শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

কঠিন সংকটে দেশের ব্যবসায়ীরা। অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পরও শান্তি, স্বস্তি কিংবা আস্থা কোনোটাই ফেরেনি। বরং অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা আরো বেশি অনিরাপদ ও ঝুঁকিতে। অর্থনীতির প্রাণ ব্যবসায়ীরা সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাননি।

উল্টো শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়াল, হয়রানি, মিথ্যা মামলায় জড়ানো আর কোনো অপরাধ প্রমাণের আগেই বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞাসহ অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হয়েছে। এর বাইরে উচ্চ সুদের হার, বেশি দামেও গ্যাসসংকট, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, মব সন্ত্রাস, আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি, ঘুষ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজিসহ আরো বহু সমস্যা ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের টুঁটি চেপে ধরেছে। শুধু তা-ই নয়, এত সব সংকটে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করা হয়নি, তাঁদের সমস্যার কথা জানতে চাওয়া হয়নি। এমনকি তাঁদের ডেকে বিনিয়োগে এগিয়ে আসারও আহবান জানানো হয়নি। ফলে বিনিয়োগে মন্দা চলছে। কর্মসংস্থান হচ্ছে না। বরং মানুষ প্রতিদিনই চাকরি হারাচ্ছেন। একের পর এক ব্যবসা ও শিল্প-কারখানা বন্ধ হচ্ছে।

অনেকে অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হয়ে পড়ছেন। তাঁদের পুনরুদ্ধারে প্রণোদনা দিতে কমিটি করা হলেও নামমাত্র কিছু ব্যবসায়ীকে এ সুবিধা দিয়ে বেশির ভাগকেই বঞ্চিত করা হয়েছে। এসব অভিযোগ করছেন খোদ ব্যবসায়ীরাই। এসব কারণে শিল্প-বাণিজ্যে গতি ফেরেনি। রাজস্ব আয়েও মন্দা চলছে।

এখন তাঁরা শান্তি, স্বস্তি আর আস্থা ফেরাতে কায়মনোবাক্যে একটি নির্বাচিত সরকারের দিকে তাকিয়ে আছেন। এমনটিই তাঁদের মত। দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে ও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর অনেক আশা-আকাঙ্ক্ষা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আস্থার ভিত গড়তে পারেনি। বরং দিন দিন তা আরো নাজুক হয়েছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এ সময়ে সরকারকে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল ভুল বুঝিয়ে শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ‘টার্গেট’ করে নানা রকম হয়রানি করা হয়। প্রথমে শীর্ষ ১০ গ্রুপকে বলির পাঁঠা বানানোর চেষ্টা করা হয়। এসব গ্রুপে রিসিভার বসানোর মিথ্যা প্রচার করা হয়। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে তখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

এদিকে এসব গ্রুপের কোনো কোনোটি তখন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে হাজার হাজার কর্মী চাকরি হারান। নির্বিচারে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়। অনেক উদ্যোক্তাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়। অনেককে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। তাঁদের স্বাধীন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়। এ সময়ে শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অনেকের বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিজনেস মিটিং থাকলেও তাঁরা তা করতে পারেননি।

এতে তাঁদের ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। অথচ তাঁদের অপরাধ এখনো প্রমাণিত হয়নি। তাঁরা মনে করেন, অপরাধ প্রমাণের আগেই তাঁদের হয়রানি করা ব্যবসা বন্ধের ষড়যন্ত্র কিংবা বিদেশ যাত্রায় বাধা দেওয়া—এগুলো ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ ছাড়া আর কিছু নয়। একই সময়ে ১০টি ব্যাংকের বিষয়ে অপতথ্য ছড়ানো হয়। বলা হয়, এসব ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। এ খবরে বিদেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিদেশি ক্রেতারা শঙ্কিত হয়ে পড়েন। অথচ কয়েকটি ব্যাংক খারাপ অবস্থায় থাকলেও এখনো দেউলিয়া হওয়ার মতো নয়।

ঢাকা চেম্বারের প্রেসিডেন্ট তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ দেখা গেলেও এখনো এর সুফল মিলছে না। এখনো পূর্ণাঙ্গ ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বা বড় আকারের বিনিয়োগ সম্মেলনের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি, যা উদ্যোক্তাদের আস্থা বাড়াতে পারত। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, ঋণপ্রবাহের সীমাবদ্ধতা ও অবকাঠামোগত সমস্যাও ব্যবসায়ীদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা বিশ্বাস করি, সরকার যদি দ্রুত ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিয়মিত সংলাপ চালু করে এবং একটি বৃহৎ ব্যবসায়ী সম্মেলনের আয়োজন করে, তবে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে তা সহায়ক হবে।’

বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২৫ সালে নতুন করে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যেতে পারে। পরিস্থিতিও সেদিকেই যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশে বিপুলসংখ্যক মানুষ বেকার হয়েছে। দরিদ্র মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। দেশের বেকারদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় বেসরকারি খাতে। বিবিএসের হিসাবে দেশে মোট কর্মসংস্থানে সরকারি চাকরির অংশীদারি মাত্র ৩.৮ শতাংশ। বেসরকারিতে কর্মসংস্থান হয় ১৪.২ শতাংশ। প্রায় ৬১ শতাংশের কর্মসংস্থান হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগের মাধ্যমে। বাকি ২১ শতাংশ অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়োজিত।

টেক্সটাইল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল সমপ্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘২০২৫ সালে শুধু শিল্প নয়, শিল্পোদ্যোক্তাদের মেরে ফেলা হচ্ছে। এটাকে আমরা ষড়যন্ত্র মনে করি। শিল্প বাঁচাতে না পারলে দেশে দুর্ভিক্ষ হবে। শিল্পবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শিল্প-কারখানার গলা টিপে মেরে ফেলা হচ্ছে। গ্যাসসংকটে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। চলতি মূলধন সংকুচিত হয়েছে। প্রতিনিয়ত আমাদের কারখানা লে-অফ হচ্ছে। কিছুদিন পর মানুষ রাস্তায় নামবে। আরো ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে।’

দেশের অর্থনীতি কয়েক বছর ধরেই খারাপের দিকে। তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা ছিল, ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা নতুন সরকারের মনোযোগ পাবেন। পরিবেশ ব্যবসাবান্ধব হবে। এতে সার্বিক অর্থনীতি গতি পাবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩.৯৭ শতাংশ। তার আগের বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪.২২ শতাংশ। শুধু জিডিপি প্রবৃদ্ধি নয়; সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগও কমেছে। বিদায়ি অর্থবছরে জিডিপির ২২.৪৮ শতাংশ বেসরকারি বিনিয়োগ হয়। তার আগের অর্থবছর যা ছিল ২৩.৫১ শতাংশ। এ ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্য শ্লথ হওয়ায় বিদায়ি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা কম হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটিও ব্যবসা মন্দারই ফল।

তাঁরা দাবি করেন, গত এক বছরেও বিনিয়োগ ও শিল্পবিরোধী কর্মকাণ্ডে লাগাম টানা যায়নি। চাঁদাবাজি-দুর্নীতিও চলছে। মব ভায়োলেন্স তো আছেই। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি বাড়াতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও মব সংস্কৃতি রুখে দেওয়া জরুরি। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সেটি অর্জন করা সম্ভব হয়নি। সরকার একদিকে ব্যবসা-বিনিয়োগে আস্থা ফেরাতে পারেনি, অন্যদিকে সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থ চেষ্টা করা হয়েছে। সুদের হারের সঙ্গে মূল্যস্ফীতিও অসহনীয় মাত্রায় রয়েছে।

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে সবার অনেক আশা ছিল। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। বরং বেসরকারি খাতের ব্যবসায় সরকারের নজর কম। এ কারণে ব্যবসায়ীরা ভুগছেন। বেসরকারি খাতে আস্থার ঘাটতি থাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দেশও পিছিয়ে আছে।’

উদ্যোক্তারা জানান, সরকারকে ভুল বুঝিয়ে একটি চক্র অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিস্থিতিকে টালমাটাল করার চেষ্টা করেছে। এর মাধ্যমে সরকারকে বিতর্কিত করা হয়েছে। ছাত্র-জনতা যে উদ্দেশে রক্তস্নাত আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে পরিবর্তনের সূচনা করেছিল, তা অনেকটাই ফিকে হয়ে গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই আশ্বাস দিয়েছিল পাচারের ২৮ লাখ কোটি টাকা ফিরিয়ে আনা হবে। সবশেষ খবর পর্যন্ত, এ খাতে এখনো বলার মতো সাফল্য দেখাতে পারেনি সরকার।

বিনিয়োগের জন্য বিদেশি উদ্যোক্তাদের সম্মেলনে ডেকে আনা হয়। সেখানেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া নেই। কারণ দেশের বিনিয়োগকারীরাই যেখানে মনোযোগ পাচ্ছেন না, তাঁদের সহায়তার বদলে বরং অসহযোগিতার অভিযোগ, সেখানে বিদেশিরা কেন বিনিয়োগে আগ্রহ পাবেন—এই প্রশ্নও তোলা হয়েছে।

টি কে গ্রুপের ফাইন্যান্স অ্যান্ড অপারেশন ডিরেক্টর মোহাম্মদ শফিউল আতহার তসলিম বলেন, ‘বিনিয়োগের জন্য কতগুলো মৌলিক বিষয় প্রয়োজন। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। মনে করুন আমি ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করব, এর রিটার্ন ঠিকমতো আসবে কি না সর্বপ্রথম বিবেচনার বিষয়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সরকার আমাদের সহযোগিতার চেষ্টা করছে। কিন্তু অনিশ্চয়তার কারণে ইচ্ছা থাকলেও অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না।’

বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসেসিয়েশনের (বিসিএমএ) সভাপতি ও প্রিমিয়ার সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুল হক বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতার পর বড় একটা বিপ্লব হলো। ফ্যাসিস্ট সরকার বিদায় হলো। বিপ্লবী সরকার দায়িত্বে এসেছে। এখন ব্যবসায়ীদের জেল-জুলুমসহ নানাভাবে ধরপাকড় করা হচ্ছে। দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ নেই, পুঁজির নিরাপত্তা নেই, দীর্ঘমেয়াদি করনীতি নেই, সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার কমেনি, ন্যূনতম কোনো সম্মান নেই। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করবেন কেন? বেসরকারি খাতকে মান-ইজ্জত না দিলে বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি হবে না। একটা নির্বাচিত সরকার ছাড়া কেউ বিনিয়োগ করবেন না।’

তথ্য-উপাত্ত এবং বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের অর্থনীতি যেটুকু এগিয়েছে, তার নেপথ্যের কারিগর এ দেশের ব্যবসায়ী সমাজ। তারাই তাদের দীর্ঘ জীবনের সব পুঁজি বিনিয়োগ করে মানুষের কর্মসংস্থান ও দেশের অর্থনীতিকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে অবিরাম খেটে যাচ্ছেন। তাঁদের ভুলত্রুটি থাকতে পারে। এ জন্য তাঁদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় তথ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে শাস্তির আওতায় আনা যায়। আর তাঁদের ভুলের পেছনে রাজনৈতিক পারিপার্শ্বিকতা ও জড়িত কর্মকর্তারাও কম দায়ী নয়। সেটিও দেখার বিষয় রয়েছে।

অথচ তা করার আগেই দেখা যাচ্ছে কোনো কোনো শিল্পগ্রুপকে টার্গেট করে হয়রানি করা হচ্ছে। যেসব গ্রুপকে টার্গেট করা হচ্ছে দেশের মূল ধারার অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে তাঁরা শীর্ষে। তাঁদের উৎপাদনশীলতা, বিপণন ও বাজারব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রভাব পড়ে দেশের পুরো অর্থনীতিতে। তারা পণ্য আমদানি না করতে পারলে কিংবা ব্যবসা বন্ধ থাকলে সরকার রাজস্ব হারায়। মানুষ কাজ হারায়। অর্থনীতি প্রবৃদ্ধি হারায়। তাঁরা মনে করেন, এর প্রভাব অর্থনীতিতে দৃশ্যমান।

তাঁদের পরামর্শ, সরকারের উচিত শিল্পকে টিকিয়ে রেখে আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া। ভয়ভীতি, অ্যাকাউন্ট জব্দ, হুমকি-ধমকি, মামলা-হামলার কারণে পুরো ব্যবসা খাতে আস্থাহীনতা ভর করেছে। বড়দের ধরলে ছোটরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এতে পুরো অর্থনীতির গতিই শ্লথ হয়ে যায়। এতে বাজারে পণ্যের সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জিনিসপত্রের সংকট তৈরি হয়, দাম বাড়ে। সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়। এর পরিণতি আবার সরকারকেই পোহাতে হয়।

অভিযোগ করা হচ্ছে, ব্যবসায়ীদের সরকারের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারকে পেছন থেকে কোনো কোনো গোষ্ঠী বা চক্র ভুল চাল দিতে প্ররোচিত করছে। সরকারকে ‘ভুল চাল’ দিয়ে জনগণের বহুল প্রত্যাশায় পানি ঢেলে দেওয়ার অপকৌশলও হতে পারে।

একটি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘দেশে ব্যবসাও নেই, বিনিয়োগও নেই। গত এক বছরে আমাদের অর্থনৈতিক অঞ্চলে একটি টাকাও বিনিয়োগ হয়নি। বিনিয়োগের প্রথম শর্তই হলো আস্থা। সেটি এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। সেটা যতক্ষণ পর্যন্ত শৃঙ্খলায় না ফিরবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিনিয়োগ হবে না। কথায় কথায় প্রতিজন ব্যবসায়ীকে দোসর আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মব করা হয়েছে।

তাঁদের তো ব্যবসার প্রয়োজনেই গত ১৫ বছর আগের সরকারের সঙ্গে কাজ করতে হয়েছে। মন্ত্রণালয়ে, বাংলাদেশ ব্যাংকে, এনবিআরে তাঁদের যেতে হয়েছে। ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের দোসর বানিয়ে সত্যিকার অর্থে ব্যবসারই ক্ষতি করা হয়েছে। হয়তো কোনো একটি অদৃশ্য শক্তি চেয়েছিল ব্যবসাটা নষ্ট হয়ে যাক। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে যদি বড় ব্যবসায়ী গ্রুপগুলোকে ডেকে বলত তাহলে পরিস্থিতি এত খারাপ হতো না। এখন এমন হয়েছে যে, ১০০ টাকা বিনিয়োগ করতে গিয়ে ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। তাহলে কেন হবে বিনিয়োগ?

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়