শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

জানুয়ারি ২০২৫ মাসজুড়ে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সীমান্তে শূন্যরেখার কাছে বেড়া নির্মাণ, হত্যাসহ বিভিন্ন আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) সঙ্গে প্রতিবাদে নেমেছে হাজারো স্থানীয় জনগণ। গত ৫ আগস্ট  রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর হঠাৎ পাল্টে গেছে সীমান্তের দৃশ্যপট। বিজিবির প্রহরার সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ সীমান্তের সাধারণ মানুষও একাট্টা হয়ে উঠেছে। শুরু হয়েছে আগ্রাসী তৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের নতুন ধারা।

সীমান্তে কাস্তে হাতে কৃষকের বার্তা : একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় গত ৭ জানুয়ারি থেকে ভাসছিল। এটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তের একটি ঘটনা। একদল বাংলাদেশি সীমান্তরক্ষীর পাশে হাতে কাস্তে, মাথায় গামছা পেঁচানো, লুঙ্গি গেঞ্জিতে আবৃত চিরায়ত বাংলার কৃষকের আহ্বান। এই কৃষক, এই সাধারণ মানুষ, যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, তারা আবার জেগেছে। সীমান্তে ভারতকে নতুন বার্তা দিচ্ছে। মাথা উঁচু করে চলার এ বার্তা। জনগণ সঙ্গে থাকলে সৈনিকরা চিরকাল অকুতোভয়। সীমান্তে অপরূপ হলুদ সর্ষে বনে দৃশ্যমান হলো দেশপ্রেমের ঝিলিক। প্রতিরোধে দৃপ্ত এ এক নতুন সীমান্ত জনপদ। সীমান্ত অঞ্চলের এ কৃষকরাই যেন ব্রিটিশ আমলে রংপুরের প্রতিবাদী নূরলদীনের সিলসিলা। আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তারা সীমান্তে ডাক দিয়ে যায়- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, কাস্তে হাতে এ সর্বহারা কৃষকই ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়েছে। তারাই ছিল অত্যাচারী জমিদারদের বিরুদ্ধে হাজী শরিয়তউল্লাহর তেজি লাঠিয়াল। এরা ছিল নূরলদীনের লড়াকু সৈনিক। নাচোলের কৃষক বিদ্রোহ ও তেভাগা আন্দোলনের সাহসী সংগ্রামী কৃষক। ১৯৭১-এর রণাঙ্গনে এ অবহেলিত কৃষক আর অস্ত্র হাতে নেওয়া নিম্নবর্গের খেটে খাওয়া মানুষই ছিল মুক্তিযুদ্ধের সম্মুখসমরের মূল গণযোদ্ধা।

সীমান্তে বিএসএফের নির্মম হত্যাকাণ্ড : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্ত। সমসাময়িককালে এ সীমান্তই বিশ্বের সবচেয়ে রক্তঝরা সীমান্ত। শুধু গত ১৬ বছরেই বিএসএফ বাংলাদেশের ৫৮৮ জন মানুষকে হত্যা করছে। অথচ বিগত আওয়ামী লীগ সরকার নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যার বিরুদ্ধে কখনো প্রকৃত প্রতিবাদ করেনি। ‘রক্তের সম্পর্ক’ ও ‘বন্ধুরাষ্ট্র’ হিসেবে ব্যাপকভাবে আলোচিত ও উদযাপিত ভারতীয় বাহিনীর হাতেই নির্মমভাবে হত্যার শিকার বাংলাদেশের সীমান্তের মানুষ। এ হত্যা থামছেই না। শেখ হাসিনা ভারতে পালানোর পর সীমান্ত হয়েছে আরও উত্তেজনাপূর্ণ। তবে বাংলাদেশ সরকার ও সীমান্তরক্ষীদের মনোভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিজিবি এখন আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে। দেশের ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ বা ‘প্রথম প্রতিরক্ষাব্যুহ’ হিসেবে পরিচিত বিজিবি ঠান্ডা মাথায় সীমান্তে উসকানিমূলক আগ্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করেছে।

সীমান্তযুদ্ধে বিজিবি ও জনতার অসাধারণ ঐক্য : সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে নিয়োজিত মূলত সেনা অফিসারদের গতিশীল নেতৃত্বে ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ বিজিবি একটি পেশাদার ও কর্তব্যনিষ্ঠ সীমান্ত জনপদসংগঠন হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। বিভিন্ন সময় এ বাহিনী আসালং মৌজা, লক্ষ্মীপুর, জকিগঞ্জ, মোগলহাট, উখিয়া, রেজুপাড়া, পাদুয়া, বড়াইবাড়ী, হিলি, আখাউড়া, তোতাদিয়া, টেকনাফ, জকিগঞ্জ, বেরুবাড়িসহ অসংখ্য সীমান্ত সংঘর্ষ/যুদ্ধে ভারতীয় ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শন করেছে। এসব ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগণ সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে সীমান্তরক্ষীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

১৯৫৮ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার লক্ষ্মীপুর বিওপি এলাকায় বিএসএফ ও ইপিআর (বর্তমানে বিজিবি) এর মধ্যে প্রচণ্ড ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। পরবর্তী সময়ে ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টও এ অভিযানে (অপারেশন শাড়ি ড্যান্স) অংশগ্রহণ করেছিল। এ সীমান্তযুদ্ধে স্থানীয় জনগণ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। এ যুদ্ধে ইপিআর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার মেজর তোফায়েল মোহাম্মদ ও জমাদার আজম খানের বীরত্বগাথা সেই অঞ্চলে রূপকথার গল্পের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁদের বীরত্বগাথা পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে (মরণ যাহার চরণ সেবক) অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।

২০০৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে (বিখ্যাত বিপ্লবী উল্লাসকর দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কালিকচ্ছ গ্রামে) অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ১ রাইফেল ব্যাটালিয়নে স্বল্পকালীন দায়িত্ব পালনকালে লক্ষ্মীপুর-মুকুন্দপুরের সীমান্ত এলাকার সেই যুদ্ধকালীন ঘটনাগুলো এলাকাবাসী ও জ্যেষ্ঠ বিজিবি সদস্যদের থেকে জানার সুযোগ হয়েছিল।

আসালং মৌজাযুদ্ধ : ১৯৬২ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে খাগড়াছড়ির (মাটিরাঙ্গা উপজেলা) তাইন্দং বিওপি (১১ উইং) নিকটবর্তী আসালং মৌজায় বড় রকমের একটি ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। সেই সময় ভারতীয় বাহিনী ফেনী নদী/আসালং খাল অতিক্রম করে আসালং মৌজার কিছু অংশ দখল করলে তৎকালীন ইপিআর ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর (৬ এফএফ রেজিমেন্ট) একটি শক্তিশালী দল সেখান থেকে তাদের উৎখাতের জন্য আক্রমণ পরিচালনা করে (অপারেশন কিক অফ)। এ সেনাদলের কোম্পানি কমান্ডার ছিলেন তৎকালীন ক্যাপ্টেন সি আর দত্ত (পরে মেজর জেনারেল বীর উত্তম)। এ যুদ্ধের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল- দুর্গম অঞ্চলে সৈন্যদের রসদসামগ্রী, অস্ত্র, গোলাবারুদ বহন ও ট্রেঞ্ঝ খননে সাধারণ মানুষের (পাহাড়ি-বাঙালি) অসাধারণ অবদান। এ যুদ্ধের কথা মেজর জেনারেল সি আর দত্ত বীর উত্তম থেকে শোনার সুযোগ হয়েছিল। আসালং মৌজা থেকে কুমিল্লা সেনানিবাসে ফেরার পথে তাঁদের পথে পথে স্থানীয় জনগণ ফুলের মালা দিয়ে সম্মানিত করেছিল। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে দায়িত্ব পালনকালে ২০০৬ সালে এ আসালং যুদ্ধক্ষেত্রে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়। পাদুয়া ঘটনা এপ্রিল ২০০১- সিলেটে মোতায়েন বিডিআরের একটি সাহসী দল ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল সিলেট জেলার (গোয়াইনঘাট উপজেলা) পাদুয়ায় অবস্থিত দীর্ঘদিন বিএসএফের দখলে থাকা ‘পাদুয়া’ ক্যাম্পটি বিনা রক্তপাতে পুনরুদ্ধার করে।

এ ঘটনায় একদল গ্রামবাসী পরিখা খনন করে সীমান্তরক্ষীদের সহায়তা করেছিল। ১৬ এপ্রিল সূর্য ওঠার পর আশপাশের হাজার হাজার গ্রামবাসী হাজির হয়েছিল পাদুয়া গ্রামে। এটি ছিল অসাধারণ এক দৃশ্য। গ্রামের মানুষ আর বিডিআর সৈনিক সম্পূর্ণ একাত্ম। ১৬ এপ্রিল সকাল থেকে ১৯ এপ্রিল সূর্যাস্ত পর্যন্ত চার দিন গ্রামটিতে উড়েছিল বাংলাদেশের পতাকা। দুঃখজনকভাবে পরে বিডিআরকে ক্যাম্পটি ছেড়ে আসতে হয়।

রৌমারী-বড়াইবাড়ী যুদ্ধ : এপ্রিল ২০০১ পাদুয়া ঘটনার জের ধরে প্রতিশোধমূলক প্রতিক্রিয়ায়, ২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল ভারতের বিএসএফের একটি বিশাল বাহিনী রাতের আঁধারে কুড়িগ্রাম জেলার (রৌমারী উপজেলা) ‘বড়াইবাড়ী বিওপি’ আক্রমণ করে। বিওপি কমান্ডার হাবিলদার নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে বীরত্বমূলক প্রতিরোধে আক্রমণকারী বিএসএফের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিএসএফ ১৬ জন মৃত সীমান্ত সেনাকে মাঠে ফেলে পালিয়ে যায়। এ আক্রমণে মোট ৩ জন বিডিআর সদস্য শাহাদাতবরণ করেন। এ ঘটনাটির জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী ছিল বিএসএফ।

এ যুদ্ধে স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল অবিস্মরণীয়। যুদ্ধের সময় এলাকাবাসী বিডিআরের রসদ, গুলির বাক্স, অস্ত্র ইত্যাদি দলবেঁধে মাথায় করে পৌঁছে দিয়েছিল ক্যাম্পে। খাদ্য সরবরাহ ছাড়াও অন্য অঞ্চল থেকে অতিরিক্ত বিডিআর আসার আগপর্যন্ত এভাবেই জনগণ বিডিআরকে সর্বতোভাবে সহায়তা দান করে। ক্ষুদ্রাকারে হলেও রৌমারী প্রতিরোধযুদ্ধকে একটি জনযুদ্ধে রূপান্তরিত করেছিল।

রেজুপাড়া ঘটনা : ১৯৯১ সালের ২১ ডিসেম্বর সকালে মিয়ানমারের লুন্টিন বাহিনী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলাধীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ‘রেজুপাড়া বিওপি’ অতর্কিত আক্রমণ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি প্রচলিত যুদ্ধের সামরিক অভিযানে (অপারেশন নাফ রক্ষা) নিয়োজিত হয়েছিল। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে জরুরি ভিত্তিতে একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন ও একটি আর্টিলারি ব্যাটারি ওই এলাকায় মোতায়েন করা হয়। পরে আরও সৈন্য দল আসে, যা ব্রিগেড পর্যায়ে উন্নীত হয়।

এ সময় উখিয়া সীমান্তে নিয়োজিত ছিল লে. কর্নেল কাজী বায়েজীদুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ২৯ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট (সাপোর্ট ব্যাটালিয়ন)। অতি অল্প সময়ে এ ব্যাটালিয়নের প্রতিরক্ষা অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি অঞ্চলের জনসাধারণ সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে অসাধারণ সহায়তা প্রদান করেছিলেন ।

বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না : বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চায়, তবে তা হতে হবে সমতার ভিত্তিতে। লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না। কোনো আধিপত্য মানে না। ভারতের মিডিয়া, রাজনীতিবিদদের একাংশ, এমনকি সরকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। এ ছাড়াও মোদি সরকার বাংলাদেশবিরোধী নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এ বিষয়ে ব্যাপক সতর্কতা প্রয়োজন।

জাগো বাহে কোনঠে সবায় : বর্তমানে ভারত ও মিয়ানমার দুই সীমান্তেই অস্থিরতা ও জটিল পরিস্থিতি বিদ্যমান। এ সময় সীমান্তরক্ষীদের ঠান্ডা মাথায় ধৈর্য ধরে কিন্তু সাহসিকতা ও দৃঢ়তার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আগামী দিনেও এ ধরনের উসকানিমূলক ও আগ্রাসী আচরণের জবাব দেওয়ার জন্য বিজিবিকে সদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনো হঠকারী চিন্তা, অন্ধবিদ্বেষ ও উগ্র পন্থার স্থান নেই।

জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে সীমান্তে যেকোনো আগ্রাসনের প্রতিরোধ সম্ভব। বর্তমান বাস্তবতায়, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে অবশ্যই ‘ডেটারেন্স’ অর্জন করতে হবে। জনগণের সহযোগিতা বিজিবির বড় শক্তি। জাতীয় ঐক্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে আশাবাদী বিষয় হলো, সীমান্তের মানুষ আবার জেগেছে। যদি কখনো আমাদের মাতৃভূমির ওপর শকুনের দৃষ্টি পড়ে, যদি কোনো বিপদ আসে এ বাংলায়, তখন সীমান্তে নুরলদীনরা আবার ডাক দিয়ে যাবে- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক