শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ ঘোষণায় উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে ১৮ কোটি মানুষের গর্বিত জাতি। এ দেশের মানুষ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল সত্তরের নির্বাচনে জয়ী জনপ্রতিনিধিদের হাতে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি ও গণহত্যার প্রতিবাদে। ২০২৪-এর জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল গণতন্ত্রহীনতার বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ক্ষোভের ফসল। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে দেশবাসীর ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার পূরণের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে নানা কারণে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হলেও তা কেটে যায় প্রধান উপদেষ্টার বাস্তবমুখী ভূমিকায়। দেশবাসীর দাবি ছিল ডিসেম্বর বা তার আগেই নির্বাচন আহ্বান করা হবে। জাতি নতুন বছরে পা দেবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সময়ে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর দাবিও ছিল অভিন্ন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল এপ্রিল নাগাদ নির্বাচন হবে। জুন-জুলাইয়ে নির্বাচন করার কথাও বলা হচ্ছিল সরকারি মহল থেকে। পায়ের নিচে মাটি নেই সরকারের আশীর্বাদপ্রাপ্ত এমন কিছু দল সংস্কারের পর নির্বাচনের তত্ত্বে গলা ফাটাচ্ছিল। গায়ে মানে না আপনি মোড়লদের কেউ কেউ পাঁচ বছর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় থেকে দেশকে বেহেশত বানিয়ে দিক এমন আবদারও তুলছিল। বাধ্য হয়ে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে নামার হুমকি দেয়। সরকারের জন্য টিকে থাকার চ্যালেঞ্জও সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের পরিণাম কী হবে, তা তাদের জানা ছিল। এ প্রেক্ষাপটে লন্ডনে এ সময়ের অবিসংবাদিত নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। সিদ্ধান্ত হয় রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ-সংক্রান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। নির্বাচন ঘোষণার মালিক-মোক্তার যেহেতু নির্বাচন কমিশন, সেহেতু সরকারের পক্ষ থেকে তাদের গ্রিন সিগন্যালও পাঠানো হয়। দেশে নির্বাচিত সরকার আসার সম্ভাবনায় বিপাকে পড়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কুশীলবরা। তারা সব হারানোর আতঙ্কে আঁতকে ওঠে। গত এক বছরে চাঁদাবাজি করে কোটিপতি বনে যাওয়া হঠাৎ রাজনীতিকরাও ক্ষিপ্ত হয় নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণায়। তাদের পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলা হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। প্রকাশ্যেই বলা হয়েছে, তাদের পরিকল্পনার কথা। বিদেশি শক্তির তলপিবাহক কোনো কোনো এনজিও জনমত জরিপের নামে নিজেদের উর্বর মস্তিষ্কের খায়েশ প্রকারান্তরে প্রকাশ করছে। বলা হচ্ছে, জনগণ নাকি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না। নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার সদিচ্ছার অভাব যে নেই, তা স্পষ্ট। তবে সরকারের মধ্যেও রয়েছে নির্বাচন যাতে না হয়, এমন কুশীলবরা। ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা যাদের নেই, তাদের মুখেও শোভা পাচ্ছে বড় বড় কথা। মহলবিশেষ সংস্কার আগে, তারপর নির্বাচনতত্ত্ব তুলে বা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে কি না, জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। তারা পতিত স্বৈরাচারের ফিরে আসার পথ খুলে দিচ্ছে কি না, সে আশঙ্কাও জোরদার হয়ে উঠেছে। কারণ গত এক বছরে দেশের মানুষ অনির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বেকারত্ব, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং মব সন্ত্রাসই শুধু উপহার পেয়েছে। প্রকাশ্যে না থাকলেও পতিত সরকারের সমর্থকরা এ বিষয়ে তৃণমূল পর্যায়ে প্রচারণা চালাচ্ছে। বিশেষ করে হঠাৎ গজিয়ে ওঠা একটি দলের কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। কিংস পার্টি বলে পরিচিত ওই দলটির কার্যকলাপের দায় পড়ছে সরকারের ঘাড়ে। বিশেষ করে নির্বাচন বানচালের যে হুমকি তারা দিয়ে বেড়াচ্ছে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা সম্পর্কে প্রশ্ন সৃষ্টি করছে।

আগেই বলেছি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।  মালয়েশিয়া সফরকালেও তিনি তা স্পষ্ট করেছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। দেশবাসী চায় সরকার তাদের প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকবে। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের আয়োজিত সমাবেশগুলোতে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি নির্বাচনকে সামনে রেখে মহল বিশেষের অপতৎপরতা রোধের তাগিদ দিয়েছেন। ১৭ আগস্ট কবি-সাহিত্যিকদের এক সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে  স্বৈরাচারের পাশাপাশি মৌলবাদী শক্তির উত্থান ঠেকাতে কবি-সাহিত্যিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, নাগরিকরা এ দেশের মালিক। নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। মানুষের বাকস্বাধীনতার জন্য কবিরা অতীতে যেরকম ভূমিকা রেখেছিলেন ভবিষ্যতেও সেরকম ভূমিকা রাখতে হবে। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর কবিতায় মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন। রবীন্দ্রনাথও কবিতায় মানবতার গান গেয়েছেন। একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি, জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন ইত্যাদি কবিতা ও গানে আমাদের কবি-সাহিত্যিকরা দেশের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছেন। ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে শিল্পী ও কবিদের দেশাত্মবোধের কথা জাতি চিরদিন মনে রাখবে। রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হল মিলনায়তনে বিএনপি মিডিয়া সেল ও জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান যে বক্তব্য রেখেছেন তা সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। গণতন্ত্র এমন এক মতবাদ যেখানে পরমতসহিষ্ণুতা ও ধর্মীয় উগ্রবাদের কোনো ঠাঁই নেই। ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হলেও মৌলবাদীরা গণ অভ্যুত্থানের সুফল গিলে খাওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের কাণ্ডজ্ঞানবর্জিত আচরণে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে।

মৌলবাদীরা নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রকারান্তরে পতিত স্বৈরাচারের হাতকে শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার দাবি করে তারা বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা জিইয়ে রাখার যে অপখেলায় যুক্ত হয়েছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। দেশের এই ক্রান্তিকালে কবি-সাহিত্যিকদের ভূমিকা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। দেশে মৌলবাদের উত্থান হলে তার পরিণতি যে পতিত স্বৈরাচারের আমলের চেয়ে ভয়াবহ হবে, সে বিষয়ে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে কবি-সাহিত্যিকদের উদ্যোগী হতে হবে। জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে নির্বাচনে সত্যিকারের গণতন্ত্রকামীরা যাতে নির্বাচিত হয়, সে প্রয়াস চালাতে হবে নিজেদের স্বার্থেই।

দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, আটটি অঙ্গীকারনামা ও ৮৪টি প্রস্তাবনা উল্লেখ করে জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবনা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের প্রস্তাবনায় মনে হয় ঐক্য অনৈক্যের দোলাচলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ দুলছে। রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক দেশের জনগণ।

তাদের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা নির্ধারণ করতে পারেন কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। এ মুহূর্তে দেশে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার নেই। নেই নির্বাচিত সংসদ। ফলে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা পূরণে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ প্রণয়ন ছাড়া গত্যন্তর নেই। কিন্তু কমিশন যে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছে তার ১০টি প্রস্তাব বাস্তবতাবর্জিত। যে কারণে বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে। বিএনপি মনে করে সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল
ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর
ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ৯৫৬ জন গ্রেফতার
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ৯৫৬ জন গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান
হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক
রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে
সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল
ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা