শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

ঈদের জামা

মেরীনা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের জামা

ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে  দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

গল্প

বারান্দার গ্রিলে মাথা ঠেকিয়ে ক্লান্ত দুচোখ মেলে ফুলি দেখে ধীরে ধীরে বিকালের আকাশের রং কেমন আবিররাঙা হয়ে যাচ্ছে। কতগুলো পায়রা ডানা মেলে মুক্ত আকাশে উড়ছে- আর কতগুলো সামনের বিল্ডিংয়ের কার্নিশে বসে বাক্বাকুম ডাকছে। ওদের মধ্যে কেউ কি বার্তাবাহী কপোত হতে পারে না? উড়ে যেতে পারে না রংপুর জেলার চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামে। বড় কষ্টে থাকা ফুলিকে যেন এখান থেকে মুক্ত করে।

অন্যান্য দিন এ সময় আকাশের রং কেমন থাকে বা পায়রা ওড়াওড়ি করে কিনা সে কথা ফুলি নামের মেয়েটি জানে না। ভোর ৫টা থেকে রাত ১২টা অবধি কাটে সংসারের অজস্র কাজে। বেলা দেখার সময় নেই। দিন, রাত, মধ্যাহ্ন কিংবা অপরাহ্ণ কিছুই সে জানে না। কিন্তু আজকের দিনটা একটু অন্যরকম। যা ফুলির জীবনে এই প্রথম। বাড়িতে একা থাকায় বারান্দায় দাঁড়ানোর একটু ফুরসত মিলেছে।

কাল ঈদ, তাই দুপুরের খাওয়ার পর সবাই ঈদের শেষ শপিং করতে গেছে। ওকে ঠিকমতো সব কাজ গুছিয়ে রাখতে বলেছে। আরও বলেছে, আজ ওর জন্য নতুন জামা আনবে। নতুন জামার কথা শুনে খুশিতে মনটা আপ্লুত হয়। নতুন জামা পরার ভাগ্য কখনোই হয়নি। ঈদের আগে মা তালুকদারবাড়ি থেকে তাদের ছেলেমেয়েদের পুরোনো কাপড় এনে ধুয়ে ওদের পরতে দিত। নতুন জামা পাবে সেই খুশিতে বাসার সব কাজ সেরে, সবার শুকনো কাপড় নিখুঁতভাবে ভাঁজ করে ঠিকমতো রাখে- তারপর বেলা ৪টায় রান্নাঘরের কোণে বসে জাল দিয়ে ঢাকা শুকনো ভাতের ওপর একটু ডাল আর তরকারির থালা টেনে নিয়ে খেতে বসে। ভাতের গ্রাস মুখে তুলতে হা করতে পারে না। সকালে নাশতার টেবিল পরিষ্কার করে মোছা হয়নি বলে খালাম্মা বড় চামচ দিয়ে মুখে মেরেছিল, তাই তো ঠোঁট থেঁতলে গিয়েছিল। আপু ইংরেজিতে বকেছিল। ইংরেজিতে বকলেই কি ব্যথা সেরে যাবে? সেই সকালে দুটি পাতলা রুটি খাওয়ার পর এই খেতে বসা। যে ভাতের জন্য এত কষ্ট সেই ভাত খেতে পারছে না বলে ফুলির চোখের পানি বাঁধ মানে না। দরিদ্র দিনমজুরের মেয়ে ফুলি। অভাব-অনটনের মধ্যেই ওর বেড়ে ওঠা। কিন্তু কখনো এরকম হতছেদ্দার ভাত খায়নি। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে ফুলি বড়। বাবা-মা তো গায়ে ফুলের টোকাটিও দেয়নি। খেতে বসলেই সবার আগে ওর মুখেই ভাত তুলে দিত মা, যেদিন মাছ রান্না হতো সেদিন বাবা নিজের পাতের মাছ সবার পাতে দিলেও ফুলির ভাগে থাকত বড়টা।

ঢাকায় আছে প্রায় চার মাস, বন্দিজীবন। পালিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। দরজায় তালা দেওয়া। এখানে শুধু খাওয়ার কষ্ট বা মুখে চামচ দিয়ে মারা নয়, আরও নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। এক দিন আপুর ড্রেসিং টেবিলে ডাস্টিং করতে গিয়ে বেলজিয়াম গ্লাসের বড় ঝকঝকে আয়নায় নাকের নিচে জমে থাকা জমাট বাঁধা রক্ত, চোখের পাশে কালশিটে দাগ দেখছিল- তাই দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আপু চুলের মুঠি ধরে মেঝেতে ফেলে দেয়। মাটিতে পড়ে শূন্য চোখে আপুর দিকে চেয়ে কান্না চাপতে গিয়ে মুখে কাপড় গুঁজে ব্যথা সহ্য করে কী অপরাধ তার বুঝতে পারে না। বড় কষ্ট হয় ফুলির যখন কলে পানি থাকে না। কিন্তু খালাম্মার শখের ফুলের টবে পানি দেওয়া চাই-ই চাই। তখন নিচ থেকে তিন তলায় সিঁড়ি বেয়ে পানির বালতি টেনে আনতে হয়।

ভাইয়ার শার্ট-প্যান্ট ঠিকমতো ইস্ত্রি হয়নি বলে সে যখন ফুলিকে বেদম পেটায়, তখন খালাম্মা টিভির ভলিউম বাড়িয়ে দেয় কান্নার আওয়াজ বাইরে যেন না যায়। খালাম্মা মাঝে মাঝে কান ধরে মোচড় দেয়। তবে খালুজান বাসায় থাকলে কেউ এরকম করার সাহস পায় না। একমাত্র খালুজানই একটু আদর-স্নেহ করেন। কিন্তু খালুজান আর কতটুকু সময় বাসায় থাকেন। ব্যবসার কাজে তিনি বাইরে ঘুরে বেড়ান। সন্ধ্যায় ঈদের শপিং শেষে সবাই হইচই করে বাসায় ফেরে আর সবার জন্য আনা, জামাকাপড় ও অন্য জিনিসগুলো দেয়। ফুলির জামাটিও দেয়। লাল, নীল, ফুলের চিত্র-বিচিত্র ছাপা জামাটি ফুলির হাতে দিয়ে বলে- এটা তোর, কাল পরিস। ফুলি ফুলেল জামাটি হাতে নিয়ে এক অনাস্বাদিত পুলক অনুভব করে। ওর জীবনে এটাই প্রথম পাওয়া নতুন জামা।

জামাটা দুই হাতে বুকে চেপে রান্নাঘরে এসে বসে। সারা দিনের পরিশ্রমে ক্লান্ত ও অবিশ্রান্ত ফাই ফরমাশ খাটা ফুলি নামের দশ বছরের মেয়েটি নতুন জামা পাওয়ার আনন্দে ও সুখে ঘুমিয়ে পড়ে। আর স্বপ্নের মধ্যে ওর চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামের স্মৃতি সেলুলয়েডের ফিতার মতো দৃশ্যমান হয়। 

তিস্তা নদীর পাড়ে একটা মাটির ঘর। সেখানে শীর্ণ ও ভীরু বাপ অসহায় মা আর পাঁচটা সন্তান। সন্তানদের মধ্যে ফুলি বড়। যদিও তখন ওর নাম ফুলি ছিল না। মা সোহাগ করে নাম রেখেছিল সুমনা। ঢাকায় এসে হয়েছে ফুলি।

মাটির ঘরটি ছিল মাতৃক্রোড়ের মতো সুখ ও শান্তির নীড়। অভাব অনটনের মধ্যেও ছিল আনন্দ হাসি খুশিতে ভরা। সুমনা নামের দস্যি মেয়েটি সারা দিন এ ছবি ও অন্যান্য পল্লিসঙ্গী মিলে মুক্ত বিহঙ্গের মতো ঘুরে বেড়াত। বাগানের মালির চোখ এড়িয়ে গাছ থেকে ডাশা পেয়ারা, বরই, জামরুল আর নোনাফল পেড়ে খেত। তিস্তা পাড়ের বালু দিয়ে শিয়ালের ঘর বানিয়ে মজা করত। অগ্রহায়ণের সেই শিশিরভেজা নতুন চষা খেতের আলে সোনা ঢালা অড়হর ডালের সারি- সরিষা খেতে হলুদ ফুলের সুমিষ্ট গন্ধ আকাশ ভরা সাদা মেঘের ভেলা, রাখালের বেসুরো গান, কাঁচা মাটির রাস্তায় গরুর গাড়ি চলার শব্দ, এমনকি অন্ধ রহিম চাচার মৃদু কম্পিত দুর্বল কণ্ঠের দীনের নবী মোস্তফা গান গেয়ে ভিক্ষা করার গুঞ্জনও শুনতে পেল। শীতের শিশির স্নাত ভোরে তালুকদার বাড়ির ঢেঁকিশালে আতব চাল কুটার শব্দে ওদের ঘুম ভেঙে যেত। ওরা ছেঁড়া কাঁথা গায়ে শুয়ে অপেক্ষা করত মা কখন একটু চালের গুঁড়ি নিয়ে এসে ওদের পিঠা বানিয়ে দেবে আর ওরা মহা আনন্দে সব ভাইবোন মিলে ভাগাভাগি করে খাবে। সেটাই ছিল ওদের নবান্ন উৎসব

নিদারুণ দরিদ্রতার মধ্যেও ছিল সুখ-শান্তি ও অনাবিল আনন্দ। এভাবেই সুখে-আনন্দে কেটে যাচ্ছিল সুমনা নামের মেয়েটির জীবন। এক দিন সে গিয়েছিল সই ছবির বাড়ি এক্কা দোক্কা খেলতে। হঠাৎ ছমিরন চাচি চিৎকার করে বলে, ওরে ও সুমনা এসে দেখ তোর কী সর্বনাশ হয়ে গেল। পড়ি কি মরি করে সুমনা দৌড়ে এসে দেখে আধা ঘণ্টা আগেও যেখানে ছিল ওদের বাড়ি, ছিল জীবনের সাড়া, সেখানে এখন মৃত্যুর স্তব্ধতা। প্রমত্তা তিস্তার প্রবল তোড়ে ওদের বাড়িসহ আরও কয়েকটি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। বাড়িতে যারা ছিল এমনকি গরু-ছাগলের ঘরগুলোও নেই। আর নদীটি নিজস্ব গতিতে বেয়ে চলেছে। তিস্তা তুই যে আমাদের কত বড় সর্বনাশ করলি, তোকে দেখে বোঝার উপায় নেই। বলে সুমনা চিৎকার করতে থাকে।

বাড়িতে ছিল বাবা ভাইবোন। এ ধ্বংসযজ্ঞ দেখে সুমনা কাঁদতেও ভুলে যায়। পাশে ওর মা মাটিতে গড়াগড়ি করে কাঁদছে।

নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেই নদীপাড়ের মানুষদের বাঁচতে হয়। তারা ভাঙাচোরা বেড়া দিয়ে ঘর বানিয়ে বসবাস করে। ঠিক ঘর না বলে ওকে ঝুপড়ি বলাই সঙ্গত। ঘর বলতে যা বোঝায় তা এ নদীপাড়ের মানুষ জানে না। মাথা গোঁজার মতো সেই ঠাঁইটুকু যখন নদীভাঙনে ধ্বংস হয়ে যায়, তখন তাদের জীবনে আসে অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা। ক্ষতিগ্রস্ত অভাবী মানুষগুলোর হাহাকারে ভরে থাকে গোটা গ্রাম।

পত্র-পত্রিকায় এ খবর পড়ে শার্ট-প্যান্ট পরা সরকারি ও বেসরকারি ভদ্রলোক আসে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে। তাদের দেখলে গ্রামবাসীর কিছু পাওয়ার আশায় চোখে আনন্দ ঝিলিক দেয়। এই বুঝি জীবন পাল্টানোর সুযোগ এলো। এসব ভদ্রলোককে দেখে সুমনাও আশান্বিত হয়। তাই অন্তরের সবটুকু দরদ দিয়ে ওর বেদনার কথা বলেছিল। কষ্টের বিবরণ দিয়েছিল। কিন্তু ওর ভাগ্য বদলায়নি। যারা এসেছিল তারা সুমনা নামের মেয়েটির জীবনের কাহিনি শুনে, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝিলিকে ওকে চমকিত করে, সাময়িক কিছু আর্থিক সাহায্য ও আবার আসার আশ্বাস দিয়ে চলে যায়, আর আসে না।

নদীপাড়ের মানুষ বড় দরিদ্র, নিজেরাই খেতে পায় না, সুমনাকে খাওয়াবে কী করে? ছমিরন চাচি বিপন্ন বিপদগ্রস্ত এতিম সুমনাকে নিয়ে আসে তালুকদার গিন্নির কাছে। বলে, মেয়েটির মা থেকেও নেই, সে তো বোবা হয়ে গেছে। একে তোমার কাছে রাখ, অন্তত খেয়েপরে বাঁচবে। পাশে বসা ছিল তালুকদার গিন্নির বোন। সে আদুরে গলায় বোনকে বলে, আপু আমি একে নিয়ে যাই। আমার বাসায় কাজের লোক নেই। তালুকদার গিন্নি সুমনাকে বলে, ভালোই হলো- এর সাথে যা, ঢাকায় ভালো থাকবি। সুমনাও খুশি হয়। ঢাকায় থাকবে, কতকিছু দেখবে, ভালোভাবে বাঁচবে।

ফুলি কি বেঁচে আছে? একে কি বাঁচা বলে?

পিঠের ব্যথা আর জ্বরে সারা রাত ঘুমাতে পারে না। তবুও ঈদের দিন সকালে উঠে বাসার সব কাজ সারে।

সকালে নানা পদের নাশতা খেয়ে সবাই নতুন কাপড় পরে বাইরে বেড়াতে যায়। ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া  নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

লেখা পাঠানোর ইমেইল ঠিকানা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
সর্বশেষ খবর
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
সৈয়দপুরে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সামনে কাল অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা ইশরাক সমর্থকদের
নগর ভবনের সামনে কাল অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা ইশরাক সমর্থকদের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নবীনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১১
নবীনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় জাতীয় সনদ তৈরিতে অগ্রসর হতে পারব’
‘বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় জাতীয় সনদ তৈরিতে অগ্রসর হতে পারব’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : শ্রম উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা