শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

ঔপনিবেশিক শাসনামলে ভারতবর্ষের মুক্তিসংগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও ব্যক্তি নিজের মতো করে অংশগ্রহণ করেছেন। নেতা হিসেবে যাঁরা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা হলেন মোহন দাস করমচাঁদ গান্ধী (১৮৬৯-১৯৪৮), মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (১৮৭৬-১৯৪৮), জওহরলাল নেহরু (১৮৮৯-১৯৬৪) এবং সুভাষচন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫)। এঁদের ভিতর মিল ছিল, গরমিলও ছিল। এবং প্রত্যেকেই ছিলেন স্বতন্ত্র। মিলের বড় জায়গাটা ছিল এই যে এঁরা সবাই ছিলেন জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী। এবং তাঁদের ভিতর দ্বিপক্ষীয় যে ঝগড়াটা বেধেছিল সেটা ওই জাতীয়তাবাদের প্রশ্নেই। চারজনের দুজন-গান্ধী ও নেহরু মনে করতেন যে ভারতে জাতি একটাই, সেটা হচ্ছে ভারতীয়। মাওলানা আজাদও জাতীয়তাবাদের প্রশ্নে কংগ্রেসপন্থিই ছিলেন। তবে তাঁর বক্তব্য ছিল এই রকমের, ভারতবর্ষে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায় রয়েছে, কিন্তু তারা সম্প্রদায়ই বটে, জাতি নয়। প্রথম জীবনে জিন্নাহও সাম্প্রদায়িক বিভাজন মানতেন বটে, তবে সেটিকে জাতিগত বিভাজন মনে করতেন না। হিন্দু-মুসলমান একসঙ্গে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করুক, এটাই তিনি চাইতেন। পরে কিছুটা গান্ধীর সঙ্গে ব্যক্তিগত বিরোধের কারণে এবং অনেকটা মূল কংগ্রেস নেতৃত্বের অনড় অবস্থানের দরুন দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হচ্ছে না দেখে, প্রথমে তিনি রাজনীতিতেই থাকবেন না বলে ঠিক করেন, পরে সিদ্ধান্ত বদলে মুসলমানদের জন্য চিহ্নিত স্বতন্ত্র আবাসভূমির যে দাবিটি উঠেছিল সেই ধারার রাজনীতিতে যোগ দেন। এবং দ্বিজাতিতত্ত্বের প্রধান মুখপাত্র হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী রাজনীতি তখন দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে শুধু পরস্পরবিরোধীই নয়, পরস্পরের শত্রুতে পরিণত হয়ে পড়ে।

এতে সর্বাধিক সন্তুষ্টির কারণ ছিল ব্রিটিশ শাসকদেরই। হিন্দু-মুসলমানের বিরোধ সৃষ্টিতে তাদের সক্রিয় সমর্থন ছিল। কারণ সেটি ঘটলে স্বাধীনতার আন্দোলনে বিভাজন দেখা দেবে। এবং ফলস্বরূপ আন্দোলনটি দুর্বল হয়ে গেলে ব্রিটিশের পক্ষে শাসনক্ষমতায় টিকে থাকা সহজ হবে, এই ছিল আশা। সে আশা যে অমূলক ছিল তা-ও নয়।

ঔপনিবেশিক শাসনামলে ভারতবর্ষের মুক্তিসংগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলব্রিটিশ শাসকদের উদ্যোগে ভারতবর্ষের প্রথম আদমশুমারি করা হয় ১৮৭১-৭২ সালে। তাতে হিন্দু মুসলমানের সংখ্যা স্বতন্ত্রভাবে দেখানো হয়েছে। যদিও ব্রিটিশদের নিজেদের দেশের আদমশুমারিতে ধর্ম-সম্প্রদায়িক ভিত্তিতে জনমানুষের বিভাজন দেখানোর রেওয়াজ ছিল না। ব্রিটিশ ভারতের ইতিহাস রচনার বেলাতেও ব্রিটিশের উদ্যোগেই একেবারে সূচনাতেই যুগ ভাগ করা হয়েছিল হিন্দু যুগ, মুসলিম যুগ ও ব্রিটিশ যুগ হিসেবে। এর দ্বারা বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে যে হিন্দুস্তান ছিল হিন্দুদেরই দেশ। পরে মুসলমানরা এসে রাজত্ব কায়েম করে। এবং ব্রিটিশদের আগমন ভারতবর্ষকে মুসলমানদের দুঃশাসন থেকে উদ্ধার করে দেশটিকে আধুনিক যুগে নিয়ে আসে।

জাতীয়তাবাদী হওয়া সত্ত্বেও সুভাষ বসু অন্য তিন নেতার কারও মতোই ছিলেন না। প্রথমত তিনি বুঝে গিয়েছিলেন যে আবেদন-নিবেদনে দেশকে স্বাধীন করা যাবে না, বড় জোর ডমিনিয়ন স্ট্যাটাস (ঔপনিবেশিক স্বায়ত্তশাসন) পাওয়া যাবে। পূর্ণ স্বাধীনতার জন্য প্রয়োজন হবে সশস্ত্র সংগ্রামের। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরিস্থিতিকে ব্যবহার করে রুশ দেশে যেভাবে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ শাসকরা যে সংকটের মধ্যে পড়েছে, তাকে ব্যবহার করে ভারতবর্ষকে অনেকটা সেভাবেই স্বাধীন করা সম্ভব বলে তাঁর ধারণা হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন বিদেশে গিয়ে ভারতীয়দের নিয়ে একটি বাহিনী গঠন করে দেশকে স্বাধীন করার অভিযান পরিচালনা করা গেলে দেশের ভিতরেও একটি সশস্ত্র অভ্যুত্থান ঘটবে এবং ব্রিটিশ শাসকরা পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হবে।

আজাদ হিন্দ ফৌজের সদস্যদের তাঁর স্বাভাবিক উদ্দীপনাদৃপ্ত কণ্ঠে সুভাষচন্দ্র বসু বলেছিলেন, ‘আসুন আমরা ইতিহাস তৈরি করি, পরে কেউ হয়তো সে ইতিহাস লিখে রাখবে।’ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী লড়াইয়ে সুভাষচন্দ্র বসু যে ভূমিকা পালন করেছেন, সেটা অবশ্যই ঐতিহাসিক। তাঁর ভূমিকার সঙ্গে গান্ধী এবং জিন্নাহর ভূমিকার তুলনা করা যে চলে না। কেননা তাঁদের মতো তিনি সময় পাননি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করার। জীবিত ছিলেন মাত্র ৪৮ বছর এবং তাঁর রাজনৈতিক জীবন ছিল সর্বমোট ২৪ বছরের। উল্লেখ্য যে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে গান্ধী যখন ভারতবর্ষে ফেরত এলেন তখন তাঁর বয়স ছিল ৪৬ আর ১৯৩৪ সালে জিন্নাহ যখন তাঁর দ্বিতীয় রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন তাঁর বয়স তখন ৫৮। জওহরলাল নেহরু, বয়সে যিনি সুভাষচন্দ্রের চেয়ে আট বছরের বড়, এবং তাঁর মৃত্যু ঘটে সুভাষের অন্তর্ধানের ১৯ বছর পরে। স্বল্প জীবনে সুভাষচন্দ্র যে কাজ করে গেছেন তাৎপর্যের দিক থেকে তা নেহরুর কাজকে ছাড়িয়ে গেছে তো বটেই; জিন্নাহর কাজের তুলনাতেও তা মহৎ। যদিও জিন্নাহ যেভাবে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন, সুভাষ তা করতে পারেননি। অবশ্য তেমন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা তাঁর ধ্যানধারণা থেকে অনেক দূরবর্তীই ছিল। রাজনৈতিক জীবনে তিনি মোট ১১ বার কারাবন্দি হন এবং তাঁর জীবনের শেষ সাড়ে চার বছর কেটেছে প্রবাসে, বলা যায় যুদ্ধক্ষেত্রে।

১৯২৯ সালে কলকাতায় কবি নজরুলকে যে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয় সুভাষচন্দ্র তাতে উপস্থিত ছিলেন। এবং বলেছিলেন, ‘আমরা যখন যুদ্ধে যাব তখন সেখানে নজরুলের গান গাওয়া হবে। আমরা যখন কারাগারে যাব তখনো তাঁর গান গাইব।’ তত দিনে অবশ্য সুভাষের বেশ কয়েকবার কারাবাস ঘটে গেছে, কিন্তু তিনি যে সত্যি সত্যি যুদ্ধে যাবেন, প্রধান হবেন জাতীয় মুক্তির জন্য গঠিত একটি সশস্ত্র বাহিনীর-সেটা তখন কেউ ভাবেনি। সুভাষের নিজের কল্পনাতে তেমন স্বপ্ন হয়তো গড়ে উঠেছিল, কিন্তু সেটি যে বাস্তবে সম্ভব হবে তেমনটা তাঁর পক্ষেও আশা করার কথা নয়। আর ওইখানেই, ওই যুদ্ধগমনেই তিনি বিশেষভাবে স্বতন্ত্র হয়ে গেছেন অন্য নেতাদের থেকে; যাঁদের লড়াইটা ছিল নিয়মতান্ত্রিক, সশস্ত্র অভ্যুত্থানের ব্যাপারে যাঁদের কোনো প্রকার চিন্তা ছিল না, বরঞ্চ ওই ধারার বিপক্ষেই তাঁরা কাজ করেছেন।

সশস্ত্র বিপ্লবীরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইংরেজ শাসনের নিকৃষ্টতম বলে চিহ্নিত ব্যক্তিদের হত্যা করে স্বাধীনতাসংগ্রামকে এগিয়ে নেবেন ভেবেছিলেন। ক্ষুদিরাম বসু (১৮৮৯-১৯০৮) এবং প্রফুল্ল চাকি (১৮৮৮-১৯০৮) ছিলেন ওই পথের অগ্রযাত্রী। পরে ব্যক্তিগত আক্রমণে কাজ হচ্ছে না দেখে সংঘবদ্ধ আক্রমণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। অনুশীলন ও যুগান্তর নামে গোপন দল নিজ নিজ উপায়ে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামে যুক্ত হয়। চট্টগ্রামে মাস্টারদা সূর্য সেন (১৮৯৩-১৯২৪) গোপন বিপ্লবী দল গঠন করেন। শুরুতে সূর্য সেন কংগ্রেসের রাজনীতিতেই ছিলেন। কিন্তু গান্ধীজির অসহযোগ প্রত্যাহারে হতাশ হয়ে সশস্ত্র পথ ছাড়া উপায় নেই ভেবে গোপন দলের তরুণদের নিয়ে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে এবং যুদ্ধ চালিয়ে চট্টগ্রাম শহরকে কয়েক দিনের জন্য হলেও কার্যত নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখেন। মাস্টারদাদের আশা ছিল প্রান্তিক চট্টগ্রামে বিদ্রোহ শুরু হলে সেটা সমগ্র ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু তেমনটা ঘটেনি। সূর্য সেনকে সমাজতন্ত্রী ভগৎ সিংপন্থি নয়, জাতীয়তাবাদী সুভাষপন্থিই বলতে হবে। তবে সুভাষ বসুর পরিকল্পনা ছিল আরও বড় আকারে আক্রমণ পরিচালনা করা এবং অভ্যন্তরীণ অভ্যুত্থান ঘটানোর। তিনি অনেক দূর এগিয়েছিলেন। জাপানিদের সমর্থনে তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজ ভারতবর্ষের সীমান্ত পর্যন্ত চলে এসেছিল। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপ তাঁদের দখলে এসে গিয়েছিল। কিন্তু জার্মানি ও জাপানের আত্মসমর্পণের পর আর অগ্রসর হতে পারেননি। জাপানিদের সহায়তায় ভারতবর্ষকে স্বাধীন করলে সেটা মস্ত বড় একটা ঘটনা হতো বৈকি। এর মাধ্যমে নতুন পরাধীনতার সূত্রপাত ঘটত কি না, সে নিয়ে সংশয় অন্যায্য নয় বটে; তবে সুভাষের অবিশ্বাস্য রকমের বীরত্বপূর্ণ অভিঘাতেই পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ ভারতীয় নৌবাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীতে বিদ্রোহের লক্ষণ দেখা দিয়েছিল এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের বন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে ভারতবর্ষজুড়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, যার সঙ্গে শ্রমিক ধর্মঘট যুক্ত হয়ে একটি প্রায়-বৈপ্লবিক পরিস্থিতি গড়ে উঠেছিল, এটা তো ঐতিহাসিকভাবেই সত্য। সত্য এটাও যে ব্রিটিশ শাসকদের ভারতবর্ষ ত্যাগ ত্বরান্বিত হয়েছিল কংগ্রেস বা মুসলিম লীগের কারণে যতটা নয়, সুভাষ বসুর কারণে তার চেয়ে বেশি। যদিও সুভাষ বসু জাতীয়তাবাদী ধারার ভিতরেই ছিলেন, তার বাইরে যেতে চাননি, এবং পারেনওনি যেতে।

প্রথম প্রজন্মের তিন নেতা, গান্ধী, জিন্নাহ এবং মাওলানা আজাদ-রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার ওপরই জোর দিয়েছেন, নেহরু এবং সুভাষ রুশ বিপ্লব দেখেছেন, এবং তার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন। নেহরু তো একসময় কমিউনিস্টই হয়ে যাবেন ভেবেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাতীয়তাবাদীই রয়ে গেছেন, সামাজিক বিপ্লবের কথা আর ভাবেননি। সুভাষ সমাজতন্ত্রের কথা বলেছেন, কিন্তু সে সমাজতন্ত্র জাতীয়তাবাদকে বাদ দিয়ে নয়। এ সমাজতন্ত্র পরবর্তীকালে শেখ মুজিবুর রহমান যে রকমের সমাজতন্ত্রের কথা বলতেন, তা থেকে খুব একটা ভিন্ন প্রকারের ছিল না। সুভাষচন্দ্র বসুর পরিচয় তাই রাষ্ট্রবিপ্লবীতেই আবদ্ধ রয়ে গেল; সমাজবিপ্লবী পর্যন্ত  এগোলো না। ব্রিটিশের চোখে তিনি ‘চরমপন্থি’ ছিলেন; তবে কমিউনিস্ট বিপ্লবী অর্থে নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণির ‘বিপ্লবী’ অর্থেই। ওই রকম চরমপন্থায় আস্থা শ্রীঅরবিন্দের মধ্যেও ছিল, যা শেষ হয়েছে আশ্রমিক সাধনায় পৌঁছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে সুভাষ বসুর চরমপন্থা কিন্তু ব্রিটিশের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছিল, তার কারণ তিনি জাপানের সমর্থন ও সহযোগিতা পেয়েছিলেন।

জাতীয়তাবাদীরা কমিউনিস্টদের কতটা ভীতির চোখে দেখে তা বোঝা গেছে ২০২৪ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময়ে নিজের সমর্থকদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস সম্পর্কে ঘৃণার উদ্রেক করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বলেছিলেন, সবাই জানে কমলা হ্যারিস একজন মার্কসিস্ট। কমিউনিস্ট হওয়ার দরকার পড়ে না, মার্কসিস্ট হওয়াটাই যথেষ্ট আতঙ্কের কারণ। একইভাবে বার্নি স্যান্ডাস মার্কসিস্ট বলে নিজ ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়ন বঞ্চিত হন।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড
মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের
ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের

৪ মিনিট আগে | পরবাস

চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার
চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’
‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!
২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার
রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান
হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল
লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার
এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা