শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো ঘটনা ঘটেছে নেপালে। জেন-জির বিক্ষোভের মুখে মাত্র ২৭ ঘণ্টায় সরকারের পতন ঘটেছে। এ ঘটনা সারা দুনিয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনাকে অনেকে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা করছে। কিন্তু বিষয়টি আসলে তা নয়। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের বিষয়টি ছিল স্বৈরতন্ত্র হটানোর, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি ঠেকানোর। বিষয়টি ছিল বিরোধীদের প্রতি ব্যাপক দমন-পীড়ন, নির্যাতনের প্রতিবাদ আর গুম-হত্যার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ। কিন্তু নেপালে বিষয়টি একেবারে ভিন্ন।

সে দেশে সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের ঘাড়ে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেনি। সে দেশে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনেই সরকার গঠিত হয়েছিল। শুধু তা-ই নয়, নির্বাচনের মাধ্যমে নিয়মিত সরকার পরিবর্তনের সংস্কৃতিও চালু ছিল। এমনকি কোনো নির্বাচনেই পরাজিত পক্ষ কারচুপির অভিযোগ করেছে, তা-ও শোনা যায়নি। তবে যা হয়েছে, তা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা, ঘন ঘন সরকার বদল। ফলে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকার হঠাৎ করে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেওয়ায় তরুণ প্রজন্ম রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সরকারের উদ্দেশ্য ছিল অরাজকতা, গুজব ও সামাজিক বিভাজন ঠেকানো।

সরকারের সেই উদ্দেশ্যটি প্রত্যাখ্যান করে তরুণ প্রজন্ম অভিযোগ করে বসল, সরকার নিজেদের দুর্নীতি, ব্যর্থতা ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করেছে। তাই তারা সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেয়। মনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুবসমাজের কাছে শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি এখন তাদের আয়-রোজগারেরও মাধ্যম। এই মাধ্যম ব্যবহার করে চাকরির সন্ধান, শিক্ষা কার্যক্রমসহ নানা রকম বিষয়ে সুবিধা গ্রহণ করে যুবসমাজ। সেই সঙ্গে আছে পরস্পর যোগাযোগ। তাই এই নিষেধাজ্ঞাকে যুবসমাজ তাদের কণ্ঠরোধ বলে মনে করে। তাই হাজার হাজার তরুণ রাজধানী কাঠমাণ্ডুসহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে পড়ে।

তারা নেমে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে নেপো কিডস ও নেপো বেবি হ্যাশ ট্যাগ করে। এই নেপো কিডস ও নেপো বেবি হচ্ছে স্বজনপ্রীতি। যেসব যুবক-যুবতি নিজেদের যোগ্যতা নয়, মা-বাবা, আত্মীয়র পরিচয়ে তাদের প্রভাবের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা পায়, তাদের বোঝায়। এটি অনস্বীকার্য যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো নেপালেও রাজনীতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সন্তান ও আত্মীয়রা বিশেষ সুবিধাভোগী। তাদের অনেকেই সম্পদশালী ও বিলাসবহুল জীবন যাপন করে, যা তরুণসমাজকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে।

অন্যদিকে হামি নেপাল, যার অর্থ আমরা নেপাল নামের একটি মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট এনজিও বিক্ষোভের আগুনে ঘি ঢালে। ফলে আগুন দাউদাউ করে জ্বালে ওঠে। এমনিতে নেপাল একটি গরিব দেশ। ল্যান্ডলক এই দেশটির অর্থনীতি ও বাণিজ্যের বড় অংশ ভারতের ওপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতেও ভারতের প্রভাব দীর্ঘদিনের, সেই রাজার আমল থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে রাজতন্ত্রের অবসান ও নেপালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভারতের কর্তৃত্ব বা দাদাগিরি অনেকটাই কমে আসে।

২০০৮ সালের পর থেকে নেপালে কোনো না কোনো কমিউনিস্ট পার্টি সরকার গঠন করেছে। কখনো যৌথভাবে, কখনো এককভাবে। সেই সরকারগুলো প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পদক্ষেপ নেয়, শুরু হয় চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বা বিআরআই। ফলে চীন নেপালে সড়ক, রেলপথ ও জলবিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে। অন্যদিকে নেপাল চীনের সঙ্গে একাধিক সড়ক নির্মাণ করে দুই দেশের যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করে। এতে ক্ষুব্ধ ভারত বিভিন্ন সময় ভারত-নেপাল সীমান্ত বন্ধ করে নেপালের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ব্যাহত করে। দুই দফায় কয়েক মাস ভারত নেপালের সীমান্ত বাণিজ্য পথ অবরোধ করে রাখে। এতে পরিস্থিতি এমন হয় যে নেপালের সব জ্বালানি তেল শেষ হয়ে যায়। এর অবশ্যম্ভাবী ফল হিসেবে নেপালের ভেতর বাস, ট্রাকসহ সব যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায়। কারণ সব পণ্য আকাশপথে আমদানি করা হলেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। এর ওপর গোদের ওপর বিষফোড়া হিসেবে নেপালের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সাম্প্রদায়িকতা আমদানি করা হয়। বলা হয়, নেপাল ঐতিহাসিকভাবে হিন্দু রাষ্ট্র, একে হিন্দু রাষ্ট্রই রাখতে হবে।

উল্লেখ্য, রাজতন্ত্রের পতনের পর নেপালের নতুন সংবিধানে নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রের পরিবর্তে ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেওয়া হয়। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে তীব্র আপত্তি তোলা হয়। ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন দল ও সংগঠন এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এর পাশাপাশি ভারতের মধ্যে নেপালে রাজতন্ত্রের পক্ষে ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু হয়। এমনকি রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার পক্ষে ব্যাপক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এখানে একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে শিক্ষাদীক্ষায় পিছিয়ে থাকা অনগ্রসর সামন্ততান্ত্রিক ভূস্বামী প্রভাবিত দেশের এক শ্রেণির মানুষের মধ্যে রাজভক্তি আছে। এই রাজভক্তির পেছনেও রয়েছে ধর্ম। নেপালের জনগণের বিশ্বাস যে নেপালের রাজা হলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। তাই তারা রাজাকে ভগবানরূপে মান্য করে। এই বিষয়টিও উসকে দেওয়া হয় কয়েক বছর ধরে।

ভারত যা বলে, নেপাল তা-ই করে। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের শোচনীয় হারের পর ভারত তার সেনাবাহিনীর মাউন্টেন ব্রিগেডের প্রশিক্ষণের জন্য নেপালের কালাপানিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করে। এটি তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহর অনুমতি নিয়েই করে। কিন্তু এটি নেপালের জনগণের কাছে গোপন রাখা হয়। এই ঘটনার দীর্ঘ সময় পর ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রী গিরিজা প্রসাদ কৈরালার শাসনামলে পার্লামেন্টে এই বিষয়টি প্রথম ফাঁস করেন নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিএনের নেতা সিপি মাইনালি। সেই সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে সরকারের বিবৃতি দাবি করেন। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়।

নেপালের ক্ষমতায় পালাবদলের পর, বিশেষ করে কমিউনিস্টরা সরকার গঠনের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হয়। কিন্তু ভারত ওই অঞ্চলকে নিজেদের দাবি করে। এ নিয়ে নেপালে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এক পর্যায়ে নেপাল সরকার তার দেশের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে ভারতের দখলকৃত অঞ্চল নেপালের ভেতর দেখিয়ে। শুধু তা-ই নয়, ওই মানচিত্র অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘেও প্রেরণ করে। আর তাইতো সরকার পতনের পর পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি বলেছেন, ভারতবিরোধিতার কারণেই ক্ষমতা হারাতে হয়েছে।

এ থেকে এটি স্পষ্ট যে নেপালে জেন-জির বিক্ষোভে নয়, নেপালে সরকার পতন এক দীর্ঘ চক্রান্তের ফল। এই পতনের পেছনে জেন-জির বিক্ষোভ নিমিত্ত মাত্র। তাই এই সরকার পতনে কোনোমতেই দুর্নীতি, বেকারত্বকে দায়ী করা যাবে না। এই সরকার পতনের পেছনে রয়েছে এক ভূ-রাজনীতি। আর এই ভূ-রাজনীতিতে ইন্ধন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কারণ নেপাল যে ধীরে ধীরে চীনের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে, এটি ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও মেনে নেওয়া কঠিন।

যা হোক, নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারের প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি আগামী বছরের মার্চে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তিনি দুর্নীতির তদন্ত করবেন। এটি নেপালের জনজীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরি ও আবশ্যক। তিনি বিক্ষোভের সময় সম্পদ ধ্বংসের জন্য দায়ী ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ-সহিংতায় ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি রুপি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে নেপালের লাইফলাইন পর্যটন খাত। হিলটনের মতো পাঁচতারা হোটেলসহ অনেক হোটেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এককথায় এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী। শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা দেখার জন্য অপেক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
সর্বশেষ খবর
আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো
আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তোরেসের জোড়া গোলে বার্সার দাপুটে জয়
তোরেসের জোড়া গোলে বার্সার দাপুটে জয়

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আগারগাঁও-কল্যাণপুরে খাল ডিএনসিসির পরিষ্কার অভিযান
আগারগাঁও-কল্যাণপুরে খাল ডিএনসিসির পরিষ্কার অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ১২০টি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে ১২০টি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরের ২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের ২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ
এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির মধ্যেও ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
বৃষ্টির মধ্যেও ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার্লি কার্ককে ‘মহান আমেরিকান বীর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
চার্লি কার্ককে ‘মহান আমেরিকান বীর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় আটকে পড়া ৭ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
কলম্বিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় আটকে পড়া ৭ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক
১৪ কেজি গাঁজাসহ তরুণী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে
কুড়িগ্রামে প্রতিমা তৈরিতে নারীরাও কাজ করছেন সমানতালে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিন জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট
ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত
হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা