শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অন্নদামঙ্গল কাব্য রচনা করেছিলেন ১৭৫২ সালে। সে সময় বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন আলিবর্দি খাঁ। এই সময় মূলত স্বাধীন বাংলার শেষ দিনগুলোর মধ্যে পড়ে। এ সময়ের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলার বিপর্যয় পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। পলাশীর যুদ্ধ সাধারণ মানুষের মনে প্রাথমিকভাবে কোনো বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে না পারার কারণ হিসেবে অনেকে মনে করেন, তখন বাংলার অর্থনৈতিক অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে যুদ্ধ সাধারণ ক্ষমতার পরিবর্তন বলেই তারা ধরে নিয়েছিল। এটা মনে হওয়ার বড় কারণ নবাব আলিবর্দি খাঁ ও তাঁর সমসাময়িক সময় এবং কিছুটা পূর্ব থেকে বাংলা মূলত উপদ্রুত অঞ্চলে পরিণত হয়েছিল। এ সময়ে বাংলায় বর্গি তথা ঠগি দস্যুদের আক্রমণ, লুট, আফগানি আক্রমণ সব মিলে বাংলার জনগণ এতটাই নিঃস^ হয়ে পড়েছিল যে তারা খাজনা দিতে অসমর্থ হয়েছিল।

যেহেতু তখন খাজনা উৎপাদিত ফসলে হতো, তাই কোষাগার শূন্যে পরিণত হয়েছিল। বাংলার মানুষের অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে মায়েরা ভয়ে বর্গি দস্যুদের নাম উচ্চারণ না করে, ছেলে ভোলানো ঘুমপাড়ানি গানে বর্গিদের নামে ভয় দেখাত। বিখ্যাত সেই লোককথা ‘ছেলে ঘুমাল পাড়া জুড়াল বর্গি এলো দেশে/ বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দিব কিসে?’ বুলবুলি কথাটা বর্গিদের নামের প্রতীক হিসেবে বলা হতো। বর্র্গিরা মাথায় লাল কাপড় বেঁধে লুটতরাজ করত। সেটি বোঝাতেই বুলবুুলি বোঝানো হতো। কারণ বুলবুলির মাথায় লাল ঝুঁটি রয়েছে। বর্গি আফগানি হায়নাদের চেয়েও বড় কথা ছিল- তত দিনে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জেঁকে বসেছিল। সামগ্রিক দুর্ভোগে সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরেছিলেন ভারতচন্দ্র তাঁর মঙ্গলকাব্যে। তাঁর কাব্যের একটি শ্লোক এখনো মানুষের মুখে মুখে ঘুরে ফেরে। আজকের দিনেও প্রাসঙ্গিকতা হারায়নি। দেবীকে তাঁর নৌকায় পেয়ে সে বর চেয়েছিল ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে।’

গোলা ভরা ধান, গোয়ালে গাভি, পুকুর ভরা মাছের যুগে দুধেভাতে থাকা অধিক সচ্ছলতার প্রতীক কি না, আজকের যুগে দাঁড়িয়ে তা বলা যাবে না। এখন দুধভাত দূরের কথা মাছভাতকেও ভাবা যায় না মধ্যবিত্তের জন্য। দেশের সাধারণ মানুষ পুঁটি মাছ থেকে জাতীয় মাছ ইলিশে হাত দিতে পারে না। শাকভাতের কথা হয়তো এখন মধ্যবিত্ত ভাবছে। সে কারণে ভারতচন্দ্র এখনো সমভাবে গ্রহণযোগ্য। প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, মাসে অন্তত এক দিন না খেয়ে থাকে শতকরা ৯ শতাংশ মানুষ। দেশে দারিদ্র্য বেড়েছে ২৮ শতাংশ। অন্য প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসের ধারাবাহিক অগ্রযাত্রা তিন দশক ধরে চললেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই ধারা উল্টো দিকে ঘুরছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশে বর্তমানে প্রতি চারজনের একজন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, সামান্য আঘাত অসুস্থতা চাকরি হারানো কিংবা হঠাৎ সংকট তাদের দরিদ্রের কাতারে ঠেলে দিতে পারে। কেন এ অবস্থা সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত হচ্ছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ স্থবিরতা, কর্মসংস্থান না হওয়ায় করোনা মহামারি, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ ১০টি কারণ রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বিগত তিন মাসে কোটিপতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে, ১ লাখ ২২ হাজার ৮১-তে। গত তিন মাসে বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫৪। বাংলাদেশে এখন মধ্যবিত্তের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে সে চিত্র অন্যভাবেও উঠে এসেছে। বলা হচ্ছে, গাজীপুরে অসংখ্য গার্মেন্ট বন্ধ হওয়ায় উত্তরা এলাকায় ছিনতাই বেড়েছে। নিরাপত্তাহীনতা এসব এলাকায় নতুন মাত্রা নিয়েছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এটা সবাই স্বীকার করবেন যে সাধারণ মানুষের বিন্দুমাত্র নিরাপত্তা নেই।

দেখা যাচ্ছে, খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এক এলাকায় বন্ধ হয় তো অন্য এলাকায় শুরু হয়। কোনো জটিল বা বিশেষজ্ঞের রিপোর্ট ছাড়াই বলা যায়, বাজারে পণ্যমূল্য কমেনি অথচ প্রতিদিন মানুষ কর্মহীন হচ্ছে। নতুন কোনো কর্মসংস্থানের বিপরীতে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অজানা আশঙ্কা ভর করেছে। চাঁদাবাজি সন্ত্রাস বহাল রয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতির বিন্দুমাত্র সুরাহা করা যায়নি। কথাবার্তা যা-ই হোক ফলাফল একই থাকল। একটি গণ অভ্যুত্থানের পর মানুষের প্রত্যাশার সঙ্গে কোনো ধরনের সংগতি স্থাপন করতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা। উপরন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা অস্থিরতা বাড়ছে। পরিস্থিতি যে দিনদিন ঘোলাটে হচ্ছে বোধ করি তা লিখে বলার প্রয়োজন নেই। বাংলায় যে কটি বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর, ’৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ। নবাবি আমল থেকে ব্রিটিশরা রাজ্য দখলে নেওয়ার পর যে ভূমিকর ব্যবস্থার প্রচলন করেছিল তার বিষবাষ্পই হলো ছিয়াত্তরের মন্বন্তর। এই মর্মান্তিক দুর্ভিক্ষের সময়ও কেউ কেউ প্রহসন করে বলেছেন, বাংলায় কি এতই দুর্ভিক্ষ যে দিনান্তে এক বেলা পোলাউও খেতে পারে না? ইতিহাস বলে এই দুর্ভিক্ষে এত লোক মারা গিয়েছিল যে শিয়াল কুকুর শকুনে খেয়েও শেষ করতে পারেনি। মৃতের সৎকার করার মতো কেউ ছিল না। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, ইংরেজদের বাংলা দখলের পর শত শত নৌকা-জাহাজে বাংলার সম্পদ ব্রিটেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। জমির ওপর করারোপের ফলেই কৃষক সর্বস্বান্ত হয়েছিল। সে অবস্থা এমন ছিল যে ঋণের টাকা পরিশোধ করতে মানুষ নিজেই নিজেকে দলিল করে বিক্রি করেছে। এসব কথা ইতিহাসেই উল্লেখ রয়েছে। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ নিয়েও বলা হয়, এটিও ছিল অব্যবস্থাজনিত। এসব দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত, সর্বস্বান্ত হয় সাধারণ মানুষ। আর লাভবান হয় বিত্তবানরা। এই লুটপাট কখনো দেখা যায় না খালি চোখে। আস্তে আস্তে বোঝা যায়। যা দু-একটা খবর বেরোয় তাকে হয় আমরা উড়িয়ে দিই, নয়তো অবজ্ঞা করি। রাজনৈতিক সমাবেশে সভা মিছিলে নির্বাচনের জন্য কোটি কোটি টাকা রাজনীতিবিদরা খরচ করেন, কালো টাকা সাদা করার আইন প্রণীত হয় অথচ সম্প্রতি দুজন সাংবাদিক আত্মহত্যা করেছেন। আমরা নিয়তই বাক্স্বাধীনতার কথা বলছি।

এ নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। মত-পথ নিয়ে কথা বলা নয়। সত্যি হচ্ছে আর্থিক সংকট সামাল দিতে না পেরে অন্য কোনো পথ খুঁজে না পেয়ে শেষমেশ আত্মহননের পথই বেছে নিয়েছেন। এটি সমাজের একটি বড় চিত্র। নমুনা হিসেবেও গ্রহণ করা যেতে পারে। আমরা যারা এখনো কায়ক্লেশে বেঁচে আছি, তাদের মূলত বিদ্রুপ করছে এই মৃত্যু। বারবার ধিক্কার দিয়ে বলছে, একটি স্বাধীন দেশে যদি বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যুকে অধিকতর পছন্দনীয় মনে করতে হয়, তাহলে স্বাধীনতার অর্থ কী? ’৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতীয় স্বাধীনতার পর প্রথম বার্ষিকী পালন উপলক্ষে এবং কবিতায় একজন প্রশ্ন করেছিলেন স্বাধীনতার অর্থ কী? সন্ধ্যার পর যখন মাঠের সব পতাকা নামিয়ে নেওয়া হলো, রঙিন কাগজের ব্যানার ফেস্টুন নামানো হলো তখন থেকে গেল শুধু বাঁশটা। প্রথম স্বাধীনতা দিবস দেখতে আসা ভারতীয় কৃষকের মনে হয়েছিল এটাই কি তাহলে স্বাধীনতা? না বুঝে কৃষকের ভাষায় হয়তো এ কথা। আমরা তা বলব না। তবে আমরা যে একের পর এক বৈষম্য নিরসনের লড়াই করছি তার মূলে কী? অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন। এখন সংগত বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, এর থেকে মুক্তির উপায় কী?

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। ক্ষুধাতুর শিশু চায়না স্বরাজ, তার কাছে পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি। সে কারণেই সময় এসেছে মানুষের জন্য কিছু করার। মানুষ কাজ চায়, বাঁচতে চায়। আমাদের মতো দেশ যেখানে নাগরিকরা রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তাবলয়ে নেই, সেখানে নিজে করি কর্মসূচির অধীনেই বাঁচতে হয়। এই বাঁচার পথ হচ্ছে কাজ। আমাদের অর্থনীতির প্রাণ বলে কথিত যে রেমিট্যান্স অর্থ, সেটি আসলে কায়িক শ্রমের মাধ্যমে অর্জিত। এই অর্থ আয় করতে গিয়ে সমুদ্রে মরছে, নিখোঁজ হচ্ছে, দালালের হাতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে, মায়ের কোল খালি হচ্ছে। অথচ দেশে কাজ করার সুযোগ পেলে এই শ্রমশক্তি থেকে দেশ অনায়াসে উপকৃত হওয়ার সুযোগ ছিল। আমরা মাঝে মাঝেই দেশকে সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন উন্নত ও মাঝারি উন্নত দেশের সঙ্গে মিলিয়ে কথা বলি। আসলে আমরা কোথায় আছি, আমাদের মাথাপিছু প্রকৃত আয় কত তা নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখনো করনির্ভর। করনির্ভরতা হচ্ছে শোষণের ব্যবস্থা।

উৎপাদনের আওতা বাড়ানো না গেলেও মানুষের আয়-কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির আনুপাতিক হারের সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা না গেলে শুধু কথামালা মূল সমস্যা সমাধানে কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখবে না, রাখতে পারে না। সম্প্রতি নেপালে যে গণ অভ্যুত্থান বিপ্লব হয়ে গেল, যারা নাকি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়েছে; তাদের দেশেও কর্মসংস্থানের অভাব দুর্নীতি বড় সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। মানুষকে খেয়েপরে বেঁচে থাকার সাধারণ গ্যারান্টি দেওয়া না গেলে রাজনীতির যত বড় বড় বুলি আওড়ানো হোক না কেন, তা আষাঢ়ে গল্পই থেকে যাবে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে