শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৯, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

জামায়াত আমির

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর ও নীলফামারী প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

এখন দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন? আগে সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এমন মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে গতকাল সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, পাটগ্রাম আমাদের চোখের সামনে, এখন দেশে এই পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই অবস্থায় কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এজন্য আগে পরিবেশ-পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে। এ পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে আমরা সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছি। ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, নির্বাচনের আগে অবশ্যই রাজনৈতিক সংস্কার করতে হবে এবং সবার অংশগ্রহণে একটি ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী সব সময়ই সহিংসতার বিরুদ্ধে। আমরা সব সময় মব পলিটিকসের ঘোর বিরোধী। এটা ১৯৭২ সাল থেকেই আমরা বলে আসছি। পরে তিনি বেলা ৩টায় রংপুরের জনসভায় যোগ দিতে সৈয়দপুর ত্যাগ করেন।

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে : জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কতগুলো মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। আমরা সেই সংস্কারগুলোর কথা বলেছি। আমরা সংস্কারগুলো আদায় করে ছাড়ব। সুষ্ঠু নির্বাচন ইনশাল্লাহ আদায় করে ছাড়ব। গতকাল বিকালে রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সব খুনির বিচার, প্রয়োজনীয় সব সংস্কারের পর নির্বাচন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নসহ চার দফা দাবিতে রংপুর মহানগর ও জেলা জামায়াতের বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভা উপলক্ষে সকাল থেকেই জিলা স্কুল মাঠে সমবেত হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। জুমার নামাজের পরপরই মাঠ পূর্ণ হয়ে আশপাশ এলাকা পরিপূর্ণ হয়ে যায়। জনসভায় রংপুর বিভাগের আট জেলার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, কেউ যদি আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলের নির্বাচনের স্বপ্ন দেখে থাকেন, আমরা মহান আল্লাহর সাহায্যে সেই স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত করব। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না। কোনো প্রশাসনিক ক্যু করতে দেওয়া হবে না। ভোট কেন্দ্রে কোনো মাস্তানতন্ত্র চলতে দেওয়া হবে না, কালো টাকার কোনো খেলা সহ্য করা হবে না।

আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বর্তমানে পাটগ্রামে কী হচ্ছে আপনারা দেখতে পারছেন। শুধু পাটগ্রাম নয়, সারা বাংলাদেশকে পাটগ্রাম বানিয়ে ফেলেছে একদল লোক। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচনের কল্পনাও করা যায় না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কতগুলো মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। আমরা সেই সংস্কারগুলোর কথা বলেছি। আমরা সেই সংস্কার ও সুষ্ঠু নির্বাচন আদায় করে ছাড়ব। কেউ যদি আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আমলের নির্বাচনের স্বপ্ন দেখে থাকেন, তাহলে আমরা বলব মহান আল্লাহর সাহায্যে আমরা সেই স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত করব। এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেওয়া হবে না। প্রশাসনকে ব্যবহার কিংবা কালো টাকার খেলা সহ্য করা হবে না। আপনাদের মনে রাখতে হবে আবু সাঈদদের সঙ্গীরা দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেও তারা আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছে। আমরা তাদের লড়াই অব্যাহত রাখব।

রংপুর মহানগর জামায়াতের আমির আজম খানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য মাহবুবার রহমান বেলাল, শহীদ আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী, ইসলামী আন্দোলন রংপুর মহানগরের সভাপতি আবদুর রহমান কাশেমী, গণঅধিকার পরিষদের জেলা আহ্বায়ক শেরে খোদা আসাদুল্লাহ, হিন্দুধর্মাবলম্বী যোগেন চন্দ্র বর্মণসহ জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।

নির্বাচন নিয়ে জামায়াত আমির বলেন, আগামী নির্বাচন ঘিরে আমরা বহু ধরনের ষড়যন্ত্র লক্ষ করছি। বহু ধরনের কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছি। বহু ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের আলামত আমরা বুঝতে পারছি। আমরা সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিই, শেখ হাসিনার সব বাহিনী ছিল। জায়গায় জায়গায় নিজেদের লোক বসিয়ে ক্যাডার-মাস্তানদের দিয়ে এরা রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিল। কিন্তু জনগণের জাগরণ-বিস্ফোরণ যখন হয়েছে, তখন কি তাদের কেউ রক্ষা করতে পেরেছে? তাহলে জনগণ এত মূল্য দিয়ে একটা পরিবর্তন এনেছে, সেই জনগণ আরেকটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে দেবে না। এ লড়াই ততদিন চলবে, যতদিন প্রিয় দেশের বুকে ফ্যাসিবাদের সামান্য চিহ্ন থাকবে। আমরা বিশ্বাস করি এসব কিছুর নির্ভুল পূর্ণাঙ্গ সমাধান হচ্ছে আল্লাহর কোরআন ও রসুলের (সা.) শাসন।

তিনি বলেন, গত ৫৪ বছর জামায়তে ইসলামী সাধ্যমতো জনগণের সুখে-দুঃখে পাশে থেকেছে। জনগণের প্রতিটি ন্যায় দাবি আদায়ের জন্য সমানতালে ঘরে-বাইরে লড়াই করেছে। এ দেশের জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আন্দোলন করেছে। জামায়াতে ইসলামী প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের কথা বলেছে। ১৯৯১ সালে ওই কায়দায় প্রথম একটি নির্বাচন হয়েছিল। এরপর আরও দু-তিনটি নির্বাচন হয়েছে। তারপর কেয়ারটেকার সরকারকে খেয়ে ফেলা হয়েছে। জামায়াত নেতাদের ওপর নির্যাতন নিয়ে তিনি বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছরে দুজন আমির, দুজন নায়েবে আমির, দুজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও একজন নির্বাহী পরিষদের সদস্যকে আমাদের বুক থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেসব নেতা বেঁচে থাকলে এ জাতিকে আশা জাগানিয়া কথা বলতেন। শহীদরা আমাদের মুক্তি জন্য, বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার জন্য লড়াই করেছিলেন। আমি যুবকদের বলতে চাই-তোমরা জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হও। লড়াই চালিয়ে যাও মুক্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
‘প্রোপাগান্ডার হাতিয়ার’, রয়টার্সকে বিশ্বাসঘাতক বলে পদত্যাগ সাংবাদিকের
‘প্রোপাগান্ডার হাতিয়ার’, রয়টার্সকে বিশ্বাসঘাতক বলে পদত্যাগ সাংবাদিকের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী
কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ
রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ফের অবরোধের ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
বুধবার ফের অবরোধের ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম