শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে সরকার গঠন করার ১ মাস ২০ দিনের মাথায় বিডিআর বিদ্রোহ দমনের শোচনীয় ব্যর্থতায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার অধিকার ও যৌক্তিকতা হারিয়ে ফেলেছিল। তখন পরিস্থিতি ছিল সশস্ত্র বাহিনীর সরাসরি ক্ষমতা গ্রহণ করার অথবা সীমিত আকারে হলেও দেশে জরুরি অবস্থা জারি করার। সশস্ত্র বাহিনী তা করেনি। একজন জেনারেলসহ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন র‌্যাংকের ৫৭ জন অফিসারকে হত্যা করার পরও সশস্ত্র বাহিনী সরকারের কেশাগ্র পর্যন্ত স্পর্শ করেনি। তারা পিলখানায় আড়ালে-আবডালে, চিলেকোঠায়, নর্দমায় আশ্রয় নিয়ে বেঁচে থাকা অফিসার, জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা তাদের পরিবারকে উদ্ধার করতে কোনো অভিযানও চালায়নি। পিলখানায় বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বিডিআরের তথাকথিত বিদ্রোহীদের আঁধারের আচ্ছাদনে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছিল। এ ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন সরকারের ভিতরের লোকগুলোকে ধরে ফেললেই যেখানে সরকারের বারোটা বেজে যাওয়ার কথা, সেখানে পিলখানা থেকে সেনা পরিবারগুলোকে উদ্ধার ও বিদ্রোহীদের অস্ত্র সমর্পণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বেসামরিক প্রশাসনকে, অর্থাৎ বৃহৎ অর্থে আওয়ামী লীগকে। সেনাবাহিনীর পদক্ষেপ না নেওয়ার পেছনে অন্যান্য কারণের মধ্যে একটি তো নিঃসন্দেহে জাতিসংঘের শান্তি মিশনের লোভনীয় টোপ। তাই বলে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার লাশের ওপর দিয়ে এ টোপ গিলতে হবে? একসময় তো এ সুযোগ ছিল না, তখন কী সশস্ত্র বাহিনী জনগণের ট্যাক্সের অর্থে চলেনি?  

যে সেনাবাহিনী তাদের ৫৭ জন অফিসারকে হত্যার পরও ঘটনার জন্য সন্দেহভাজন সরকারকে সমর্থন ও সহায়তা দান করে, সে সরকারের দাম্ভিক ও নিপীড়ক হওয়ার পথে আর কোনো বাধা থাকে না। ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আওয়ামী সরকার প্রতিপক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে যত অত্যাচার, নির্যাতন চালিয়েছে, গুম করেছে, বিনা কারণে তথাকথিত ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্সের (পরিচিত নাম ডিজিএফআই) টর্চার সেলে তাদেরই সহকর্মীসহ বহু লোককে বছরের পর বছর আটকে রেখেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের অবাধ লুণ্ঠন করেছে, সবকিছুর পেছনে সেনাবাহিনীর কর্তৃত্বশীল অংশের সমর্থন ছিল বলেই শেখ হাসিনা তার কথা ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজে ফ্যাসিবাদী রূপ প্রকাশ করেছেন। এ সমর্থন না থাকলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ ২০২৪ পর্যন্ত চলতে পারত না। বহু আগেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটত। ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪-এর নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসাতে কী কী করেছে, তা এখন ওই সংস্থাটির সাবেক কর্মকর্তাদের মুখ থেকে বের হয়ে আসছে। শেখ হাসিনার অপকর্মের নিত্য সহযোগী ছিলেন সেনাবাহিনীর এমন বহু পদস্থ কর্মকর্তা অন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর গা-ঢাকা দিয়েছেন এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন। পিলখানা ট্র্যাজেডি ২০০৯ সালে ফেব্রুয়ারিতেই হাসিনা সরকারের ক্ষমতায় থাকার নৈতিক যুক্তির অবসান ঘটিয়েছিল। 

বাংলাদেশ রেকর্ডবাংলাদেশ রেকর্ড সৃষ্টির উর্বর এক ভূখণ্ড। ইতোমধ্যে বহু পণ্ডিত ও সমরবিশারদরা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে পাঁচ বছরব্যাপী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও কোনো একটি যুদ্ধক্ষেত্রে একদিন বা দুদিনের এত অধিকসংখ্যক সৈন্য নিহত হওয়ার ঘটনা নেই। এত অল্প সময়ের মধ্যে আধুনিক যুদ্ধকৌশলে শত্রু বাহিনীর বিরুদ্ধে কামান ব্যবহার, বিমান থেকে বোমা ও গোলাবর্ষণ এবং স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহারের মতো প্রচণ্ড যুদ্ধেও কোনো সেনাদলকে নেতৃত্বদানকারী সেনাপতির নিহত হওয়ার ঘটনা নেই। আর পিলখানার মাত্র সাড়ে ৩৪৯ একর প্রাচীরবেষ্টিত স্থানে আধা-স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে জেনারেলসহ এতগুলো অফিসারের নিহত হওয়ার ঘটনা রীতিমতো বিশ্ব রেকর্ড। ৯ মাসের কম সময় ধরে চলা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন একটি বিরল রেকর্ড ছিল, তেমনই রেকর্ড ছিল এত অল্প সময়ে যতসংখ্যক বাঙালিকে পশ্চিম পাকিস্তানি সৈন্যরা হত্যা ও ধর্ষণ করার ঘটনা। যত রেকর্ডই ঘটুক না কেন, ২০০৯-এর ২৫ ফেব্রুয়ারি দরবার চলাকালে পিলখানায় ভয়াবহ ধরনের কিছু ঘটতে পারে, এর ছিটেফোঁটা গোয়েন্দা তথ্য যদি সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে না থেকে থাকে তাহলে এসব গোয়েন্দা সংস্থা পুষে জনগণের অর্থের অপচয় করা নিরর্থক। শেখ হাসিনার পুরো শাসনের মেয়াদে এসব গোয়েন্দা বাহিনী বিএনপি ও জামায়াতের বিরুদ্ধে দেশ ও জাতিবিধ্বংসী ষড়যন্ত্রের আলামত উদ্ধার করেছে ও জিহাদের কিতাব আবিষ্কার করে খতিয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করেনি।      

যাই হোক ওপরের কথাগুলো আমার মূল আলোচনার পটভূমিমাত্র। সেনাবাহিনীর কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পদস্থ অফিসারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থনে শেখ হাসিনা ও তার দল রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও জনগণকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবদমন করেছে। তা সত্ত্বেও ২০০৯-এর পর থেকে সাড়ে ১৫ বছরের দীর্ঘ সময়েও একটি নিপীড়িক শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল, যারা শাসনক্ষমতায় থাকার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষে প্রবল আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হয়নি কেন? এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যদি সফল না হতো এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো যদি শেখ হাসিনার বেপরোয়া গুলি চালিয়ে ছাত্রদের আন্দোলন কোনোমতে দমন করতে সক্ষম হতো, তাহলে দেশে যে নারকীয়তা নেমে আসত তা সহজে অনুমেয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা হয়তো শেখ হাসিনার নির্দেশ পালন করত, তাতে নিঃসন্দেহে হতাহতের ঘটনা আরও বৃদ্ধি পেত। কিন্তু বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা কয়েকটি স্থানে হামলাকারী পুলিশের আগ্রাসি মনোভাবে এত ক্রুদ্ধ হয়ে উঠেছিল যে তাদের সঙ্গে স্থানীয় জনতাও পথে নেমে আসে এবং বিপুল জনতার রোষ নেমে আসে পুলিশের ওপর। কারণ তারাই স্থানীয়ভাবে স্বৈরাচারীর প্রতীক। তারা ঢাকা ও আশপাশের কয়েকটি স্থানে পুলিশের ওপর চড়াও হয়, তাদের মারধর করে এবং নিহত পুলিশ সদস্যদের লাশ গাছের ডালে, বৈদ্যুতিক খুঁটিতে, ফুটওভার ব্রিজে ঝুলিয়ে রাখে, যা কখনোই কাম্য ছিল না। কিন্তু সময়ের উত্তাপে কারও ওপর কারও নিয়ন্ত্রণ ছিল না। আর কোনো উপায়েই, কোনো শক্তি প্রয়োগে ক্ষমতার কেন্দ্রগুলোর দিকে ধেয়ে আসা তরুণদের কোনোভাবেই আর সামলানো সম্ভব নয় দেখে জীবন বাঁচাতে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে। ক্ষমতার দাপটে তিনি এতটাই মদমত্ত ছিলেন, তাকে কোনো শক্তি ক্ষমতার মসনদ থেকে অপসারিত করতে পারে, তা তার মস্তিষ্কে প্রবেশের সুযোগ ছিল না। চারদিকের তোষামোদকারীদের কথায় তিনি হয়তো নিজেকে চৌথা আসমানে দেখেছেন। তবে এ ক্ষেত্রে তার অধীন সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সাড়ে পনেরো বছর ধরে তার পোষ্যবৎ ছাত্রলীগের গোপন বাহিনীও যে দেশের সর্বত্র বৈষম্যের অভিযোগ উত্থাপনকারী ছাত্রদের প্রকৃত মনোভাব আঁচ করে পরিস্থিতি সম্পর্কে শেখ হাসিনাকে বা তার সরকারকে জানাতে পারেনি, সেটিও বড় ধরনের আরেকটি গোয়েন্দা ব্যর্থতা। ভবিষ্যতে কোনো গণমুখী, দুর্নীতিমুক্ত সরকারের কপালে এমন দুর্দশা নেমে না আসুক। ছাত্রবিপ্লব সফল হয়েছে, জনগণের বিজয় সাধিত হয়েছে। দেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগপর্যন্ত দেশ পরিচালনার উদ্দেশ্যে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

খালি মাঠে গোল দেওয়ার মাধ্যমে যেকোনো সাফল্যের কৃতিত্ব দাবি করার লোকের অভাব নেই বাংলাদেশে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব সফল হওয়ার পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী সাফল্যের কৃতিত্ব দাবি করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। জামায়াত এ দাবিটা করেছে বেশি। বিএনপি যখন বুঝতে পারল যে এ কৃতিত্ব দাবির ক্ষেত্রে তারা একটু পিছিয়ে পড়েছে, তখন তারা বলতে শুরু করল, সাফল্য! এত সোজা, আমরা ছিলাম বলে! শুধু দাবি নয়, তারা এমন সুরে কথা বলতে শুরু করেছে যে অন্তর্বর্তী সরকারকে তাদের আদেশ-নিষেধ ও পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, সরকারব্যবস্থাসহ অনেক বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাব করার জন্য কমিশন গঠন করেছিল এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ওপর সংস্কার প্রস্তাবগুলো ইতোমধ্যে সরকারের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। সাড়ে ১৫ বছর ধরে গভীর শীতনিদ্রায় থাকা অথবা পাকিস্তান আমলে যখনতখন কমিউনিস্ট নেতাদের আত্মগোপনে (আন্ডারগ্রাউন্ড, যার বাংলা অর্থ গুহাবাসী বা গর্তবাসী বলা যেতে পারে) চলে যাওয়ার ঘটনার মতো বিএনপির গুহাবাসী নেতারা সদর্পে মাঠে অবতীর্ণ হয়ে সরকারের উদ্দেশে দিকনিদের্শনামূলক বক্তব্য দিতে শুরু করেছেন। জীবনানন্দ দাশের মতো বিএনপি নেতাদের প্রশ্ন করা যেতে পারে, এতদিন কোথায় ছিলেন?

আওয়ামী লীগ সুদূর অতীত থেকেই সব নির্বাচনে কারচুপি, ভোট ডাকাতি ইত্যাদির মাধ্যমে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে দাবি করেছে যে জনগণ আওয়ামী লীগকে পাঁচ বছরের জন্য ম্যান্ডেট দিয়েছে, অর্থাৎ সামনে পাঁচ বছর পর্যন্ত তারা যা খুশি তাই করতে পারবে। তারা তা করেছে এবং যা খুশি করতে গিয়ে দেশের ও জনগণের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। ২০০৮ ও এর পূর্ববর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত যে নির্বাচনগুলোতে বিএনপি পরাজিত হয়েছে, তাদের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতই বলে দেয় যে জনগণের বিরাট একটি অংশ আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে না। যারা জনগণের বাকস্বাধীনতা, সমাবেশ করার স্বাধীনতা, বাধাহীনভাবে চলাফেরার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার আরোপিত বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে। তারা সরকারের আচরণের প্রতিবাদ করতে চেয়েছে, বিএনপি তাদের মৃদু কণ্ঠকে সোচ্চার করতে শোচনীয় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। তাদের সমর্থকদেরও একটি অংশের সমর্থন হারিয়েছে তারা, অথবা নেতৃত্বের অযোগ্য ভেবেছে। ছাত্ররা স্বল্প সময়ের মধ্যে ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে তাদের হাজার হাজার বন্ধুর জীবন দেওয়ার ও পঙ্গত্ববরণের ঝুঁকি গ্রহণ করেছিল। তারা অকাতরে জীবন দিয়েছে, অনেকে চির পঙ্গুত্ববরণ করেছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপির মতো একটি জনপ্রিয়, সরকার পরিচালনায় অভিজ্ঞ এবং পোড় খাওয়া নেতাদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি রাজনৈতিক দল জনগণের ওপর জালেম সরকারের দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত অত্যাচারের অবসান ঘটাতে, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে তাদের পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাজপথে নামল না কেন, সে প্রশ্ন জনগণের কাছে রয়েই যাবে।

এখন বিএনপি জোরেশোরে মাঠে নেমেছে। হাটবাজার দখল থেকে দেশজুড়ে চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দখলদার ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলছে না। তাদের বড় নেতাদের সবাই আওয়ামী লীগের সুরে কথা বলছেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা বলছেন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো সংস্কার মানতে রাজি নয়। তাদের মূল কথাÑ সংস্কার করার কোনো অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। যতরকম সংস্কার করবে কেবল নির্বাচিত সরকার। বিএনপি এখনো তাদের ঘর গুছিয়েই সারেনি, তাদের সাড়ে ১৫ বছরের রাজনীতি ছিল বিবৃতিনির্ভর। দীর্ঘ সময়ের রাজনৈতিক তৎপরতাহীনতায় দলটির নেতা-কর্মীদের অস্থিতে জং ধরেছে। আড়মোড়া ভেঙে তাদের সচল-সক্রিয় হওয়ার সুযোগ এসেছে। তারা যদি অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ না করে আওয়ামী রাজনীতির পুনর্বাসনের দায়িত্ব পালন না করে নিজেদের ঘর গোছানো শুরু করে, তাহলেই তাদের পক্ষে সামনের নির্বাচনে ভালো ফলাফল লাভ করা এবং সরকার গঠন করা সম্ভব হতে পারে। গত বছরের জুলাই মাসের আগেও যেসব নেতা দল বেঁধে গলি পেরিয়ে প্রধান সড়ক পর্যন্ত আসতে পারেননি পুলিশের জালে আটকা পড়ার ভয়ে, তাদের মুখে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের ভাষায় কথা বলা শোভা পায় না। রাজনীতি না করেও কেবল সবার জন্য চাকরির সুযোগ অবাধ করার দাবিতে তিন সপ্তাহে যাদের শত শত ব্যক্তি জীবন দিতে পারে, হাজার হাজার আহত হতে পারে, সে তুলনায় দেশ ও জাতির সামগ্রিক স্বার্থ নিয়ে কাজ করার দাবিদার প্রধান দল বিএনপি এবং অন্য দলগুলো জাতির ওপর অন্যায়ভাবে তিন মেয়াদে চেপে থাকা ফ্যাসিস্ট সরকারকে উৎখাত করতে কেন জীবনবাজি রাখতে পারল না, সেই আত্মসমালোচনা করে তাদের উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা। বিএনপির প্রতি পরামর্শ থাকবে, সোজা পথে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়া না করে রাজনৈতিক দক্ষতা প্রদর্শন করা। আবশ্যিক সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে তারা নিজেরা যাতে এমন কোনো জটিলতা সৃষ্টি না করে, যা দেশকে নতুন করে সংকট ও অচলাবস্থার মধ্যে ফেলতে পারে। 

    লেখক : নিউইয়র্কপ্রবাসী, সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ