শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গ

বিগত দিনগুলোতে সংবাদপত্রের শিরোনাম আর টেলিভিশন ও মোবাইল ফোনে পাওয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পর্দা রঙিন করে তুলেছিল গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল রঙের ফায়ার প্রুফ জ্যাকেট পরা এক পুলিশ সদস্যের ভিডিও চিত্র। বাংলাদেশের উন্নতি বা প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে এগিয়ে চলার ঠিক বিপরীত ও মলিন চিত্র দেখা যায়, রাজধানীর পরিবহন ক্ষেত্রে। সম্ভবত ঢাকাই বিশ্বের বুকে একটি বিরল রাজধানী, যেখানে ট্রাফিক সিগন্যালবাতির বদলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশের লাঠি বা হাতের ইশারায় রাস্তায় গাড়ির বহর থামে বা চলে। আর ২০-৩০ বছর পুরোনো যাত্রীবাহী বাস কিংবা আরও পুরোনো আমলের ইট, বালু ও ময়লা পরিবহনের ট্রাকসমৃদ্ধ একমাত্র রাজধানীও সম্ভবত ঢাকা। উঠে যাওয়া রং, ক্ষতিগ্রস্ত গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গদরজাজানালা, লাইট এবং ভিতরে নোংরা ও ঘন করে বসানো আসন জাতি হিসেবে আমাদের দৈন্যের বহিঃপ্রকাশ। বিশ্বের বড় অর্থনীতির দেশ হওয়ার স্বপ্ন কিংবা উন্নত বিশ্বের কাতারে যোগদানের হাতছানিকে অলীক স্বপ্ন প্রমাণ করে আমাদের এক একটি রংচটা বাস।

ঢাকায় ঠিক কয়টি রুটে কতসংখ্যক বাস কী নামে চলে আর এসব বাসের মালিকানা কার নামে- এমন তথ্য খুঁজে পাওয়া কঠিন। আরও কঠিন এই বাস যাঁরা চালান, তাঁদের লাইসেন্স আছে কি না, কিংবা বাসগুলোর ফিটনেস ও রোড ট্যাক্স দেওয়া আছে কি না, এ-সংক্রান্ত তথ্য উদ্ধার করা। একই রুটে কোনো কোনো বাস কোনো ডিপো বা টার্মিনালের তোয়াক্কা না করে মাঝপথ থেকে চলাচল শুরু করে। বাসের গায়ে কোনো কোম্পানির নাম লেখা থাকা বা না থাকার মধ্যেও কোনো পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ বাসগুলো একটি রিকশা বা সিএনজির মতো দৈনিক জমার ভিত্তিতে চলে। ফলে বাসমালিকের নির্দিষ্ট জমার টাকা সংগ্রহ ও নিজেদের আয়-উপার্জনের জন্য বাসচালক ও তাঁদের সহকারীরা ইচ্ছেমতো রাজধানীতে বাস চালান। কোনো সময় না মানা, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা, বাস বাঁকা করে মাঝ রাস্তা ব্লক করে একই কোম্পানির বা একই রুটের অন্যান্য বাসকে সামনে গিয়ে কোনো যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া রাজধানীর নিত্যদিনের চিত্র। এতে তীব্র যানজট, কর্মঘণ্টা নষ্ট, শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাঘাত, ব্যবসায়িক ক্ষয়ক্ষতি, অযথা জ্বালানি ব্যয়, এমনকি পারিবারিক ও সামাজিক ভুলবোঝাবুঝির মতো নানাবিধ সমস্যায় নাকাল রাজধানীর সাধারণ মানুষ। যানজটে আটকা পড়া অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন শুনেও রাস্তায় বাঁকা করে রাখা বাসগুলো নড়ে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যু কিংবা সন্তান প্রসবের ঘটনাও ঘটে যানজটে আটকা পড়া অ্যাম্বুলেন্সের ভিতর। এমন ঘটনায় মনে হয় ঢাকা মানুষ নয়, রোবটের রাজধানী, যাদের চিন্তাচেতনা, আবেগ-অনুভূতি সবই যেন যান্ত্রিক।

ঢাকাবাসীর কাছে আশীর্বাদ হয়ে এসেছিলেন মেয়র আনিসুল হক। নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তিনি পরিবহন জগতের মাফিয়াদের মুখোমুখি হন। অবৈধ ট্রাকস্ট্যান্ড ও ফুটপাতের অবৈধ দখল থেকে রাজধানীবাসীকে মুক্তি দিতে অনেকটাই সফল হয়েছিলেন। তবে তাঁর অনুপস্থিতিতে আবারও অবৈধ দখল কায়েম হয় এই রাজধানীতে, কিন্তু কোনো প্রতিকার করার সাহস কেউ দেখায়নি। দুর্নীতিই এই সাহস হারানোর নেপথ্যের কারণ বলে অনেকের ধারণা।

মেয়র আনিসুল হক যুক্ত হয়েছিলেন, ‘ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কর্ডিনেশন অথরিটি’ (ডিটিসিএ) নামক একটি সরকার গঠিত কমিটির সঙ্গে। তাঁর নেতৃত্বে এই কমিটি নির্দিষ্ট কিছু রুটে একই কোম্পানির অধীনে বাসগুলোকে পরিচালনার পথে অনেক দূর এগিয়ে যান। তাঁর সঙ্গে করা মালিক ও শ্রমিকদের ওয়াদা ঠিক থাকলে বাসগুলো সময় ধরে ডিপো থেকে ছেড়ে যেত, যাত্রীরা নির্দিষ্ট স্থানে টিকিট কেটে লাইন ধরে বাসে ওঠানামা করতেন এবং টিকিট বিক্রির সব টাকা কোম্পানির ফান্ডে জমা হয়ে মালিক, চালক ও সহকারীদের অ্যাকাউন্টে চলে যেত। কোম্পানির মাধ্যমে গাড়িগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার এবং সব ধরনের যান্ত্রিক পরিদর্শন শেষে লাইসেন্সধারী প্রকৃত চালকদের দিয়ে চালানোর কথা ছিল। এতে বাসগুলোকে আর যাত্রী ধরার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নামতে হতো না। ফলে শৃঙ্খলা ফিরে আসত রাজধানীর পরিবহনজগতে। রুটভিত্তিক এমন বাস চলাচল বিশ্বের বহু দেশের পরিবহনব্যবস্থায় একটি সফল উদাহরণ। ডিপিসিএর সদস্যরা বহু দেশের উদাহরণ প্রত্যক্ষ ও পর্যালোচনা করে চার বছর সময় নিয়ে রুটভিত্তিক বাস চলাচলই ঢাকার পরিবহন ক্ষেত্রে মোক্ষম সমাধান বলে মত দেন। বহু সভা ও সেমিনারে এ নিয়ে মোটামুটি সবাই একমত হন। কিন্তু মেয়র আনিসের অকালমৃত্যুর পর মুখথুবড়ে পড়ে নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে রুটভিত্তিক বাস চলার যাবতীয় উদ্যোগ।

কারণ অনুসন্ধানে দেখা যায়, দুর্নীতিই রুটভিত্তিক এই বাস চলাচল ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। নিজ নামে বা আত্মীয়ের নামে থাকা এবং ঢাকায় চলাচলকারী বাসমালিকদের একটা বড় অংশ বিভিন্ন সরকারি বাহিনী ও সংস্থার সদস্য। তাঁরা কীভাবে বাস কিনলেন বা বাস কেনার মতো টাকা তিনি বা তাঁর নিকটাত্মীয় কীভাবে পেলেন, এমন প্রশ্নের উত্তর নেই। আয়কর সনদ নেই বাসমালিকদের আরেক অংশের, যা রুটভিত্তিতে চলা বাসের জন্য অপরিহার্য। আয়কর নথিতে উল্লেখ করার মতো আয়ের উৎস নেই অনেক বাসমালিকের। তাই মুখে যা-ই বলুক, বাস্তবে তারা রুটভিত্তিক বাস চলাচলের বিপক্ষে। তদুপরি যোগ হয়েছিল পরিবহনজগতের তথাকথিত মালিক ও শ্রমিকসংগঠনের নেতারূপী রাজনৈতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের কিছু বিপথগামী কর্মকর্তা-কর্মচারীর নির্বিচারে চাঁদা আদায়ের মতো এক অভিশাপ।

আবার পুরোনো বাসের মালিকরা ভালো করেই জানেন, রুটভিত্তিক বাস চলাচল শুরু হলে তাঁদের ফিটনেস ও যথাযথ ডকুমেন্টবিহীন প্রায় অচল বাস কোনো কোম্পানি গ্রহণ করবে না। ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন কোনো চালক রুটভিত্তিক কোম্পানির বাস চালানোর সুযোগ পাবেন না। সুতরাং তাঁরাও এই ব্যবস্থা চান না। এমন প্রতিকূলতার মাঝেও একধরনের চাপে পড়েই সব পক্ষ মিলে সিদ্ধান্ত নেয়, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখের মধ্যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রুটভিত্তিক বাসসেবা চালু হবে এবং মে মাসের মধ্যে অতি পুরোনো বাস ঢাকা থেকে সরিয়ে ফেলা হবে। এরই মধ্যে দেশের ক্ষমতার পট পরিবর্তন হলো। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাল প্যাডেলচালিত রিকশাশ্রমিক, ব্যাটারিচালিত অটোমালিক ও শ্রমিক এবং সিএনজিচালিত রিকশাচালকরা। এঁদের পরিচয় খুঁজতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ঘুরেফিরে তাঁরা একই মানুষ, যাঁরা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ও দুর্নীতির অর্থে বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মালিক হয়েছেন এবং চাঁদা আদায়ের মধ্য দিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়েছেন।

এরই মাঝে হঠাৎ ঢাকায় একটি রুটে গোলাপি রঙের বাস রুটভিত্তিক কোম্পানির আদলে দ্রুতগতিতে রাস্তায় নামানো হলো। পরে জানা গেল, অতি পুরোনো ও প্রায় অচল বাসের মালিকরা এই উদ্যোগের মূল হোতা, যাঁরা সরকারের গঠিত ডিটিসিএর ব্যবস্থাপনায় রুটভিত্তিক বাস চলাচলের সঙ্গে সংযুক্ত হতে আগ্রহী নন। উল্লেখ্য একই রুটে রুটভিত্তিক বাস এবং যত্রতত্র থামা অন্য কোম্পানির বাস পাশাপাশি চালিয়ে অতীতে প্রতিটি পাইলট প্রজেক্ট বা পরীক্ষামূলক চলাচল ব্যর্থ হয়েছে। অথচ সেই একই আদলে গোলাপি বাস নামানো হলো বিশেষ বিশেষ রুটে, যেখানে অন্যান্য বাস সেই আগের পদ্ধতিতেই চলছে। ফলে গোলাপি বাসগুলোও ঘুরেফিরে আগের মতোই রাস্তাঘাটে যাত্রী ওঠানামা করানো ও তাদের কাছ থেকে টিকিটের টাকা সংগ্রহ অব্যাহত রাখল। রুটভিত্তিক বাস চলাচল কোনো বাস্তব সমাধান নয়- এমনটা প্রমাণ করাই যেন তাদের লক্ষ্য।

যাত্রী কল্যাণ সমিতি বিভিন্ন গোলাপি বাস ও বাস কাউন্টার পরিদর্শন শেষে দাবি করেছে, বাইরের ‘লিপস্টিক’ অর্থাৎ গোলাপি রং ছাড়া আর কিছুই বদলায়নি এসব বাসে। আগের মতোই ভাঙাচোরা, নোংরা ও ঘন করে অবৈধভাবে বসানো সিট, বাসের সামনে ও পেছনে ইন্ডিকেটর লাইট, পার্কিং লাইট, ব্রেক লাইট, আয়না প্রভৃতির অভাব আর লাইসেন্সবিহীন চালক দেখা গেছে এসব বাসে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে রুটভিত্তিক বাস চলাচলের উদ্যোগ বন্ধ করতে এমন গোলাপি স্ট্রেস বলে ধারণা করছেন সচেতন মহল।

রাজধানীকে বাঁচাতে পরিবহন সেক্টরের উন্নতির কোনো বিকল্প নেই। অথচ যত্রতত্র আগুন লাগানোর মতো দাবিদাওয়া আদায়ের নামে সমস্যা তৈরি করে সরকারকে যেন অগ্নিনির্বাপণে ব্যস্ত রেখেছে আগে সুবিধাভোগী ও চক্রান্তকারীরা যৌথ কাজ করছে- এর মতো যৌথ ট্রান্সপোর্ট ফোর্স তৈরি করে পরিবহন সমস্যা থেকে উত্তরণ এখন সময়ের দাবি।

২০১৮ সালে ঢাকায় চলাচলকারী সিএনজি মিটারে না চললে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান করা হয়। ২০২৫ সালে এসে ঠিক এই সময়ে একই বিধান প্রজ্ঞাপন আকারে কেন বের করা হলো- তার উত্তর মেলেনি। অথচ মিলেছে আরেক দফা ভোগান্তি। সিএনজি শ্রমিক ও মালিকরা এ নিয়ে রাজধানীর রাস্তা অবরোধ করে দিলে অচল হয়ে পড়ে ঢাকা। সিএনজি গ্যাসের দাম বেড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। অথচ বহু আগে নির্ধারণ করা কিলোমিটার প্রতি বিল বাড়েনি বা যাত্রী ভাড়া সমন্বয় করা হয়নি। এমতাবস্থায় মিটারে না চললে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার প্রজ্ঞাপন জারি হলে হিতে বিপরীত হবে কিংবা এ নিয়ে বাদানুবাদ, বিতর্ক, এমনকি প্রতিবাদও অবধারিত ছিল। তবে এমনটা অনুমান করার ক্ষমতা এক শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর হয় লোপ পেয়েছিল, অথবা তারা ইচ্ছা করেই সরকারকে বিপাকে ফেলতে এবং জনজীবনে অস্বস্তি তৈরি করতে এমন পরিস্থিতির দিকে সব পক্ষকে ঠেলে দিয়েছিল, যা কখনো কারও কাম্য ছিল না। তাদের জারি করা প্রজ্ঞাপনকে কেন্দ্র করে সরকারের বিরুদ্ধে সিএনজিমালিক ও চালকদের একধরনের ক্যু আকারে অবরোধ হলো এবং প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার তথা ক্যু সফল হলো। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতেই বিগত আমলের সরকার সমর্থকরা এমনটা করেছেন কি না, তা তদন্তের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে।

গোলাপি বাস ও সবুজ রঙের সিএনজি নিয়ে এমন হতাশার মাঝেও আশার আলো জ্বেলেছেন নীল রঙের ফায়ার টু জ্যাকেট পরা এক পুলিশ সদস্য। সচিবালয়ের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে এই পুলিশ সদস্য তাঁর হাতে থাকা শক্ত লাঠি দিয়ে বারবার রাস্তায় ও রাস্তার পাশে থাকা বিদ্যুতের খুঁটিতে আঘাত করে শব্দ করে ও ভয় দেখান। একই সময়ে ফায়ার প্রুফ নীল জ্যাকেট পরা অন্য পুলিশ সদস্যরাও বাঁশিতে তীব্র আওয়াজ তুলে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং আন্দোলনকারীদের গায়ে আঘাত না করেই তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেন। এমন উদাহরণ জনগণকে আশার আলো দেখায়।

গোলাপি নিয়ে ভাঁওতাবাজি আর সবুজ নিয়ে ষড়যন্ত্রের সাগরে সাগরের নীল জলরাশিতে ধুয়েমুছে যাক আর নীল আকাশে উঠুক শান্তির সাদা পতাকা- এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট 

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

এই মাত্র | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৪৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

কলমবিরতি অব্যাহত  স্থবির এনবিআর
কলমবিরতি অব্যাহত স্থবির এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক

সম্পাদকীয়

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

সম্পাদকীয়