শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

মাহে রমজান এবং স্বাস্থ্যসচেতনতা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
মাহে রমজান এবং স্বাস্থ্যসচেতনতা

বিশ্বে এ মুহূর্তে মুসলমানের সংখ্যা ১৫০ কোটির বেশি। যা বিশ্ব জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। এই জনসংখ্যার সবল ও সাবালক সদস্যদের জন্য মাহে রমজানের রোজা রাখা আবশ্যক। বিশ্ব ডায়াবেটিক ফেডারেশনের হিসাবমতে, পৃথিবীর জনসংখ্যার ৪ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে ভোগে। ১৩টি ইসলামি দেশে ১২ হাজার ২৪৩ জন ডায়াবেটিক রোগীর ওপর পরিচালিত এপিডিমাইওলজি অব ডায়াবেটিস অ্যান্ড রমজান (২০১১) শীর্ষক গবেষণায় দেখা গেছে, ৪৩ ভাগ টাইপ-১ ডায়াবেটিক রোগী এবং ৭৯ ভাগ টাইপ-২ ডায়াবেটিক রোগী মাহে রমজানে রোজা রেখে থাকে। এই হিসাবে ৪০-৫০ মিলিয়ন মুসলমান ডায়াবেটিক রোগী রোজা রাখে।

চান্দ্রমাসের হিসাব অনুযায়ী, রমজান মাসে ২৯-৩০ দিন রোজা পালিত হয়। ভৌগোলিক ও ঋতুভেদে মোটামুটি ১৫-২০ ঘণ্টা রোজা রাখতে হয়। সুবহ সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ওষুধ সেবনসহ সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকতে হয়। সূর্যাস্তের পরে অবশ্য আবার স্বাভাবিকভাবে খাওয়াদাওয়া করা যায়। অর্থাৎ সূর্যাস্ত থেকে সুবহ সাদেক পর্যন্ত সময়ে পানাহারের সুযোগ আছে আর সুবহ সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কোনো কিছু গ্রহণ করা চলে না। মাহে রমজানে রোজা পালনের আবশ্যিক এ বিধান এ মাসে অসুস্থ আর মুসাফিরদের জন্য শিথিল করে দিয়ে বলা হয়েছে, অন্য সময়ে সে রোজা পূরণ করে নিতে হবে। আর এটিও যাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টদায়ক হবে, তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্যদান করবে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সিয়ামসাধনার এ সুযোগকে তাঁর প্রিয় বান্দাদের জন্য সহজ করতে চান তিনি কোনো জটিলতা কামনা করেন না। রোজা পালন একজন ব্যক্তির জন্য যাতে অনাবশ্যক অসুবিধাজনক না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখার বিধান রয়েছে। পবিত্র কোরআনে একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে তার স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পরিচর্যার স্বার্থে রোজা পালন থেকে বিরত থাকা বা অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আবার এ দৃষ্টিতে একজন অসুস্থ ব্যক্তির সুস্থতা বিধানার্থে পানাহারের বিকল্প নয়, এমন পর্যায়ের প্রতিষেধক গ্রহণেও সম্মতি রয়েছে। যেমন রোজা রাখা অবস্থায় রক্ত পরীক্ষা করা এমনকি প্রয়োজন হলে ইনসুলিন ইনজেকশন নেওয়া যেতে পারে। বিজ্ঞ আলেমগণ অভিমত দিয়েছেন এতে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।

সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, রোজায় ডায়াবেটিক রোগীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তুলনায় উপকৃতই হন বেশি। দেখা গেছে, রোজার সময়ে সাহরিতে সর্বশেষ খাদ্যগ্রহণের মোটামুটি আট ঘণ্টা পর শরীর প্রাকৃতিকভাবেই যকৃতে সঞ্চিত গ্লুুকোজ ব্যবহার করতে শুরু করে। এমতাবস্থায় গ্লুুকোজের মাত্রা কমে এলে চাপ পড়ে সঞ্চিত চর্বির ওপর। এভাবে দেহের সঞ্চিত চর্বি কমে বাড়তি ওজনও, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করে বলে চিকিৎসাবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। চিকিৎসার সঙ্গে পরামর্শক্রমে ওষুধ সেবন এবং ইনসুলিন গ্রহণের সময়সীমা ও মাত্রা পূর্ণ নির্ধারণ করিয়ে নিয়ে এবং অন্যান্য পরামর্শ সমন্বয় করিয়ে নিয়ে একজন ডায়াবেটিক রোগী অনায়াসে রোজা রাখতে পারেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যারা রোজা রাখেন, তারা বেশ কিছু জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন। বিশেষ করে (১) রক্তে সুগারের স্বল্পতা বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া, (২) রক্তে সুগারের আধিক্য বা হাইপারগ্লাইসেমিয়া, (৩) ডায়াবেটিস কিটো এসিডোসিস এবং (৪) পানিশূন্যতা বা ডি-হাইড্রেশনে ভুগতে পারেন। সাধারণত শুধু খাবার আর ব্যায়ামের মাধ্যমে যারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেন তাদের রোজা রাখায় কোনো সমস্যা বা ঝুঁকি নেই। যারা মেটফরমিন, গ্লিটাজোনস কিংবা ইনক্রিটিনজাতীয় ওষুধ গ্রহণ করেন, তাদের হাইপো হওয়ার ঝুঁকি অনেক কম। যারা ইনসুলিন কিংবা সালফোনাইল গ্রহণ করেন তাদের হাইপো হওয়ার ঝুঁকি কিছুটা হলেও থাকে। ওষুধ ও ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে কমিয়ে এই ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব। গবেষণায় দেখা গেছে, ডায়াবেটিক রোগী রোজার আগের চেয়ে রোজার সময় বরং ভালো বোধ করেন, রক্তের শর্করা ভালো নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। শুধু প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি ও সতর্কতা অবলম্বন।

মাহে রমজান এবং স্বাস্থ্যসচেতনতাডায়াবেটিক রোগী চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে- (১) রোজার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থাগুলো এবং এর উত্তরণের উপায়সমূহ আগেভাগে জেনে নেওয়া, (২) হাইপো না হওয়ার জন্য খাদ্য, ব্যায়াম এবং ওষুধের সমন্বয় করে নেওয়া, (৩) প্রয়োজনে দিনে-রাতে সুগার পরিমাপ করা। রোজা রেখে সুগার মাপলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না বলে বিশিষ্ট আলেমদের অভিমত রয়েছে। ওষুধ কিংবা ইনসুলিন সমন্বয়ের বিষয়টি রোগী ও রোগীর পরিবারের সবাইকে অবগত রাখা; (৪) তিনবারের ওষুধ দুই বা একবারে পরিবর্তন করে নেওয়া, (৫) রোজা শুরুর কয়েক দিন আগে থেকে দুপুরের ওষুধ রাতে খাওয়া শুরু করা, (৬) রোজা শুরুর আগে নফল রোজা রেখে প্রস্তুতি নিতে পারেন।

সাহরি ও ইফতার রোজার দুই গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়, স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনে এ দুটি পর্যায়েরও রয়েছে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা। মহানবী (সা.) সাহরি খাওয়াকে মুস্তাহাব বা খুবই পছন্দনীয় কাজ বলে অভিহিত করেছেন। বস্তুত রোজা রাখার জন্য শেষ রাতে কিছু পানাহার করা চাই। নবী করিম (সা.) বলেছেন, তোমরা সাহরি খাও। সাহরি খাওয়ায় নিশ্চয়ই বরকত রয়েছে। তিনি বলেছেন, যে লোক রোজা রাখতে চায়, তার কিছু খেয়ে সাহরি পালন করা কর্তব্য। তিনি আরও বলেছেন, মুসলমানদের ও অন্য ধর্মাবলম্বীদের রোজা রাখার একটি পার্থক্য হলো, সাহরি খাওয়া। অর্থাৎ মুসলমানগণ সাহরি খেয়ে রোজা রাখে আর অমুসলমানরা সাহরি না খেয়ে রোজা থাকে।

কোরআন মাজিদের দ্বিতীয় সুরা বাকারার ১৮৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে ...পানাহার কর যে পর্যন্ত প্রত্যুষে কালো রেখা হতে সাদা রেখা প্রকাশ হয় অর্থাৎ সুবহ সাদেক উদয় হওয়া পর্যন্ত সাহরি খাওয়ার শেষ সময়। এই শেষ সময় পর্যন্ত সাহরি খাওয়া বিলম্ব করাই সুন্নাত-রসুলের আদর্শ। তিনি সাহরি খাওয়ার জন্য যেমন তাগিদ দিয়েছেন তেমনি তা বিলম্বিত করার জন্য শেষ মুহূর্তে খাওয়ার জন্যও উৎসাহিত করেছেন। সুবহ সাদেক উদয় হওয়ার বহু পূর্বে প্রায় মধ্যরাতে সাহরি খাওয়া ইসলামে পছন্দনীয় কাজ নয়। তাবরানি সংকলিত হাদিস গ্রন্থের একটি হাদিসে উদ্ধৃত হয়েছে, রসুলে করিম (সা.) বলেছেন, তোমরা রাতের শেষ দিকে সাহরি গ্রহণ কর। পূর্বেই বলা হয়েছে, সাহরি খাওয়া সুন্নতে মুস্তাহাব, ফরজ নয়। কোনো কারণবশত সাহরি খাওয়া সম্ভব না হলে ফরজ রোজা থাকা থেকে বিরত থাকা বিধেয় নয়।

হজরত আবুজর গিফারি (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রসুলে করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, আমার উম্মত যত দিন ইফতার ত্বরান্বিত করবে এবং সাহরি বিলম্বিত করবে তত দিনে তারা কল্যাণকর হয়ে থাকবে। সূর্যাস্তের মুহূর্তে ইফতার করার সময়। এ মুহূর্ত উপস্থিত হওয়া মাত্রই রোজা খুলে ফেলা কর্তব্য। ইফতার করতে অকারণ বিলম্ব হওয়া উচিত নয়। যদি কেউ এ বিলম্বকে অধিক সওয়াব পাওয়ার উপায় কিংবা অধিক তাকওয়া দেখাবার শামিল মনে করেন, তা আদৌ সঠিক নয়। ইফতার ত্বরান্বিত করা কেবল রসুল (সা.)-এর পছন্দ নয়, আল্লাহর কাছেও তা অধিকতর প্রিয়। হাদিসে কুদসিরূপে উল্লেখিত হয়েছে, আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আমার কাছে ওই ব্যক্তি সর্বাধিক প্রিয় যে শিগগির ইফতার করে। হজরত আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে, রসুলে করিম (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে রমজান মাসে পাঁচটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য দান করা হয়, যা আগের কোনো উম্মতকে দেওয়া হয়নি। সে পাঁচটি বৈশিষ্ট্য হলো- (১) রোজাদারের মুখনিঃসৃত গন্ধ আল্লাহর কাছে মিশকের সুগন্ধি হতেও উত্তম; (২) যতক্ষণ না ইফতার করে ফেরেশতারা তাদের জন্য ক্ষমা চাইতে থাকেন; (৩) আল্লাহতায়ালা প্রত্যেক দিন তাঁর জান্নাতকে সুসজ্জিত করে রাখেন; অতঃপর জান্নাতকে (সম্বোধন করে) বলতে থাকেন: আমার নেক বান্দাদের বৈষয়িক শ্রম, দায়িত্ব ও কষ্ট নির্যাতন শিগগিরই দূর করা হবে। (৪) তারা আমার কাছে শুভ পরিণতি পাবে। (৫) এ মাসে প্রধান দুষ্কৃতকারী শয়তানকে রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হবে। ইফতারের সময় আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু র্অথাৎ হে আল্লাহ! আপনার জন্য আমি রোজা রেখেছি, আপনার রিজিকের দ্বারা ইফতার করছি এই দোয়া পড়া সুন্নাত। হজরত সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে, সে জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভ করবে। ওই রোজাদারের সওয়াবের সমপরিমাণ সওয়াব সে লাভ করবে। তবে ওই রোজাদারের সওয়াবে কোনো কম করা হবে না।

সিয়ামসাধনার ফলে রোজাদারের জীবনযাপন প্রণালি শৃঙ্খলামণ্ডিত হয়ে ওঠে। যথামুহূর্তে ইফতার করা এবং শেষ রাতে সাহরি খাওয়া সেই শৃঙ্খলা বিধান ও নিয়মতান্ত্রিকতারই অংশ। ইফতার করার আগে ইফতারসামগ্রী সামনে নিয়ে সময়ের অপেক্ষা করার মধ্যে ধৈর্যশীলতা ও নিয়মনিষ্ঠার পরিচয় নিহিত। সাহরি ও ইফতার উভয়ই বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে স্বাস্থ্যসম্মত ও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

লেখক : সাবেক সচিব, সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির ন্যাশনাল কাউন্সিল সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি : নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি : নজরুল ইসলাম খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়েতে জমকালো আয়োজনে স্বাধীনতা কাপ ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
কুয়েতে জমকালো আয়োজনে স্বাধীনতা কাপ ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

২০ মিনিট আগে | পরবাস

অবৈধ ভাসমান দোকান উচ্ছেদে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১০
অবৈধ ভাসমান দোকান উচ্ছেদে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১০

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে গ্রাহকদের টাকা নিয়ে ভুয়া এনজিও উধাও
সিরাজগঞ্জে গ্রাহকদের টাকা নিয়ে ভুয়া এনজিও উধাও

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তি বিকাশে হুয়াওয়ের কর্মশালা
বাংলাদেশে এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তি বিকাশে হুয়াওয়ের কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লুটেরাদের জব্দ টাকা ব্যবস্থাপনায় আলাদা তহবিল হচ্ছে : গভর্নর
লুটেরাদের জব্দ টাকা ব্যবস্থাপনায় আলাদা তহবিল হচ্ছে : গভর্নর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড
হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপুরে অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
দুর্গাপুরে অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুভসংঘের আয়োজনে সাইবার অপরাধ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
শুভসংঘের আয়োজনে সাইবার অপরাধ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট
লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন
পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন
আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান
গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক
করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা