনর্জীবিত হন); ব্রিটিশ আমলের জমিদার কামিনী মোহন স্যান্নালের একমাত্র কন্যা, ভারতবর্ষের কিংবদন্তি সাংস্কৃতিক শিল্পী কাননবালার পছন্দের গোসলের ঘাট যা কাননবালা ঘাট হিসেবে পরিচিত; শিলাদেবীর দমঘাট (পুণ্ড্রনগর বর্তমান মহাস্থানে যুদ্ধ হয়ে রাজা পরশুরামের একমাত্র ভগ্নী শিলাদেবী মহাস্থান জাদুঘরের দক্ষিণ পাশে করতোয়া নদীতে সাঁতার দিয়ে বিনোদন জগতের করতোয়া নদীতে এসে বিশ্রাম/দম নিয়েছিলেন।  তাই ঐ স্থানকে শিলাদেবীর দমঘাট বলা হয়। সনাতন ধর্মের মানুষেরা এই ঘাটে স্নান করে পুণ্য অর্জন, বিপদমুক্ত, রোগমুক্ত হবেন বিশ্বাসে গোসল করেন, স্বস্তিবোধ করেন, শিলাদেবীর ফুলবাড়ীর জামির তলায় তার লাশ পাওয়া যায়, যেখানে বর্তমানে মেলা হয়); পাঁঠাকাটা চত্বর সনাতন ধর্মের মানুষ তাদের বিপদ-আপদ, রোগমুক্তির মনস্কামনা পূরণের জন্য পাঁঠাকাটায় এসে পাঁঠা বলি দিয়ে থাকেন। অথবা ঈশ্বর বা আল্লাহ মিয়া নামে পাঁঠা অবমুক্ত করে থাকেন; কামিনী কুঠির, আজব বাড়ির আদিম গুহা, ইকো পরিবেশে প্রাকৃতিক খাদ্যভোগসহ অতি নগণ্যমূল্যে আবাসন ও খাওয়ার ব্যবস্থা। বিনোদন জগতের নির্মল পরিবেশে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাবেষ্টনীর মাঝে ঘোরাফেরা, আড্ডা জমানো, গানবাজনা, হইহুল্লোড়করণ, বনভোজনসহ নির্মল আনন্দ উপভোগের সুযোগ।

অ্যাগ্রো টুরিজম হিসেবে টিস্যু কালচার ল্যাবে বিশেষ পদ্ধতিতে বংশবিস্তার, গ্রিন হাউসে নিরাপদ উৎপাদন অবলোকন; উত্তরবঙ্গের কিংবদন্তি ড. এনামুল হক আর্ট অ্যান্ড কালচারাল একাডেমিতে বহুমুখী বহুবিধ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং আর্ট অ্যান্ড কালচারাল শিক্ষা, অনুশীলন; জীবনের কর্মোদ্যম এবং মনোবল বৃদ্ধির জন্য সব উপাদান বিনোদন জগতের সাতটি পার্কে আছে; মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের লেক অ্যাভিনিউয়ে বিশুদ্ধ রকমারি মার্কেটিং করার সুযোগ আছে; সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যসামগ্রী, আসবাব সুলভ মূল্যে ক্রয়সুবিধা আছে; বিস্তীর্ণ জগৎ এলাকায় কার্পেটিং, ধুলাবালিমুক্ত অতি পরিচ্ছন্ন রাস্তায় চলাচলের জন্য গলফ কার আছে; সুলভ মূল্যে হেলিকপ্টারে আকাশভ্রমণ সুবিধা আছে। উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে ইতিহাস, প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও মানবিকতা একসঙ্গে মিশে গেছে। যেখানে দেখা, জানা, অনুভব করা- সবই একসঙ্গে ঘটে। যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ শুধু পথ নয়, প্রতিফলন। প্রতিটি মুহূর্ত শুধু সময় নয়, আত্মার আলোকছায়া। এই যাত্রা হোক নিজের সঙ্গে, প্রকৃতির মাঝে, মানুষের সঙ্গে সংযোগে।

 

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস (অশোকা ফেলো, পিএইচএফ অ্যান্ড একেএস)

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৫ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৪ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে