শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো ঘটনা ঘটেছে নেপালে। জেন-জির বিক্ষোভের মুখে মাত্র ২৭ ঘণ্টায় সরকারের পতন ঘটেছে। এ ঘটনা সারা দুনিয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনাকে অনেকে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা করছে। কিন্তু বিষয়টি আসলে তা নয়। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের বিষয়টি ছিল স্বৈরতন্ত্র হটানোর, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি ঠেকানোর। বিষয়টি ছিল বিরোধীদের প্রতি ব্যাপক দমন-পীড়ন, নির্যাতনের প্রতিবাদ আর গুম-হত্যার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ। কিন্তু নেপালে বিষয়টি একেবারে ভিন্ন।

সে দেশে সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের ঘাড়ে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেনি। সে দেশে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনেই সরকার গঠিত হয়েছিল। শুধু তা-ই নয়, নির্বাচনের মাধ্যমে নিয়মিত সরকার পরিবর্তনের সংস্কৃতিও চালু ছিল। এমনকি কোনো নির্বাচনেই পরাজিত পক্ষ কারচুপির অভিযোগ করেছে, তা-ও শোনা যায়নি। তবে যা হয়েছে, তা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা, ঘন ঘন সরকার বদল। ফলে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকার হঠাৎ করে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেওয়ায় তরুণ প্রজন্ম রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সরকারের উদ্দেশ্য ছিল অরাজকতা, গুজব ও সামাজিক বিভাজন ঠেকানো।

সরকারের সেই উদ্দেশ্যটি প্রত্যাখ্যান করে তরুণ প্রজন্ম অভিযোগ করে বসল, সরকার নিজেদের দুর্নীতি, ব্যর্থতা ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করেছে। তাই তারা সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেয়। মনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুবসমাজের কাছে শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি এখন তাদের আয়-রোজগারেরও মাধ্যম। এই মাধ্যম ব্যবহার করে চাকরির সন্ধান, শিক্ষা কার্যক্রমসহ নানা রকম বিষয়ে সুবিধা গ্রহণ করে যুবসমাজ। সেই সঙ্গে আছে পরস্পর যোগাযোগ। তাই এই নিষেধাজ্ঞাকে যুবসমাজ তাদের কণ্ঠরোধ বলে মনে করে। তাই হাজার হাজার তরুণ রাজধানী কাঠমাণ্ডুসহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে পড়ে।

তারা নেমে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে নেপো কিডস ও নেপো বেবি হ্যাশ ট্যাগ করে। এই নেপো কিডস ও নেপো বেবি হচ্ছে স্বজনপ্রীতি। যেসব যুবক-যুবতি নিজেদের যোগ্যতা নয়, মা-বাবা, আত্মীয়র পরিচয়ে তাদের প্রভাবের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা পায়, তাদের বোঝায়। এটি অনস্বীকার্য যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো নেপালেও রাজনীতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সন্তান ও আত্মীয়রা বিশেষ সুবিধাভোগী। তাদের অনেকেই সম্পদশালী ও বিলাসবহুল জীবন যাপন করে, যা তরুণসমাজকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে।

অন্যদিকে হামি নেপাল, যার অর্থ আমরা নেপাল নামের একটি মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট এনজিও বিক্ষোভের আগুনে ঘি ঢালে। ফলে আগুন দাউদাউ করে জ্বালে ওঠে। এমনিতে নেপাল একটি গরিব দেশ। ল্যান্ডলক এই দেশটির অর্থনীতি ও বাণিজ্যের বড় অংশ ভারতের ওপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতেও ভারতের প্রভাব দীর্ঘদিনের, সেই রাজার আমল থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে রাজতন্ত্রের অবসান ও নেপালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভারতের কর্তৃত্ব বা দাদাগিরি অনেকটাই কমে আসে।

২০০৮ সালের পর থেকে নেপালে কোনো না কোনো কমিউনিস্ট পার্টি সরকার গঠন করেছে। কখনো যৌথভাবে, কখনো এককভাবে। সেই সরকারগুলো প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পদক্ষেপ নেয়, শুরু হয় চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বা বিআরআই। ফলে চীন নেপালে সড়ক, রেলপথ ও জলবিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে। অন্যদিকে নেপাল চীনের সঙ্গে একাধিক সড়ক নির্মাণ করে দুই দেশের যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করে। এতে ক্ষুব্ধ ভারত বিভিন্ন সময় ভারত-নেপাল সীমান্ত বন্ধ করে নেপালের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ব্যাহত করে। দুই দফায় কয়েক মাস ভারত নেপালের সীমান্ত বাণিজ্য পথ অবরোধ করে রাখে। এতে পরিস্থিতি এমন হয় যে নেপালের সব জ্বালানি তেল শেষ হয়ে যায়। এর অবশ্যম্ভাবী ফল হিসেবে নেপালের ভেতর বাস, ট্রাকসহ সব যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায়। কারণ সব পণ্য আকাশপথে আমদানি করা হলেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। এর ওপর গোদের ওপর বিষফোড়া হিসেবে নেপালের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সাম্প্রদায়িকতা আমদানি করা হয়। বলা হয়, নেপাল ঐতিহাসিকভাবে হিন্দু রাষ্ট্র, একে হিন্দু রাষ্ট্রই রাখতে হবে।

উল্লেখ্য, রাজতন্ত্রের পতনের পর নেপালের নতুন সংবিধানে নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রের পরিবর্তে ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেওয়া হয়। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে তীব্র আপত্তি তোলা হয়। ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন দল ও সংগঠন এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এর পাশাপাশি ভারতের মধ্যে নেপালে রাজতন্ত্রের পক্ষে ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু হয়। এমনকি রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার পক্ষে ব্যাপক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এখানে একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে শিক্ষাদীক্ষায় পিছিয়ে থাকা অনগ্রসর সামন্ততান্ত্রিক ভূস্বামী প্রভাবিত দেশের এক শ্রেণির মানুষের মধ্যে রাজভক্তি আছে। এই রাজভক্তির পেছনেও রয়েছে ধর্ম। নেপালের জনগণের বিশ্বাস যে নেপালের রাজা হলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। তাই তারা রাজাকে ভগবানরূপে মান্য করে। এই বিষয়টিও উসকে দেওয়া হয় কয়েক বছর ধরে।

ভারত যা বলে, নেপাল তা-ই করে। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের শোচনীয় হারের পর ভারত তার সেনাবাহিনীর মাউন্টেন ব্রিগেডের প্রশিক্ষণের জন্য নেপালের কালাপানিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করে। এটি তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহর অনুমতি নিয়েই করে। কিন্তু এটি নেপালের জনগণের কাছে গোপন রাখা হয়। এই ঘটনার দীর্ঘ সময় পর ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রী গিরিজা প্রসাদ কৈরালার শাসনামলে পার্লামেন্টে এই বিষয়টি প্রথম ফাঁস করেন নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিএনের নেতা সিপি মাইনালি। সেই সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে সরকারের বিবৃতি দাবি করেন। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়।

নেপালের ক্ষমতায় পালাবদলের পর, বিশেষ করে কমিউনিস্টরা সরকার গঠনের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হয়। কিন্তু ভারত ওই অঞ্চলকে নিজেদের দাবি করে। এ নিয়ে নেপালে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এক পর্যায়ে নেপাল সরকার তার দেশের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে ভারতের দখলকৃত অঞ্চল নেপালের ভেতর দেখিয়ে। শুধু তা-ই নয়, ওই মানচিত্র অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘেও প্রেরণ করে। আর তাইতো সরকার পতনের পর পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি বলেছেন, ভারতবিরোধিতার কারণেই ক্ষমতা হারাতে হয়েছে।

এ থেকে এটি স্পষ্ট যে নেপালে জেন-জির বিক্ষোভে নয়, নেপালে সরকার পতন এক দীর্ঘ চক্রান্তের ফল। এই পতনের পেছনে জেন-জির বিক্ষোভ নিমিত্ত মাত্র। তাই এই সরকার পতনে কোনোমতেই দুর্নীতি, বেকারত্বকে দায়ী করা যাবে না। এই সরকার পতনের পেছনে রয়েছে এক ভূ-রাজনীতি। আর এই ভূ-রাজনীতিতে ইন্ধন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কারণ নেপাল যে ধীরে ধীরে চীনের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে, এটি ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও মেনে নেওয়া কঠিন।

যা হোক, নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারের প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি আগামী বছরের মার্চে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তিনি দুর্নীতির তদন্ত করবেন। এটি নেপালের জনজীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরি ও আবশ্যক। তিনি বিক্ষোভের সময় সম্পদ ধ্বংসের জন্য দায়ী ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ-সহিংতায় ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি রুপি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে নেপালের লাইফলাইন পর্যটন খাত। হিলটনের মতো পাঁচতারা হোটেলসহ অনেক হোটেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এককথায় এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী। শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা দেখার জন্য অপেক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন

১২ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু
ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম