শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৪, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

'বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন জরুরি'

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

ইউএনবি
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে এবং এর ফলাফল সবাইকে সম্মান করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান মৌনির সাতৌরি।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ সফর শেষ করার আগে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

সাতৌরি বলেন, ‘অবশ্যই আগামী ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে হতে হবে এবং নির্বাচনের ফলাফলের প্রতি সবার শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। বাংলাদেশে নির্বাচনের পর স্থিতিশীলতার জন্য এই শর্ত অপরিহার্য।’

‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচন কেবল একটি ধাপ মাত্র। সব রাজনৈতিক অংশীদাররা যেন ঐকমত্য তৈরি হওয়া সংস্কারগুলোকে সমর্থন করে। সেইসঙ্গে সেগুলোর কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এই প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন ইসাবেল উইসেলার-লিমা (ইপিপি, লুক্সেমবার্গ), আরকাদিউস মুলারচিক (ইসিআর, পোল্যান্ড), উরমাস পায়েত (রিনিউ ইউরোপ, এস্তোনিয়া) এবং ক্যাটারিনা ভিয়েরা (গ্রিনস/ইএফএ, নেদারল্যান্ডস)।

সাতৌরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্টনারশিপ কোঅপারেশন এগ্রিমেন্ট (পিসিএ)-এ মানবাধিকার অঙ্গীকারের মান নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণে ইইউর সমর্থন অব্যাহত থাকবে, তবে মানবাধিকার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নই হবে সহযোগিতা গভীর করার প্রধান মাপকাঠি।

আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ও বাংলাদেশ-ইইউ সম্পর্ক জোরদারের প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করেছে।

সফরের মূল উদ্দেশ্য ছিল অন্তর্বর্তী সরকারের সুশাসন, মানবাধিকার উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক শ্রম মান বাস্তবায়নের কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা নেওয়া এবং এসব বিষয়ে ইইউ-বাংলাদেশ অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা করা।

মৌনির সাতৌরি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, অতীতের দিকে ফিরে তাকানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, অতীতে ক্ষমতার বিভাজনকে সম্মান করা হয়নি, বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন ছিল না, নাগরিক সমাজ বা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ছিল না, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাও ছিল না। অথচ এসব বিষয় একটি সুস্থ গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার অপরিহার্য নিশ্চয়তা।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, নির্বাচনের পর নতুনভাবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হবে। বলেন, ‘নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, ক্ষমতাসীনদের মনে রাখতে হবে, স্থিতিশীল শাসন ব্যবস্থার জন্য ক্ষমতার বিভাজন অপরিহার্য।’

সাতৌরি জানান, প্রতি বছর তারা (ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটি) বিভিন্ন দেশে একাধিক সফর থাকেন এবং কোন দেশ সফর করবেন তা নিজেরাই নির্বাচন করেন।

‘আমরা বাংলাদেশকে এই সময়ে বেছে নিয়েছি দুটি কারণে— দেশটি একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং এই পরিবর্তন প্রায় শেষের দিকে। এটি বাংলাদেশ ও এর গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।’

এ ছাড়া আগামী কয়েক মাসে ইইউ বাংলাদেশ সঙ্গে অংশীদারত্ব ও সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সাতৌরি বলেন, যখনই ইইউ যখনই কোনো তৃতীয় দেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে বা সম্পর্ক গভীর করে, তখন মানবাধিকার উপকমিটি সে দেশে ভ্রমণ করে মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং মানবাধিকার, আইনের শাসন ও মৌলিক অধিকারের গুরুত্ব পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেয়। কারণ, এসব বিষয়ই ইইউর সঙ্গে কোনো দেশের চুক্তির প্রধান দিক।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইইউ বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক উত্তরণকে সমর্থন দিয়ে আসছে। এক বছর পর এসে তারা দেখেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যা দেশের ভবিষ্যৎ ও পরিবর্তনে দৃশ্যমান প্রভাব ফেলছে। প্রতিনিধি দল প্রত্যক্ষ করেছে এই প্রক্রিয়া কীভাবে এগোচ্ছে এবং তারা কীভাবে বাংলাদেশকে আরও সমর্থন দিতে পারে তার পর্যালোচনা করছে।

সফরকালে প্রতিনিধি দলটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সুশিল সমাজের সংগঠন, শ্রমিক প্রতিনিধি এবং মাঠ পর্যায়ে কাজ করা বহুপাক্ষিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে।

২০২৪ সালে গণঅভ্যুত্থানের রক্তক্ষয়ী দমনপীড়ন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে বাংলাদেশ নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময় অতিক্রম করছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে একটি সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সংস্কার।

সাতৌরি বলেন, আমাদের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এই সংস্কার প্রক্রিয়ার ফলাফল যদি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমর্থন পায়, তবে এটি দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তন সর্বোত্তম শর্তে সম্পন্ন হওয়ার নিশ্চয়তা দিবে।

‘তবে পরিবর্তন এখনো শেষ হয়নি। এখনো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বাকি আছে, তা হলো নির্বাচন। নির্বাচিত সংসদ অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে সমর্থন ও বাস্তবায়ন করবে কি না, সেটিই আসল প্রশ্ন।’

এদিকে, বাংলাদেশ ও ইইউয়ের মধ্যে নতুন পার্টনারশিপ অ্যান্ড কোঅপারেশন এগ্রিমেন্ট (পিসিএ) নিয়ে আবারও আলোচনা শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশ বর্তমানে ইইউর ‘এভরিথিং বাট আর্মস’ (ইবিএ) প্রক্রিয়ার আওতায় রয়েছে, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও শ্রম অধিকারের উদ্বেগগুলো সমাধানে একটি পদ্ধতিগত দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে সাতৌরি বলেন, পিসিএ হলো ইইউ ও অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের একটি অপরিহার্য কাঠামো। ইউরোপীয় ইউনিয়ন চেষ্টা করে যাতে এই অংশীদারত্ব ও সহযোগিতা চুক্তি উভয় পক্ষের জন্য সুফল বয়ে আনে এবং দুই পক্ষের স্বার্থ সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয়।

তিনি বলেন, ‘আমাদের (মানবাধিকার উপ-কমিটি) ভূমিকা হলো চুক্তিটি যেন শুধু বাণিজ্যিক বিষয়েই সীমাবদ্ধ না থাকে এবং মানবাধিকার ইস্যুটি যেন চুক্তির অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে থাকে, তা নিশ্চিত করা।’

সাতৌরি জানান, আলোচনা চূড়ান্ত হলে চুক্তি অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার জন্য ইউরোপীয় পার্লামেন্টকে মতামত দিতে আহ্বান জানানো হবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা (মানবাধিকার উপকমিটি) এই চুক্তির মানবাধিকার প্রতিশ্রুতির মান যাচাই করব।’

 তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যৎ এই চুক্তি কেবল একটি সরকারের মেয়াদে সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ককে আবদ্ধ করবে।

তাই জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও স্বার্থ চুক্তিতে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হওয়া এবং এ চুক্তির সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার পাশাপাশি মানবাধিকার সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন সাতৌরি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের দুর্বলতাগুলো আমরা জানি : কান্দাম্বি
বাংলাদেশের দুর্বলতাগুলো আমরা জানি : কান্দাম্বি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে অটোরিকশা উল্টে প্রাণ গেল নারীর, আহত ৪
নোয়াখালীতে অটোরিকশা উল্টে প্রাণ গেল নারীর, আহত ৪

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন
গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা ছাড়া কোনো পথ নেই : কফিল উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’
‘১৭ বছর তরুণদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হয়েছিল’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী
নতুন আইফোনে প্রথম ছবি তুললেন বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী
চাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের ২৬ পদে ৪২৯ জন প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন
তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের
ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা
চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন
মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত
নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক
সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান
গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক
রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক