শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৫, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৮, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?

মুজতবা আহমেদ মুরশেদ
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?

বিগত আট বছর ধরে প্রায় পনেরো লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর চাপে বাংলাদেশের দক্ষিণ–পূর্ব উপকূল এক অস্থির বাস্তবতায় যখন নিক্ষিপ্ত, যখন নিরাপত্তা হুমকি, মাদক–মানবপাচার, বন উজাড় ও পাহাড় ধস, জেলেদের জীবিকা সংকট, স্থানীয় বাজারে মজুরি ওপণ্যের চাপে ঐ অঞ্চলের স্থানীয় মানুষ দিশেহারা, তখন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য টেকসই সমাধান পেতে, তাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছা ও মর্যাদাসম্পন্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সিদ্ধান্তে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ নিউ ইয়র্কের সদর দফতরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে “রোহিঙ্গা মুসলমান ও মায়ানমারের অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি” বিষয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন। 
এর উদ্দেশ্য তিনটি, এই সংকটে আন্তর্জাতিক মনোযোগ বজায় রাখা; মূল কারণ শনাক্ত করে রাজনৈতিক সমাধানের রূপরেখা তৈরি; এবং মানবাধিকার, নিরাপত্তা ও উন্নয়নকে একসুতোয় গেঁথে বাস্তবায়নযোগ্য রোডম্যাপ নির্ধারণ। সদস্য রাষ্ট্র, প্রাসঙ্গিক আঞ্চলিক সংস্থা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার এবং মানবিক সংস্থার অংশগ্রহণে নিঃসন্দেহেই এটি আকারে ও আকৃতিতে বড় পরিসরের বৈশ্বিক সমাবেশ। 

হতাশার গভীর অন্ধকারেও এটিকে আশার আলো হিসেব বিবেচনায় নিতে ইচ্ছে করে। বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, “একসময় ইস্যুটি বৈশ্বিক এজেন্ডা থেকে প্রায় হারিয়ে যাচ্ছিল।” তিনি আরও বলেন, গত বছর জাতিসংঘ মঞ্চে বাংলাদেশের আহ্বানের পর ১০৬টি দেশ সম্মেলনের পক্ষে স্পন্সর করে এবং মূল সম্মেলনে রোহিঙ্গাদের “ভয়েস” বহন করার আয়োজন নেওয়া হচ্ছে। এ সবই রাজনৈতিক সমর্থন সঞ্চয়ের ইঙ্গিত। “ তিনি যখন ব্রিফিং করছিলেন, তখন যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ ৫০টি মিশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এতে করে মনে হতে পারে এ সকল দেশগুলো রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমারকে যথাযথ চাপ প্রয়োগ করতে জাতিসংঘের সম্মেলনকে একটি বাস্তব মাত্রা হিসেবে ধরে নেবে।   

কিন্তু এটা তো ঠিক, বাস্তবতার মাটি নরম, এবং ভঙ্গুর। এই চলমান সময়ে জাতিসংঘের কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা রয়েছে বলেই প্রতিষ্ঠিত। কেননা অতীতে বিশেষত নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো রাজনীতি, প্রতিটি মানবিক সংকট মোকাবেলার সিদ্ধান্তগত স্তরে বাধা কেবল বিস্ময়েরই জন্ম দেয়নি, বৃহৎ শক্তির দেশগুলোর মানবতা আর গণতন্ত্রের শ্লোগান অপসৃত হয়েছে। কী দেখছে বিশ্ব এখন? গাজায় গণহত্যা থামাতে ইসরাইলকে কথা শোনাতে জাতিসংঘ পারেনি; অথবা, রাশিয়া ওইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে তাদের প্রবল অক্ষমতা। সেই হতাশার কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে মাথায় রাখতে হবে, রোহিঙ্গা সংকটেও সেসব সতর্ক সংকেত। জাতিসংঘ থেকে নেয়া নীতিগত নিন্দা, বিশেষ দূত নিয়োগ, অনুসন্ধান কমিশন, এসব দরকারি হলেও রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবর্তনে “মাঠের” শর্ত, নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা, ভূমি–বাড়ি ফেরত, গণহত্যায় দায়ীদের জবাবদিহি করা  নিশ্চিত না হলে রোহিঙ্গারা নিজ ইচ্ছায় ফিরবে কেন কিংবা কিভাবে ফিরবে?  আবার, বলপ্রয়োগ বা শান্তিরক্ষী মোতায়েনের মতো কঠোর পদক্ষেপে পৌঁছাতে চাইলে ভেটো রাজনীতির ফাঁদেই পড়তে হয়, জানা কথা।

রোহিঙ্গা শরণার্থীদেরকে তাদের জন্মভূমিতে ফেরত পাঠাতে মিয়ানারকে যতদিক থেকে যত বলা হোউক না কেনো, তারা যেনো, বলতে চায়,-কলঙ্ক আমার ভালো লাগে।”

এমন পরিস্থিতিতে দেখা দরকার, এ সাহস তারা পায় কেনো, কি করে পায়? সেখানেই ভূ–রাজনীতির অঙ্ক নির্ণয় জরুরি। সেটা হলো,  মায়ানমারের সীমান্ত ঘেঁষে থাকা চিনের সবচেয়ে বড় কৌশলগত ও অর্থনৈতিক প্রভাব জ্বালানি পাইপলাইন, অর্থায়ন, করিডর ও অবকাঠামো বিনিয়োগে সুবিশাল করে গ্রন্থিত। এজন্যে মায়ানমারের বিপক্ষে বেইজিং সরাসরি কঠোর নিষেধাজ্ঞার পক্ষে সচরাচর যায় না। অথচ তারা এখানে স্থিতিশীলতার স্বার্থে “রেসপনসিবল স্টেবিলিটি” ধারায় প্রভাব খাটাতে সক্ষম। অন্যদিকে ভারত তার যৌথ সীমান্ত রেখায় থেকে সীমান্ত নিরাপত্তা ও উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি প্রদেশের নিরাপত্তা ও ভূ-রাজনৈতিক ভারসাম্যকে অগ্রাধিকার দিবে, এটা মাঠের বাস্তবতা। আর এজন্যে তারা প্রচলিত ধারায় মিয়ানমারের সাথে ব্যালান্স নীতিতে চলে। ভুললে চলবে না, শেখ হাসিনার ক্ষমতাকালেও ভারত এ নিয়ে কোনো গভীর চাপ মিয়ানমারকে দেয়নি।  

অন্যদিকে পশ্চিমা শক্তি,-যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডার কি খবর? তারা আসলে তাদের কূটনৈতিক হিসেব থেকে নির্ণয় করে তাদের স্বার্থ। খুব জোর তারা আর্থিক প্রবাহে নিয়ন্ত্রণ, এবং কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতার চাপ দিতে আগ্রহী হয়; যদিও এখানে এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিন্ন সিদ্ধান্তে, তা বোঝাই যায়। এই প্রেক্ষিতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন নিরাপত্তা হিসেবের খাতা মেলে চীন ও রাশিয়ার ছায়া দেয় মায়ানমারকে।  

মিয়ানমারের সাথে রাশিয়ার অস্ত্র বাণিজ্য রমরমা। পশ্চিমা বিশ্বের চাপে দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার আইসোলেশোনিষ্ট পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে বজায় রেখেছে বলে পশ্চিমা বিশ্ব বিরোধী শক্তি রাশিয়া কদর করে তাকে। সুতরাং, চীন, রাশিয়ার মিষ্টি ছায়ায় নায়েপিদো ঘাড়ে হাত দেয়া পশ্চিমা শক্তির পক্ষে সম্ভব হয়নি। চীন, রাশিয়া ও ভারত-এই ত্রিভুজের কূটনৈতিক খেলাটার এমন রূঢ় সমীকরণকে কৌশলী হয়েই মোকাবিলা করতে হবে।  

তাহলে বাংলাদেশ কোথায় যাবে, কার কাছে সহায়তা পাবে? আমাদের দেশে অনেক প্রবীণ বুদ্ধিজীবি এবং অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তারা মত প্রকাশ করছেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশর জন্যে উপযুক্ত অত্যাধুনিক সামরিক প্রস্ততিই সমাধানের পথ। এই বক্তব্যকে যদি বিশ্লষণে রূপান্তরিত করা যায়, তবে ধারণা করা যেতে পারে তারা যুদ্ধের ইঙ্গিত দিচ্ছেন। কিন্তু এটা কি ভুললে চলবে, যে কোনো যুদ্ধে কোল্যাটারাল ড্যামেজ অর্থাৎ উভয়দিকে ক্ষয়ক্ষতির একটি সামরিক ভাষা আছে! ধারণা করি, অতি আবেগে সহজ করে ভাবছে, বাংলাদেশ পটাপট মিয়ানমারের পেটের ভিতর রাখাইন স্টেটে ঢুকে পড়ে বিজয় আনবে। কেননা, রাখাইন বিদ্রোহীদের সাথে আমাদের সৈন্যবাহিনী মিশে যাবে অনায়াস বিজয়ে। কিন্তু আমাদের সন্তান, জওয়ানদের অপ্রয়োজনীয় যুদ্ধে প্রাণক্ষয়, - সেটা কে ভাববে? মিয়ানমারের চিন নামক যে প্রদেশ, তার প্রায় ৭০ কিলোমিটার সীমান্ত বাংলাদেশের সাথে এবং মিয়ানমার সেখান দিয়ে সহজেই আঘাত করতে সক্ষম, কেননা, যুদ্ধ সুবিধায় তারা পাহাড়ের উপর দিকে এবং বাংলাদেশ ঢালুতে। একইসাথে মিসাইলে তাদের সুপিরিয়র শক্তি থাকায় আমাদের দেশের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আঘাত করতেও সক্ষম। এটা কে ভাববে? মিয়ানমারের অতি শক্তিশালি মিসাইল সমূদ্র বন্দর বা রাজধানীতে আছড়ে পড়লে কী দশা হবে সেই ধ্বংস যজ্ঞে ক্রাইসিস ম্যানেজম্যান্টের? কোন আবগে দিয়ে সেসব সামাল দেয়া হবে? মনে আছে, সাভারে রানা প্লাজা ভবন ধ্বসে পড়ার ঘটনা? ঐ এক ধ্বসে যাওয়া ভবন থেকে শ্রমিক উদ্ভারে কী ভয়াবহ অভিজ্ঞতা! 

আসলে এই জটিল ভূমিতে বাংলাদেশের কৌশল  অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ নয়, ফ্রন্ট খুলতে হবে বহুমুখী কূটনৈতিক যুদ্ধের। প্রথমত, বহুপাক্ষিক প্ল্যাটফর্ম গুলোর নেতৃত্বের সাথে ধারাবাহিকভাবে সহায়ক শক্তি গড়া। কক্সবাজার সংলাপের মেসেজকে নিউ ইয়র্কে সুসংগঠিত এজেন্ডায় রূপ দেওয়া, এবং সম্মেলন পরবর্তী “ফলো-আপ আরকিটেকচার” নিশ্চিত করা; যাতে করে ঘোষণাপত্র কাগজে না আটকে যায়। দ্বিতীয়ত, দুই প্রতিবেশী দেশ চিন ও ভারতের সাথে কৌশলগত সংলাপ পুনরায় চালু করা। চীনের অর্থনৈতিক স্বার্থকে “স্টেবিলিটি ডিভিডেন্ড” এ পরিণত করা (স্থিতিশীল রাখাই তাদের বিনিয়োগের স্বার্থ); আর ভারতের সঙ্গে সীমান্ত নিরাপত্তা, বিদ্রোহী গোষ্ঠী, ট্রান্স-ন্যাশনাল ক্রাইমের যৌথ উদ্বেগ শেয়ার করে প্রত্যাবর্তনের পক্ষে বাস্তববাদী বোঝাপড়া সৃষ্টি করা। তৃতীয়ত, আইনি পথে চাপ -ICJ–এ গাম্বিয়ার মামলা ও ICC এর তদন্তে প্রমাণ, তথ্য, সাক্ষ্য জোগানো। রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যায় দায়ীদের জবাবদিহিতা  নিশ্চিত করা। চতুর্থত, শর্তাধীন প্রত্যাবর্তন, নাগরিকত্ব ও আইডেন্টিটি, ডকুমেন্ট, ভূমি–বাড়ি ফেরত বা ক্ষতিপূরণ, স্থানীয় নিরাপত্তা বন্দোবস্ত, আন্তর্জাতিক মনিটরিং, -এসব ছাড়া প্রত্যাবর্তন নয়; “নিরাপত্তা আগে, রিটার্ন পরে”- এ সূত্র আঁকড়ে ধরা। পঞ্চমত, দাতা গোষ্ঠীর কনসোর্টিয়াম পুনর্গঠন ও পুনর্বাসনের জন্য বহুদাতা তহবিল গঠন; বহিবিশ্ব থেকে মায়ানমারকে তহবিল ছাড়ের পদ্ধতিকে “ফেজড রিটার্ন” ও “ভেরিফাইড কমপ্লায়েন্স” এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া; অর্থাৎ মায়ানমার নির্দিষ্ট শর্ত মানলে তবেই ধাপে ধাপে সহায়তা ছাড়। ষষ্ঠত, দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তুতি রাখা, যেনো প্রত্যাবর্তন বিলম্বিত হলে ক্যাম্পে শিক্ষা-স্বাস্থ্য-উপার্জনের সুযোগ বাড়ানো। স্থানীয়দের ক্ষোভ কমাতে কমিউনিটি বেনিফিট প্রজেক্ট, এবং সীমান্ত আইনশৃঙ্খলায় মায়ানমারে সাথে সমন্বিত জিরো টলারেন্স।

বাংলাদেশের জন্য আরেকটি জরুরি ট্র্যাক হলো রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কণ্ঠস্বর নীতিনির্ধারণী স্তরে তোলা। তারা জাতিসংঘের সদস্য না হলেও, তাদের প্রতিনিধিত্বের সৃজনশীল ব্যবস্থা দরকার। ডায়াসপোরা লিডার, নারী-যুব-কমিউনিটি প্রতিনিধির সাক্ষ্য সম্মেলনে সাইড ইভেন্টে উপস্থাপন। প্রত্যাবর্তনের “ফ্রি অ্যান্ড ইনফর্মড চয়েস” নিশ্চিতের জন্য স্বাধীন লিগ্যাল-এইড ও কাউন্সেলিং এবং ক্যাম্প-টু-কমিউনিটি “ট্রাস্ট–বিল্ডিং” প্রোগ্রাম। এতে করে এই রোডম্যাপ কেবল কূটনৈতিক দলিল নয়, মানুষের জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত হবে।

সবমিলিয়ে বলা দরকার, বাংলাদেশের কূটনীতিকে “মাইক্রো ডিজাইন”এ নামতে হবে। মিয়ানমারের কোন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কোন শর্তে চুক্তি, কোন জেলার কোন টাউনশিপে প্রথম পাইলট প্রজেক্টের অধিনে শরনার্থী পাঠানো, কোথায় পর্যবেক্ষক বসবে, নিরাপত্তা ঘটনার রিপোর্টিং চ্যানেল কী, ভূমি বিতর্ক হলে সালিশ কারা করবে,-এসব সূক্ষ্ম প্রশ্নের উত্তর এখনই খসড়া করা দরকার। একই সঙ্গে পশ্চিমা অংশীদারদের সঙ্গে “কমপ্লায়েন্স-লিঙ্কড ফিন্যান্স” আর পূর্বের অংশীদারদের সঙ্গে “স্ট্যাবিলিটি  লিঙ্কড ইনসেন্টিভ” - দুই যৌক্তিক পথেই কাজ করতে হবে। নাহলে এক পক্ষের চাপ আরেক পক্ষের ছায়ায় নিস্প্রভ হয়ে যাবে।

সবশেষে, কক্সবাজার, টেকনাফের পাহাড়ি, ও সমতলের স্থানীয় পরিবারগুলোর নিরাপত্তা ও জীবিকার স্থিতিশীলতা নির্মাণ করা। সেই সুরেই যুক্ত করি, নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নয় ভূ–রাজনীতির জটিল বোঝা টানার। সেজন্যে বিশ্বাস করতে পছন্দ করবো, নিউ ইয়র্কের সম্মেলন যদি একটি সম্মিলিত ও সময়সীমাবদ্ধ রোডম্যাপ তৈরী করে আঞ্চলিক শক্তির স্বার্থকে যৌক্তিক সমীকরণকে বাস্তবতায় বেঁধে, তবেই আশার আলো ফুটে রোহিঙ্গা শরণার্থী সমাধানের পথ ক্রমে অবারিত হতে পারে। 

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক, কবি ও কথাসাহিত্যিক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি

এই মাত্র | নগর জীবন

টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর
টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা
একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ
জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার
আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস
আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো
আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তোরেসের জোড়া গোলে বার্সার দাপুটে জয়
তোরেসের জোড়া গোলে বার্সার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগারগাঁও-কল্যাণপুরে খাল ডিএনসিসির পরিষ্কার অভিযান
আগারগাঁও-কল্যাণপুরে খাল ডিএনসিসির পরিষ্কার অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ১২০টি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে ১২০টি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরের ২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের ২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ
এনআইডি সংশোধনের আবেদন ৪৫ দিনে নিষ্পত্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট
ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুবিন গার্গের কফিনে স্তব্ধ জনস্রোত
জুবিন গার্গের কফিনে স্তব্ধ জনস্রোত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা