শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

কই যাব! কী করব! কী খাব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কই যাব! কী করব! কী খাব!

পবিত্র মাহে রমজানের শেষ সপ্তাহে এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বারবার খেই হারিয়ে ফেলছি। যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না, যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না। প্রতিদিনই পরস্পরবিরোধী ঘটনার তাড়নায় মাঝেমধ্যে স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলছি, যা আমার অতীত জীবনে কখনো ঘটেনি। বর্তমানে আমি যে কাজকর্ম করছি তা ২০১০-১২ সালের তুলনায় কিছুই না। সেই সময়ে জাতীয় সংসদের সদস্যরূপে মাসে একবার নির্বাচনি এলাকায় যেতাম। দৈনিক কম করে হলেও হাজারখানেক লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হতো। প্রতি মাসেই ব্যবসা উপলক্ষে বিদেশ যেতাম, মাসে ৩০-৩৫টি টক শো, সংসদে হাজিরা, তিনটি জাতীয় দৈনিকে প্রতি সপ্তাহে চারটি লেখার জন্য কমপক্ষে ৭ হাজার শব্দের জোগান মনমস্তিষ্ক থেকে দিতে হতো।

উল্লিখিত কর্ম ছাড়াও নিজের শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কয়েক হাজার কর্মচারীর নেতৃত্ব প্রদান, সংসারে স্ত্রীকে সাহায্য, তিনটি ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব- তাদের স্কুলে পৌঁছে দেওয়া, বৃদ্ধ পিতামাতার সেবা ছাড়াও আত্মীয়স্বজনের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার পরও মনে হতো আমি কিছুই করছি না, তখন আমার হাতে প্রচুর সময় ছিল। আহারেবিহারে রুচি ছিল এবং প্রচণ্ড স্মরণশক্তি ছিল। সবার টেলিফোন ধরতাম, কেউ দাওয়াত দিলে অংশগ্রহণ করতাম এবং বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম। হাল আমলে আমার আদিকালের কোনো কিছুই নেই, কিন্তু আমি এখন ভীষণ ব্যস্ত। ব্যস্ততায় ঘুম আসে না আর একবার ঘুমালে মনে হয় মরে গেছি। অর্থাৎ ঘুম থেকে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আগের মতো ক্ষুধা লাগে না এবং খাবার টেবিলে বসলে মনে হয় সিদ্ধিগুরু বাল্মীকি হয়ে গেছি অর্থাৎ না খেয়ে কবি হওয়ার ধ্যান করার পর্যায়ে পৌঁছে গেছি।

ইদানীংকালে আমার যে সমস্যা আমাকে নিদারুণভাবে ভোগায়, তা হলো হুটহাট করে অনেক কিছু ভুলে যাওয়া এবং পরবর্তী সময়ে মনে পড়লে তা করার জন্য যে উথালপাথাল শুরু করি তার ফলে একদিকে যেমন নিজের ওপর অত্যাচার শুরু করি অন্যদিকে আমার আপনজনদের জীবনও দুর্বিষহ করে তুলি। এই ধরুন, আজকের নিবন্ধের বিষয়টির কথাই বলা যাক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় আমার কলাম প্রকাশিত হয় প্রতি সোমবার। বিভাগীয় সম্পাদকের অনুরোধে আমি শনিবার বিকালের মধ্যেই লেখা পাঠিয়ে দিই। অথচ চলতি শনিবার আমি সারা দিন বগল বাজালাম কত হেনতেন ভাবলাম- কিন্তু দিনটি যে শনিবার তা একটিবারের জন্য মনে এলো না। রবিবার ভোর ৫টার সময় মনে হলো, আরে আমি তো শনিবারের নির্ধারিত কর্ম করিনি। তারপর সেই ভোরেই শুরু করলাম আজকের শিরোনাম নিয়ে আপনাদের কাছে দু-চারটি সুখদুঃখের কাহিনি বলার প্রচেষ্টা।

আলোচনার শুরুতেই যেটা বলেছিলাম অর্থাৎ যা দেখছি তা বিশ্বাস হচ্ছে না এবং যা বিশ্বাস করছি তা ঘটছে না, এই রসায়নের কারণে চলমান বাংলাদেশে আমার মতো অনেকের জীবনেই ছন্দপতন ঘটেছে। মানুষের জীবনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ-অনুবিভাগ রয়েছে। যেকোনো অত্যাধুনিক মেশিনের মতো মানুষের যেমন সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার রয়েছে তদ্রুপ চিন্তা ও কল্পনা করার স্বপ্ন দেখার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে, যা কোনো মেশিন তো দূরের কথা এমনকি অন্য কোনো প্রাণীরও নেই। মানুষের স্মরণশক্তি, বিচারবিবেচনা শক্তি, ভালোমন্দের পার্থক্য করার শক্তি এবং নিজের অজান্তে ভালো পথ অনুসরণ করার সুপ্ত বাসনার কারণে পৃথিবীতে বাহারি সব মনের সভ্যতার জন্ম হয়ে থাকে। মানুষের মানবিক সত্তার উন্নয়ন এবং মানব শরীরের কর্মক্ষমতা অর্জনের জন্য পরিবেশ-প্রতিবেশ, ঘরসংসার বা সমাজসংসার এবং রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা সর্বোপরি রাজনীতি বহুলাংশে দায়ী।

চলমান রাজনীতির দুরবস্থা, অকার্যকর রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থা এবং সর্বত্র কচিকাঁচার মেলার ভেঁপুর শব্দ, লেবেনচুষের লালার যন্ত্রণা এবং সমাজে শিশুতোষ কর্মের অত্যাচারে শ্রমজীবীর শ্রমের শক্তি আর্থিক সংকটহ্রাস পেয়েছে, ব্যবসায়ীর ঝুঁকি নেওয়ার সামর্থ্য শেষ হয়েছে, কবির কবিতা লেখার বাসনার সলিলসমাধি ঘটেছে এবং মানুষের বেঁচে থাকার আশা হাহাকারে পরিণত হয়েছে। ফলে যে মানুষ গত ২৫-৩০ বছরে একটিবারের জন্যও আর্থিক সংকটে পড়েননি তারাও দুমুঠো অন্নের চিন্তায় ছোটাছুটি শুরু করেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার অদম্যশক্তিতে ঘুণ ধরেছে। ফলে যে যার অবস্থানে থেকে তার মানবিক সত্তা হারিয়ে ফেলেছে।

সমাজে পরস্পরবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। কিন্তু পণ্যের মূল্য এতটা কমেছে, যার কারণে প্রান্তিক চাষিরা রীতিমতো দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। শহরের বাজারগুলোতে ২৫ টাকা কেজি পিঁয়াজ ও ১০ টাকা কেজি আলুর দামের মধ্যে দেশ জাতির কত বড় সর্বনাশ লুকায়িত তা অনুধাবন না করেই সরকার সমর্থকরা উদাম নৃত্য শুরু করেছে ইতিহাসের ভয়াবহ দরপতনের উৎসব উদযাপনের জন্য। অন্যদিকে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও কেন ভোজ্য তেল উধাও, কেন চালের দাম হু হু করে বাড়ছে এবং হঠাৎ গত সাত মাসে কীভাবে নতুন ৫ হাজার কোটিপতি জাতির ঘাড়ে চেপে বসল তা নিয়ে কেউ টুঁ-শব্দটি করছে না।

আওয়ামী লীগের পতনের পর বাজারে দরবেশ নেই, নেই সেই আমলের সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগ-যুবলীগের চাঁদাবাজি বন্ধ। তাহলে এখন কেন শেয়ারমার্কেট ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স আসার পরও কেন রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ছে না। আওয়ামী জমানার টাকা পাচার বন্ধ। উল্টো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, মিলকারখানা, অফিসসমূহে মব চালিয়ে শত শত কোটি নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার হস্তগত করার পর ক্রোধের বসে বাড়িঘর, আসপাব, পোশাকপরিচ্ছদ তছনছ করা হচ্ছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি-বসুন্ধরা-উত্তরার মতো অভিজাত এলাকায় টার্গেট করে মব চালানো হচ্ছে। মব ডাকাতির লোপাট করা অর্থের ভাগাভাগির পূর্বপরিকল্পনা করে মব সন্ত্রাসীরা রাতবিরাতে যে নির্মম পৈশাচিক ঘটনা ঘটাচ্ছে, যা গত কয়েক শ বছরের ইতিহাসে বাংলার জমিনে ঘটেনি। ফলে যারা মবের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তারা ছাড়াও সাধারণ আমজনতা, যারা এসব দেখছে, শুনছে তাদের মধ্যে ভয়ানক আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে। ফলে মানুষের চিন্তা ও কর্মে যে স্বাভাবিক গতিময়তা থাকে, তা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

গত মাত-আট মাসে মানুষের চিন্তা ও চেতনার যে বিবর্তন ঘটেছে তা ইতোপূর্বে ঘটেনি। ১৯৭৪ সালে যখন দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখনো মানুষের মনে আশা ছিল যে তারা বেঁচে থাকতে পারবে। ক্ষুধার্তরা বিশ্বাস করত গৃহস্থরা ভাতের মাড়ের সঙ্গে একমুঠো ভাত অবশ্যই দেবে। ধনীরা পকেট উজাড় করে মানুষকে দানখয়রাত করত। ১৯৭৫ সাল থেকে পুরো আশির দশকের মাঝামাঝি সময় অর্থাৎ টানা ১০ বছর পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির দাপট, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের মহাউৎসব ছিল। কিন্তু জনগণের বিশ্বাস ও আস্থায় চিড় ধরেনি। গণধর্ষণ, শিল্প-কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ অথবা বুলডোজার দিয়ে কারও বসতবাড়ি কোনো সর্বহারা দলের কর্মী অথবা ডাকাতের দল গুঁড়িয়ে দেবে এমন কথা কল্পনাও করা যেত না। ফলে তখনকার দিনের মানুষের মানবিক ও আত্মিক উন্নয়ন থেমে থাকেনি। তারা বর্তমান জমানার মজলুমদের মতো বলত না, কই যাব।

কোর্টকাচারি, অফিস-আদালতে কী চলছে, তার একটি নমুনা কয়েক দিন আগে জাতীয় দৈনিকগুলোর শিরোনাম হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়া পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল্লাহ আল-মামুন কোর্টে তার উকিলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উকিলকে কম কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ তিনি মনে করেন, তার উকিল যত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন ততই তার দুর্ভোগ বাড়বে এবং তিনি নিত্যনতুন রিমান্ডের কবলে পড়বেন। পুলিশের সাবেক আইজির যদি এমন দশা হয় তবে সাধারণ মানুষ কী করবে!

আমরা আজকের আলোচনার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনামে বর্ণিত শেষ প্রশ্ন নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। শিরোনামের শেষ প্রশ্ন ছিল কী খাব! বাংলাদেশের এই মুহূর্তের খাদ্যনিরাপত্তা, কৃষির বেহাল, কৃষি মন্ত্রণালয় ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিপর্যয় ইত্যাদি কারণে খাদ্যসংকট অনিবার্য হয়ে পড়েছে। ২০২৫ সালের সম্ভাব্য খাদ্যসংকট এবং দুর্ভিক্ষের আগাম সতর্কতা আমরা ২০২২-২৩ সাল থেকে শুনে আসছি। যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা কি একবারও ভেবেছেন যে আগামী দুটো মৌসুমে কৃষি ফলনে হেরফের হলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ কী খাবে?

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

সম্পাদকীয়