শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

টেলিভিশন নাটকে একসময় বৈচিত্র্য, নতুন মুখের উত্থান, চরিত্রের সঙ্গে শিল্পী নির্বাচন- সবই ছিল শিল্পের অংশ। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন টেলিভিশনে এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যাকে অনেকেই বলছেন ‘শিল্পী সিন্ডিকেট’। এ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বা নাট্যপরিচালক-প্রযোজকরা বারবার একই মুখ, ভিউওয়ালা বা ভাইরাল অভিনয়শিল্পী বা নির্দিষ্ট একটি শিল্পী গোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করছেন। ফলে নতুন বা কম পরিচিত অভিনয়শিল্পীরা ন্যায্য সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ প্রবণতা শুধু প্রতিভার অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিচ্ছে না, বরং নাটকের মান এবং দর্শকপ্রিয়তার ওপরও প্রভাব ফেলছে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, একই শিল্পী একই ধরনের চরিত্রে একাধিক নাটকে অভিনয় করলে দর্শকদের কাছেও বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। আবার বিপরীত চিত্রও দেখা যায়। কিছু কিছু টিভি চ্যানেল বা নির্মাতারা চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুনদের সঙ্গে কাজ করছেন। উৎসাহ দিচ্ছেন ভালো কিছু করার, তবে সেটা খুবই নগণ্য।

 

সিন্ডিকেট কীভাবে কাজ করে?

নির্দিষ্ট কিছু জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক এবং প্রযোজকের মাঝে একটি অনানুষ্ঠানিক সমঝোতা তৈরি হয়েছে। একটি নাটকের জন্য কাস্টিংয়ের সময় এ নির্ধারিত গোষ্ঠীর বাইরের কাউকে সুযোগ দেওয়ার প্রবণতা কম। নতুন কোনো শিল্পী প্রস্তাব করলেই বলা হয়- ‘দর্শক চেনে না’, ‘রেটিং আসবে না’, ভিউয়ারস-ফলোয়ারস নেই বা ‘ওকে নিলে সময়মতো শুটিং করা যাবে না’। কিন্তু প্রশ্ন হলো-এ ‘রেটিংমুখী’ যুক্তি কি শিল্পের বিকাশে সহায়ক? নাট্যজগতে এখন এমন অনেক শিখে আসা, প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী রয়েছেন, যাদের দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও টেলিভিশনে তেমনভাবে সুযোগ মিলছে না। তারা বাধ্য হচ্ছেন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা মঞ্চনাটকে সীমাবদ্ধ থাকতে।

 

প্রযোজক-পরিচালকদের ভাষ্য

এ বিষয়ে নির্মাতা-প্রযোজক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ বলেন, ‘শিল্পী সিন্ডিকেট বলতে কিছুই নেই। পৃথিবীতে এটা মানুষের বানানো। আমি মনে করি, যোগ্যতা বা ট্যালেন্ট থাকলে কাউকে ঠেকানো যাবে না। মার্কেটিং, অ্যাক্টিং যোগ্যতা থাকলে সে একসময় দর্শকদের কাছে পৌঁছবেই। আমি কিন্তু নতুনদের অনেক সুযোগ দিয়েছি। তারা এখন অনেক কাজ করছে। তবে হ্যাঁ, কিছু ডিরেক্টর কিছু শিল্পীর ওপর নির্ভর করে, কমফোর্ট জোন মনে করে। তবে ডিরেক্টর তখনই খুশি যখন সে মনিটরে দেখে তার শিল্পীর ভালো অভিনয়।’ আরেক নির্মাতা-প্রযোজক দিপু হাজরা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এইটা অবশ্য নির্ভর করে টেলিভিশনে শিল্পীদের চাহিদার ওপর, ব্র্যান্ডিং ডিমান্ডের ওপর। যেহেতু এখন টিভি ছাড়াও তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে, তাই দুই মাধ্যমেই ভাবতে হয়। সবকিছু বিপণন বা ব্র্যান্ডিংয়ের আলোকে সাজাতে হয়। যেসব শিল্পীর হালনাগাদ ডিমান্ড থাকে, ট্রেন্ডিংয়ে থাকে বা ভিউ বেশি যাদের তাদের চাহিদা বেশি তো থাকবেই। সবকিছুর মূল কিন্তু ভিউজ। ভিউজ হলেই তো বাণিজ্য। তবে আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি যেমন চঞ্চল চৌধুরী, বৃন্দাবন দাস, শাহনাজ খুশি, আ খ ম হাসান, শামীম জামান-তাদের সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ও ভালোবাসার ব্যাপার রয়েছে। তার সঙ্গে রয়েছে গল্প, চরিত্র আর কমফোর্ট জোন।’ নির্মাতা হাসান রেজাউল বলেন, ‘আমি অবশ্য সবাইকে নিয়েই কাজ করছি। তবে নির্ভরযোগ্য এবং পরিচিত শিল্পীদের নিয়ে কাজ করা সহজ। তাদের কাজের মান জানা আছে, শুটিংয়ে সময় মেনে আসেন, রিহার্সেলের প্রয়োজন কম, দর্শক চেনেন। এটি এক ধরনের ‘কম ঝুঁঁকির’ পন্থা।’

 

বিভিন্ন চ্যানেল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য

এ বিষয়ে ইবনে হাসান খান (ডিরেক্টর, সেলস অব মার্কেটিং, চ্যানেল আই) বলেন, ‘আমাদের টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেট কখনোই ছিল না। আমি এ বিষয়টা একজন চ্যানেল ব্যবসায়ী হিসেবে কখনোই বিশ্বাস করি না। একজন ব্যবসায়ী হলে কীভাবে ব্যবসাটাকে নিরাপদ করা যাবে, সেটা কিন্তু ভাবতে হয়। আপনি বাজার করতে গেলে তো ভালো পণ্যটাই কিনবেন, তাই না? আমি মনে করি, আজকে যারা নতুন তারাই ভালো কাজ দিয়ে একসময় জনপ্রিয় হয়। আর যেসব নায়ক-নায়িকা বা শিল্পী যে সময়ে জনপ্রিয় থাকে তাকে নিয়েই সবাই কাজ করে। যেমন আমরা এবার ঈদে মোশাররফ করিমকে নিয়ে তিনটি নাটক করেছি ভালো ব্যবসা করার জন্যই। যেহেতু টিভি চ্যানেল একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, তাই বাণিজ্যের দিক তো খেয়ালই করতে হবে।’ এ বিষয়ে তাশিক আহমেদ (উপদেষ্টা, সম্প্রচার বিভাগ, এটিএন বাংলা) বলেন, ‘আমাদের কোনো রিজার্ভেশন বা সিন্ডিকেশন নেই যে অমুক শিল্পীকে নিয়ে নাটকে কাজ করতে হবে। আমরা যারা মেধাবী, প্রতিশ্রুতিশীল-সম্ভাবনাময় তাদেরই সুযোগ দিই। তবে হ্যাঁ, নাটকে এ সময়ের ট্রেন্ডিংয়ে ৬-৭ জন ছেলেমেয়ে রয়েছে যাদের পারফরম্যান্স ভালো, পপুলারিটি রয়েছে। তাদের নিয়ে কাজ তো সবাই করতে চায়। কারণ, টিভি চ্যানেলের বিপণন চায় ব্র্যান্ডিং ভ্যালু, ট্রেন্ডি কনটেন্ট। নাটকের মান, শিল্পীর ওপর  নির্ভর করেই তারা চ্যালেঞ্জ নেয়। গল্পের গভীরতার সঙ্গে ভালো ম্যাটেরিয়াল, শিল্পী আর মার্কেট ভ্যালু বিবেচনা করেই কাজ করতে হয়। এরপর থাকে নির্মাতার সঙ্গে শিল্পীর কমফোর্ট জোন। ভালো আর্টিস্ট নিয়ে ৮ লাখ ইনভেস্ট করে যদি ৬ লাখ টাকা লাভ হয় তাহলে কেন নয়! ইউটিউব থেকে ইনকামেরও চেষ্টা থাকে। তবে নতুন আর্টিস্টে রিস্ক বেশি থাকে, যেটি পপুলার আর্টিস্টের ক্ষেত্রে কম।’ এ টেলিভিশনে শিল্পী সিন্ডিকেটের বিষয়টিও বিশ্বাস করেন না বাংলাভিশনের হেড অব প্রোগ্রাম তারেক আখন্দ। তিনি বলেন, ‘সবার বিষয় জানি না; আমাদেরটা বলতে পারব যে, সিন্ডিকেশন নেই। তবে বাজার ভেবে আমাদের কাজ করতে হয়। মানের দিক বিবেচনা করে ভালো ডিরেক্টর, গল্প, কাস্টিং চিন্তা করতে হয়। রোমান্টিক গল্পের কাস্টিং একরকম, কমেডি বা অন্য ধরনের আরেক রকম কাস্টিং। সেক্ষেত্রে নির্মাতাদের সাজেশনও নেই। তবে আমাদের মূল টার্গেট থাকে বেশি দর্শকদের দেখানো। এ সময়ে যারা জনপ্রিয় তাদের নিয়েই তো কাজ করতে হয় বিপণনের স্বার্থে। তবে আমরা কিন্তু ১০% নতুনদের নিয়ে কাজ করি। তবে বিপণন করতে সমন্বয় লাগে যেন দর্শক  পছন্দ করেন। এবার চ্যালেঞ্জ নিয়ে দুটি নাটকে নতুন নায়ক-নায়িকাকে কাস্ট করেছি। এটি রিস্ক, কিন্তু যদি ক্লিক করে তাহলে তারা আরও কাজ করবেন। আপনি দেখেন, সত্যজিৎ রায়ের আমল থেকেই ভালো গল্পের সঙ্গে ভালো কাস্টিং প্রচলন রয়েছে। সেটা উত্তম-সুচিত্রার কথাই যদি বলি। এরাও তো একসময় নতুন ছিল। তবে মানের প্রশ্নে আপস ঠিক নয়।’ এদিকে এ প্রসঙ্গে এনটিভির অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ বিভাগের ব্যবস্থাপক পাভেল ইসলাম বলেন, ‘এরকম কোনো বিষয় আমাদের চ্যানেলে নেই। আমারও জানা নেই। ঈদের বিশেষ নাটক-টেলিফিল্ম ছাড়া রেগুলার নাটকে সব ধরনের শিল্পীই কাজ করে থাকেন। ডিমান্ড বা খাওয়ানোর জায়গা থেকে কাজ হয় না। মান ঠিক রেখে ভালো কাজ। তবে যারা ভালো আর্টিস্ট বা যাদের ভিউ-পপুলারিটি আছে তারা তো থাকবেই। পপুলার বা ভিউওয়ালা আর্টিস্ট কিন্তু খুব বেশি নেই, তাও ১৪-১৫ জন। সেগুলো মধ্য থেকেই ব্র্যান্ড ভ্যালু রয়েছে যাদের তাদেরকে নিয়ে নাটক বানানোর ডিমান্ড থাকে। আমাদের করার কিছুই থাকে না। বিপণনদাতাদের চাহিদাকে প্রাধান্য দিতে হয়। আমরা সামনের ঈদে এ সময়ের জনপ্রিয় নিলয়, হিমি, খায়রুল বাসার, ইয়াশ রোহান, আরশ খান, সুনেরাহ, তটিনী, কেয়া পায়েল, সামিরা মাহি, জোভান, নাজনীন নেহা, অপূর্ব, তৌসিফ, নওবা তাহিয়া, পার্থ শেখ, মোশাররফ করিমসহ অনেককে নিয়ে নাটক বানিয়েছি।’

এদিকে নাটক সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করেন এ টেলিভিশন শিল্পী সিন্ডিকেট শিল্পী নির্বাচনকে স্বচ্ছ ও নীতিগতভাবে পরিচালনা করা জরুরি। এক্ষেত্রে টিভি কর্তৃপক্ষ, বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নাট্যপাড়ার গঠনমূলক আলোচনা, অ্যাক্টরস ইকুইটিসহ প্রযোজক সংঘের সক্রিয়তা এবং মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর দায়িত্বশীলতা এ সমস্যা নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে। তরুণ পরিচালকদের উৎসাহিত করতে হবে যেন তারা ভিন্ন মুখ ও নতুন প্রতিভা নিয়ে কাজ করেন। কারণ, শিল্পের ক্ষেত্রে বন্ধ দরজা কোনো দিনই ভালো ফল বয়ে আনে না। টেলিভিশন নাটক যদি সৃষ্টিশীলতার জায়গা ধরে রাখতে চায়, তবে সিন্ডিকেট সংস্কৃতি ভাঙতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
হাওয়া হননি তুষি
হাওয়া হননি তুষি
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সর্বশেষ খবর
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ