শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

নারী উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে অসামান্য অবদান রেখেছেন টিএমএসএসের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম। গরিব ও অসহায় মানুষকে নানাভাবে  সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। এ পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২২ লাখ পরিবার সুফল পেয়েছে

 

ইচ্ছাশক্তি আর একাগ্রতা মানুষকে শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। ন্যায়নীতি আর সততাকে সঙ্গী করে আলোর মুখ দেখানো মানুষের নাম অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম। ব্যক্তিজীবনে তিনি প্রথমে ছিলেন পুরুষ; পরে নারীতে রূপান্তরিত হন। ভিক্ষা আর মুষ্টির চালে ভিক্ষুকদের গড়া সংগঠন টিএমএসএস এখন বিভিন্ন দেশে উন্নয়নের সুনাম ছড়িয়েছে। গত ৪৮ বছরে ৫০ হাজার মানুষকে আয়ের মুখ দেখিয়েছেন টিএমএসসের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম। তিনি উত্তরাঞ্চলের মানুষকে সহজে সেবা দিতে স্থাপন করেছেন ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রফাতউল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হার্ট সেন্টার। ২৫০ শয্যা নিয়ে চালু করা হয়েছে ক্যান্সার হাসপাতাল। হাসপাতালের পাশেই স্থাপন করা হয়েছে তিনটি মেডিকেল অক্সিজেন প্ল্যান্ট। যেখানে প্রতি ঘণ্টায় ১ লাখ ৯ হাজার লিটার অক্সিজেন উৎপাদন করা হয়। জানা যায়, অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম জন্মগ্রহণ করেন ১৯৫৩ সালে বগুড়া সদর উপজেলার ঠেঙ্গামারা গ্রামে। তার পিতা সোলাইমান আলী পাইকার। মাতার নাম জোবাইদা বেগম। জন্মের সময় স্বাভাবিক পুরুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় ২৩ বছর বয়সে অলৌকিকভাবে শারীরিক পরিবর্তন ঘটলে তিনি অপারেশনের মাধ্যমে যুবক আবদুস সামাদ থেকে নারী হোসনে আরা বেগম হয়ে এক নতুন জীবন শুরু করেন। পুরুষ ছাত্রাবাস থেকে তাঁকে চলে যেতে হয় ছাত্রীবাসে। সে সময় খুব দুর্বিষহ জীবন কেটেছে। ১৯৭৫ সালে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণি নিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করেন। গড়েছেন সংসার। বগুড়া সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন ড. হোসেন আরা বেগম। শিক্ষকতা চালিয়ে যাওয়ার সময় এক দিন তাঁর গ্রামের ফাতেমা বেওয়া (ফুতু বুড়ি) দেখা করেন। দেখা করে ফাতেমা বেওয়া ভিক্ষুকদের নিয়ে গড়া একটি সমিতির কথা জানান। ভিক্ষুকদের সেই সংগঠনের কাজ ছিল সারা দিন যা চাল ভিক্ষা করে পাবে তা থেকে একমুঠ করে চাল জমিয়ে রেখে বিপদে-আপদে সহযোগিতা করা। ১৯৮০ সালে ভিক্ষুকদের সংগঠনের দায়িত্ব নেওয়ার সময় জমা ছিল ২০৬ মণ চাল। আর ছিল ১৪ দলে বিভক্ত ১২৬ ভিক্ষুক। দায়িত্ব গ্রহণ করে চার গ্রামের ভিক্ষুকদের নিয়ে একটি সম্মেলন করেন। এ সম্মেলনে এলাকার ভিক্ষুকদের খিচুড়ি খাওয়ান। খিচুড়ি খাওয়ানোর পর তাদের সদস্য সংখ্যা ৩৭৬ জনে দাঁড়ায়। ভিক্ষুকদের চাল জমানো আর তাদের সংগঠনের নেত্রী হওয়া নিয়ে সমাজের নানা মানুষ নানা কথা বলতে থাকে। সেসব কথাকে উড়িয়ে দিয়ে ভিক্ষুকদের উন্নয়নে কাজ করে যান তিনি। একটা সময় চাল নেওয়া বন্ধ করে দিয়ে ২ টাকা করে সঞ্চয় সংগ্রহ শুরু করেন। ভিক্ষুকদের এ সঞ্চয় থেকেই গড়ে ওঠে ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস)। এ সংগঠনের মাধ্যমে অনেক ভিক্ষুক সদস্যই নানা সহযোগিতা পেয়ে ভাগ্যবদল করেছেন। ধীরে ধীরে এ সংগঠনের সঙ্গে অনেকেই যুক্ত হতে থাকেন। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে বিভিন্নজনের সহযোগিতায় অবহেলিত মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যায় টিএমএসএস। বাড়তে থাকে বিস্তৃতি। এরপর সবই রূপকথার মতো। যা এখন চোখে দেখা যায়। গড়েছেন অসংখ্য সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। মেডিকেল কলেজ, নার্সিং কলেজ, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্রাভেল্স অ্যান্ড ট্যুরিজম, পুণ্ড্র ইউনির্ভাসিটিসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গরিব রোগীদের জন্য চিকিৎসাসেবা হাসপাতাল, সিএনজি স্টেশন, পাঁচ তারকা হোটেল মমইন, রয়েছে নিজস্ব হেলিকপ্টারসহ বিভিন্ন সম্পদ। ড. হোসনে আরা বেগম ২০০৭ সালে রোকেয়া পদক পেয়েছেন। জনগোষ্ঠীর চাহিদার ভিত্তিতে টিএমএসএস বর্তমানে নানা ধরনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে চলেছে। এর মধ্যে রয়েছে- স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা, আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা, মেডিকেল শিক্ষা, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, ঋণ কর্মসূচি, মানবাধিকার ও জেন্ডার কর্মসূচি, কৃষি ও পরিবেশ উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়। টিএমএসসের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম গত ৪৮ বছরে ৭০ থেকে ৮০ লাখ নারীকে স্বপ্ন দেখিয়ে আলোর মুখে ধাবিত করেছেন। দেশের সব জেলায় তিনি কোনো না কোনো নারীর উন্নয়নে জড়িয়েছেন। সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে ও পারিবারিক আয় বৃদ্ধি করতে নারীদের দিয়েছেন বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রশিক্ষণ, নিরাপত্তা, সচেতনতা, সামাজিক ব্যাধি থেকে নারীকে সুরক্ষায় প্রশিক্ষণ। এসব প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি তিনি কয়েক হাজার নারীকে চাকরিও দিয়েছেন। দীর্ঘ ৪৮ বছর ধরে শ্রম দিয়ে তিনি গড়ে তুলছেন দেশের নামি বেসরকারি মহিলা উন্নয়ন সংগঠন টিএমএসএস। দেশের দরিদ্র মহিলা জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করতে গিয়ে দেশে-বিদেশে পরিচিতি লাভ করেছেন অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম (অশোকা ফেলো অ্যান্ড পিএইচএফ)। পরিবারই হোক নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল- এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে তিনি কাজ শুরু করেন। দেশের ৬৪ জেলায় এখন উপকারভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৭৬ লাখ। দেশে করোনাভাইরাস হানা দিলে অসংখ্য মানুষকে সেবা ও খাবার দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। তিনি ১ হাজার গরিব ও এতিম শিক্ষার্থীকে বিনা খরচে পড়াশোনার সুযোগ করে সুনাম কুড়িয়েছেন। মাতৃস্নেহের বন্ধনে স্থাপন করেছেন প্রবীণ নিবাস। টিএমএসএসের ডেপুটি নির্বাহী পরিচালক রোটারিয়ান ডা. মো. মতিউর রহমান জানান, টিএমএসএস একটি নন প্রফিট ট্রাস্টি অর্গানাইজেশন। এটির অধীনে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রফাতউল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল উত্তরবঙ্গে চিকিৎসা সেবায় নতুনত্ব এনেছে। টিএমএসএসের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম জানান, টিএমএসএস একটি অংশীদারি ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের আয় দিয়ে চলছে প্রবীণ নিবাস। গরিব ও অসহায় মানুষকে নানাভাবে সহায়তা প্রদান অব্যাহত রয়েছে।  টিএমএসএসে বর্তমানে ৫০ হাজার কর্মী নিয়োজিত রয়েছেন। এ পর্যন্ত এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২২ লাখ পরিবার সুফল পেয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
এআই হ্যাকাথনে আরিফের বিশ্বজয়
এআই হ্যাকাথনে আরিফের বিশ্বজয়
ধানের আরও তিন জাত উদ্ভাবন
ধানের আরও তিন জাত উদ্ভাবন
মা-মাটি মানুষকে জানতে ৬৪ জেলা ভ্রমণ
মা-মাটি মানুষকে জানতে ৬৪ জেলা ভ্রমণ
স্বল্পব্যয়ে পুষ্টিগুণসম্পন্ন মাছের খাদ্য
স্বল্পব্যয়ে পুষ্টিগুণসম্পন্ন মাছের খাদ্য
কুমিল্লার প্রথম নারী স্কোরার লাইজু
কুমিল্লার প্রথম নারী স্কোরার লাইজু
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ