শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

গত ২৮ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুরের ওপর নৃশংস হামলা কি কোনো ষড়যন্ত্রের আলামত? জাতীয় পার্টির এক নেতা ভারত সফর করে আসার পর এ ঘটনা নিঃসন্দেহে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগাচ্ছে। এরপরই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাদের চক্রান্তে নিকটবর্তী গ্রামবাসীকে উসকে দিয়ে ভয়ানক হামলা চালানো হলো  সাধারণ শান্তিপ্রিয় ছাত্রদের ওপর। একটা বিষয় রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলে চাউর হচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকায় ওই দলের নেতারা প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বসে বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচন ভন্ডুল অথবা জাতীয় পার্টির প্রার্থী ‘ছদ্মবেশে’ বেশ কিছু সংসদীয় আসন দখলে নেওয়ার অপচেষ্টায় শক্তপোক্ত ষড়যন্ত্রের জাল ফেলেছে। পতিত রাজনৈতিক দলটি এ দেশে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং গণমানুষের প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে সেটা সহজেই অনুমেয়। এ দলটি প্রতিশোধপরায়ণতার প্রমাণ অতীতেও বহুবার দিয়েছে।

১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ক্ষমতাদর্পী রাজনীতির চেহারাটা আমরা স্মরণ করতে পারি। সেই দলটির সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন ও মেধাবী নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের নেতৃত্বদানকারী এই নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে ‘প্রায় ঘাড় ধাক্কা দিয়ে’ মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। ক্ষমতাধর দলটির প্রধান নেতার সেই সিদ্ধান্তটি ছিল আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী চেহারার প্রথম বহিঃপ্রকাশ। যাঁকে বের করে দেওয়া হলো তাঁর বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি বা দলবিরোধী অথবা রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের সামান্যতম অভিযোগও প্রমাণ করা যায়নি। বরং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে উজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছিলেন  তাজউদ্দীন আহমদ। আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীকে দিয়ে সুসংগঠিত যুদ্ধ পরিচালনায় তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। অথচ তাঁর প্রতি নিদারুণ অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করা হয়। ১৯৭৪ সালে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো একজন সফল অর্থমন্ত্রীকে। আওয়ামী লীগ দলটি যে ঈর্ষাকাতর, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং অকৃতজ্ঞ তার প্রমাণ দিয়েছে বারবার। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি  মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধজোটে যোগদান সমর্থন না করে যখন নতুন দল (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা করলেন তখন বিনা প্ররোচনায় সভা-সমাবেশে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তরা ইটপাটকেল ছুড়ত, হামলা করে সমাবেশ পণ্ড করার অপচেষ্টা চালাত। সেই দলটির কাছে কতটা যৌক্তিক, শান্তিপ্রিয় রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা আশা করা যায়!

সাড়ে পনেরো বছরের বেশি সময় চরম ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন চালানোর পর রাজপথে হাজারের বেশি গণহত্যা চালিয়ে প্রায় ১৩ হাজার রাজপথের কর্মীকে গুলিবিদ্ধ, গুরুতর আহত ও পঙ্গু বানিয়ে, শেষাবধি চব্বিশের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানে দেশত্যাগ। গুম-খুন, গণহত্যা, জেলজুলুম, অত্যাচার করেও তারা এ দেশের মাটিতে টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের নির্যাতিত কর্মীদের আক্রোশে প্রায় পদপিষ্ট হওয়ার দশায় দলের প্রধানসহ প্রায় সব নেতা পালিয়ে বাঁচেন ৫ আগস্ট।

এরই মধ্যে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততম সময়ে রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের দায়ী ব্যক্তিদের সুষ্ঠু বিচার শুরু করেছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতারা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সারা দেশ চষে বেড়াচ্ছেন। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অবশ্যই প্রত্যাশিত এবং তাতে বিএনপি নিশ্চিতভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে আর সরকার গঠনেও সক্ষম হবে বলে দেশবাসীর বিশ্বাস।

জনগণই দেশের মালিক-মোক্তার। তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়ায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী একটি তথাকথিত ইসলামি দল ও তাদের চ্যালাচামুণ্ডারা এক হয়েছে। তারা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নামে উদ্ভট এক ব্যবস্থা কায়েমের তৎপরতায় মরিয়া। সবারই জানা, এ পদ্ধতিতে নির্বাচন করা গেলে এই মতলববাজরা ১০০ থেকে ১১০টি আসন সহজেই পেয়ে যেতে পারে। আর যদি সাধারণভাবে ‘ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্র’ পদ্ধতির সাধারণ নির্বাচন হয় তাহলে এসব ধর্মভিত্তিক ও বাম দলের সর্বসাকল্যে ৩৫টি আসনের বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।

এসব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনটির বিরুদ্ধে ভয়ানক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তারা নির্বাচন আরও পিছিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত। তারা জানে, বর্তমান পদ্ধতির নির্বাচন সুষ্ঠু কায়দায় সম্পন্ন হলে তাদের রাজনৈতিক গুরুত্ব একেবারেই থাকবে না। তাই নির্বাচন যত দেরিতে হয় তাদের জন্য বাড়তি অর্জনের সম্ভাবনা বাড়তেই থাকবে। আর যদি পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের আন্দোলনটি বেগবান করা যায়, এ সময়টাতে তাতে তাদের উভয় দিক থেকেই বাড়তি লাভ।

এখন আমাদের ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা দরকার, নির্বাচন যত পেছাতে থাকবে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মাফিয়া রাজনীতিকরা এ দেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠা লাভের সুযোগ তত বেশি পাবে। ষড়যন্ত্রে পারদর্শিতার ক্ষেত্রে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের মতো আর কেউ নেই এ দেশে। আরেকটা ব্যাপার, আমাদের ইসলামপন্থি ও বাম দলগুলোকে ভাবতে হবে যে আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে তার অর্ধেক অবদান বিএনপির সাড়ে পনেরো বছরের আন্দোলনের, বাকি অর্ধেক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, অতিসামান্য অবদান ধর্মভিত্তিক দলগুলো ও বাম রাজনীতিক গোষ্ঠীগুলোর। যদি প্রচণ্ড অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে বিএনপি ১৬ বছরের আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম চালু না রাখত তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এত দ্রুত এতটা শক্তি অর্জনে সক্ষম হতেন না। এখন ফ্যাসিবাদীদের পতনের আন্দোলনের একক কৃতিত্ব দাবি করে কেউ কেউ অতিমাত্রায় অহংকারী হয়ে উঠেছেন, এটা নিতান্তই অনৈতিক। তারা দয়া করে বিএনপির ১৬ বছরের আন্দোলন-লড়াইয়ের ইতিহাসটা ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে নিজেরাই লজ্জা পাবেন।

বিএনপি যদি এ আন্দোলন তুঙ্গে নিতে না পারত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা সামনে এগোনোর শক্তি অর্জন করতে পারতেন না। ফলে কী পরিণতি হতো এ দেশের রাজনীতি ও রাষ্ট্রের? শেখ হাসিনার অপসারণ না ঘটলে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ সেলিম, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ হেলাল, হাসানাত আবদুল্লাহ ও তাঁর পুত্র এসব শেখ গোষ্ঠী আরও ২৫ বছর ক্ষমতা দখল করে থাকত। তারা ফ্যাসিবাদের চরম পর্যায়ে পৌঁছে দেশকে একদলীয় ‘বাকশাল’ সিস্টেমের পথে নিয়ে যেত। ইতোমধ্যে বিরোধী সব দলের নেতা-কর্মীর ওপর পাইকারি হত্যাকাণ্ড চালাত। আরেকটা বড় অংশকে কারাবন্দি করত। এতে মদত দিত প্রতিবেশী ভারত। চীন, জাপান, আমেরিকা বা ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলো তাদের নিজ নিজ রাষ্ট্রের ব্যবসাবাণিজ্য সমরাস্ত্র বিক্রির স্বার্থে সমর্থন দিত এই শেখ গোষ্ঠীকে। তার বড় প্রমাণ স্বৈরাচার এরশাদ। তাঁর ৯ বছরের শাসনকালে অন্তত ৬ লাখ কোটি টাকার (বর্তমান মুদ্রা মানে) রাষ্ট্রসম্পদ লুট হয়েছে, অসংখ্য গুম-খুন, রাজপথে বিরোধী দলের কর্মী হত্যা চলেছে, ভয়ংকর জেলজুলুম, স্বৈরাচারবিরোধীদের নিঃশেষিত করেছে। আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রগুলো এসবে বাধা দিলে এরশাদ অবৈধ ক্ষমতা দখল করে দুই বছরও টিকতে পারত না। এবার শেখ পরিবার ২৫ বছর স্বৈরশাসন চালালেও ওই সব বন্ধুরাষ্ট্র সবকিছু মেনে নিত।

সেরকম একটা ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে দেশবাসী যে বেঁচে গেছে তার জন্য জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতা-কর্মী ও তার পূর্ববর্তী ১৬ বছরের আন্দোলনের রাজনৈতিক শক্তির প্রতি আমাদের সবার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। এখন আমাদের দরকার ইস্পাতকঠিন ঐক্য। সব রাজনৈতিক দলের উচিত দ্রুততম সময়ে ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমের গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে জানবাজি লড়াই করা। এরপরে প্রয়োজন পড়লে অন্য অনেক রাজনৈতিক সংস্কারের কথা ভাবা যাবে। সে লক্ষ্যেই তো নতুন সংসদ কাজ করবে এবং এ ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আসুন সেই লক্ষ্যে একটু আত্মত্যাগী হই, দলের চেয়ে রাষ্ট্রকে, রাষ্ট্রবাসীকে ঊর্ধ্বে নিয়ে চিন্তাভাবনা করি।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
সর্বশেষ খবর
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

এই মাত্র | রাজনীতি

চীনের রণতরীতে নতুন প্রযুক্তি, আমেরিকার চোখ ছানাবড়া!
চীনের রণতরীতে নতুন প্রযুক্তি, আমেরিকার চোখ ছানাবড়া!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ নদীতে লঞ্চে অসুস্থ প্রসূতী, খবর পেয়ে ছুটে এলো কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে লঞ্চে অসুস্থ প্রসূতী, খবর পেয়ে ছুটে এলো কোস্টগার্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প
গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রদ্রিগো দুতের্তে
আইসিসিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রদ্রিগো দুতের্তে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৮৫৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৫৮৫৫ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১৪ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকছেন তরুণরা
নেত্রকোনায় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকছেন তরুণরা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে ফের নির্বাচিত করে নিয়ে আসবো: এ্যানি
খালেদা জিয়াকে ফের নির্বাচিত করে নিয়ে আসবো: এ্যানি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় রাগাসা হংকংয়ের দিকে এগোচ্ছে
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় রাগাসা হংকংয়ের দিকে এগোচ্ছে

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক ও অবৈধ ওষুধসহ বাবা-ছেলে আটক
গাইবান্ধায় মাদক ও অবৈধ ওষুধসহ বাবা-ছেলে আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় কবর থেকে কঙ্কাল চুরির অভিযোগ
ভালুকায় কবর থেকে কঙ্কাল চুরির অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় 'বইয়ের জন্য ৬০ মিনিট' প্রচারণার উদ্বোধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় 'বইয়ের জন্য ৬০ মিনিট' প্রচারণার উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনে স্থবির রাবি, নেই রাকসু নির্বাচনের আমেজ
শাটডাউনে স্থবির রাবি, নেই রাকসু নির্বাচনের আমেজ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায়পুরায় দাঙ্গা ও আধিপত্যের লড়াই বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
রায়পুরায় দাঙ্গা ও আধিপত্যের লড়াই বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর ভূমি অফিসে পাঠাগারের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুর ভূমি অফিসে পাঠাগারের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
মেহেরপুরে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা
নোয়াখালীতে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সোনারগাঁয়ে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ কৃষকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ কৃষকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলো আসুসের নতুন গেমিং ল্যাপটপ লাইনআপ
এলো আসুসের নতুন গেমিং ল্যাপটপ লাইনআপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রবিবার থেকে সংলাপে বসতে যাচ্ছে ইসি
রবিবার থেকে সংলাপে বসতে যাচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন: প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৯ জনের প্রার্থিতা স্থাগিত
চাকসু নির্বাচন: প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৯ জনের প্রার্থিতা স্থাগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিডনিতে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
সিডনিতে ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে'
'পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা আনা হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএস চেক করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আইনজীবীর মৃত্যু
আইপিএস চেক করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আইনজীবীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির সংক্ষিপ্ত বিচার আদালতে ১৭ জনের কারাদণ্ড
ডিএমপির সংক্ষিপ্ত বিচার আদালতে ১৭ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ
ফখরের আউট নিয়ে আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে
নিম্ন আয়ের মানুষ বিপদে

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে