শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অন্নদামঙ্গল কাব্য রচনা করেছিলেন ১৭৫২ সালে। সে সময় বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন আলিবর্দি খাঁ। এই সময় মূলত স্বাধীন বাংলার শেষ দিনগুলোর মধ্যে পড়ে। এ সময়ের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলার বিপর্যয় পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। পলাশীর যুদ্ধ সাধারণ মানুষের মনে প্রাথমিকভাবে কোনো বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে না পারার কারণ হিসেবে অনেকে মনে করেন, তখন বাংলার অর্থনৈতিক অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে যুদ্ধ সাধারণ ক্ষমতার পরিবর্তন বলেই তারা ধরে নিয়েছিল। এটা মনে হওয়ার বড় কারণ নবাব আলিবর্দি খাঁ ও তাঁর সমসাময়িক সময় এবং কিছুটা পূর্ব থেকে বাংলা মূলত উপদ্রুত অঞ্চলে পরিণত হয়েছিল। এ সময়ে বাংলায় বর্গি তথা ঠগি দস্যুদের আক্রমণ, লুট, আফগানি আক্রমণ সব মিলে বাংলার জনগণ এতটাই নিঃস^ হয়ে পড়েছিল যে তারা খাজনা দিতে অসমর্থ হয়েছিল।

যেহেতু তখন খাজনা উৎপাদিত ফসলে হতো, তাই কোষাগার শূন্যে পরিণত হয়েছিল। বাংলার মানুষের অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে মায়েরা ভয়ে বর্গি দস্যুদের নাম উচ্চারণ না করে, ছেলে ভোলানো ঘুমপাড়ানি গানে বর্গিদের নামে ভয় দেখাত। বিখ্যাত সেই লোককথা ‘ছেলে ঘুমাল পাড়া জুড়াল বর্গি এলো দেশে/ বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দিব কিসে?’ বুলবুলি কথাটা বর্গিদের নামের প্রতীক হিসেবে বলা হতো। বর্র্গিরা মাথায় লাল কাপড় বেঁধে লুটতরাজ করত। সেটি বোঝাতেই বুলবুুলি বোঝানো হতো। কারণ বুলবুলির মাথায় লাল ঝুঁটি রয়েছে। বর্গি আফগানি হায়নাদের চেয়েও বড় কথা ছিল- তত দিনে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জেঁকে বসেছিল। সামগ্রিক দুর্ভোগে সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরেছিলেন ভারতচন্দ্র তাঁর মঙ্গলকাব্যে। তাঁর কাব্যের একটি শ্লোক এখনো মানুষের মুখে মুখে ঘুরে ফেরে। আজকের দিনেও প্রাসঙ্গিকতা হারায়নি। দেবীকে তাঁর নৌকায় পেয়ে সে বর চেয়েছিল ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে।’

গোলা ভরা ধান, গোয়ালে গাভি, পুকুর ভরা মাছের যুগে দুধেভাতে থাকা অধিক সচ্ছলতার প্রতীক কি না, আজকের যুগে দাঁড়িয়ে তা বলা যাবে না। এখন দুধভাত দূরের কথা মাছভাতকেও ভাবা যায় না মধ্যবিত্তের জন্য। দেশের সাধারণ মানুষ পুঁটি মাছ থেকে জাতীয় মাছ ইলিশে হাত দিতে পারে না। শাকভাতের কথা হয়তো এখন মধ্যবিত্ত ভাবছে। সে কারণে ভারতচন্দ্র এখনো সমভাবে গ্রহণযোগ্য। প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, মাসে অন্তত এক দিন না খেয়ে থাকে শতকরা ৯ শতাংশ মানুষ। দেশে দারিদ্র্য বেড়েছে ২৮ শতাংশ। অন্য প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসের ধারাবাহিক অগ্রযাত্রা তিন দশক ধরে চললেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই ধারা উল্টো দিকে ঘুরছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশে বর্তমানে প্রতি চারজনের একজন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, সামান্য আঘাত অসুস্থতা চাকরি হারানো কিংবা হঠাৎ সংকট তাদের দরিদ্রের কাতারে ঠেলে দিতে পারে। কেন এ অবস্থা সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত হচ্ছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ স্থবিরতা, কর্মসংস্থান না হওয়ায় করোনা মহামারি, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ ১০টি কারণ রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বিগত তিন মাসে কোটিপতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে, ১ লাখ ২২ হাজার ৮১-তে। গত তিন মাসে বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫৪। বাংলাদেশে এখন মধ্যবিত্তের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে সে চিত্র অন্যভাবেও উঠে এসেছে। বলা হচ্ছে, গাজীপুরে অসংখ্য গার্মেন্ট বন্ধ হওয়ায় উত্তরা এলাকায় ছিনতাই বেড়েছে। নিরাপত্তাহীনতা এসব এলাকায় নতুন মাত্রা নিয়েছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এটা সবাই স্বীকার করবেন যে সাধারণ মানুষের বিন্দুমাত্র নিরাপত্তা নেই।

দেখা যাচ্ছে, খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এক এলাকায় বন্ধ হয় তো অন্য এলাকায় শুরু হয়। কোনো জটিল বা বিশেষজ্ঞের রিপোর্ট ছাড়াই বলা যায়, বাজারে পণ্যমূল্য কমেনি অথচ প্রতিদিন মানুষ কর্মহীন হচ্ছে। নতুন কোনো কর্মসংস্থানের বিপরীতে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অজানা আশঙ্কা ভর করেছে। চাঁদাবাজি সন্ত্রাস বহাল রয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতির বিন্দুমাত্র সুরাহা করা যায়নি। কথাবার্তা যা-ই হোক ফলাফল একই থাকল। একটি গণ অভ্যুত্থানের পর মানুষের প্রত্যাশার সঙ্গে কোনো ধরনের সংগতি স্থাপন করতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা। উপরন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা অস্থিরতা বাড়ছে। পরিস্থিতি যে দিনদিন ঘোলাটে হচ্ছে বোধ করি তা লিখে বলার প্রয়োজন নেই। বাংলায় যে কটি বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর, ’৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ। নবাবি আমল থেকে ব্রিটিশরা রাজ্য দখলে নেওয়ার পর যে ভূমিকর ব্যবস্থার প্রচলন করেছিল তার বিষবাষ্পই হলো ছিয়াত্তরের মন্বন্তর। এই মর্মান্তিক দুর্ভিক্ষের সময়ও কেউ কেউ প্রহসন করে বলেছেন, বাংলায় কি এতই দুর্ভিক্ষ যে দিনান্তে এক বেলা পোলাউও খেতে পারে না? ইতিহাস বলে এই দুর্ভিক্ষে এত লোক মারা গিয়েছিল যে শিয়াল কুকুর শকুনে খেয়েও শেষ করতে পারেনি। মৃতের সৎকার করার মতো কেউ ছিল না। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, ইংরেজদের বাংলা দখলের পর শত শত নৌকা-জাহাজে বাংলার সম্পদ ব্রিটেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। জমির ওপর করারোপের ফলেই কৃষক সর্বস্বান্ত হয়েছিল। সে অবস্থা এমন ছিল যে ঋণের টাকা পরিশোধ করতে মানুষ নিজেই নিজেকে দলিল করে বিক্রি করেছে। এসব কথা ইতিহাসেই উল্লেখ রয়েছে। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ নিয়েও বলা হয়, এটিও ছিল অব্যবস্থাজনিত। এসব দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত, সর্বস্বান্ত হয় সাধারণ মানুষ। আর লাভবান হয় বিত্তবানরা। এই লুটপাট কখনো দেখা যায় না খালি চোখে। আস্তে আস্তে বোঝা যায়। যা দু-একটা খবর বেরোয় তাকে হয় আমরা উড়িয়ে দিই, নয়তো অবজ্ঞা করি। রাজনৈতিক সমাবেশে সভা মিছিলে নির্বাচনের জন্য কোটি কোটি টাকা রাজনীতিবিদরা খরচ করেন, কালো টাকা সাদা করার আইন প্রণীত হয় অথচ সম্প্রতি দুজন সাংবাদিক আত্মহত্যা করেছেন। আমরা নিয়তই বাক্স্বাধীনতার কথা বলছি।

এ নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। মত-পথ নিয়ে কথা বলা নয়। সত্যি হচ্ছে আর্থিক সংকট সামাল দিতে না পেরে অন্য কোনো পথ খুঁজে না পেয়ে শেষমেশ আত্মহননের পথই বেছে নিয়েছেন। এটি সমাজের একটি বড় চিত্র। নমুনা হিসেবেও গ্রহণ করা যেতে পারে। আমরা যারা এখনো কায়ক্লেশে বেঁচে আছি, তাদের মূলত বিদ্রুপ করছে এই মৃত্যু। বারবার ধিক্কার দিয়ে বলছে, একটি স্বাধীন দেশে যদি বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যুকে অধিকতর পছন্দনীয় মনে করতে হয়, তাহলে স্বাধীনতার অর্থ কী? ’৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতীয় স্বাধীনতার পর প্রথম বার্ষিকী পালন উপলক্ষে এবং কবিতায় একজন প্রশ্ন করেছিলেন স্বাধীনতার অর্থ কী? সন্ধ্যার পর যখন মাঠের সব পতাকা নামিয়ে নেওয়া হলো, রঙিন কাগজের ব্যানার ফেস্টুন নামানো হলো তখন থেকে গেল শুধু বাঁশটা। প্রথম স্বাধীনতা দিবস দেখতে আসা ভারতীয় কৃষকের মনে হয়েছিল এটাই কি তাহলে স্বাধীনতা? না বুঝে কৃষকের ভাষায় হয়তো এ কথা। আমরা তা বলব না। তবে আমরা যে একের পর এক বৈষম্য নিরসনের লড়াই করছি তার মূলে কী? অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন। এখন সংগত বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, এর থেকে মুক্তির উপায় কী?

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। ক্ষুধাতুর শিশু চায়না স্বরাজ, তার কাছে পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি। সে কারণেই সময় এসেছে মানুষের জন্য কিছু করার। মানুষ কাজ চায়, বাঁচতে চায়। আমাদের মতো দেশ যেখানে নাগরিকরা রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তাবলয়ে নেই, সেখানে নিজে করি কর্মসূচির অধীনেই বাঁচতে হয়। এই বাঁচার পথ হচ্ছে কাজ। আমাদের অর্থনীতির প্রাণ বলে কথিত যে রেমিট্যান্স অর্থ, সেটি আসলে কায়িক শ্রমের মাধ্যমে অর্জিত। এই অর্থ আয় করতে গিয়ে সমুদ্রে মরছে, নিখোঁজ হচ্ছে, দালালের হাতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে, মায়ের কোল খালি হচ্ছে। অথচ দেশে কাজ করার সুযোগ পেলে এই শ্রমশক্তি থেকে দেশ অনায়াসে উপকৃত হওয়ার সুযোগ ছিল। আমরা মাঝে মাঝেই দেশকে সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন উন্নত ও মাঝারি উন্নত দেশের সঙ্গে মিলিয়ে কথা বলি। আসলে আমরা কোথায় আছি, আমাদের মাথাপিছু প্রকৃত আয় কত তা নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখনো করনির্ভর। করনির্ভরতা হচ্ছে শোষণের ব্যবস্থা।

উৎপাদনের আওতা বাড়ানো না গেলেও মানুষের আয়-কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির আনুপাতিক হারের সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা না গেলে শুধু কথামালা মূল সমস্যা সমাধানে কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখবে না, রাখতে পারে না। সম্প্রতি নেপালে যে গণ অভ্যুত্থান বিপ্লব হয়ে গেল, যারা নাকি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়েছে; তাদের দেশেও কর্মসংস্থানের অভাব দুর্নীতি বড় সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। মানুষকে খেয়েপরে বেঁচে থাকার সাধারণ গ্যারান্টি দেওয়া না গেলে রাজনীতির যত বড় বড় বুলি আওড়ানো হোক না কেন, তা আষাঢ়ে গল্পই থেকে যাবে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
সর্বশেষ খবর
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন
ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা