শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা

প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা

প্রযুক্তি চোখের পলকে আমাদের শিকার থেকে শিকারিতে পরিণত করেছে, গুহা থেকে নিয়ে এসেছে মহাকাশে। প্রতিদিন প্রযুক্তি বাড়ছে ও পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের ধারণার চেয়েও দ্রুত। কিছু ভবিষ্যৎ বক্তা প্রযুক্তিগত ইউটোপিয়া দেখেন, আবার কেউ কেউ বিপর্যয়ের পূর্বাভাস দেন।  সবাই একমত যে, পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে বদলে যাচ্ছে। তবে আজকের পৃথিবীতে ডিজিটাল সত্তা থেকে হাওয়াই কম্পিউটার, মন নিয়ন্ত্রণ থেকে মৃত্যুর অবসান পর্যন্ত, এমন কিছু উল্টোপাল্টা ধারণার দেখা মিলছে...

 

প্রযুক্তিগত ভবিষ্যৎ নিয়ে বিতর্কিত ধারণা আসলে কী?

প্রযুক্তির অগ্রগতি আমাদের জীবনকে যেমন সহজ করছে, তেমনি এর ভবিষ্যৎ নিয়ে জন্ম দিচ্ছে নানা জল্পনা-কল্পনা, অনুমান এবং কিছু ক্ষেত্রে অদ্ভুত ও উল্টোপাল্টা তত্ত্ব। এসব তত্ত্বের কোনোটির ভিত্তি গড়ে উঠেছে বৈজ্ঞানিক গবেষণায়, আবার কোনোটি নিছক কল্পনার ফল। এসব সাধারণত এমন কিছু ভবিষ্যদ্বাণী বা ধারণাকে বোঝায়, যা ভবিষ্যৎ প্রযুক্তির সম্ভাব্য অন্ধকার, উদ্বেগজনক বা বিতর্কিত দিকগুলোকে তুলে ধরে। শুধু তাই নয়, এগুলো মানবসভ্যতার প্রচলিত বিশ্বাসকেও চ্যালেঞ্জ করে। সাধারণ দৃষ্টিতে এগুলোকে নিছক কল্পকাহিনি কিংবা সাই-ফাই মুভির মতোই মনে হয়, তবে এর বাস্তবতাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ এই তত্ত্বগুলোর অনেকগুলোই শুধু কল্পবিজ্ঞানের বিষয় না হয়ে বাস্তবতার কাছাকাছিও চলে আসছে।  ফলে বিংশ শতাব্দীর এই পৃথিবীতে মানুষের নৈতিকতা, নিরাপত্তা এবং অস্তিত্বের ওপর সম্ভাব্য ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেক বিশ্লেষকদের ভাষ্য, এসব ‘উল্টোপাল্টা তত্ত্ব’ শুনতে ‘পাগলামি’ মনে হতেই পারে, কিন্তু আজকের বিশ্বে প্রযুক্তির বর্তমান গতি এসব প্রশ্নকে আর শুধুই কল্পনার গণ্ডিতে আবদ্ধ রাখছে না।

 

আজকের দুনিয়ায় এসব উল্টোপাল্টা তত্ত্বগুলোর ভিত্তি আছে কি?

সহজ কথায় বললে, আছে। এসব তত্ত্বের অনেকগুলোরই শক্ত ভিত্তি আছে, যা বর্তমানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি থেকেই জন্ম নিয়েছে। আগে যা কেবল কল্পবিজ্ঞান ছিল। যেমন- মানুষের জিন পরিবর্তন করা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মানুষের চেয়ে স্মার্ট হয়ে ওঠা বা মস্তিষ্কের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ, সেগুলো এখন গবেষণাগারে বা প্রাথমিক প্রয়োগে দেখা যাচ্ছে।  তাই বিশ্লেষকরা এসব তত্ত্বকে কেবল ‘উল্টোপাল্টা’ বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। বরং আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর চিন্তা এবং বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে।

 

কোন কোন ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি নিয়ে অদ্ভুত ও উল্টোপাল্টা তত্ত্ব রয়েছে?

বিভিন্ন ধরনের ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি নিয়ে উদ্বেগ ও বিচিত্র তত্ত্ব প্রচলিত আছে। এই উদীয়মান প্রযুক্তি মানব জাতির জন্য বিশাল প্রভাব ফেলতে পারে।  নিচের আলোচনায় এমন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি এবং সেগুলোকে ঘিরে ছড়িয়ে পড়া তত্ত্ব বা আশঙ্কাগুলোর বিস্তারিত তুলে ধরা হলো-

 

 

আমাদের সমসাময়িক প্রযুক্তিগত দক্ষতা অনেক ক্ষেত্রে আমাদের বিরুদ্ধেই কাজ করছে? কয়েক শতক আগেও যা নিছক জাদু মনে হতো, সেই স্তরের তথ্যের অবাধ প্রবেশাধিকার এখন আমাদের আছে। কিন্তু এর একটা মূল্য আছে- আমাদের সর্বদা সংযুক্ত তথ্যের জীবনধারা আমাদের মনোযোগ এবং প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতার ওপর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করে। এই যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), বাংলায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, বিংশ শতাব্দীর এই পৃথিবীতে প্রযুক্তির সবচেয়ে আলোচিত শব্দ এটি। আজকের বিশ্বের সর্বত্র তাকালে দেখা যাবে- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জয়জয়কার। যদিও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সিঙ্গুলারিটি নিয়ে বলা হচ্ছে- এক দিন এতটাই বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে যে, এটি মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে ছাড়িয়ে যাবে। এরপর এটি মানুষের নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে যাবে এবং নিজস্ব লক্ষ্য নির্ধারণ করবে, যা মানব জাতির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এটি মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে, অথবা মানুষকে তাদের নিজেদের তৈরি যন্ত্রের দাসে পরিণত করতে পারে। কিছু তত্ত্বমতে, এটি মানুষকে ‘অপটিমাইজ’ করার জন্য ধ্বংস করে দেবে। তবে বাস্তবতা হলো- বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো (যেমন জিপিটি-৪, জেমিনি) মানুষের অনেক কাজ দক্ষতার সঙ্গে করতে পারছে, এমনকি সৃজনশীল কাজও। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করছেন যে, ৮০-৯০% প্রচলিত কাজ এআই দ্বারা প্রভাবিত হবে বা সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটি সমাজে ব্যাপক বেকারত্ব এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য তৈরি করতে পারে। স্বয়ংক্রিয় রোবট এবং সিস্টেমগুলো মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই সিদ্ধান্ত নিতে শিখছে, যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো- এটি যদি এতটাই ক্ষমতাশালী হয় যে, এটি মানুষের নৈতিকতার ঊর্ধ্বে নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করে, তাহলে মানবজাতির ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে পড়তে পারে। তা ছাড়া প্রযুক্তি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং জিন এডিটিংয়ের সঙ্গে আমরা খুব বেশি পরিচিত না। আজকের পৃথিবীতে প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান এতদূর এগিয়েছে যে, ‘CRISPR-Cas9’ এর মতো জিন সম্পাদনা প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা ‘ডিজাইনার বেবি’ তৈরি করে ফেলতে পারেন, যেখানে পিতা-মাতারা তাদের সন্তানদের ইচ্ছামতো বৈশিষ্ট্য (যেমন, বুদ্ধিমত্তা, সৌন্দর্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা) দিয়ে জন্ম দিতে পারবেন। যা সমাজে নতুন বৈষম্য তৈরি করবে। অর্থাৎ ‘উন্নত’ জিনসম্পন্ন মানুষ বনাম ‘সাধারণ’ মানুষ। কিছু তত্ত্ব দাবি করে যে, এটি মানব প্রজাতির প্রাকৃতিক বিবর্তনকে ব্যাহত করবে এবং নতুন, অপ্রত্যাশিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা তৈরি করবে। যদিও বাস্তবতা হলো- এই প্রযুক্তি এখন জিনগত রোগনিরাময় এবং ফসল উন্নত করতে ব্যবহৃত হচ্ছে। এমনকি মানুষের মধ্যে জেনেটিক ত্রুটি সংশোধনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চলছে। আবার জার্মলাইন এডিটিং (এমন জিন পরিবর্তন যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয়), তা ইউরোপের বেশির ভাগ দেশে নিষিদ্ধ হলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রে এটি এখনও বৈধ। প্রযুক্তি বাস্তবতা এতটাই পরিবর্তিত হচ্ছে যে, মানুষ ধীরে ধীরে যন্ত্রের সঙ্গে এতটাই মিশে যাবে যে, আমাদের ‘মানবিকতা’র সংজ্ঞাটাই বদলে যাবে। ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মাধ্যমে মানুষের মন পড়া বা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। সেনাবাহিনী এমন ‘সুপার-সৈনিক’ তৈরি করবে যাদের ক্ষমতা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক বেশি হবে। কিন্তু বাস্তব বিশ্বে তাকালে দেখা যাবে, হারিয়ে যাওয়া অঙ্গের বদলে প্রযুক্তিগত উন্নত প্রোস্থেটিকস ব্যবহার করা হচ্ছে। কন্টাক্ট লেন্স, শ্রবণ যন্ত্র এবং এমনকি ‘সুপার ভিশন’ প্রযুক্তির ব্যবহারও বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস নিয়ে কাজ করছেন যা অক্ষম রোগীদের সাহায্য করতে পারে। কিন্তু এটি মন পড়ার বা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা প্রভাবিত করার সম্ভাবনাও রাখে। নিউরোলিঙ্ক-এর মতো কোম্পানিগুলো মানুষের মস্তিষ্কে চিপ বসানোর গবেষণা করছে। এই প্রযুক্তি মানুষের স্বাধীনতাকে সীমিত করতে পারে এবং নতুন ধরনের বৈষম্য তৈরি করতে পারে, যেখানে উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত মানুষ এবং যারা নন-টেকনোলজিক্যাল, তাদের মধ্যে পার্থক্য তৈরি হবে। এটি বড় উদ্বেগের বিষয়।

কথিত আছে, থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি এতটাই সহজলভ্য হয়ে উঠবে যে, যে কেউ বাড়িতে বসে অস্ত্র, বিশেষ করে বন্দুক প্রিন্ট করতে পারবে। এই অস্ত্রগুলোর কোনো সিরিয়াল নম্বর থাকবে না, ফলে অপরাধী ও চরমপন্থিরা সহজেই এগুলো ব্যবহার করতে পারবে। যদিও এর বাস্তব চিত্রও দেখা গেছে। থ্রিডি প্রিন্টেড বন্দুক তৈরির ঘটনা ঘটেছে এবং কিছু দেশে এ ধরনের অস্ত্রের উপাদান জব্দ করা হয়েছে। এই প্রযুক্তি অস্ত্রের সহজলভ্যতা বাড়িয়ে দেবে, যা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ব্যক্তিগত সহিংসতা এবং অপরাধ বৃদ্ধির ঝুঁকি তৈরি করবে। তা ছাড়া ইলন মাস্ক ও দার্শনিক নিক বোস্ট্রম বলেন, আমরা প্রকৃত বাস্তবতায় বাস করছি না, বরং ভবিষ্যতের কোনো উন্নত সভ্যতা দ্বারা তৈরি এক সিমুলেশনের (কম্পিউটার প্রোগ্রামের) অংশ মাত্র। কী ভয়ংকর কথা! আমরা যেন বাস্তবেই নেই! আদতে এর কোনো সত্যতা আছে কি? এর সরল উত্তর হলো- না। আর যদি এমনটাই হয়, তাহলে আমাদের প্রযুক্তি আসলে অন্য এক সিমুলেশনের অংশ- অর্থাৎ আমরা আসলেই ‘বাস্তবে’ নেই।

 

জবরদস্তি নিউরোহ্যাকিং

জবরদস্তি নিউরোহ্যাকিং

নিউরোহ্যাকিং হলো মানুষের মনের সঙ্গে ইন্টারফেস করা এবং এটিকে উন্নত করার প্রক্রিয়া। বর্তমানে এটি সাধারণ ঘরোয়া জ্ঞানীয় উন্নতির চেষ্টা যেমন নিউট্রোপিক সাপ্লিমেন্ট থেকে শুরু করে মস্তিষ্কের-মেশিন ইন্টারফেসের বৃহৎ আকারের গবেষণা পর্যন্ত বিস্তৃত। বিশ্বের অনেক ল্যাব ইতোমধ্যে শুধু মানুষের চিন্তাভাবনা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত মেশিন তৈরি করেছে এবং তাই একটি প্রশ্ন উঠে আসে- তারা কি এমন মেশিনও ডিজাইন করতে পারে যা বিপরীত দিকে কাজ করে ও মানুষের চিন্তাভাবনা নিয়ন্ত্রণ করে? আশ্চর্যজনক উত্তর হলো- প্রায় নিশ্চিতভাবে হ্যাঁ। কিছু ল্যাব মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপকে এতটাই ডিকোড করেছে যে, অন্যথায় অযোগাযোগকারী লোকেরা মেশিনের মাধ্যমে ‘কথা বলতে’ পারে এবং মস্তিষ্কের বিদ্যুৎ কোনো বিশেষ বৈচিত্র্য নয়; যদি যথেষ্ট ভালোভাবে বোঝা যায়। তবে একেও প্রভাবিত করা যেতে পারে। যদিও জবরদস্তি নিউরোহ্যাকিংয়ের সুস্পষ্ট শেষ পরিণতি হলো জম্বি-সদৃশ দাস। তবে আরও বাস্তবসম্মত এবং সম্ভবত আসন্ন প্রভাব হতে পারে নিউরো-মার্কেটিং, যার মাধ্যমে আমাদের ডিভাইসগুলো সক্রিয়ভাবে এমন সংকেত পাঠাতে পারে যা আমাদের মস্তিষ্কের তরঙ্গকে একটি নির্দিষ্ট পণ্য বা অন্যটি চাইতে পরিবর্তন করে।

 

ডিজাইনার মানব

ডিজাইনার মানব

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এই বিষয়টি নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে। জিন সম্পাদনা প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা ‘ডিজাইনার বেবি’ তৈরি করে ফেলতে পারেন, যেখানে পিতা-মাতারা তাদের সন্তানদের ইচ্ছামতো বৈশিষ্ট্য (যেমন- বুদ্ধিমত্তা, সৌন্দর্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা) দিয়ে জন্ম দিতে পারবেন। যা সমাজে নতুন বৈষম্য তৈরি করবে। অর্থাৎ ‘উন্নত’ জিনসম্পন্ন মানুষ বনাম ‘সাধারণ’ মানুষ। এ কারণে মানুষের ক্ষমতা এবং অক্ষমতার জেনেটিক ভিত্তি সম্পর্কে আমাদের বোঝার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে, বিজ্ঞানী এবং আইনপ্রণেতারা এই প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করতে বাধ্য হচ্ছেন- মানুষের জন্মের আগে তাদের জিন সম্পাদনা করা কি উপযুক্ত? এটি কি নৈতিক? তা ছাড়া এই ডিজাইনার মানবদের কেন্দ্রীয় ভিত্তি এবং এর প্রভাবগুলো যেমন অসংখ্য তেমনি ভীতিকরও। একদিকে ডিজাইনার মানব বেশির ভাগ জন্মগত রোগের অবসান ঘটাতে পারে, যার মধ্যে সিস্টিক ফাইব্রোসিস, হান্টিংটন রোগ, হৃদরোগ এবং অনেক ক্যান্সার রয়েছে। এটি সহজেই সাধারণ জেনেটিক সমস্যা যেমন দুর্বল দৃষ্টিশক্তি এবং টাক পড়ে যাওয়া পর্যন্ত প্রসারিত হতে পারে। কিন্তু এর অস্থির প্রভাবগুলো রয়ে গেছে। এই প্রযুক্তিতে কার প্রবেশাধিকার থাকবে?

 

প্রতিটি পরমাণু একটি কম্পিউটার!

প্রতিটি পরমাণু একটি কম্পিউটার!

মুরস ল প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে একটি সাধারণ ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটে ট্রানজিস্টারের সংখ্যা প্রায় প্রতি দুই বছরে দ্বিগুণ হবে। আরও বিস্তৃতভাবে মুরস ল বলে যে, আমাদের কম্পিউটারগুলো ছোট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও দ্রুত এবং আরও কার্যকর হবে। অনেক ভবিষ্যৎ বক্তা ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, কম্পিউটারের ভবিষ্যৎ নিয়ে এই প্রবণতা চলতে থাকবে যতক্ষণ না আমরা জিরো-সাইজ ইন্টেলিজেন্স  তৈরি করি, যা এখন পর্যন্ত তৈরি করা যে কোনো কম্পিউটারের চেয়ে বেশি শক্তিশালী এবং প্রায় (আক্ষরিক অর্থেই) শূন্য ভরবিশিষ্ট। এটি অসংখ্য ইউটোপিয়ান বা ডিস্টোপিয়ান পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। কারণ যথেষ্ট সময়, শক্তি এবং সংস্থান থাকলে, আমাদের চারপাশের প্রতিটি পরমাণু একটি সুপারকম্পিউটার হতে পারে। একটি স্বাভাবিক ভয় হলো- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সিঙ্গুলারিটি (artificial intelligence singularity), কারণ আমাদের বাতাসে পরমাণু-আকারের সুপার কম্পিউটার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াই হয়তো মোটেও ভালো লাগবে না। আরেকটি  সম্ভাব্য সাধারণ ভয় হলো- মেশিনগুলো সচেতন হয়ে উঠলে এবং বিদ্রোহ করতে পারে। অর্থাৎ এটি মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না।

 

স্মার্ট ডাস্ট

স্মার্ট ডাস্ট

স্মার্ট ডাস্ট। পদার্থবিজ্ঞানী ক্রিস পিস্টার ১৯৯০ সালে সর্বপ্রথম এই শব্দটির ব্যবহার করেছিলেন। ‘স্মার্ট ডাস্ট’ মূলত ন্যানো-রোবটের মেঘকে বোঝায় যা তুলনাহীন গোপনীয়তার সঙ্গে তুলনাহীন পরিমাণে ডেটা তৈরি করতে সক্ষম হবে। মূলত আমাদের চারপাশের বাতাস ন্যানো-বটদের ঝাঁকে পরিণত হতে পারে যারা তাদের সেবাকারী যেই হোক না কেন, আমাদের প্রতিটি কাজ এবং চিন্তাভাবনা জানাতে পারে। তবে এর জন্য আমাদের জিরো-সাইজ ইন্টেলিজেন্স অর্জন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না। পোকামাকড়ের মতো বড় কম্পিউটারগুলোও এখনই আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়াতে পারে, সামান্য মনোযোগ আকর্ষণ করে আমাদের প্রতিটি গতিবিধি রেকর্ড করতে পারে।

 

দ্বিতীয় জীবন

দ্বিতীয় জীবন

‘দ্য ম্যাট্রিক্স’-এর মতো চলচ্চিত্রের ‘সিমুলেটেড’ বাস্তবতার ধারণা মানবতার ভবিষ্যতের সবচেয়ে সাধারণ ভবিষ্যদ্বাণীগুলোর একটি। ‘দ্য ম্যাট্রিক্স’-এ মানবদের সম্পদ হিসেবে চাষ করা হয় এবং ‘সিমুলেটেড-এর মাধ্যমে অনুগত রাখা হয়। তবে বাস্তব বিশ্বে মানুষ সম্ভবত শুধু ক্রমাগত অবনতিশীল পৃথিবী থেকে পালাতে স্বেচ্ছায় সিমুলেটেড বিশ্বে আশ্রয় নেবে। ভয়ংকর মাকড়সার মেশিনের মায়ায় বাধ্য না হলেও বাস্তবতা-বহির্ভূত ধারণা ভীতিকর। নতুন ডিজিটাল বাস্তবতায় অভ্যস্ত নিয়মের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন নিয়ম ব্যবহার করে তৈরি করা যেতে পারে। আরও খারাপ, যারা এটি ডিজাইন করবে তারা শুধু নিজেদের বা নির্বাচিত কয়েকজনের কাছে পরিচিত শর্টকাট এবং চিট যুক্ত করতে পারে। যা অসমতাকে অকল্পনীয় মাত্রায় পৌঁছে দিতে পারে।

 

মৃতরা হাঁটবে?

মৃতরা হাঁটবে?

মানব চেতনাকে ডিজিটাল অবতারে প্রতিলিপি করার ধারণা আরেকটি বিতর্কিত ধারণার জন্ম দেয়। যে কাউকে চিরতরে সংরক্ষণ করা যেতে পারে এবং তাই মৃত্যুর অর্থ সামান্যই থাকবে। তথাকথিত ‘মৃত’ চেতনাগুলোকে ভিডিও পোর্টেটে সংরক্ষণ করা যেতে পারে, অনেকটা হ্যারি পটার মহাবিশ্বের জাদুকরী ইন্টারেক্টিভ পোর্টেটগুলোর মতো। এগুলো জীবন্ত রোবটগুলোতে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। যদি রোবটগুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে, তবে মৃত্যুর কোনো অর্থ থাকবে না। যা হবে একটি দেহ থেকে অন্য দেহে ঝাঁপিয়ে পড়া। অবশেষে আপলোড করা চেতনা ধারণকারী রোবটগুলো জৈবিকভাবে জন্ম নেওয়া চেতনা প্রতিস্থাপন করতে পারে এবং যদি তাদের দেহ যথেষ্ট টেকসই হয় তবে জন্ম ও মৃত্যুর চক্র শেষ হতে পারে।

 

কোডিং অলিম্পিক

কোডিং অলিম্পিক

প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণীগুলো সাধারণত পৃথিবীর শেষ এবং মানবতাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার পরিস্থিতিতে বেশি নজর দেয়। কিন্তু জীবনের দৈনন্দিন, মজার অংশগুলোর কি হবে? উদাহরণস্বরূপ, ‘খেলাধুলা’ সম্প্রতি ভবিষ্যৎ বক্তাদের আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে এবং বেশির ভাগই মনে করেন যে নিকট ভবিষ্যতে সেগুলো খুব আলাদা হবে। ইতোমধ্যে জাপানে এমন একটি রোবট রয়েছে, যা বাস্কেটবল শট করতে পারে, ফিল্ড গোল কিক করতে পারে, এমনকি ল্যাপ দৌড়ও দিতে পারে। যদিও এই রোবটগুলো মানুষ পরিচালনা করে। এরা মানব ক্রীড়াবিদদের প্রতিস্থাপন করতে পারে। কিছু ভবিষ্যৎ বক্তা আরও অদ্ভুত পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেন। উদ্ভাবক ডিন কামেন উল্লেখ করে বলেন, আসল অলিম্পিক গেমগুলো সেই সময়ের জন্য দরকারী দক্ষতা, যেমন রথ দৌড় এবং কুস্তিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল। ভবিষ্যতের অলিম্পিকে এদের নিজস্ব প্রতিযোগিতা, যেমন কোডিং, ওয়্যারিং ও শারীরিক গণনা অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে বর্তমানে কোডিং অলিম্পিক হলো- প্রোগ্রামিংয়ের বিশ্বমঞ্চ। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের তরুণ প্রোগ্রামাররা তাদের কোডিং দক্ষতা, অ্যালগরিদম জ্ঞান এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা পরীক্ষা করে।

 

প্রাণিজগৎ বিলুপ্ত হবে?

প্রাণিজগৎ বিলুপ্ত হবে?

বর্তমান বিশ্বে আমরা প্রাণীকে যেভাবে জানি, অদূর ভবিষ্যতে হয়তো প্রাণী এমনটা থাকবে না। অদ্ভুত শোনা যাচ্ছে, তাই না! বর্তমানে, মানব-নেতৃত্বাধীন অ্যানথ্রোপোসিন বিলুপ্তি ঘটনা পৃথিবীতে লাখ লাখ প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটাচ্ছে, যা প্রাকৃতিক ব্যাকগ্রাউন্ড হারের চেয়ে শত থেকে হাজার গুণ দ্রুত। এটি সম্পূর্ণরূপে সম্ভব যে, নিকট ভবিষ্যতে বন্যপ্রাণী এবং উদ্ভিদ সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। সম্ভবত বাকিদের চেয়ে সংরক্ষণে অগ্রাধিকার দেওয়ার সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত প্রজাতি হলো যারা খাদ্য এবং উপকরণ উৎপাদন করে, তবে ইতোমধ্যেই ল্যাব-উৎপাদিত বিকল্পগুলো বিকল্প হিসেবে ব্যাপক বাজারে প্রবেশ করেছে। এটি এমন একটি বিশ্ব তৈরি করে যেখানে সামান্য বা কোনো অ-মাইক্রোবিয়াল জীবন নেই এবং এটিকে পুনরুজ্জীবিত করার কোনো ব্যবহারিক, অর্থনৈতিক কারণ নেই। এটি কারও কারও কাছে ব্লেড রানার ছবিতে চিত্রিত বিশ্বের কথা মনে করিয়ে দিতে পারে, যেখানে প্রাণী (যেমন রেপ্লিক্যান্ট) সম্পূর্ণরূপে ডিজাইন করা জৈবিক সত্তা এবং সঙ্গত কারণেই এটি সম্পূর্ণরূপে সম্ভব। আসল প্রজাতির বিলুপ্তির পরে, ডিজাইনার প্রাণীই নতুন নিয়ম হতে পারে। যেহেতু মাইক্রোব ফার্মগুলো টেকসইভাবে খাদ্য উৎপাদন করবে, তবে সেগুলো কেবল ধনীদের আহার হবে।

 

বদলে যেতে পারে প্রযুক্তি

বদলে যেতে পারে প্রযুক্তি

প্রযুক্তিকে আমরা সাধারণত যান্ত্রিক এবং ইলেকট্রনিক বলে মনে করে থাকি এবং একইভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতিকে কম্পিউটিং এবং ডেটা স্থানান্তরের অগ্রগতি হিসেবে ভেবে থাকি। বাস্তবে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ প্রকৃতিতে আরও পরিবর্তন আসতে পারে। যেমন জৈবিক রূপ হতে পারে। ঐতিহ্যগত উৎপাদন আমাদের গ্রহের জন্য বিপর্যয়কর বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং প্লাস্টিক এবং জ্বালানির মতো উপকরণ তৈরির বিকল্প প্রক্রিয়াগুলো ইতোমধ্যে ব্যাপক ব্যবহার হতে শুরু করেছে। বিশেষ করে মাইক্রোবগুলো উপকরণ, জ্বালানি এবং এমনকি টেকসই খাদ্য উৎপাদনে কার্যকর প্রমাণিত হচ্ছে। যা উৎপাদনের একটি প্রাকৃতিক সমাধান, সেই সঙ্গে ডিজাইনার মানব, ডিজাইনার প্রাণী এবং মাইক্রোব উপকরণের ধারণার একটি প্রাকৃতিক সংশ্লেষণ হলো ইলেকট্রনিক মেশিনগুলোকে জৈবিক মেশিন দিয়ে প্রতিস্থাপন করা। অনেক ভবিষ্যৎ বক্তা এমন এক মানব সমাজ কল্পনা করেন, যেখানে খাদ্য, বাড়ি, এমনকি যানবাহনও সম্পূর্ণরূপে ডিজাইনার মাইক্রোব দ্বারা তৈরি এবং সম্ভবত এটি জীবন্ত সত্তা দ্বারা উৎপাদিত হবে। ‘প্রযুক্তি বলে কিছু থাকবে না’- এমনটা সম্ভবত সত্যি নয়। কিন্তু ‘আমরা প্রযুক্তিকে যেভাবে জানি, সেভাবে এটি থাকবে না’ এর ইঙ্গিত আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোনের আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা
যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অপুষ্টি উদ্বেগজনক মাত্রায় পৌঁছেছে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় অপুষ্টি উদ্বেগজনক মাত্রায় পৌঁছেছে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত অনেকে
জার্মানিতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন
জার্মানিতে ট্রেন লাইনচ্যুত, হতাহত বেশ কয়েকজন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা
বলিউডে এমন কেউ নেই, যাকে মনের কথা বলতে পারি: প্রিয়াঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই
শেষ রক্ষক: কাশ্মীরের এক শিল্পীর নিঃসঙ্গ লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত
আকাশ থেকে গাজায় ত্রাণ ফেলছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র
গিল, সুন্দর ও জাদেজার সেঞ্চুরিতে ভারতের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার
দুই তরুণের গোলে জয় দিয়েই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু বার্সার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড
প্রীতি ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামকে হারাল ম্যান ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
রাজবাড়ীতে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ
মেঘনায় মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ, জেলে পল্লীতে নিরানন্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান
শ্রীপুরে জুলাই অভ্যুত্থানে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ‘রেজিস্ট্যান্স সম্মাননা’ প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সোনাগাজীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার
৫ কোটি রুপির মামলায় জড়ালেন ভারতীয় অলরাউন্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি
ট্রাস্ট ব্যাংক ও ইউনিয়নপের সহযোগিতা সম্প্রসারণ চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল
বিইউএফটিতে আবদুল্লাহ হিল রাকিব স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মামলায় অতিরিক্ত আসামি হওয়ায় তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২০ কর্মকর্তাকে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল
সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত
কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে দেব না

নগর জীবন

আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা
আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার
নবম পে কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা
আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা

প্রথম পৃষ্ঠা