শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

টেলিভিশন নাটকে একসময় বৈচিত্র্য, নতুন মুখের উত্থান, চরিত্রের সঙ্গে শিল্পী নির্বাচন- সবই ছিল শিল্পের অংশ। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন টেলিভিশনে এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যাকে অনেকেই বলছেন ‘শিল্পী সিন্ডিকেট’। এ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বা নাট্যপরিচালক-প্রযোজকরা বারবার একই মুখ, ভিউওয়ালা বা ভাইরাল অভিনয়শিল্পী বা নির্দিষ্ট একটি শিল্পী গোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করছেন। ফলে নতুন বা কম পরিচিত অভিনয়শিল্পীরা ন্যায্য সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ প্রবণতা শুধু প্রতিভার অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিচ্ছে না, বরং নাটকের মান এবং দর্শকপ্রিয়তার ওপরও প্রভাব ফেলছে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, একই শিল্পী একই ধরনের চরিত্রে একাধিক নাটকে অভিনয় করলে দর্শকদের কাছেও বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। আবার বিপরীত চিত্রও দেখা যায়। কিছু কিছু টিভি চ্যানেল বা নির্মাতারা চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুনদের সঙ্গে কাজ করছেন। উৎসাহ দিচ্ছেন ভালো কিছু করার, তবে সেটা খুবই নগণ্য।

 

সিন্ডিকেট কীভাবে কাজ করে?

নির্দিষ্ট কিছু জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক এবং প্রযোজকের মাঝে একটি অনানুষ্ঠানিক সমঝোতা তৈরি হয়েছে। একটি নাটকের জন্য কাস্টিংয়ের সময় এ নির্ধারিত গোষ্ঠীর বাইরের কাউকে সুযোগ দেওয়ার প্রবণতা কম। নতুন কোনো শিল্পী প্রস্তাব করলেই বলা হয়- ‘দর্শক চেনে না’, ‘রেটিং আসবে না’, ভিউয়ারস-ফলোয়ারস নেই বা ‘ওকে নিলে সময়মতো শুটিং করা যাবে না’। কিন্তু প্রশ্ন হলো-এ ‘রেটিংমুখী’ যুক্তি কি শিল্পের বিকাশে সহায়ক? নাট্যজগতে এখন এমন অনেক শিখে আসা, প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী রয়েছেন, যাদের দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও টেলিভিশনে তেমনভাবে সুযোগ মিলছে না। তারা বাধ্য হচ্ছেন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা মঞ্চনাটকে সীমাবদ্ধ থাকতে।

 

প্রযোজক-পরিচালকদের ভাষ্য

এ বিষয়ে নির্মাতা-প্রযোজক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ বলেন, ‘শিল্পী সিন্ডিকেট বলতে কিছুই নেই। পৃথিবীতে এটা মানুষের বানানো। আমি মনে করি, যোগ্যতা বা ট্যালেন্ট থাকলে কাউকে ঠেকানো যাবে না। মার্কেটিং, অ্যাক্টিং যোগ্যতা থাকলে সে একসময় দর্শকদের কাছে পৌঁছবেই। আমি কিন্তু নতুনদের অনেক সুযোগ দিয়েছি। তারা এখন অনেক কাজ করছে। তবে হ্যাঁ, কিছু ডিরেক্টর কিছু শিল্পীর ওপর নির্ভর করে, কমফোর্ট জোন মনে করে। তবে ডিরেক্টর তখনই খুশি যখন সে মনিটরে দেখে তার শিল্পীর ভালো অভিনয়।’ আরেক নির্মাতা-প্রযোজক দিপু হাজরা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এইটা অবশ্য নির্ভর করে টেলিভিশনে শিল্পীদের চাহিদার ওপর, ব্র্যান্ডিং ডিমান্ডের ওপর। যেহেতু এখন টিভি ছাড়াও তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে, তাই দুই মাধ্যমেই ভাবতে হয়। সবকিছু বিপণন বা ব্র্যান্ডিংয়ের আলোকে সাজাতে হয়। যেসব শিল্পীর হালনাগাদ ডিমান্ড থাকে, ট্রেন্ডিংয়ে থাকে বা ভিউ বেশি যাদের তাদের চাহিদা বেশি তো থাকবেই। সবকিছুর মূল কিন্তু ভিউজ। ভিউজ হলেই তো বাণিজ্য। তবে আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি যেমন চঞ্চল চৌধুরী, বৃন্দাবন দাস, শাহনাজ খুশি, আ খ ম হাসান, শামীম জামান-তাদের সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ও ভালোবাসার ব্যাপার রয়েছে। তার সঙ্গে রয়েছে গল্প, চরিত্র আর কমফোর্ট জোন।’ নির্মাতা হাসান রেজাউল বলেন, ‘আমি অবশ্য সবাইকে নিয়েই কাজ করছি। তবে নির্ভরযোগ্য এবং পরিচিত শিল্পীদের নিয়ে কাজ করা সহজ। তাদের কাজের মান জানা আছে, শুটিংয়ে সময় মেনে আসেন, রিহার্সেলের প্রয়োজন কম, দর্শক চেনেন। এটি এক ধরনের ‘কম ঝুঁঁকির’ পন্থা।’

 

বিভিন্ন চ্যানেল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য

এ বিষয়ে ইবনে হাসান খান (ডিরেক্টর, সেলস অব মার্কেটিং, চ্যানেল আই) বলেন, ‘আমাদের টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেট কখনোই ছিল না। আমি এ বিষয়টা একজন চ্যানেল ব্যবসায়ী হিসেবে কখনোই বিশ্বাস করি না। একজন ব্যবসায়ী হলে কীভাবে ব্যবসাটাকে নিরাপদ করা যাবে, সেটা কিন্তু ভাবতে হয়। আপনি বাজার করতে গেলে তো ভালো পণ্যটাই কিনবেন, তাই না? আমি মনে করি, আজকে যারা নতুন তারাই ভালো কাজ দিয়ে একসময় জনপ্রিয় হয়। আর যেসব নায়ক-নায়িকা বা শিল্পী যে সময়ে জনপ্রিয় থাকে তাকে নিয়েই সবাই কাজ করে। যেমন আমরা এবার ঈদে মোশাররফ করিমকে নিয়ে তিনটি নাটক করেছি ভালো ব্যবসা করার জন্যই। যেহেতু টিভি চ্যানেল একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, তাই বাণিজ্যের দিক তো খেয়ালই করতে হবে।’ এ বিষয়ে তাশিক আহমেদ (উপদেষ্টা, সম্প্রচার বিভাগ, এটিএন বাংলা) বলেন, ‘আমাদের কোনো রিজার্ভেশন বা সিন্ডিকেশন নেই যে অমুক শিল্পীকে নিয়ে নাটকে কাজ করতে হবে। আমরা যারা মেধাবী, প্রতিশ্রুতিশীল-সম্ভাবনাময় তাদেরই সুযোগ দিই। তবে হ্যাঁ, নাটকে এ সময়ের ট্রেন্ডিংয়ে ৬-৭ জন ছেলেমেয়ে রয়েছে যাদের পারফরম্যান্স ভালো, পপুলারিটি রয়েছে। তাদের নিয়ে কাজ তো সবাই করতে চায়। কারণ, টিভি চ্যানেলের বিপণন চায় ব্র্যান্ডিং ভ্যালু, ট্রেন্ডি কনটেন্ট। নাটকের মান, শিল্পীর ওপর  নির্ভর করেই তারা চ্যালেঞ্জ নেয়। গল্পের গভীরতার সঙ্গে ভালো ম্যাটেরিয়াল, শিল্পী আর মার্কেট ভ্যালু বিবেচনা করেই কাজ করতে হয়। এরপর থাকে নির্মাতার সঙ্গে শিল্পীর কমফোর্ট জোন। ভালো আর্টিস্ট নিয়ে ৮ লাখ ইনভেস্ট করে যদি ৬ লাখ টাকা লাভ হয় তাহলে কেন নয়! ইউটিউব থেকে ইনকামেরও চেষ্টা থাকে। তবে নতুন আর্টিস্টে রিস্ক বেশি থাকে, যেটি পপুলার আর্টিস্টের ক্ষেত্রে কম।’ এ টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেটের বিষয়টিও বিশ্বাস করেন না বাংলাভিশনের হেড অব প্রোগ্রাম তারেক আখন্দ। তিনি বলেন, ‘সবার বিষয় জানি না; আমাদেরটা বলতে পারব যে, সিন্ডিকেশন নেই। তবে বাজার ভেবে আমাদের কাজ করতে হয়। মানের দিক বিবেচনা করে ভালো ডিরেক্টর, গল্প, কাস্টিং চিন্তা করতে হয়। রোমান্টিক গল্পের কাস্টিং একরকম, কমেডি বা অন্য ধরনের আরেক রকম কাস্টিং। সেক্ষেত্রে নির্মাতাদের সাজেশনও নেই। তবে আমাদের মূল টার্গেট থাকে বেশি দর্শকদের দেখানো। এ সময়ে যারা জনপ্রিয় তাদের নিয়েই তো কাজ করতে হয় বিপণনের স্বার্থে। তবে আমরা কিন্তু ১০% নতুনদের নিয়ে কাজ করি। তবে বিপণন করতে সমন্বয় লাগে যেন দর্শক  পছন্দ করেন। এবার চ্যালেঞ্জ নিয়ে দুটি নাটকে নতুন নায়ক-নায়িকাকে কাস্ট করেছি। এটি রিস্ক, কিন্তু যদি ক্লিক করে তাহলে তারা আরও কাজ করবেন। আপনি দেখেন, সত্যজিৎ রায়ের আমল থেকেই ভালো গল্পের সঙ্গে ভালো কাস্টিং প্রচলন রয়েছে। সেটা উত্তম-সুচিত্রার কথাই যদি বলি। এরাও তো একসময় নতুন ছিল। তবে মানের প্রশ্নে আপস ঠিক নয়।’ এদিকে এ প্রসঙ্গে এনটিভির অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ বিভাগের ব্যবস্থাপক পাভেল ইসলাম বলেন, ‘এরকম কোনো বিষয় আমাদের চ্যানেলে নেই। আমারও জানা নেই। ঈদের বিশেষ নাটক-টেলিফিল্ম ছাড়া রেগুলার নাটকে সব ধরনের শিল্পীই কাজ করে থাকেন। ডিমান্ড বা খাওয়ানোর জায়গা থেকে কাজ হয় না। মান ঠিক রেখে ভালো কাজ। তবে যারা ভালো আর্টিস্ট বা যাদের ভিউ-পপুলারিটি আছে তারা তো থাকবেই। পপুলার বা ভিউওয়ালা আর্টিস্ট কিন্তু খুব বেশি নেই, তাও ১৪-১৫ জন। সেগুলো মধ্য থেকেই ব্র্যান্ড ভ্যালু রয়েছে যাদের তাদেরকে নিয়ে নাটক বানানোর ডিমান্ড থাকে। আমাদের করার কিছুই থাকে না। বিপণনদাতাদের চাহিদাকে প্রাধান্য দিতে হয়। আমরা সামনের ঈদে এ সময়ের জনপ্রিয় নিলয়, হিমি, খায়রুল বাসার, ইয়াশ রোহান, আরশ খান, সুনেরাহ, তটিনী, কেয়া পায়েল, সামিরা মাহি, জোভান, নাজনীন নেহা, অপূর্ব, তৌসিফ, নওবা তাহিয়া, পার্থ শেখ, মোশাররফ করিমসহ অনেককে নিয়ে নাটক বানিয়েছি।’

এদিকে নাটক সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করেন এ টেলিভিশন শিল্পী সিন্ডিকেট শিল্পী নির্বাচনকে স্বচ্ছ ও নীতিগতভাবে পরিচালনা করা জরুরি। এক্ষেত্রে টিভি কর্তৃপক্ষ, বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নাট্যপাড়ার গঠনমূলক আলোচনা, অ্যাক্টরস ইকুইটিসহ প্রযোজক সংঘের সক্রিয়তা এবং মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর দায়িত্বশীলতা এ সমস্যা নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে। তরুণ পরিচালকদের উৎসাহিত করতে হবে যেন তারা ভিন্ন মুখ ও নতুন প্রতিভা নিয়ে কাজ করেন। কারণ, শিল্পের ক্ষেত্রে বন্ধ দরজা কোনো দিনই ভালো ফল বয়ে আনে না। টেলিভিশন নাটক যদি সৃষ্টিশীলতার জায়গা ধরে রাখতে চায়, তবে সিন্ডিকেট সংস্কৃতি ভাঙতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালকের রোষানলে পড়েছিলেন মাধুরী
পরিচালকের রোষানলে পড়েছিলেন মাধুরী
কান কথা
কান কথা
উন্নয়নকর্মী মিথিলা
উন্নয়নকর্মী মিথিলা
‘নসীব’ সিনেমাটি আমার ভাগ্য বদলে দেয় : উজ্জল
‘নসীব’ সিনেমাটি আমার ভাগ্য বদলে দেয় : উজ্জল
একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’
কান কথা
কান কথা
ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
সর্বশেষ খবর
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম