শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

অধ্যাপক ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণী, উদ্ভিদ, জীব এবং অণুজীব সবার জন্য প্রশান্তি প্রয়োজন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রশান্তি খাদ্যের চেয়ে বেশি প্রয়োজন এবং উপাদেয়। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO)-এর World Tourism Barometer (সেপ্টেম্বর, ২০২৫) অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে আন্তর্জাতিক পর্যটক আগমন ২০২৪ সালের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে বিশ্বে ১.৩ বিলিয়ন মানুষ ভ্রমণ করেছে। এর মধ্যে ৫৫ শতাংশ পর্যটক ভ্রমণকে মানসিক স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও আত্ম-উন্নয়নের অংশ হিসেবে দেখেছে। এই পরিসংখ্যান শুধু সংখ্যার খেলা নয়, এটি মানুষের গভীর চাহিদার প্রতিফলন-প্রশান্তি, ভালো লাগা, আত্মিক পুনর্জাগরণ। এই চাহিদা কোনো জাতি, ধর্ম, বয়স, শ্রেণি দেখে না- এটি সবার।

মানুষ নামক সেরা প্রাণীর মস্তিষ্কে সেরোটোনিন জাতীয় হরমোনগুলোর সৃষ্টি হয় বিনোদন থেকে, ভালো লাগা থেকে। সেরোটোনিন নামক অতি মূল্যবান মাইক্রো হরমোনের উৎপত্তির জন্য সুষম খাদ্য নয়, প্রয়োজন প্রশান্তি ও হাস্যোজ্জ্বলতা। তাই ১৯৬৪ সালে টিএমএসএসের ভিশন নির্ধারণ হয়েছিল ‘হাস্যোজ্জ্বল নারী সমাজ’ যা বর্তমানে বহাল আছে। কিন্তু মায়ের জাতি নারী পরিবারকে বাদ দিয়ে, পরিবারকে না নিয়ে একা হাস্যোজ্জ্বল হয় না। এজন্যই টিএমএসএসের স্লোগান ‘পরিবারই হোক নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল’। এই দর্শনের বাস্তব রূপ দেখা যায় উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে।

প্রাচীন ঐতিহাসিক পুণ্ড্রনগর বর্তমান হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীর আঁকাবাঁকা প্রবহমানতার উভয় পাশে সক্রিয় নির্মাণাধীন নয়টি মৌজায় সাতটি পার্কের সমন্বয়ে টিএমএসএস বিনোদন জগৎ। টিএমএসএস বিনোদন জগৎ একটি স্বতন্ত্র উন্নয়ন কার্যক্রম, যা লাভের জন্য নয়। টিএমএসএস জন্মলগ্ন থেকেই মানুষের আর্থসামাজিক ও অবস্থানের উন্নয়নসহ নানাবিধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় টিএমএসএস বিনোদন জগতের সৃষ্টি, যা পাঁচ তারকা হোটেল মম ইন-এর সঙ্গে লাগোয়া। টিএমএসএস বিনোদন জগতের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবসা, আনন্দঘন পরিবেশ এবং কর্মকৌশলে বিষণ্ন ও অবসাদগ্রস্ত মানুষকেও উদ্যমী, উৎসাহী, দক্ষ করে তোলার অনুশীলন থাকবে। যা এ এলাকার ফুসফুস হিসেবে পরিচিতি পাবে।

টিএমএসএস বিনোদন জগতে এসে স্থলপথ, জলপথ, আকাশপথ, নদী, খাল, পুকুর, বনজঙ্গল, সমতল, পাহাড়, পর্বত নানা ধরনের ইকোলজিক্যাল প্রাকৃতিক আমেজ, ব্যবসাবাণিজ্য, বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর রাইড, স্পিডবোট, নৌকা, দোলনা, গলফ্ কার, বাউন্সিং ক্যাসেল, জাম্পিং, পেয়ার সেলফি মঞ্চ ইত্যাদিসহ রংবেরঙের সুস্বাদু খাদ্য উপভোগ এবং ন্যায্যমূল্যে বিপণন সুবিধাসহ সুবিশাল খেলার মাঠে খেলাধুলার সুব্যবস্থা আছে। উত্তম যোগাযোগ সুবিধাযুক্ত বগুড়া শহর থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে এবং পৌরাণিক/প্রাচীন সভ্যতার নগর পুণ্ড্রবর্ধন মহাস্থানগড় থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে মম ইন পাঁচ তারকা হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টসংলগ্ন এই বিনোদনযুক্ত উন্নয়ন পার্কের নির্মাণশৈলী  দেখাসহ বিনোদনযুক্ত প্রায় ২৪টি স্পটে বনভোজন করার সুযোগ আছে।

বিনোদন করবেন কেন?

আদি মানব হজরত আদম (আ.)-কে মহান সৃষ্টিকর্তা তাঁর ফেরেশতাগণের আপত্তির পরও অতি শখে সৃষ্টির সেরা করে সৃষ্টি করার মধ্যে তাঁর প্রশান্তি, ভালো লাগাবোধ অস্বীকার করা যায় না। তেমনি বেহেশতে আদম (আ.)-এর প্রশান্তির জায়গা থেকে বিবি হাওয়াকে সৃষ্টি করা হয়েছিল। বাবা আদম (আ.) এবং মা হাওয়া প্রশান্তি, কল্যাণ ও ভালো লাগার চেতনা থেকে গন্ধম ফল খেয়ে দুনিয়াতে না এলে আজ এই জ্ঞানবিজ্ঞানসমৃদ্ধ সুন্দর দুনিয়া হতো না। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তা তাঁর সেরা সৃষ্টির মাধ্যমে এই বর্ণাঢ্য বিজ্ঞানময় দুনিয়ায় সৌন্দর্য ও ঐশ্বর্যমণ্ডিত করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। তাই উদ্ভাবকগণ সৃষ্টিকর্তার প্রিয় মানুষ।

মানুষসহ সব জীব ও উদ্ভিদের ভালো লাগা থেকেই জীবজগতের জন্ম, প্রতিপালন, পরিণত ও জীবন অবসান চক্র প্রবহমান হয়ে আসছে। ভালো লাগা, প্রশান্তি, বিনোদন নামক মহামূল্যবান ব্যাপারটি না থাকলে মা-পাখি তার ছানাকে খাওয়ানোর জন্য দূরদূরান্ত থেকে নিজে না খেয়ে বহন করে খাদ্য আনত না। সন্তানসন্ততির জন্য পিতা-মাতা না খেয়ে না পরে সন্তানকে খাওয়া-পরা করাতেন না। তাই প্রেমপ্রীতি, ভালো লাগা, ভালোবাসা মহামূল্যবান শক্তি ও সম্পদ; যা মনের বা আত্মার খোরাক। মন বা আত্মা না বাঁচলে আত্মার স্বাস্থ্য ভালো না হলে তারা কুপথে যাবে, সন্ত্রাসী হবে, মাস্তানি করবে, নেশাখোর হবে। ফলে মন ও দেহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে, রোগব্যাধি বাড়বে। অণুজীব, করোনা, কলেরা, ডেঙ্গু ইত্যাদি ভাইরাস তাদের ভালো লাগা থেকে দুর্বল দেহ-মন বিশিষ্ট মানুষকে আক্রমণ করবে।

মনের খোরাক ছাড়া পেটের খোরাক মূল্যহীন। পেটের খোরাকের অভাবে আত্মহত্যার নজির নেই বললেই চলে। কিন্তু মনের খোরাকজনিত কারণেই আত্মহত্যা, অঘটন এবং শান্তি বিঘ্নতার ব্যাপকতা অনেক বেশি। সব প্রাপ্তির মূল ও মুখ্য প্রাপ্তি মহামূল্যবান শান্তি, প্রশান্তি, বিনোদন। বিনোদনে রোগবালাই দূর হয়, আয়ুষ্কাল বাড়ে, চিকিৎসা ব্যয় কমে। পারিবারিক ঐক্য-অর্জন এবং সাংসারিক স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্পদ বাড়ে। এতে ভালো লাগা, জ্ঞানবুদ্ধি, বিবেক-বিকাশ পায়; দ্বন্দ্ব-কলহ, মামলা-মোকদ্দমা, বিভেদ, বিদ্বেষ হ্রাস পায়।

আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট মম ইন পার্শ্বস্থ টিএমএসএস বিনোদন জগতে সন্তানসন্তুতিসহ পরিবার, আত্মীয়স্বজন নিয়ে বিনোদন করতে; ইকো পরিবেশে সবান্ধবে নির্মল বাতাস, হিমালয়বিধৌত করতোয়া নদীতে স্পিডবোট, নৌকা বিহারসহ সামাজিক পরিবেশে মুখরোচক খাবার ক্রয়বিক্রয়, ব্যবসাবাণিজ্য, বিনোদন, উন্নয়ন শিক্ষা সবকিছুই অর্জন করার সুযোগ রয়েছে। জ্ঞান অর্জন করা ফরজ। এই উত্তম ইবাদত করার জন্য ভ্রমণ নামক সুন্নত দ্বারা দৃশ্যমানতায় বিশ্বাস কৌশলে ভালো থাকা যায়, সুখী হওয়া যায়। পাঁচটি মৌলিক চাহিদার সমমানে নিয়মিত ভ্রমণ, পরিদশর্ন করে বিনোদনের সঙ্গে জ্ঞান অর্জন ও উপভোগ করা প্রয়োজন।

উত্তরবঙ্গে আপনার ভ্রমণের অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হতে পারে এখানকার বিনোদন জগৎ। যেখানে আছে- বালা লখিন্দরের প্রাণ পাওয়া ঘাট (মিথ আছে বেহুলা সুন্দরীর স্বামী বালা লখিন্দর গোকুল মেধ-এ পাথরের ঘরে সাপ ঢুকে দংশনে মারা গেলে ভেলায় ভেসে এসে বিনোদন জগতের তথ্য অফিসের পেছনে করতোয়া নদীতে পুনর্জীবিত হন); ব্রিটিশ আমলের জমিদার কামিনী মোহন স্যান্নালের একমাত্র কন্যা, ভারতবর্ষের কিংবদন্তি সাংস্কৃতিক শিল্পী কাননবালার পছন্দের গোসলের ঘাট যা কাননবালা ঘাট হিসেবে পরিচিত; শিলাদেবীর দমঘাট (পুণ্ড্রনগর বর্তমান মহাস্থানে যুদ্ধ হয়ে রাজা পরশুরামের একমাত্র ভগ্নী শিলাদেবী মহাস্থান জাদুঘরের দক্ষিণ পাশে করতোয়া নদীতে সাঁতার দিয়ে বিনোদন জগতের করতোয়া নদীতে এসে বিশ্রাম/দম নিয়েছিলেন।  তাই ঐ স্থানকে শিলাদেবীর দমঘাট বলা হয়। সনাতন ধর্মের মানুষেরা এই ঘাটে স্নান করে পুণ্য অর্জন, বিপদমুক্ত, রোগমুক্ত হবেন বিশ্বাসে গোসল করেন, স্বস্তিবোধ করেন, শিলাদেবীর ফুলবাড়ীর জামির তলায় তার লাশ পাওয়া যায়, যেখানে বর্তমানে মেলা হয়); পাঁঠাকাটা চত্বর সনাতন ধর্মের মানুষ তাদের বিপদ-আপদ, রোগমুক্তির মনস্কামনা পূরণের জন্য পাঁঠাকাটায় এসে পাঁঠা বলি দিয়ে থাকেন। অথবা ঈশ্বর বা আল্লাহ মিয়া নামে পাঁঠা অবমুক্ত করে থাকেন; কামিনী কুঠির, আজব বাড়ির আদিম গুহা, ইকো পরিবেশে প্রাকৃতিক খাদ্যভোগসহ অতি নগণ্যমূল্যে আবাসন ও খাওয়ার ব্যবস্থা। বিনোদন জগতের নির্মল পরিবেশে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাবেষ্টনীর মাঝে ঘোরাফেরা, আড্ডা জমানো, গানবাজনা, হইহুল্লোড়করণ, বনভোজনসহ নির্মল আনন্দ উপভোগের সুযোগ।

অ্যাগ্রো টুরিজম হিসেবে টিস্যু কালচার ল্যাবে বিশেষ পদ্ধতিতে বংশবিস্তার, গ্রিন হাউসে নিরাপদ উৎপাদন অবলোকন; উত্তরবঙ্গের কিংবদন্তি ড. এনামুল হক আর্ট অ্যান্ড কালচারাল একাডেমিতে বহুমুখী বহুবিধ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং আর্ট অ্যান্ড কালচারাল শিক্ষা, অনুশীলন; জীবনের কর্মোদ্যম এবং মনোবল বৃদ্ধির জন্য সব উপাদান বিনোদন জগতের সাতটি পার্কে আছে; মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের লেক অ্যাভিনিউয়ে বিশুদ্ধ রকমারি মার্কেটিং করার সুযোগ আছে; সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যসামগ্রী, আসবাব সুলভ মূল্যে ক্রয়সুবিধা আছে; বিস্তীর্ণ জগৎ এলাকায় কার্পেটিং, ধুলাবালিমুক্ত অতি পরিচ্ছন্ন রাস্তায় চলাচলের জন্য গলফ কার আছে; সুলভ মূল্যে হেলিকপ্টারে আকাশভ্রমণ সুবিধা আছে। উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগতে ইতিহাস, প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও মানবিকতা একসঙ্গে মিশে গেছে। যেখানে দেখা, জানা, অনুভব করা- সবই একসঙ্গে ঘটে। যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ শুধু পথ নয়, প্রতিফলন। প্রতিটি মুহূর্ত শুধু সময় নয়, আত্মার আলোকছায়া। এই যাত্রা হোক নিজের সঙ্গে, প্রকৃতির মাঝে, মানুষের সঙ্গে সংযোগে।

 

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস (অশোকা ফেলো, পিএইচএফ অ্যান্ড একেএস)

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
মেগা প্রকল্প
মেগা প্রকল্প
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
সর্বশেষ খবর
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা